ক্রীড়া ডেস্ক
চেহারার মধ্যে তাঁর শিশুসুলভ সারল্য। বলা হচ্ছে বৈভব সূর্যবংশীর কথা। অথচ, সূর্যবংশীর ব্যাটিং দেখে কে বলবেন, তাঁর বয়স ১৪। চারের চেয়ে ছক্কা মারতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। মনে হয় যেন তিনি ভিডিও গেমস খেলছেন।
রাজস্থান রয়্যালসের জার্সিতে এ বছরের ১৯ এপ্রিল আইপিএলে অভিষেক হয়েছে সূর্যবংশীর। চোখ ধাঁধানো এক ছক্কায় আইপিএল ক্যারিয়ার শুরু করেছেন তিনি। আর জয়পুরের সাওয়াই মানসিংহ স্টেডিয়ামে গত রাতে তিনি যেন ছাড়িয়ে গেছেন সবকিছুকেই। ৩৬ বলে তুলে নিয়েছেন আইপিএল ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। রশিদ খানের বলে ডিপ মিডউইকেট দিয়ে বাউন্ডারি মেরে তিন অঙ্ক ছুঁয়ে হেলমেটটা খুললেন সূর্যবংশী। আইপিএল তো বটেই, ১৪ বছর ৩২ স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান বনে গেলেন সূর্যবংশী।
রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরির পর সূর্যবংশী বোল্ড হয়েছেন প্রসিধ কৃষ্ণার বলে। আউট হওয়ার পর গুজরাট টাইটান্সের খেলোয়াড়রা উদযাপনের বদলে সূর্যবংশীর পিঠ চাপড়ে দিয়েছেন। তাঁকে (সূর্যবংশী) অভিনন্দন জানিয়েছেন ডাগআউটে থাকা সতীর্থরাও। এমন রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরির পর আইপিএল নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে সূর্যবংশীকে নিয়ে একটি ভিডিও ছেড়েছে। ভিডিওতে ১৪ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার বলেন, ‘আমার যা কিছু আজ হয়েছে, সবকিছু আমার মা-বাবার জন্যই সম্ভব হয়েছে। মা আমাকে দ্রুত সকালে উঠিয়ে দিতেন। কারণ, আমাকে অনুশীলনে যেতে হতো। আমার জন্য খাবার বানাতেন তিনি। মাত্র তিন ঘণ্টা ঘুমাতেন তিনি। আমার জন্য বাবা তাঁর চাকরি ছেড়েছেন। আমার বড় ভাই এখন এটা সামলাচ্ছেন।’
আইপিএল ক্যারিয়ারে মাত্র তৃতীয় ইনিংস খেলতে নেমেই সেঞ্চুরি করেছেন সূর্যবংশী। গুজরাট টাইটান্সের বিপক্ষে ৩৮ বলে ৭ চার ও ১১ ছক্কায় ১০১ রানের ইনিংস খেলে হয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। তাঁর বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে গুজরাটের দেওয়া ২১০ রানের লক্ষ্য ২৫ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটের সহজ জয় তুলে নেয় রাজস্থান। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, ‘গত তিন চার মাস ধরে যা অনুশীলন করছি, সেটার ফল পাচ্ছি। মাঠের কী অবস্থা, সেদিকে তাকাইনি। শুধু বলের দিকেই তাকিয়েছি। আইপিএলে এমন সেঞ্চুরি করা স্বপ্নের মতো।’
মোহাম্মদ সিরাজ, ওয়াশিংটন সুন্দর, রশিদদের যেভাবে বেধড়ক পিটিয়েছেন সূর্যবংশী, তা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো। তাঁর (সূর্যবংশী) ইনিংস দেখে রোহিত শর্মা ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘ক্লাস!’ সুরেশ রায়না বলেছেন, ‘এই ছেলে এক দিন বিশ্ব ক্রিকেটে রাজত্ব করবে।’ হরভজন সিংয়ের চোখে সূর্যবংশী সুপারস্টার। সামনে আরও কী কী রেকর্ড সূর্যবংশী গড়তে পারেন, সেটাই এখন দেখার।
চেহারার মধ্যে তাঁর শিশুসুলভ সারল্য। বলা হচ্ছে বৈভব সূর্যবংশীর কথা। অথচ, সূর্যবংশীর ব্যাটিং দেখে কে বলবেন, তাঁর বয়স ১৪। চারের চেয়ে ছক্কা মারতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। মনে হয় যেন তিনি ভিডিও গেমস খেলছেন।
রাজস্থান রয়্যালসের জার্সিতে এ বছরের ১৯ এপ্রিল আইপিএলে অভিষেক হয়েছে সূর্যবংশীর। চোখ ধাঁধানো এক ছক্কায় আইপিএল ক্যারিয়ার শুরু করেছেন তিনি। আর জয়পুরের সাওয়াই মানসিংহ স্টেডিয়ামে গত রাতে তিনি যেন ছাড়িয়ে গেছেন সবকিছুকেই। ৩৬ বলে তুলে নিয়েছেন আইপিএল ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। রশিদ খানের বলে ডিপ মিডউইকেট দিয়ে বাউন্ডারি মেরে তিন অঙ্ক ছুঁয়ে হেলমেটটা খুললেন সূর্যবংশী। আইপিএল তো বটেই, ১৪ বছর ৩২ স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান বনে গেলেন সূর্যবংশী।
রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরির পর সূর্যবংশী বোল্ড হয়েছেন প্রসিধ কৃষ্ণার বলে। আউট হওয়ার পর গুজরাট টাইটান্সের খেলোয়াড়রা উদযাপনের বদলে সূর্যবংশীর পিঠ চাপড়ে দিয়েছেন। তাঁকে (সূর্যবংশী) অভিনন্দন জানিয়েছেন ডাগআউটে থাকা সতীর্থরাও। এমন রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরির পর আইপিএল নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে সূর্যবংশীকে নিয়ে একটি ভিডিও ছেড়েছে। ভিডিওতে ১৪ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার বলেন, ‘আমার যা কিছু আজ হয়েছে, সবকিছু আমার মা-বাবার জন্যই সম্ভব হয়েছে। মা আমাকে দ্রুত সকালে উঠিয়ে দিতেন। কারণ, আমাকে অনুশীলনে যেতে হতো। আমার জন্য খাবার বানাতেন তিনি। মাত্র তিন ঘণ্টা ঘুমাতেন তিনি। আমার জন্য বাবা তাঁর চাকরি ছেড়েছেন। আমার বড় ভাই এখন এটা সামলাচ্ছেন।’
আইপিএল ক্যারিয়ারে মাত্র তৃতীয় ইনিংস খেলতে নেমেই সেঞ্চুরি করেছেন সূর্যবংশী। গুজরাট টাইটান্সের বিপক্ষে ৩৮ বলে ৭ চার ও ১১ ছক্কায় ১০১ রানের ইনিংস খেলে হয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। তাঁর বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে গুজরাটের দেওয়া ২১০ রানের লক্ষ্য ২৫ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটের সহজ জয় তুলে নেয় রাজস্থান। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, ‘গত তিন চার মাস ধরে যা অনুশীলন করছি, সেটার ফল পাচ্ছি। মাঠের কী অবস্থা, সেদিকে তাকাইনি। শুধু বলের দিকেই তাকিয়েছি। আইপিএলে এমন সেঞ্চুরি করা স্বপ্নের মতো।’
মোহাম্মদ সিরাজ, ওয়াশিংটন সুন্দর, রশিদদের যেভাবে বেধড়ক পিটিয়েছেন সূর্যবংশী, তা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো। তাঁর (সূর্যবংশী) ইনিংস দেখে রোহিত শর্মা ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘ক্লাস!’ সুরেশ রায়না বলেছেন, ‘এই ছেলে এক দিন বিশ্ব ক্রিকেটে রাজত্ব করবে।’ হরভজন সিংয়ের চোখে সূর্যবংশী সুপারস্টার। সামনে আরও কী কী রেকর্ড সূর্যবংশী গড়তে পারেন, সেটাই এখন দেখার।
৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১ ঘণ্টা আগেঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) অঘোষিত ফাইনালে আবাহনীর কাছে হেরে শিরোপা বঞ্চিত হলো মোহামেডান। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে ৬ উইকেটে হেরেছে তারা। আবাহনীর হ্যাটট্রিক শিরোপার বিপরীতে ১৫ বছর ধরে শিরোপাহীন থাকল মোহামেডান। ম্যাচ শেষে ঘটে গেল আরেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। হারের পর মেজাজ
২ ঘণ্টা আগে১৩ বছরের এক ছেলে করন। গরিব অনাথ আশ্রমে থাকা এই বালকের একটি স্বপ্ন হচ্ছে বড় ক্রিকেটার হওয়া। দৈবভাবে কপিল দেবের একটি ব্যাট হাতে পায় করন। সেই ব্যাটেই ঝড় তোলে সে। মাত্র ১৩ বছর বয়সেই ৩ ইনিংসে ভারতের হয়ে করনের ব্যাটে আসে ৩৩৮ রান। সর্বোচ্চ অপরাজিত ১৭০ রানও করেন করন। এটা ছিল বলিউডের ‘চেইন কুলি কি মেইন কুলি’
২ ঘণ্টা আগে