চার ম্যাচের চারটিতে জিতে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দল। লিগ পর্বে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান কোনো দলই হারাতে পারেনি বাংলাদেশকে। কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলছে বাংলাদেশ। শিরোপা জিততে হলে বাংলাদেশকে করতে হবে রান।
ফাইনালে আজ টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক মানুদি দুলানসা নানায়াক্কারা। ইনিংসের প্রথম ওভারে বোলিংয়ে এসে বাংলাদেশের হাবিবা ইসলাম পিংকি দিয়েছেন ১ রান। এরপর ধীরেসুস্থে ব্যাটিং করতে থাকেন দুই লঙ্কান ওপেনার নেথমি পূর্ণা সেনারত্না ও দেওমি বিহঙ্গ বিজেরত্নে। প্রথম ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে লঙ্কানরা করে ৩০ রান। তাতে লঙ্কানদের ইনিংসের রানরেট ৫।
প্রথম ১০ ওভার পেরিয়ে যাওয়ার পরও ওভারপ্রতি রানরেট ৫ থেকে ৬-এ উঠাতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। ১১ ওভার শেষে লঙ্কানদের স্কোর কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬৪ রান। এরপর ১২তম ওভারেই রানরেট ৬-এর ওপরে তুলতে পেরেছে তারা। নিশিতা আকতার নিশির করা ওভার থেকে শ্রীলঙ্কা নিয়েছে ১৩ রান, যার মধ্যে ওভারের পঞ্চম ও ষষ্ঠ বলে ছয় ও চার মারেন বিজেরত্নে। পরের ওভার থেকে লঙ্কানরা নিয়েছে আরও ১৪ রান। আফিয়া আসিমা ইরার করা ওভারটিতে ৩টি চার মারেন সেনারত্না। ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে রাবেয়া খাতুনকে চার মেরে ফিফটি তুলে নেন সেনারত্না।
সেনারত্নার পর আরেক ওপেনার বিজেরত্নে ফিফটির কাছাকাছি পৌঁছে যান। ১৫তম ওভারের প্রথম বলে নিশিকে লং অফ দিয়ে ছক্কা মারেন বিজেরত্নে। ঠিক দ্বিতীয় বলেই বিজেরত্নেকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন নিশি। ৪২ বলের ইনিংসে ২ চার ও ৬ চারে ৪৯ রান করেন বিজেরত্নে। শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়েছে ১৪.২ ওভারে ১ উইকেটে ১০৪ রান। এরপর লঙ্কানদের ইনিংসে আরও ২ উইকেট পড়লেও সেনারত্নে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকেছেন ৬৬ রানে। ৫৭ বলের ইনিংসে ৮টি চার মারেন তিনি। এটাই শ্রীলঙ্কার ইনিংসের সর্বোচ্চ স্কোর। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৪৯ রান করেছে লঙ্কানরা। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে ১টি করে উইকেট নিয়েছেন নিশি, রাবেয়া ও জান্নাতুল মাওয়া।
চার ম্যাচের চারটিতে জিতে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দল। লিগ পর্বে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান কোনো দলই হারাতে পারেনি বাংলাদেশকে। কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলছে বাংলাদেশ। শিরোপা জিততে হলে বাংলাদেশকে করতে হবে রান।
ফাইনালে আজ টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক মানুদি দুলানসা নানায়াক্কারা। ইনিংসের প্রথম ওভারে বোলিংয়ে এসে বাংলাদেশের হাবিবা ইসলাম পিংকি দিয়েছেন ১ রান। এরপর ধীরেসুস্থে ব্যাটিং করতে থাকেন দুই লঙ্কান ওপেনার নেথমি পূর্ণা সেনারত্না ও দেওমি বিহঙ্গ বিজেরত্নে। প্রথম ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে লঙ্কানরা করে ৩০ রান। তাতে লঙ্কানদের ইনিংসের রানরেট ৫।
প্রথম ১০ ওভার পেরিয়ে যাওয়ার পরও ওভারপ্রতি রানরেট ৫ থেকে ৬-এ উঠাতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। ১১ ওভার শেষে লঙ্কানদের স্কোর কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬৪ রান। এরপর ১২তম ওভারেই রানরেট ৬-এর ওপরে তুলতে পেরেছে তারা। নিশিতা আকতার নিশির করা ওভার থেকে শ্রীলঙ্কা নিয়েছে ১৩ রান, যার মধ্যে ওভারের পঞ্চম ও ষষ্ঠ বলে ছয় ও চার মারেন বিজেরত্নে। পরের ওভার থেকে লঙ্কানরা নিয়েছে আরও ১৪ রান। আফিয়া আসিমা ইরার করা ওভারটিতে ৩টি চার মারেন সেনারত্না। ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে রাবেয়া খাতুনকে চার মেরে ফিফটি তুলে নেন সেনারত্না।
সেনারত্নার পর আরেক ওপেনার বিজেরত্নে ফিফটির কাছাকাছি পৌঁছে যান। ১৫তম ওভারের প্রথম বলে নিশিকে লং অফ দিয়ে ছক্কা মারেন বিজেরত্নে। ঠিক দ্বিতীয় বলেই বিজেরত্নেকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন নিশি। ৪২ বলের ইনিংসে ২ চার ও ৬ চারে ৪৯ রান করেন বিজেরত্নে। শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়েছে ১৪.২ ওভারে ১ উইকেটে ১০৪ রান। এরপর লঙ্কানদের ইনিংসে আরও ২ উইকেট পড়লেও সেনারত্নে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকেছেন ৬৬ রানে। ৫৭ বলের ইনিংসে ৮টি চার মারেন তিনি। এটাই শ্রীলঙ্কার ইনিংসের সর্বোচ্চ স্কোর। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৪৯ রান করেছে লঙ্কানরা। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে ১টি করে উইকেট নিয়েছেন নিশি, রাবেয়া ও জান্নাতুল মাওয়া।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৮ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১২ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১২ ঘণ্টা আগে