নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৩ ওভারেই ৩৮ রান। ২০২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় দারুণ শুরুও বলা যায় এটিকে। কিন্তু দলটা যখন বাংলাদেশ, কোনো ‘দারুণ’ই শেষ পর্যন্ত আর দারুণ থাকে না! থাকলে কি আর বিনা উইকেটে ৪৪ থেকে স্কোর ৫৬/৬ হয়!
১২ রানের ব্যবধানে ৬ উইকেট খুইয়েছে বাংলাদেশ। দলীয় ৫৬ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলায় কার্যত ম্যাচের শেষ তো সেখানেই। দেখার ছিল হারের ব্যবধান কত কমে। ১৪৪ রানে অলআউট হয়ে ৫৭ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। এই হারে ১ ম্যাচ হাতে রেখেই টি-টোয়েন্টি সিরিজ খোয়াল বাংলাদেশ।
পাকিস্তানের বিপক্ষে লাহোরে প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও ২০২ রান তাড়া করে হেরেছিল বাংলাদেশ। ৩৭ রানে সে হারের পর ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—কিছুই ভালো হয়নি স্বীকার করে বাকি ম্যাচ দুটোয় ঘুরে দাঁড়ানোর কথা বলেছিলেন অধিনায়ক লিটন দাস। কিন্তু ঘুরে দাঁড়ানোর এটাই কি নমুনা!
আমিরাতের বিপক্ষে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরির পর আর দুই অঙ্কের রানের দেখা না পাওয়া পারভেজ হোসেন ইমন আউট হলেন ৮ রান করে। রউফকে বড় শট খেলার চেষ্টায় মিড অনে ক্যাচ দিয়েছেন হাসান আলীকে। তাঁর বিদায়ের পরই যেন হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। চতুর্থ ওভারে ইমনের বিদায়ের পর ১৯ বলে ৩৩ রান করে ফিরে যান তানজিদ তামিম। এরপর লিটন দাস (৬), তাওহীদ হৃদয় (৫) এবং আগের ম্যাচে কিছুটা ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানো জাকের আলীর (০) আসা-যাওয়া। দুই হোসেন—শামীম (৭) ও রিশাদও (১) তাঁদের অনুসরণ করেন। অষ্টম উইকেট জুটিতে মেহেদী হাসান মিরাজ ও তানজিম সাকিব ২৫ বলে ৩৩ রানের জুটি গড়েন। তাতেই ৭৭ রানে ৭ উইকেট খুইয়ে ফেলা বাংলাদেশ এক শর গণ্ডি পেরিয়ে ১৪৪ তোলে। ১৭ বলে ৩৩ রান করেন মিরাজ। স্বীকৃত ব্যাটারদের লজ্জা দিয়ে ১টি চার ও ৫টি ছয়ে ৩১ বলে ৫০ করেন তানজিম। বল হাতে সবচেয়ে সফল আবরার আহমেদ, নিয়েছেন ৩ উইকেট।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে সাহিবজাদা ফারহান ও হাসান নওয়াজের ফিফটিতে ৬ উইকেটে ২০১ রান তোলে পাকিস্তান। কিছুদিন আগে শেষ হওয়া পিএসএলে দুই ব্যাটার দুর্দান্ত খেলেছিলেন। সেই ধারাবাহিকতাই দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ধরে রাখলেন তাঁরা। ৪টি চার ও ৬টি ছয়ে ৭৪ রান করে সাহিবজাদা আউট হয়ে গেলেও ২৬ বলে ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন নওয়াজ।
১২ রানে সিয়াম আইয়ুব (৪) রানআউট হয়ে ফিরে যাওয়ার পর মোহাম্মদ হারিসকে সঙ্গে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৫৪ বলে ১০৩ রানের জুটি গড়েন সাহিবজাদা। তানজিম সাকিব হারিসকে (৪১) ফিরিয়ে দিলে ভাঙে এই জুটি। এর পরের ওভারেই সাহিবজাদাকে ফিরিয়ে দেন রিশাদ হোসেন। তবে চারে নামা নওয়াজ হাত খুলে খেলতে থাকলে ২০১ রান করে পাকিস্তান। প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও ঠিক ২০১ রান তুলেছিল স্বাগতিকেরা। তানজিম হাসান ৩৬ রানে ২ উইকেট লাভ করেন। ৪৭ রানে ২টি উইকেট নিয়েছেন হাসান মাহমুদও।
৩ ওভারেই ৩৮ রান। ২০২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় দারুণ শুরুও বলা যায় এটিকে। কিন্তু দলটা যখন বাংলাদেশ, কোনো ‘দারুণ’ই শেষ পর্যন্ত আর দারুণ থাকে না! থাকলে কি আর বিনা উইকেটে ৪৪ থেকে স্কোর ৫৬/৬ হয়!
১২ রানের ব্যবধানে ৬ উইকেট খুইয়েছে বাংলাদেশ। দলীয় ৫৬ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলায় কার্যত ম্যাচের শেষ তো সেখানেই। দেখার ছিল হারের ব্যবধান কত কমে। ১৪৪ রানে অলআউট হয়ে ৫৭ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। এই হারে ১ ম্যাচ হাতে রেখেই টি-টোয়েন্টি সিরিজ খোয়াল বাংলাদেশ।
পাকিস্তানের বিপক্ষে লাহোরে প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও ২০২ রান তাড়া করে হেরেছিল বাংলাদেশ। ৩৭ রানে সে হারের পর ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—কিছুই ভালো হয়নি স্বীকার করে বাকি ম্যাচ দুটোয় ঘুরে দাঁড়ানোর কথা বলেছিলেন অধিনায়ক লিটন দাস। কিন্তু ঘুরে দাঁড়ানোর এটাই কি নমুনা!
আমিরাতের বিপক্ষে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরির পর আর দুই অঙ্কের রানের দেখা না পাওয়া পারভেজ হোসেন ইমন আউট হলেন ৮ রান করে। রউফকে বড় শট খেলার চেষ্টায় মিড অনে ক্যাচ দিয়েছেন হাসান আলীকে। তাঁর বিদায়ের পরই যেন হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। চতুর্থ ওভারে ইমনের বিদায়ের পর ১৯ বলে ৩৩ রান করে ফিরে যান তানজিদ তামিম। এরপর লিটন দাস (৬), তাওহীদ হৃদয় (৫) এবং আগের ম্যাচে কিছুটা ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানো জাকের আলীর (০) আসা-যাওয়া। দুই হোসেন—শামীম (৭) ও রিশাদও (১) তাঁদের অনুসরণ করেন। অষ্টম উইকেট জুটিতে মেহেদী হাসান মিরাজ ও তানজিম সাকিব ২৫ বলে ৩৩ রানের জুটি গড়েন। তাতেই ৭৭ রানে ৭ উইকেট খুইয়ে ফেলা বাংলাদেশ এক শর গণ্ডি পেরিয়ে ১৪৪ তোলে। ১৭ বলে ৩৩ রান করেন মিরাজ। স্বীকৃত ব্যাটারদের লজ্জা দিয়ে ১টি চার ও ৫টি ছয়ে ৩১ বলে ৫০ করেন তানজিম। বল হাতে সবচেয়ে সফল আবরার আহমেদ, নিয়েছেন ৩ উইকেট।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে সাহিবজাদা ফারহান ও হাসান নওয়াজের ফিফটিতে ৬ উইকেটে ২০১ রান তোলে পাকিস্তান। কিছুদিন আগে শেষ হওয়া পিএসএলে দুই ব্যাটার দুর্দান্ত খেলেছিলেন। সেই ধারাবাহিকতাই দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ধরে রাখলেন তাঁরা। ৪টি চার ও ৬টি ছয়ে ৭৪ রান করে সাহিবজাদা আউট হয়ে গেলেও ২৬ বলে ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন নওয়াজ।
১২ রানে সিয়াম আইয়ুব (৪) রানআউট হয়ে ফিরে যাওয়ার পর মোহাম্মদ হারিসকে সঙ্গে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৫৪ বলে ১০৩ রানের জুটি গড়েন সাহিবজাদা। তানজিম সাকিব হারিসকে (৪১) ফিরিয়ে দিলে ভাঙে এই জুটি। এর পরের ওভারেই সাহিবজাদাকে ফিরিয়ে দেন রিশাদ হোসেন। তবে চারে নামা নওয়াজ হাত খুলে খেলতে থাকলে ২০১ রান করে পাকিস্তান। প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও ঠিক ২০১ রান তুলেছিল স্বাগতিকেরা। তানজিম হাসান ৩৬ রানে ২ উইকেট লাভ করেন। ৪৭ রানে ২টি উইকেট নিয়েছেন হাসান মাহমুদও।
অস্বাভাবিক কিছু দেখলে সেই ব্যাপারে চুপ করে থাকার পাত্র নন মাইকেল ভন। আর ঘটনা যখন ঘটেছে ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচে, তখন কি তিনি কথা না বলে থাকতে পারেন? আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) কেন শুধু একটা দলকেই শাস্তি দিয়েছে, সেই প্রশ্ন এখন ভনের।
২ মিনিট আগে২৩ বছর পর লিগ জিতে গত মৌসুম শেষ করেছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। নতুন মৌসুমের দলবদলে তাই তাদের ওপরই চোখ বেশি। শুরুতে অবশ্য অবাক করে দলের দীর্ঘদিনের সৈনিক সুলেমান দিয়াবাতের সঙ্গে নতুন চুক্তি না করে। তবে মুজাফ্ফর মুজাফ্ফরভকে ধরে রেখেছে সাদা-কালোরা।
২৬ মিনিট আগেবার্সেলোনায় লিওনেল মেসির আইকনিক ১০ নম্বর জার্সিটা যে তিনিই পেতে যাচ্ছেন, সেটি জানাই ছিল। পরশু নিশ্চিত হলো তা। মেসির ১০ নম্বর জার্সি গায়ে চড়াবেন লামিনে ইয়ামাল। এদিন স্প্যানিশ এই উইঙ্গারের হাতে ১০ নম্বর জার্সি আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দিয়েছে কাতালান দলটি।
৩৯ মিনিট আগেকলম্বোর প্রেমাদাসায় গত রাতে ঐতিহাসিক টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। সিরিজ জয়ের পর আজ দেশে ফিরেছেন লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিমরা। তবে দেশে ফিরেও যে বসে থাকার সুযোগ নেই। কারণ, রোববার শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
১ ঘণ্টা আগে