ক্রীড়া ডেস্ক
টেস্ট ক্যারিয়ারে ষষ্ঠ ম্যাচ খেলতে নেমে প্রথমবার এক ইনিংসে ৫ উইকেট পেয়েছেন নাহিদ রানা। গতরাতে জ্যামাইকার কিংস্টনে তাঁর গতির সামনে নাস্তানাবুদ হয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটাররা। ২২ বছর বয়সী পেসারের তোপ সামলাতে না পেরে ক্যারিবীয়রা প্রথম ইনিংসে গুটিয়ে গেছে ১৪৬ রানে।
কীভাবে সফল হলেন নাহিদ রানা?
এই সাফল্যের জন্য বেশি কিছু চিন্তা করেননি তিনি। শুধু লাইন টু লাইন লাইন বল করে গেছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় এমনটাই বলেছেন রানা, ‘প্রথমে শুকরিয়া আদায় করতে চাই। প্রথমবার ৫ উইকেট পেয়েছি। বেশি কিছু চেষ্টা করিনি। শুধু চেষ্টা করেছি ব্যাটারদের রুম (জায়গা) না দিয়ে লাইন টু লাইন বোলিং করা যাওয়ার, কোন পরিস্থিতি কোন ব্যাটারকে কীভাবে বোলিং করা যায়...সেটি করার চেষ্টা করছি।’
চাপের মুখে ব্যাটাররা উইকেটে টিকে থাকতে বা রান করার জন্য অনেক কিছু করার চেষ্টা করে। সেটি জেনেই রানার এই কৌশল। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাছে মনে হয়, এই উইকেটে বেশি কিছু চেষ্টা না করে শুধু লাইন টু লাইন বোলিং করা এবং ব্যাটারকে কোনো রুম (জায়গা) না দিয়ে বোলিং করা। ব্যাটাররা অনেক কিছু করার চেষ্টা করে। আমি মনে করি, এখানে বেশি কিছু চেষ্টা করে শুধু লাইন টু লাইন বোলিং করা বোলারদের জন্য ভালো।’
প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং ব্যর্থতায় ১৬৪ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে গত রাতে তৃতীয় দিন পার করেছে দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ উইকেটে ১৯৩ রান নিয়ে। সফরকারীদের লিড দাঁড়িয়েছে ২১১ রান। রানাও মনে করেন, বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে আছে। আজ চতুর্থ দিনে ভালো কিছু বের করার প্রত্যয় তাঁর কণ্ঠে, ‘অবশ্যই আমরা এখন একটা ভালো জায়গায় আছি। এখান থেকে আমরা যদি ২৫০-এর ওপরে যেতে পারি...চতুর্থ দিনে ব্যাটিং করা ব্যাটারদের জন্য একটু কঠিন হবে। উইকেট একটু অন্যরকম হবে। বাউন্স থাকবে, স্পিনে টার্ন থাকবে। চতুর্থ দিনে আমরা ভালো কিছু বের করতে পারব।’
আরও খবর পড়ুন:
টেস্ট ক্যারিয়ারে ষষ্ঠ ম্যাচ খেলতে নেমে প্রথমবার এক ইনিংসে ৫ উইকেট পেয়েছেন নাহিদ রানা। গতরাতে জ্যামাইকার কিংস্টনে তাঁর গতির সামনে নাস্তানাবুদ হয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটাররা। ২২ বছর বয়সী পেসারের তোপ সামলাতে না পেরে ক্যারিবীয়রা প্রথম ইনিংসে গুটিয়ে গেছে ১৪৬ রানে।
কীভাবে সফল হলেন নাহিদ রানা?
এই সাফল্যের জন্য বেশি কিছু চিন্তা করেননি তিনি। শুধু লাইন টু লাইন লাইন বল করে গেছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় এমনটাই বলেছেন রানা, ‘প্রথমে শুকরিয়া আদায় করতে চাই। প্রথমবার ৫ উইকেট পেয়েছি। বেশি কিছু চেষ্টা করিনি। শুধু চেষ্টা করেছি ব্যাটারদের রুম (জায়গা) না দিয়ে লাইন টু লাইন বোলিং করা যাওয়ার, কোন পরিস্থিতি কোন ব্যাটারকে কীভাবে বোলিং করা যায়...সেটি করার চেষ্টা করছি।’
চাপের মুখে ব্যাটাররা উইকেটে টিকে থাকতে বা রান করার জন্য অনেক কিছু করার চেষ্টা করে। সেটি জেনেই রানার এই কৌশল। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাছে মনে হয়, এই উইকেটে বেশি কিছু চেষ্টা না করে শুধু লাইন টু লাইন বোলিং করা এবং ব্যাটারকে কোনো রুম (জায়গা) না দিয়ে বোলিং করা। ব্যাটাররা অনেক কিছু করার চেষ্টা করে। আমি মনে করি, এখানে বেশি কিছু চেষ্টা করে শুধু লাইন টু লাইন বোলিং করা বোলারদের জন্য ভালো।’
প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং ব্যর্থতায় ১৬৪ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে গত রাতে তৃতীয় দিন পার করেছে দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ উইকেটে ১৯৩ রান নিয়ে। সফরকারীদের লিড দাঁড়িয়েছে ২১১ রান। রানাও মনে করেন, বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে আছে। আজ চতুর্থ দিনে ভালো কিছু বের করার প্রত্যয় তাঁর কণ্ঠে, ‘অবশ্যই আমরা এখন একটা ভালো জায়গায় আছি। এখান থেকে আমরা যদি ২৫০-এর ওপরে যেতে পারি...চতুর্থ দিনে ব্যাটিং করা ব্যাটারদের জন্য একটু কঠিন হবে। উইকেট একটু অন্যরকম হবে। বাউন্স থাকবে, স্পিনে টার্ন থাকবে। চতুর্থ দিনে আমরা ভালো কিছু বের করতে পারব।’
আরও খবর পড়ুন:
টি-টোয়েন্টি তো দূরে থাক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই এ বছরে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল বেশ বাজে। জিততেই যেন ভুলে গিয়েছিল দলটি। মাত্র এক মাসের মধ্যেই বদলে গেল দলটি। যে টি-টোয়েন্টিতেই বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে, সেই সংস্করণে এখন নিয়মিত ম্যাচ জিতছে তারা।
৩৫ মিনিট আগেবাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৯ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
১২ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
১৩ ঘণ্টা আগে