নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রাম পর্বেও নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় পেল সিলেট স্ট্রাইকার্স। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) আজ ঢাকা ডমিনেটরসকে ৫ উইকেটে হারিয়ে পঞ্চম জয় তুলে নিল মাশরাফি বিন মুর্তজার দল। চার ম্যাচে ঢাকার এটি তৃতীয় হার। ৫ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষস্থান আরও মজবুত করল সিলেট। ২ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে আছে ঢাকা।
ঢাকার দেওয়া ১২৯ রান লক্ষ্য ৪ বল হাতে রেখে তাড়া করেছে সিলেট। টস জিতে আগে ব্যাটিং করে ৭ উইকেটে ১২৮ রান সংগ্রহ করে ঢাকা।
আগের চার ম্যাচের মতো ঢাকার বিপক্ষে সহজ জয় পায়নি সিলেট। মোহাম্মদ হারিস ও নাজমুল হোসেন শান্ত ওপেনিং জুটিতে ৮.১ ওভারে তোলেন ৫২ রান। ২০ বলে ১২ রান করা শান্তকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন নাসির হোসেন। নবম ওভারের শেষ বলে হারিসকেও স্টাম্পিংয়ে ফেরান ঢাকার অধিনায়ক। আউট হওয়ার আগে ৩২ বলে ৪৪ রান করেন হারিস।
এরপর মুশফিকুর রহিমের ২৭, থিসারা পেরেরার ১১ বলে ২১ ও আকবর আলির ৫ বলে ১০ রানের ইনিংসে জয় নিশ্চিত করে সিলেট। ঢাকার হয়ে নাসির ৪ ওভারে ১৯ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
এর আগে হিসেবি বোলিংয়ে ঢাকাকে বড় সংগ্রহ করতে দেয়নি সিলেটের বোলাররা। ইনিংসের প্রথম ওভারে সৌম্য সরকারকে এলবিডব্লিউতে ফেরান রুবেল হোসেন। আরও একবার ব্যর্থ হলেন সৌম্য। এবার ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন রানের খাতা খোলার আগেই।
এরপর স্পিন ঘূর্ণিতে ঢাকার মিডল অর্ডারকে দ্রুত ড্রেসিংরুমের দিকে ঘুরিয়ে দিয়েছেন ইমাদ ওয়াসিম। সিলেটের হয়ে ৪ ওভারে ২০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন ইমাদ। ঢাকার হয়ে সর্বোচ্চ ৩১ বলে ৩৯ রানের ইনিংস খেলেছেন অধিনায়ক নাসির হোসেন। ২৭ রান করেন ওপেনার উসমান গনি।
সিলেটের হয়ে একটি করে উইকেট নিয়েছেন মোহাম্মদ আমির, নাজমুল ইসলাম ও রুবেল।
চট্টগ্রাম পর্বেও নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় পেল সিলেট স্ট্রাইকার্স। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) আজ ঢাকা ডমিনেটরসকে ৫ উইকেটে হারিয়ে পঞ্চম জয় তুলে নিল মাশরাফি বিন মুর্তজার দল। চার ম্যাচে ঢাকার এটি তৃতীয় হার। ৫ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষস্থান আরও মজবুত করল সিলেট। ২ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে আছে ঢাকা।
ঢাকার দেওয়া ১২৯ রান লক্ষ্য ৪ বল হাতে রেখে তাড়া করেছে সিলেট। টস জিতে আগে ব্যাটিং করে ৭ উইকেটে ১২৮ রান সংগ্রহ করে ঢাকা।
আগের চার ম্যাচের মতো ঢাকার বিপক্ষে সহজ জয় পায়নি সিলেট। মোহাম্মদ হারিস ও নাজমুল হোসেন শান্ত ওপেনিং জুটিতে ৮.১ ওভারে তোলেন ৫২ রান। ২০ বলে ১২ রান করা শান্তকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন নাসির হোসেন। নবম ওভারের শেষ বলে হারিসকেও স্টাম্পিংয়ে ফেরান ঢাকার অধিনায়ক। আউট হওয়ার আগে ৩২ বলে ৪৪ রান করেন হারিস।
এরপর মুশফিকুর রহিমের ২৭, থিসারা পেরেরার ১১ বলে ২১ ও আকবর আলির ৫ বলে ১০ রানের ইনিংসে জয় নিশ্চিত করে সিলেট। ঢাকার হয়ে নাসির ৪ ওভারে ১৯ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
এর আগে হিসেবি বোলিংয়ে ঢাকাকে বড় সংগ্রহ করতে দেয়নি সিলেটের বোলাররা। ইনিংসের প্রথম ওভারে সৌম্য সরকারকে এলবিডব্লিউতে ফেরান রুবেল হোসেন। আরও একবার ব্যর্থ হলেন সৌম্য। এবার ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন রানের খাতা খোলার আগেই।
এরপর স্পিন ঘূর্ণিতে ঢাকার মিডল অর্ডারকে দ্রুত ড্রেসিংরুমের দিকে ঘুরিয়ে দিয়েছেন ইমাদ ওয়াসিম। সিলেটের হয়ে ৪ ওভারে ২০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন ইমাদ। ঢাকার হয়ে সর্বোচ্চ ৩১ বলে ৩৯ রানের ইনিংস খেলেছেন অধিনায়ক নাসির হোসেন। ২৭ রান করেন ওপেনার উসমান গনি।
সিলেটের হয়ে একটি করে উইকেট নিয়েছেন মোহাম্মদ আমির, নাজমুল ইসলাম ও রুবেল।
টি-টোয়েন্টি তো দূরে থাক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই এ বছরে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল বেশ বাজে। জিততেই যেন ভুলে গিয়েছিল দলটি। মাত্র এক মাসের মধ্যেই বদলে গেল দলটি। যে টি-টোয়েন্টিতেই বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে, সেই সংস্করণে এখন নিয়মিত ম্যাচ জিতছে তারা।
২৮ মিনিট আগেবাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৯ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
১২ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
১২ ঘণ্টা আগে