নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘সন্ধান দিন’ শিরোনামে লেগ স্পিনার চেয়ে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে যদি পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেন, অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না! তিনি নিজেও একাধিকবার বলেছেন, ‘আমি একজন ভালো মানের লেগ স্পিনার খুঁজছি।’ কদিন আগে বিসিবির অন্য কোচদের সঙ্গে বসে তিনি একই চাহিদার কথা জানিয়েছেন। দলে লেগ স্পিনার না থাকলেও নানা জায়গা থেকে লেগ স্পিনার নিয়ে এসে বাংলাদেশ দলের ব্যাটারদের প্রস্তুত করছেন হাথুরু।
বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপে বাংলাদেশ ছাড়া সব দলেই আছেন লেগ স্পিনার কিংবা চায়নাম্যান বোলার। এশিয়া কাপে বাংলাদেশের ‘বি’ গ্রুপে আছে শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান। প্রথম রাউন্ডের দুই ম্যাচেই ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা ও রশিদ খানের মতো বিশ্বমানের লেগ স্পিন মোকাবিলা করতে হবে লিটন দাস-তাওহীদ হৃদয়দের। তাঁদের মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতি স্বরূপ দেশের বিভিন্ন জেলা ও একাডেমি থেকে পাঁচজন লেগ স্পিনারকে ক্যাম্পে বোলিং করার জন্য নিয়ে আসে টিম ম্যানেজমেন্ট। অনুশীলন ক্যাম্পের শুরু থেকেই নেট বোলার হিসেবে আছেন ভারতীয় লেগ স্পিনার কারাপ্পাক জিয়াস। যিনি জোরের সঙ্গে দুর্দান্ত গুগলি করতে পারেন।
পাওয়ার প্লেতে লেগ স্পিনার মোকাবিলা, জোরে বোলিং, গুগলি, চায়নাম্যান ও নতুন বলে লেগ স্পিন খেলিয়ে মোহাম্মদ নাঈম-তানজিদ হাসান তামিমদের প্রস্তুত করছেন হাথুরু। রংপুর থেকে আসা অনূর্ধ্ব-১৮ দলের ক্রিকেটার শাইখ ইমতিয়াজ নেটে নিজের বোলিং অভিজ্ঞতা নিয়ে বলছিলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে গেলে অনেক ধরনের বোলারকে মোকাবিলা করতে হয়। বাংলাদেশ দলের কোচও সেটি মোকাবিলার করার জন্য আমাদের নিয়ে এসেছেন। আমাকে নিয়ে এসেছেন গুগলি বেশি করতে, লেগ স্পিন তো আছেই। কাউকে নিয়ে এসেছেন জোর গতিতে বল করতে। কাউকে চায়নাম্যান করাতে। কেউ আবার জোরে বোলিং করবে এবং নতুন বলে বোলিং করবে। এরকম ভিন্ন পরিকল্পনা থাকে কোচের। সেগুলো নিয়েই কাজ করছেন।’
কক্সবাজারের একটি একাডেমি থেকে নিয়ে আসা হয়েছে লেগ স্পিনার নোমান ইবনে জামালকে। দেশের ক্রিকেটের অন্যতম সফল কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের বড় ছেলে বাঁহাতি রিস্ট স্পিনার নুহায়েল সানদীদ বোলিং করছেন নাঈম শেখদের বিপক্ষে। বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপে কুলদীপ যাদবের মতো চায়নাম্যান বোলারকে মোকাবিলার প্রাথমিক প্রস্তুতিও বলা চলে এটি।
২১ বছরের মেহেদী হাসান সোহাগকেও নেটে বল করতে দেখা গেছে নিয়মিত। এই লেগ স্পিনার বলেন, ‘নতুন বল এবং পাওয়ার প্লেতে বোলিং করেছি। ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতে বোলিং করেছি আমরা। ব্যাটাররা যেন নিজেদের প্রস্তুত করতে পারেন।’
‘সন্ধান দিন’ শিরোনামে লেগ স্পিনার চেয়ে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে যদি পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেন, অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না! তিনি নিজেও একাধিকবার বলেছেন, ‘আমি একজন ভালো মানের লেগ স্পিনার খুঁজছি।’ কদিন আগে বিসিবির অন্য কোচদের সঙ্গে বসে তিনি একই চাহিদার কথা জানিয়েছেন। দলে লেগ স্পিনার না থাকলেও নানা জায়গা থেকে লেগ স্পিনার নিয়ে এসে বাংলাদেশ দলের ব্যাটারদের প্রস্তুত করছেন হাথুরু।
বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপে বাংলাদেশ ছাড়া সব দলেই আছেন লেগ স্পিনার কিংবা চায়নাম্যান বোলার। এশিয়া কাপে বাংলাদেশের ‘বি’ গ্রুপে আছে শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান। প্রথম রাউন্ডের দুই ম্যাচেই ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা ও রশিদ খানের মতো বিশ্বমানের লেগ স্পিন মোকাবিলা করতে হবে লিটন দাস-তাওহীদ হৃদয়দের। তাঁদের মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতি স্বরূপ দেশের বিভিন্ন জেলা ও একাডেমি থেকে পাঁচজন লেগ স্পিনারকে ক্যাম্পে বোলিং করার জন্য নিয়ে আসে টিম ম্যানেজমেন্ট। অনুশীলন ক্যাম্পের শুরু থেকেই নেট বোলার হিসেবে আছেন ভারতীয় লেগ স্পিনার কারাপ্পাক জিয়াস। যিনি জোরের সঙ্গে দুর্দান্ত গুগলি করতে পারেন।
পাওয়ার প্লেতে লেগ স্পিনার মোকাবিলা, জোরে বোলিং, গুগলি, চায়নাম্যান ও নতুন বলে লেগ স্পিন খেলিয়ে মোহাম্মদ নাঈম-তানজিদ হাসান তামিমদের প্রস্তুত করছেন হাথুরু। রংপুর থেকে আসা অনূর্ধ্ব-১৮ দলের ক্রিকেটার শাইখ ইমতিয়াজ নেটে নিজের বোলিং অভিজ্ঞতা নিয়ে বলছিলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে গেলে অনেক ধরনের বোলারকে মোকাবিলা করতে হয়। বাংলাদেশ দলের কোচও সেটি মোকাবিলার করার জন্য আমাদের নিয়ে এসেছেন। আমাকে নিয়ে এসেছেন গুগলি বেশি করতে, লেগ স্পিন তো আছেই। কাউকে নিয়ে এসেছেন জোর গতিতে বল করতে। কাউকে চায়নাম্যান করাতে। কেউ আবার জোরে বোলিং করবে এবং নতুন বলে বোলিং করবে। এরকম ভিন্ন পরিকল্পনা থাকে কোচের। সেগুলো নিয়েই কাজ করছেন।’
কক্সবাজারের একটি একাডেমি থেকে নিয়ে আসা হয়েছে লেগ স্পিনার নোমান ইবনে জামালকে। দেশের ক্রিকেটের অন্যতম সফল কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের বড় ছেলে বাঁহাতি রিস্ট স্পিনার নুহায়েল সানদীদ বোলিং করছেন নাঈম শেখদের বিপক্ষে। বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপে কুলদীপ যাদবের মতো চায়নাম্যান বোলারকে মোকাবিলার প্রাথমিক প্রস্তুতিও বলা চলে এটি।
২১ বছরের মেহেদী হাসান সোহাগকেও নেটে বল করতে দেখা গেছে নিয়মিত। এই লেগ স্পিনার বলেন, ‘নতুন বল এবং পাওয়ার প্লেতে বোলিং করেছি। ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতে বোলিং করেছি আমরা। ব্যাটাররা যেন নিজেদের প্রস্তুত করতে পারেন।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৭ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
১০ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
১০ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে