অনলাইন ডেস্ক
চলমান বিপিএলে ফিক্সিং ইস্যুতে ক্রিকেটার এনামুল হক বিজয়কে নিয়ে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার গুঞ্জনে সরগরম দেশের ক্রিকেটাঙ্গন। গণমাধ্যমে এ নিয়ে ছড়ানো নানা খবরের প্রেক্ষিতে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় বিজয় বিষয়টি সরাসরি অস্বীকার করেছেন এবং নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন।
বিজয় বললেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে ক্রিকেট খেলছি এবং সব সময় সৎ পথে চলার চেষ্টা করি। একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে ক্রিকেট খেলা আমার পেশা ও জীবনের অন্যতম বড় অংশ। কিন্তু সম্প্রতি আমাকে নিয়ে যেসব কথা ছড়ানো হচ্ছে, তাতে আমি ভীষণ ব্যথিত। আমি জানি না, কে বা কারা এসব গুজব রটাচ্ছে। বিসিবি কিংবা কোনো সংস্থা আমাকে এ বিষয়ে কিছুই জানায়নি। আমাকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে কেন, সেটাও আমি বুঝতে পারছি না।’
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের পর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য বিজয় যোগাযোগ করেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কর্মকর্তাদের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন মিডিয়ায় খবর দেখার পর আমি বিসিবির ক্রিকেট অপারেশনস চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তিনি আমাকে পরিষ্কারভাবে জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তারা কিছুই জানেন না। তারপর বিসিবির মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান ইফতেখার রহমান মিঠু ভাইয়ের সঙ্গেও কথা বলেছি। তিনিও বলেছেন, এমন কোনো খবর তাদের কাছে নেই এবং বিসিবি থেকে এ ধরনের কিছু প্রকাশ করা হয়নি।’
তবে এই গুজব ও নেতিবাচক প্রচারণার পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মনে করেন বিজয়। তিনি বলেন, ‘এটা কি ষড়যন্ত্র, নাকি শুধু ভিউয়ারদের আকর্ষণ করার জন্য, নাকি কেউ মজা নিচ্ছে—আমি বুঝতে পারছি না। কারা এসব করাচ্ছে এবং কেন করছে, তা আমার কাছে পরিষ্কার নয়। যদি কেউ অন্তত এসে আমাকে জানাতো যে, কেন এসব করছে, তবে বিষয়টি বোঝা যেত। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ অবাক করার মতো একটি ঘটনা।’
এই বিভ্রান্তিকর গুজবের কারণে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিতও দিয়েছেন বিজয়। তিনি বলেন, ‘শুক্রবার ও শনিবার ছুটির কারণে আমি এখনো কোনো আইনি পদক্ষেপ নিতে পারিনি। গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে এসব খবর ছড়ানো শুরু হয়। রোববার (আগামীকাল) আমি আমার আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলব এবং প্রয়োজনীয় বড় পদক্ষেপ নেব। কারণ, এ ধরনের নেতিবাচক প্রচারণা শুধরে পজিটিভ করা খুবই কঠিন। মানুষ সাধারণত নেতিবাচক খবর শুনতেই পছন্দ করে। সে ক্ষেত্রে আমার দিক থেকে সত্যটি স্পষ্ট করা খুবই জরুরি।’
বিজয় আরও জানান, ‘এই গুজব তার ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে। তিনি বলেন, ‘এসব ভিত্তিহীন অভিযোগের কারণে আমি যে মানসিক কষ্ট পাচ্ছি, তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। বিষয়টি শুধুই আমার নয়, বরং আমার পরিবার এবং কাছের মানুষদের জন্যও অত্যন্ত কষ্টকর।’
এই গুজবের কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করে বিজয় বলেন, ‘যারা এ ধরনের নেতিবাচক খবর ছড়াচ্ছে, তারা আসলে কী চায়, সেটাই আমার বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। আমি একজন পেশাদার ক্রিকেটার, নিজের কাজে মনোযোগী। এমন ভিত্তিহীন প্রচারণা শুধু আমার নয়, পুরো ক্রিকেট পরিবারের জন্য ক্ষতিকর।’
আইনি পদক্ষেপের মাধ্যমে গুজবের সত্যতা উন্মোচন এবং নিজের অবস্থান পরিষ্কার করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বিজয়। তিনি বলেন, ‘আমি সবার কাছে সত্যটা তুলে ধরতে চাই। কারণ, এভাবে নেতিবাচক প্রচারণা আমাকে এবং আমার ক্যারিয়ারকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।’
চলমান বিপিএলে ফিক্সিং ইস্যুতে ক্রিকেটার এনামুল হক বিজয়কে নিয়ে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার গুঞ্জনে সরগরম দেশের ক্রিকেটাঙ্গন। গণমাধ্যমে এ নিয়ে ছড়ানো নানা খবরের প্রেক্ষিতে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় বিজয় বিষয়টি সরাসরি অস্বীকার করেছেন এবং নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন।
বিজয় বললেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে ক্রিকেট খেলছি এবং সব সময় সৎ পথে চলার চেষ্টা করি। একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে ক্রিকেট খেলা আমার পেশা ও জীবনের অন্যতম বড় অংশ। কিন্তু সম্প্রতি আমাকে নিয়ে যেসব কথা ছড়ানো হচ্ছে, তাতে আমি ভীষণ ব্যথিত। আমি জানি না, কে বা কারা এসব গুজব রটাচ্ছে। বিসিবি কিংবা কোনো সংস্থা আমাকে এ বিষয়ে কিছুই জানায়নি। আমাকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে কেন, সেটাও আমি বুঝতে পারছি না।’
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের পর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য বিজয় যোগাযোগ করেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কর্মকর্তাদের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন মিডিয়ায় খবর দেখার পর আমি বিসিবির ক্রিকেট অপারেশনস চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তিনি আমাকে পরিষ্কারভাবে জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তারা কিছুই জানেন না। তারপর বিসিবির মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান ইফতেখার রহমান মিঠু ভাইয়ের সঙ্গেও কথা বলেছি। তিনিও বলেছেন, এমন কোনো খবর তাদের কাছে নেই এবং বিসিবি থেকে এ ধরনের কিছু প্রকাশ করা হয়নি।’
তবে এই গুজব ও নেতিবাচক প্রচারণার পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মনে করেন বিজয়। তিনি বলেন, ‘এটা কি ষড়যন্ত্র, নাকি শুধু ভিউয়ারদের আকর্ষণ করার জন্য, নাকি কেউ মজা নিচ্ছে—আমি বুঝতে পারছি না। কারা এসব করাচ্ছে এবং কেন করছে, তা আমার কাছে পরিষ্কার নয়। যদি কেউ অন্তত এসে আমাকে জানাতো যে, কেন এসব করছে, তবে বিষয়টি বোঝা যেত। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ অবাক করার মতো একটি ঘটনা।’
এই বিভ্রান্তিকর গুজবের কারণে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিতও দিয়েছেন বিজয়। তিনি বলেন, ‘শুক্রবার ও শনিবার ছুটির কারণে আমি এখনো কোনো আইনি পদক্ষেপ নিতে পারিনি। গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে এসব খবর ছড়ানো শুরু হয়। রোববার (আগামীকাল) আমি আমার আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলব এবং প্রয়োজনীয় বড় পদক্ষেপ নেব। কারণ, এ ধরনের নেতিবাচক প্রচারণা শুধরে পজিটিভ করা খুবই কঠিন। মানুষ সাধারণত নেতিবাচক খবর শুনতেই পছন্দ করে। সে ক্ষেত্রে আমার দিক থেকে সত্যটি স্পষ্ট করা খুবই জরুরি।’
বিজয় আরও জানান, ‘এই গুজব তার ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে। তিনি বলেন, ‘এসব ভিত্তিহীন অভিযোগের কারণে আমি যে মানসিক কষ্ট পাচ্ছি, তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। বিষয়টি শুধুই আমার নয়, বরং আমার পরিবার এবং কাছের মানুষদের জন্যও অত্যন্ত কষ্টকর।’
এই গুজবের কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করে বিজয় বলেন, ‘যারা এ ধরনের নেতিবাচক খবর ছড়াচ্ছে, তারা আসলে কী চায়, সেটাই আমার বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। আমি একজন পেশাদার ক্রিকেটার, নিজের কাজে মনোযোগী। এমন ভিত্তিহীন প্রচারণা শুধু আমার নয়, পুরো ক্রিকেট পরিবারের জন্য ক্ষতিকর।’
আইনি পদক্ষেপের মাধ্যমে গুজবের সত্যতা উন্মোচন এবং নিজের অবস্থান পরিষ্কার করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বিজয়। তিনি বলেন, ‘আমি সবার কাছে সত্যটা তুলে ধরতে চাই। কারণ, এভাবে নেতিবাচক প্রচারণা আমাকে এবং আমার ক্যারিয়ারকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।’
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
৩ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৭ ঘণ্টা আগে