নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মেহেদী হাসান মিরাজের অসাধারণ বোলিং নৈপুণ্যে ইংল্যান্ডকে ১১৭ রানেই গুটিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন এই অফ-স্পিনার। টি-টোয়েন্টিতে এটাই এখন তাঁর সেরা বোলিং ফিগার। কোনো বাউন্ডারি তো দেননি; বরং ডট বলই দিয়েছেন ১৩টি। কোনো ওয়াইড–নো বলও দেননি মিরাজ।
নিজের প্রথম ওভারে ২ রান দিয়ে শিকার করেন মঈন আলীকে। দ্বিতীয় ওভারে দেন ৪ রান। তৃতীয় ওভারে ১ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ওই ওভারে ড্রেসিংরুমে ফেরান স্যাম কারান ও ক্রিস ওকসকে। আর নিজের ৪র্থ ওভারে ৫ রান দিয়ে তুলে শিকার করেছেন ক্রিস জর্ডানের উইকেট।
সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ১১৮ রান। শুরু থেকেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং অর্ডারকে চেপে ধরেন বাংলাদেশ বোলাররা। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে ডেভিড মালানকে ড্রেসিংরুমে ফেরান তাসকিন আহমেদ। থার্ড ম্যানে জায়গায় দাঁড়িয়ে ক্যাচটি ধরেন হাসান মাহমুদ।
এরপরও ফিল সল্ট ও মঈন আলীর ব্যাটে অনায়াসে পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ৫০ রান তোলে ইংল্যান্ড। কিন্তু এরপরই ৭ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট নিয়ে সফরকারীদের ব্যাটিং অর্ডারে রীতিমতো ধস নামান বাংলাদেশে বোলাররা।
সপ্তম ওভারেই সাকিব আল হাসন বল ও ক্যাচে ফেরেন ওপেনার ফিল সল্ট। ১৯ বলে ২৫ রান করেছেন এ ব্যাটার। অষ্টম ওভারের শেষ বলে জস বাটলারের গুরুত্বপূর্ণ উইকেটটি নেন হাসান মাহমুদ। আগের ম্যাচেও এই পেসারের শিকার ছিলেন বাটলার। আজ দারুণ এক ইয়ার্কারে ইংল্যান্ড অধিনায়ককে বোল্ড করে ফেরান তিনি।
৯ম ওভারে ওয়ানডাউনে নামা মঈনকে ফিরিয়ে অতিথিদের চাপে ফেলে দেন মিরাজ। নিচু বল ওভার বাউন্ডারি মারতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে শামীম হোসেনকে ক্যাচ দেন মঈন। ১৭ বলে ১৫ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে।
কাকতালীয় ব্যাপার হচ্ছে–সাকিব, হাসান ও মিরাজ এ তিনটি উইকেটই নিজেদের প্রথম ওভার করতে এসে শিকার করেছেন।
দ্রুত কয়েকটি উইকেট হারানোয় পঞ্চম উইকেটে বেন ডাকেট ও স্যাম কারানের কাঁধে এসে পড়ে ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব। দুজনে দায়িত্ব ভালোই সামলাচ্ছিলেন, কিন্তু ১৫তম ওভারে স্যাম কারান ও ক্রিস ওকসের উইকেট হারিয়ে ফের চাপে পড়ে যায় ইংলিশরা।
ডাকেট-কারান ৩২ বলে ৩৪ রানের জুটি গড়েছিলেন, তবে মিরাজের করা ওই ওভারে ডাউন দ্য উইকেটে এসে খেলতে গিয়ে লিটন দাস স্টাম্পিং করেন কারান-ওকসকে। ১২ রান আসে কারানের ব্যাট থেকে। ওকস রানের খাতাই খুলতে পারেননি। নিজের শেষ ওভারে ক্রিস জর্ডানকেও ফেরান মিরাজ।
সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মেহেদী হাসান মিরাজের অসাধারণ বোলিং নৈপুণ্যে ইংল্যান্ডকে ১১৭ রানেই গুটিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন এই অফ-স্পিনার। টি-টোয়েন্টিতে এটাই এখন তাঁর সেরা বোলিং ফিগার। কোনো বাউন্ডারি তো দেননি; বরং ডট বলই দিয়েছেন ১৩টি। কোনো ওয়াইড–নো বলও দেননি মিরাজ।
নিজের প্রথম ওভারে ২ রান দিয়ে শিকার করেন মঈন আলীকে। দ্বিতীয় ওভারে দেন ৪ রান। তৃতীয় ওভারে ১ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ওই ওভারে ড্রেসিংরুমে ফেরান স্যাম কারান ও ক্রিস ওকসকে। আর নিজের ৪র্থ ওভারে ৫ রান দিয়ে তুলে শিকার করেছেন ক্রিস জর্ডানের উইকেট।
সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ১১৮ রান। শুরু থেকেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং অর্ডারকে চেপে ধরেন বাংলাদেশ বোলাররা। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে ডেভিড মালানকে ড্রেসিংরুমে ফেরান তাসকিন আহমেদ। থার্ড ম্যানে জায়গায় দাঁড়িয়ে ক্যাচটি ধরেন হাসান মাহমুদ।
এরপরও ফিল সল্ট ও মঈন আলীর ব্যাটে অনায়াসে পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ৫০ রান তোলে ইংল্যান্ড। কিন্তু এরপরই ৭ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট নিয়ে সফরকারীদের ব্যাটিং অর্ডারে রীতিমতো ধস নামান বাংলাদেশে বোলাররা।
সপ্তম ওভারেই সাকিব আল হাসন বল ও ক্যাচে ফেরেন ওপেনার ফিল সল্ট। ১৯ বলে ২৫ রান করেছেন এ ব্যাটার। অষ্টম ওভারের শেষ বলে জস বাটলারের গুরুত্বপূর্ণ উইকেটটি নেন হাসান মাহমুদ। আগের ম্যাচেও এই পেসারের শিকার ছিলেন বাটলার। আজ দারুণ এক ইয়ার্কারে ইংল্যান্ড অধিনায়ককে বোল্ড করে ফেরান তিনি।
৯ম ওভারে ওয়ানডাউনে নামা মঈনকে ফিরিয়ে অতিথিদের চাপে ফেলে দেন মিরাজ। নিচু বল ওভার বাউন্ডারি মারতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে শামীম হোসেনকে ক্যাচ দেন মঈন। ১৭ বলে ১৫ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে।
কাকতালীয় ব্যাপার হচ্ছে–সাকিব, হাসান ও মিরাজ এ তিনটি উইকেটই নিজেদের প্রথম ওভার করতে এসে শিকার করেছেন।
দ্রুত কয়েকটি উইকেট হারানোয় পঞ্চম উইকেটে বেন ডাকেট ও স্যাম কারানের কাঁধে এসে পড়ে ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব। দুজনে দায়িত্ব ভালোই সামলাচ্ছিলেন, কিন্তু ১৫তম ওভারে স্যাম কারান ও ক্রিস ওকসের উইকেট হারিয়ে ফের চাপে পড়ে যায় ইংলিশরা।
ডাকেট-কারান ৩২ বলে ৩৪ রানের জুটি গড়েছিলেন, তবে মিরাজের করা ওই ওভারে ডাউন দ্য উইকেটে এসে খেলতে গিয়ে লিটন দাস স্টাম্পিং করেন কারান-ওকসকে। ১২ রান আসে কারানের ব্যাট থেকে। ওকস রানের খাতাই খুলতে পারেননি। নিজের শেষ ওভারে ক্রিস জর্ডানকেও ফেরান মিরাজ।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১০ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
১২ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১৫ ঘণ্টা আগে