নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পেস বোলারদের সবচেয়ে বড় শত্রু বলা হয় চোটকে। এর সঙ্গে লড়াই করে চলছেন তাসকিন আহমেদও। চোটের কারণেই ইংল্যান্ডের চেমসফোর্ডে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে খেলা হয়নি তাঁর। এদিকে চার মাস পর ভারতে শুরু হচ্ছে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। তাসকিনও সেরে উঠছেন। হয়তো আফগানিস্তান সিরিজেই দেখা যেতে পারে এই পেসারকে।
বিশ্বকাপের কথা এলেই ২০১৯ বিশ্বকাপের আগে তাসকিনের সেই বিমূঢ় মুহূর্তের কথাও মনে পড়ার কথা। চোট থেকে পুরোপুরি সেরে না ওঠার ফলে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলে জায়গা হয়নি তাসকিনের। তবে এবার বিশ্বকাপের আগে ওই রকম কিছু যেন না হয়, সেটাই চাওয়া তাঁর।
চোট কাটিয়ে বোলিংয়ে ফিরেছেন তাসকিন। ২০১৯ বিশ্বকাপে চোটে বাদ পড়ায় এখন বাড়তি সতর্ক কি না, এ ব্যাপারে মিরপুরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘চোটের কারণে দলের বাইরে থাকার স্বাদটা কখনোই আনন্দদায়ক নয়। ক্রিকেটার হিসেবে খারাপ লাগে। ২০১৯ বিশ্বকাপে যখন বাদ পড়েছিলাম, ওই মুহূর্তটা খুব দুঃখজনক ছিল আমার জন্য।’
ওই ঘটনার ফলেই তাঁর ক্যারিয়ারের বাঁক বদল হয়েছে বললেন তাসকিন, ‘এখন বুঝতে পারি, আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন। তারপর নিজের কাজ, সূত্র, প্রক্রিয়া কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। যা আমার জন্য ক্রিকেটার হিসেবে খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখন আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো প্রসেসে আছি। এটাই একটা আত্মবিশ্বাস থাকে, নিজের শতভাগ দিচ্ছি প্রসেসের ক্ষেত্রে। তাই ভালো কিছু হবে আশা করছি।’
একজন ফাস্ট বোলারের সতর্কতা অবলম্বনের পন্থাও বেশ জানা নেই তাসকিনের। বল হাতে মাঠে নামলেই দেশের জন্য সব নিংড়ে দেওয়াই প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়। তাসকিন বললেন, ‘আরেকটা জিনিস যেটা, গা বাঁচিয়ে খেলা আমার জন্য সম্ভব নয়। বল হাতে নিয়ে খেলতে নামলে এটা মাথায় থাকেই না যে কীভাবে নিরাপদে খেলা যায়। আরও তো আমি ফাস্ট বোলার। লাল-সবুজের হয়ে খেলাটা অনেক গর্বের একটা ব্যাপার। শুধু এটা না, ক্রিকেটটাই আসল। তো যখন খেলতে নামি, মাথায় এটা থাকে না সামনে বড় ইভেন্ট আছে না কী আছে। আল্লাহ যাতে সুস্থ রাখেন, এটাই সব সময় দোয়া করি।’
তিন সংস্করণ খেলায় কাজের চাপ বেড়ে যায় কি না? এর উত্তরে তাসকিন বলেছেন, ‘না না না! বাড়লেও...আরও তো অনেক ফাস্ট বোলাররা খেলে। হয়তো আমিই ঠিক নই। আমার আরও ফিট হওয়া দরকার।’
কোনো সংস্করণ থেকে বিরতিতেও যাওয়ার পরিকল্পনা নেই তাসকিনের, যদি না চায় বিসিবি, ‘আমার নিজের তো ইচ্ছা ৩৬৫ দিনই বোলিং করতে। কিন্তু শরীর তো পারে না। বোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে। আপনারা দোয়া করেন যেন সুস্থ থাকি।’
পেস বোলারদের সবচেয়ে বড় শত্রু বলা হয় চোটকে। এর সঙ্গে লড়াই করে চলছেন তাসকিন আহমেদও। চোটের কারণেই ইংল্যান্ডের চেমসফোর্ডে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে খেলা হয়নি তাঁর। এদিকে চার মাস পর ভারতে শুরু হচ্ছে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। তাসকিনও সেরে উঠছেন। হয়তো আফগানিস্তান সিরিজেই দেখা যেতে পারে এই পেসারকে।
বিশ্বকাপের কথা এলেই ২০১৯ বিশ্বকাপের আগে তাসকিনের সেই বিমূঢ় মুহূর্তের কথাও মনে পড়ার কথা। চোট থেকে পুরোপুরি সেরে না ওঠার ফলে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলে জায়গা হয়নি তাসকিনের। তবে এবার বিশ্বকাপের আগে ওই রকম কিছু যেন না হয়, সেটাই চাওয়া তাঁর।
চোট কাটিয়ে বোলিংয়ে ফিরেছেন তাসকিন। ২০১৯ বিশ্বকাপে চোটে বাদ পড়ায় এখন বাড়তি সতর্ক কি না, এ ব্যাপারে মিরপুরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘চোটের কারণে দলের বাইরে থাকার স্বাদটা কখনোই আনন্দদায়ক নয়। ক্রিকেটার হিসেবে খারাপ লাগে। ২০১৯ বিশ্বকাপে যখন বাদ পড়েছিলাম, ওই মুহূর্তটা খুব দুঃখজনক ছিল আমার জন্য।’
ওই ঘটনার ফলেই তাঁর ক্যারিয়ারের বাঁক বদল হয়েছে বললেন তাসকিন, ‘এখন বুঝতে পারি, আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন। তারপর নিজের কাজ, সূত্র, প্রক্রিয়া কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। যা আমার জন্য ক্রিকেটার হিসেবে খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখন আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো প্রসেসে আছি। এটাই একটা আত্মবিশ্বাস থাকে, নিজের শতভাগ দিচ্ছি প্রসেসের ক্ষেত্রে। তাই ভালো কিছু হবে আশা করছি।’
একজন ফাস্ট বোলারের সতর্কতা অবলম্বনের পন্থাও বেশ জানা নেই তাসকিনের। বল হাতে মাঠে নামলেই দেশের জন্য সব নিংড়ে দেওয়াই প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়। তাসকিন বললেন, ‘আরেকটা জিনিস যেটা, গা বাঁচিয়ে খেলা আমার জন্য সম্ভব নয়। বল হাতে নিয়ে খেলতে নামলে এটা মাথায় থাকেই না যে কীভাবে নিরাপদে খেলা যায়। আরও তো আমি ফাস্ট বোলার। লাল-সবুজের হয়ে খেলাটা অনেক গর্বের একটা ব্যাপার। শুধু এটা না, ক্রিকেটটাই আসল। তো যখন খেলতে নামি, মাথায় এটা থাকে না সামনে বড় ইভেন্ট আছে না কী আছে। আল্লাহ যাতে সুস্থ রাখেন, এটাই সব সময় দোয়া করি।’
তিন সংস্করণ খেলায় কাজের চাপ বেড়ে যায় কি না? এর উত্তরে তাসকিন বলেছেন, ‘না না না! বাড়লেও...আরও তো অনেক ফাস্ট বোলাররা খেলে। হয়তো আমিই ঠিক নই। আমার আরও ফিট হওয়া দরকার।’
কোনো সংস্করণ থেকে বিরতিতেও যাওয়ার পরিকল্পনা নেই তাসকিনের, যদি না চায় বিসিবি, ‘আমার নিজের তো ইচ্ছা ৩৬৫ দিনই বোলিং করতে। কিন্তু শরীর তো পারে না। বোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে। আপনারা দোয়া করেন যেন সুস্থ থাকি।’
সিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
২ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
৩ ঘণ্টা আগেএবারের আইপিএলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এবার ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলে এবং সায়মন ডুল। পিচ নিয়ে সমালোচনার কারণে এবার তাঁরা কলকাতার ঘরের মাঠের ম্যাচগুলোতে নিষিদ্ধ হতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে