নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদের পর শুরু হবে শ্রীলঙ্কা সিরিজের প্রস্তুতি ক্যাম্প। পূর্ণাঙ্গ সিরিজে প্রথম খেলবে টেস্ট, তাই লাল বলেই নজর এখন জাতীয় দলের। ঈদের আগে মিরপুরে শেষ প্রস্তুতি পর্বে ব্যাটিং-বোলিংয়ের স্কিল অনুশীলন সেরেছেন মুমিনুল হক, জাকির হাসান, সাদমান ইসলাম, মুশফিকুর রহিম, এনামুল হক বিজয়, ইবাদত হোসেনরা।
দীর্ঘদিন চোটে ভোগার পর দলে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইবাদত। ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে হাঁটুর লিগামেন্টের চোটে লম্বা সময়ের জন্য ছিটকে যান জাতীয় দল থেকে। সেই চোট কাটিয়ে ইবাদত ধীরে ধীরে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন ছন্দে ফেরার। খেলেছেন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগেও। বিসিবির চিকিৎসা বিভাগ ও ট্রেইনারদের তত্ত্বাবধানে নিয়মিত চলেছে তার ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্ট। খেলেছেন ম্যাচ, আবার নিয়েছেন বিশ্রামও। সব মিলিয়ে এখন পুরো ফিট ও আত্মবিশ্বাসী এ পেসার। নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে সিলেটে ওয়ানডে ও ৪ দিনের ম্যাচেও খেলেছেন তিনি।
আজ মিরপুরে সংবাদমাধ্যমকে ইবাদত বললেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আগে যে ছন্দ ছিলাম সেই ছন্দ ফিরে পাচ্ছি। আমি আমার প্রস্তুতি নিচ্ছি, বাকি সিদ্ধান্ত নির্বাচকদের হাতে। চোটের কারণে দলের বাইরে ছিলাম, কিন্তু লক্ষ্য শ্রীলঙ্কা সিরিজ।’
ঈদের আগে দুই দিনের ম্যাচের আবহে অনুশীলন শেষে ইবাদতের মূল্যায়ন, ‘ব্যাটাররা বেশ ভালো ছন্দে আছে। ভালো বল ছাড়ছে, বাজে বল মারছে, সিঙ্গেল নিচ্ছে। আমরা চেষ্টা করেছি লেংথে বল করতে, যেন সহজে খেলা না যায়। উইকেট ব্যাটিং সহায়ক হলেও পেসাররা জোরে বল করেছে। নাহিদ রানাও ভালো গতিতে বল করেছে।’
শ্রীলঙ্কার কন্ডিশন কেমন হবে, সেটা এখনো অনিশ্চিত। তবে ইবাদতের বিশ্বাস, প্রস্তুতি যাই হোক না কেন, চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত বাংলাদেশ। এ পেসার বলেন, ‘ওরা যেমন উইকেট দেবে, আমরা সেটায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব। আমাদের পেস ইউনিট এখন অনেক বেশি শক্তিশালী, স্পিন ইউনিটও প্রস্তুত।’
২০২২ সালের পর থেকে বাংলাদেশ দলে পেসারদের মধ্যে তৈরি হয়েছে সুস্থ প্রতিযোগিতা। ইবাদতের চোখেও সেটাই অনুপ্রেরণা, ‘দলে এখন অনেক প্রতিযোগিতা, সেটা আমাদের উন্নতিই করছে।’
ঈদের পর শুরু হবে শ্রীলঙ্কা সিরিজের প্রস্তুতি ক্যাম্প। পূর্ণাঙ্গ সিরিজে প্রথম খেলবে টেস্ট, তাই লাল বলেই নজর এখন জাতীয় দলের। ঈদের আগে মিরপুরে শেষ প্রস্তুতি পর্বে ব্যাটিং-বোলিংয়ের স্কিল অনুশীলন সেরেছেন মুমিনুল হক, জাকির হাসান, সাদমান ইসলাম, মুশফিকুর রহিম, এনামুল হক বিজয়, ইবাদত হোসেনরা।
দীর্ঘদিন চোটে ভোগার পর দলে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইবাদত। ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে হাঁটুর লিগামেন্টের চোটে লম্বা সময়ের জন্য ছিটকে যান জাতীয় দল থেকে। সেই চোট কাটিয়ে ইবাদত ধীরে ধীরে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন ছন্দে ফেরার। খেলেছেন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগেও। বিসিবির চিকিৎসা বিভাগ ও ট্রেইনারদের তত্ত্বাবধানে নিয়মিত চলেছে তার ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্ট। খেলেছেন ম্যাচ, আবার নিয়েছেন বিশ্রামও। সব মিলিয়ে এখন পুরো ফিট ও আত্মবিশ্বাসী এ পেসার। নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে সিলেটে ওয়ানডে ও ৪ দিনের ম্যাচেও খেলেছেন তিনি।
আজ মিরপুরে সংবাদমাধ্যমকে ইবাদত বললেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আগে যে ছন্দ ছিলাম সেই ছন্দ ফিরে পাচ্ছি। আমি আমার প্রস্তুতি নিচ্ছি, বাকি সিদ্ধান্ত নির্বাচকদের হাতে। চোটের কারণে দলের বাইরে ছিলাম, কিন্তু লক্ষ্য শ্রীলঙ্কা সিরিজ।’
ঈদের আগে দুই দিনের ম্যাচের আবহে অনুশীলন শেষে ইবাদতের মূল্যায়ন, ‘ব্যাটাররা বেশ ভালো ছন্দে আছে। ভালো বল ছাড়ছে, বাজে বল মারছে, সিঙ্গেল নিচ্ছে। আমরা চেষ্টা করেছি লেংথে বল করতে, যেন সহজে খেলা না যায়। উইকেট ব্যাটিং সহায়ক হলেও পেসাররা জোরে বল করেছে। নাহিদ রানাও ভালো গতিতে বল করেছে।’
শ্রীলঙ্কার কন্ডিশন কেমন হবে, সেটা এখনো অনিশ্চিত। তবে ইবাদতের বিশ্বাস, প্রস্তুতি যাই হোক না কেন, চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত বাংলাদেশ। এ পেসার বলেন, ‘ওরা যেমন উইকেট দেবে, আমরা সেটায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব। আমাদের পেস ইউনিট এখন অনেক বেশি শক্তিশালী, স্পিন ইউনিটও প্রস্তুত।’
২০২২ সালের পর থেকে বাংলাদেশ দলে পেসারদের মধ্যে তৈরি হয়েছে সুস্থ প্রতিযোগিতা। ইবাদতের চোখেও সেটাই অনুপ্রেরণা, ‘দলে এখন অনেক প্রতিযোগিতা, সেটা আমাদের উন্নতিই করছে।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৪ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৭ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৭ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে