অনলাইন ডেস্ক
যশস্বী জয়সওয়ালের এক আউটেই ভারতীয়দের রোষানলে পড়েছেন শরাফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। দেশটির ভক্ত-সমর্থকেরা সৈকতকে নিয়ে রীতিমতো বিদ্রুপ করছেন। শুধু তাই নয়, সুনীল গাভাস্কার, রবিচন্দ্রন অশ্বিনের মতো ভারতীয় তারকারাও খোঁচা মেরেছেন বাংলাদেশের আম্পায়ারকে। এই টালমাটাল অবস্থার মধ্যেই সৈকত ভারতে যাবেন বলে শোনা যাচ্ছে।
এ মাসের শেষেই শুরু হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড সীমিত ওভারের ক্রিকেট সিরিজ। ভারতের মাঠে হতে যাওয়া এই সিরিজে হবে ৮ ম্যাচ। সূত্র জানিয়েছে, সাদা বলের এই সিরিজে আম্পায়ারিং করতে ভারতে যাবেন সৈকত। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ভারতীয়রা বাংলাদেশি আম্পায়ারকে কীভাবে স্বাগত জানাবে, সেটিই দেখার। কারণ, উপমহাদেশের ক্রিকেট উন্মাদনার কথা কারও অজানা নয়। আবেগের বশে ভক্ত-সমর্থকেরা অনেক সময় অপছন্দের ক্রিকেটার, আম্পায়ারদের দুয়োধ্বনি দিয়ে থাকেন। অনেক সময় গ্যালারিতে ব্যঙ্গচিত্রের প্ল্যাকার্ডও দেখা যায়।
২২ জানুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে ভারত-ইংল্যান্ড পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এরপর ৬,৯ ও ১২ ফেব্রুয়ারি হবে সিরিজের তিন ওয়ানডে। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) এই সিরিজের আম্পায়ারদের নাম এখনো প্রকাশ করেনি। ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের আগে সৈকতের হাতে থাকছে আরও এক ম্যাচ। সিডনিতে আগামীকাল শুরু হতে যাওয়া ভারত-অস্ট্রেলিয়া পঞ্চম টেস্টে তিনি মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকছেন।
মেলবোর্নে বক্সিং ডে টেস্টে সৈকত ছিলেন তৃতীয় আম্পায়ারের দায়িত্বে। মাঠের আম্পায়ার জয়সওয়ালকে আউট না দেওয়ায় বুধবার ম্যাচের পঞ্চম দিনে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স তৎক্ষণাৎ রিভিউ নিয়েছেন। স্নিকোমিটারে তেমন কিছু না পাওয়ার পরও ভারতীয় ব্যাটারকে আউট দিয়েছেন সৈকত।বাংলাদেশের আম্পায়ারের মতে অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক অ্যালেক্স ক্যারির হাতে পৌঁছানোর আগেই বলের গতিপথ বদলে গেছে। জয়সওয়াল যে এমন সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেননি, সেটা তাঁর (জয়সওয়াল) প্রতিক্রিয়া দেখেই বোঝা গেছে। মাঠেই আম্পায়ারদের ওপর ভারতীয় ব্যাটার ক্ষোভ ঝেড়েছেন।
জয়সওয়ালের আউট নিয়ে বেশিরভাগ ভারতীয় খেপলেও সৈকতের এই সিদ্ধান্ত বেশ প্রশংসিত হয়েছে ক্রিকেট বিশ্বে। বাংলাদেশি আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে অনেকে সাহসী সিদ্ধান্ত বলেছেন। মাইকেল ভন, মার্ক ওয়াহর মতো ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের চোখে সৈকতই সঠিক। বাংলাদেশের আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে সঠিক মানছেন পাঁচবার আইসিসির বর্ষসেরা আম্পায়ার হওয়া সায়মন টফেল।
যশস্বী জয়সওয়ালের এক আউটেই ভারতীয়দের রোষানলে পড়েছেন শরাফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। দেশটির ভক্ত-সমর্থকেরা সৈকতকে নিয়ে রীতিমতো বিদ্রুপ করছেন। শুধু তাই নয়, সুনীল গাভাস্কার, রবিচন্দ্রন অশ্বিনের মতো ভারতীয় তারকারাও খোঁচা মেরেছেন বাংলাদেশের আম্পায়ারকে। এই টালমাটাল অবস্থার মধ্যেই সৈকত ভারতে যাবেন বলে শোনা যাচ্ছে।
এ মাসের শেষেই শুরু হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড সীমিত ওভারের ক্রিকেট সিরিজ। ভারতের মাঠে হতে যাওয়া এই সিরিজে হবে ৮ ম্যাচ। সূত্র জানিয়েছে, সাদা বলের এই সিরিজে আম্পায়ারিং করতে ভারতে যাবেন সৈকত। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ভারতীয়রা বাংলাদেশি আম্পায়ারকে কীভাবে স্বাগত জানাবে, সেটিই দেখার। কারণ, উপমহাদেশের ক্রিকেট উন্মাদনার কথা কারও অজানা নয়। আবেগের বশে ভক্ত-সমর্থকেরা অনেক সময় অপছন্দের ক্রিকেটার, আম্পায়ারদের দুয়োধ্বনি দিয়ে থাকেন। অনেক সময় গ্যালারিতে ব্যঙ্গচিত্রের প্ল্যাকার্ডও দেখা যায়।
২২ জানুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে ভারত-ইংল্যান্ড পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এরপর ৬,৯ ও ১২ ফেব্রুয়ারি হবে সিরিজের তিন ওয়ানডে। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) এই সিরিজের আম্পায়ারদের নাম এখনো প্রকাশ করেনি। ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের আগে সৈকতের হাতে থাকছে আরও এক ম্যাচ। সিডনিতে আগামীকাল শুরু হতে যাওয়া ভারত-অস্ট্রেলিয়া পঞ্চম টেস্টে তিনি মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকছেন।
মেলবোর্নে বক্সিং ডে টেস্টে সৈকত ছিলেন তৃতীয় আম্পায়ারের দায়িত্বে। মাঠের আম্পায়ার জয়সওয়ালকে আউট না দেওয়ায় বুধবার ম্যাচের পঞ্চম দিনে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স তৎক্ষণাৎ রিভিউ নিয়েছেন। স্নিকোমিটারে তেমন কিছু না পাওয়ার পরও ভারতীয় ব্যাটারকে আউট দিয়েছেন সৈকত।বাংলাদেশের আম্পায়ারের মতে অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক অ্যালেক্স ক্যারির হাতে পৌঁছানোর আগেই বলের গতিপথ বদলে গেছে। জয়সওয়াল যে এমন সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেননি, সেটা তাঁর (জয়সওয়াল) প্রতিক্রিয়া দেখেই বোঝা গেছে। মাঠেই আম্পায়ারদের ওপর ভারতীয় ব্যাটার ক্ষোভ ঝেড়েছেন।
জয়সওয়ালের আউট নিয়ে বেশিরভাগ ভারতীয় খেপলেও সৈকতের এই সিদ্ধান্ত বেশ প্রশংসিত হয়েছে ক্রিকেট বিশ্বে। বাংলাদেশি আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে অনেকে সাহসী সিদ্ধান্ত বলেছেন। মাইকেল ভন, মার্ক ওয়াহর মতো ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের চোখে সৈকতই সঠিক। বাংলাদেশের আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে সঠিক মানছেন পাঁচবার আইসিসির বর্ষসেরা আম্পায়ার হওয়া সায়মন টফেল।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৭ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে