নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবশেষে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) জয়রথ থামল আবাহনীর। আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আবাহনীর জয়রথ থামিয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। রোমাঞ্চকর ম্যাচে শেখ জামালের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে আবাহনী।
এই হারেও শীর্ষেই আছে আবাহনী। আবাহনী-শেখ জামাল দুই দলেরই পয়েন্ট এখন ১৬। হারে জয়ের পথে কাটা পড়ল আবাহনীর। তবু মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের দল এখনো পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেই আছে। রানরেটে এগিয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে আবাহনী।
আগে ব্যাটিং করে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৫০ রানে থামে আবাহনীর ইনিংস। শীর্ষ দুই দলের মতো একটা শীতল লড়াই চলছিল আবাহনীর দুই ওপেনারের মধ্যেও। শীর্ষ দুই রান সংগ্রাহক যে এনামুল হক বিজয় ও মোহাম্মদ নাঈম। আজ বিজয়কে ছাড়িয়ে গেছেন নাঈম। গতকাল প্রথমবার বাংলাদেশ দলে ডাক পাওয়া শেখ জামালের পেসার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর বলে ১৫ রানে ফেরান বিজয়।
নাঈম খেলেছেন ৪৬ বলে ৫৮ রানের ঝোড়ো ইনিংস। ৯ ম্যাচে এক সেঞ্চুরি ও ৭ ফিফটিতে ৬৪০ রান তাঁর। সমান ম্যাচে বিজয়ের ৬১৫ রান। তিন নম্বরে ব্যাটিং করা জাকের আলী অনিক করেছেন ১১৯ বলে ৭৯ রান। এই দুই ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং স্কোর পায় আবাহনী। শেখ জামালের হয়ে ৯ ওভারে ৬৯ রান দিয়ে মৃত্যুঞ্জয় শিকার করেছেন ২ উইকেট। বাঁহাতি স্পিনার আরিফ আহমেদ নিয়েছেন ৩টি এবং পেসার ইবাদত হোসেনের শিকার ২ উইকেট।
তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো না হলেও শেষ ওভারে গিয়ে ম্যাচ জিতেছে শেখ জামাল। তাওহীদ হৃদয়ের ৭২ ও তাইবুর রহমানের ৬৩ রানের ইনিংসের সৌজন্যে ৫ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে শেখ জামাল।
অবশেষে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) জয়রথ থামল আবাহনীর। আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আবাহনীর জয়রথ থামিয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। রোমাঞ্চকর ম্যাচে শেখ জামালের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে আবাহনী।
এই হারেও শীর্ষেই আছে আবাহনী। আবাহনী-শেখ জামাল দুই দলেরই পয়েন্ট এখন ১৬। হারে জয়ের পথে কাটা পড়ল আবাহনীর। তবু মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের দল এখনো পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেই আছে। রানরেটে এগিয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে আবাহনী।
আগে ব্যাটিং করে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৫০ রানে থামে আবাহনীর ইনিংস। শীর্ষ দুই দলের মতো একটা শীতল লড়াই চলছিল আবাহনীর দুই ওপেনারের মধ্যেও। শীর্ষ দুই রান সংগ্রাহক যে এনামুল হক বিজয় ও মোহাম্মদ নাঈম। আজ বিজয়কে ছাড়িয়ে গেছেন নাঈম। গতকাল প্রথমবার বাংলাদেশ দলে ডাক পাওয়া শেখ জামালের পেসার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর বলে ১৫ রানে ফেরান বিজয়।
নাঈম খেলেছেন ৪৬ বলে ৫৮ রানের ঝোড়ো ইনিংস। ৯ ম্যাচে এক সেঞ্চুরি ও ৭ ফিফটিতে ৬৪০ রান তাঁর। সমান ম্যাচে বিজয়ের ৬১৫ রান। তিন নম্বরে ব্যাটিং করা জাকের আলী অনিক করেছেন ১১৯ বলে ৭৯ রান। এই দুই ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং স্কোর পায় আবাহনী। শেখ জামালের হয়ে ৯ ওভারে ৬৯ রান দিয়ে মৃত্যুঞ্জয় শিকার করেছেন ২ উইকেট। বাঁহাতি স্পিনার আরিফ আহমেদ নিয়েছেন ৩টি এবং পেসার ইবাদত হোসেনের শিকার ২ উইকেট।
তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো না হলেও শেষ ওভারে গিয়ে ম্যাচ জিতেছে শেখ জামাল। তাওহীদ হৃদয়ের ৭২ ও তাইবুর রহমানের ৬৩ রানের ইনিংসের সৌজন্যে ৫ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে শেখ জামাল।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৪ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৭ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৮ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে