ভানু গোপাল রায়, ঢাকা
উগান্ডার ইতিহাসের দিনেই যেন ক্ষতটা আরও বেড়েছে জিম্বাবুয়ের। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে টানা দ্বিতীয় বিশ্বকাপ খেলতে না পারার ক্ষত। নব্বই দশকের অন্যতম সেরা দলটি যেন এখন ক্রিকেটের মানচিত্র থেকে সরে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে।
সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে দলের সংখ্যা কম হওয়ায় জিম্বাবুয়ের সুযোগ না পাওয়ার ঘটনাকে কোনোভাবে মেনে নেওয়া গেলেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ক্ষেত্রে বিষয়টা একদম ভিন্ন। অবশ্য দুবারই তাদের হৃদয় ভেঙেছে বাছাইপর্বের সাঁকো উতরাতে না পারায়। শুধু তারা নয়, সদ্য শেষ হওয়া বিশ্বকাপে সুযোগ পায়নি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজও।
২০ দল নিয়ে আগামী বছর সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপটি হবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে। কিন্তু ২০ দলের মধ্যেও নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারেননি সিকান্দার রাজারা। বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়ার পর তাই বুঝতে পারছেন না দেশে ফিরলে কী ঘটতে পারে। আফ্রিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বের শেষ ম্যাচে কেনিয়াকে ১১০ রানে হারানোর পর জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক রাজা বলেছেন, ‘আমি জানি না দেশে ফিরলে তখন কী ঘটতে পারে।’ অধিনায়ক যেমন বুঝতে পারছেন না কী ঘটবে, তেমনি যেন জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটও অনিশ্চয়তার মধ্যে। অনেকটা আফ্রিকা মহাদেশের আরেক দল কেনিয়ার মতো তাদের অবস্থা।
কেনিয়ার মতো জিম্বাবুয়েরও একই অবস্থা হতে পারে, এমনটা অবশ্য কয়েক বছর আগেই জানিয়েছিলেন দলটির সাবেক অধিনায়ক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল। ২০১৪ সালে এক সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় তিনি জানান, এভাবে চলতে থাকলে বছর দুয়েকের মধ্যে কেনিয়ার অবস্থা হতে পারে জিম্বাবুয়ের।
২০১৯ সালে ক্যাম্পবেলের কথাই যেন অনেকটা সত্যি হলো। সে বছর জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট বোর্ড নিষেধাজ্ঞা পায় আইসিসি থেকে। বোর্ডে সরকারি হস্তক্ষেপ থাকায় তাদের নিষেধাজ্ঞা দেয় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। পরে অবশ্য সেই নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি মেলে।
আইসিসির কাছ থেকে মুক্তি পেলেও নব্বই দশকের সেই সোনালি সময় অবশ্য আর ফিরে পায়নি জিম্বাবুয়ে। ১৯৯৭ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত স্মরণীয় সময় কাটিয়েছে দলটি। বড় বড় দলকে হারানোর শক্তি পেয়েছিল দুই ফ্লাওয়ার ভাই অ্যান্ডি ও গ্রান্ট, অলরাউন্ডার হিথ স্ট্রিক, পেসার হেনরি ওলোঙ্গাদের মতো ক্রিকেটারদের সৌজন্যে। কিন্তু তাঁদের শূন্যস্থান পূরণের মতো খেলোয়াড় এখন নেই জিম্বাবুয়ে দলে। আবার যে কজন দায়িত্ব নিতে পারতেন, তাঁদের মধ্যে অনেকে জাতীয় দল বাদ দিয়ে কাউন্টি ক্রিকেটকে বেছে নেন। এই তালিকায় গ্যারি ব্যালান্স, ব্রেন্ডন টেলর, কাইল জার্ভিস ও গ্রায়েম ক্রেমাররা ছিলেন অন্যতম।
জিম্বাবুয়ে দল ছেড়ে অন্যত্র যাওয়াটা অবশ্য ক্রিকেটারদের দোষের কিছু ছিল না। কেননা জাতীয় দলের হয়ে খেলে আর্থিক চাহিদা পূরণ হচ্ছিল না। আর্থিকভাবে জিম্বাবুয়ে এতটাই দুর্দশাগ্রস্ত দল যে তার প্রমাণ পাওয়া যায় রায়ান বার্লের এক পোস্টেই। ২০২১ সালে সামাজিক মাধ্যমে জুতার তলা খুলে যাওয়ার পর সেটায় আঠা লাগানোর ছবি পোস্ট করেছিলেন বাঁহাতি ব্যাটার। এটা দিয়ে বোঝাতে চেয়েছেন, এক জোড়া নতুন জুতা কেনার সামর্থ্যও তাঁদের নেই।
জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের অধঃপতনের শুরুটা অবশ্য সাবেক প্রেসিডেন্ট রবার্ট মুগাবের ক্ষমতায় আসার পর থেকেই। দেশটির স্বাধীনতার নায়ক ক্ষমতার লোভে পরে স্বৈরশাসক বনে যান। তাঁর শাসনামলেই ২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটে বর্ণবাদের বীজ বপন করা হয়। যে বীজের কারণে ২০০৩ বিশ্বকাপের পর সোনালি প্রজন্মের দলটি ধ্বংস হয়ে যায়। প্রথম কোপটা পড়ে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের দুই কিংবদন্তি অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার ও ওলোঙ্গার ওপর। মুগাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদস্বরূপ কালো আর্মব্যান্ড পরে মাঠে নামায় দলে দুজনের পথ চিরতরে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এরপর অধিনায়ক হিথ স্ট্রিকসহ অন্যান্য খেলোয়াড়ের ওপর শাস্তির খড়্গ নেমে আসে। সে সময়ই শ্বেতাঙ্গ ক্রিকেটারদের বাদ দিয়ে কৃষ্ণাঙ্গদের নিয়ে দল সাজায় বোর্ড। নতুন অধিনায়ক তাতেন্দা তাইবুর দলে একমাত্র শ্বেতাঙ্গ ক্রিকেটার ছিলেন ব্রেন্ডন টেলর। সে সময় মুগাবে শুধু বোর্ডের ওপরেই নয়, খেলোয়াড়দের নিজস্ব জমির ওপরও হস্তক্ষেপ করেন। অনেক ক্রিকেটারের জমি সরকারিভাবে কেড়ে নেন তিনি। তাঁর দুর্নীতি ও স্বৈরশাসনের কবলে একসময়ের সমৃদ্ধিশালী দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত হয়েছিল। ক্রিকেট বোর্ডও এর বাইরে ছিল না।
আর্থিক অবস্থার মতো জিম্বাবুয়ে দলের পারফরম্যান্স এখন নিবু নিবু। দ্বিপক্ষীয় সিরিজে মাঝে মাঝে জ্বলে উঠে নিভে যায় তারা। টানা দুটি ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুযোগ না পাওয়া তারই প্রমাণ। তাদের মতো এমন করুণ অবস্থায় আর কোনো টেস্ট খেলুড়ে দল পড়েনি কখনো।
উগান্ডার ইতিহাসের দিনেই যেন ক্ষতটা আরও বেড়েছে জিম্বাবুয়ের। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে টানা দ্বিতীয় বিশ্বকাপ খেলতে না পারার ক্ষত। নব্বই দশকের অন্যতম সেরা দলটি যেন এখন ক্রিকেটের মানচিত্র থেকে সরে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে।
সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে দলের সংখ্যা কম হওয়ায় জিম্বাবুয়ের সুযোগ না পাওয়ার ঘটনাকে কোনোভাবে মেনে নেওয়া গেলেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ক্ষেত্রে বিষয়টা একদম ভিন্ন। অবশ্য দুবারই তাদের হৃদয় ভেঙেছে বাছাইপর্বের সাঁকো উতরাতে না পারায়। শুধু তারা নয়, সদ্য শেষ হওয়া বিশ্বকাপে সুযোগ পায়নি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজও।
২০ দল নিয়ে আগামী বছর সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপটি হবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে। কিন্তু ২০ দলের মধ্যেও নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারেননি সিকান্দার রাজারা। বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়ার পর তাই বুঝতে পারছেন না দেশে ফিরলে কী ঘটতে পারে। আফ্রিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বের শেষ ম্যাচে কেনিয়াকে ১১০ রানে হারানোর পর জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক রাজা বলেছেন, ‘আমি জানি না দেশে ফিরলে তখন কী ঘটতে পারে।’ অধিনায়ক যেমন বুঝতে পারছেন না কী ঘটবে, তেমনি যেন জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটও অনিশ্চয়তার মধ্যে। অনেকটা আফ্রিকা মহাদেশের আরেক দল কেনিয়ার মতো তাদের অবস্থা।
কেনিয়ার মতো জিম্বাবুয়েরও একই অবস্থা হতে পারে, এমনটা অবশ্য কয়েক বছর আগেই জানিয়েছিলেন দলটির সাবেক অধিনায়ক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল। ২০১৪ সালে এক সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় তিনি জানান, এভাবে চলতে থাকলে বছর দুয়েকের মধ্যে কেনিয়ার অবস্থা হতে পারে জিম্বাবুয়ের।
২০১৯ সালে ক্যাম্পবেলের কথাই যেন অনেকটা সত্যি হলো। সে বছর জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট বোর্ড নিষেধাজ্ঞা পায় আইসিসি থেকে। বোর্ডে সরকারি হস্তক্ষেপ থাকায় তাদের নিষেধাজ্ঞা দেয় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। পরে অবশ্য সেই নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি মেলে।
আইসিসির কাছ থেকে মুক্তি পেলেও নব্বই দশকের সেই সোনালি সময় অবশ্য আর ফিরে পায়নি জিম্বাবুয়ে। ১৯৯৭ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত স্মরণীয় সময় কাটিয়েছে দলটি। বড় বড় দলকে হারানোর শক্তি পেয়েছিল দুই ফ্লাওয়ার ভাই অ্যান্ডি ও গ্রান্ট, অলরাউন্ডার হিথ স্ট্রিক, পেসার হেনরি ওলোঙ্গাদের মতো ক্রিকেটারদের সৌজন্যে। কিন্তু তাঁদের শূন্যস্থান পূরণের মতো খেলোয়াড় এখন নেই জিম্বাবুয়ে দলে। আবার যে কজন দায়িত্ব নিতে পারতেন, তাঁদের মধ্যে অনেকে জাতীয় দল বাদ দিয়ে কাউন্টি ক্রিকেটকে বেছে নেন। এই তালিকায় গ্যারি ব্যালান্স, ব্রেন্ডন টেলর, কাইল জার্ভিস ও গ্রায়েম ক্রেমাররা ছিলেন অন্যতম।
জিম্বাবুয়ে দল ছেড়ে অন্যত্র যাওয়াটা অবশ্য ক্রিকেটারদের দোষের কিছু ছিল না। কেননা জাতীয় দলের হয়ে খেলে আর্থিক চাহিদা পূরণ হচ্ছিল না। আর্থিকভাবে জিম্বাবুয়ে এতটাই দুর্দশাগ্রস্ত দল যে তার প্রমাণ পাওয়া যায় রায়ান বার্লের এক পোস্টেই। ২০২১ সালে সামাজিক মাধ্যমে জুতার তলা খুলে যাওয়ার পর সেটায় আঠা লাগানোর ছবি পোস্ট করেছিলেন বাঁহাতি ব্যাটার। এটা দিয়ে বোঝাতে চেয়েছেন, এক জোড়া নতুন জুতা কেনার সামর্থ্যও তাঁদের নেই।
জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের অধঃপতনের শুরুটা অবশ্য সাবেক প্রেসিডেন্ট রবার্ট মুগাবের ক্ষমতায় আসার পর থেকেই। দেশটির স্বাধীনতার নায়ক ক্ষমতার লোভে পরে স্বৈরশাসক বনে যান। তাঁর শাসনামলেই ২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটে বর্ণবাদের বীজ বপন করা হয়। যে বীজের কারণে ২০০৩ বিশ্বকাপের পর সোনালি প্রজন্মের দলটি ধ্বংস হয়ে যায়। প্রথম কোপটা পড়ে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের দুই কিংবদন্তি অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার ও ওলোঙ্গার ওপর। মুগাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদস্বরূপ কালো আর্মব্যান্ড পরে মাঠে নামায় দলে দুজনের পথ চিরতরে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এরপর অধিনায়ক হিথ স্ট্রিকসহ অন্যান্য খেলোয়াড়ের ওপর শাস্তির খড়্গ নেমে আসে। সে সময়ই শ্বেতাঙ্গ ক্রিকেটারদের বাদ দিয়ে কৃষ্ণাঙ্গদের নিয়ে দল সাজায় বোর্ড। নতুন অধিনায়ক তাতেন্দা তাইবুর দলে একমাত্র শ্বেতাঙ্গ ক্রিকেটার ছিলেন ব্রেন্ডন টেলর। সে সময় মুগাবে শুধু বোর্ডের ওপরেই নয়, খেলোয়াড়দের নিজস্ব জমির ওপরও হস্তক্ষেপ করেন। অনেক ক্রিকেটারের জমি সরকারিভাবে কেড়ে নেন তিনি। তাঁর দুর্নীতি ও স্বৈরশাসনের কবলে একসময়ের সমৃদ্ধিশালী দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত হয়েছিল। ক্রিকেট বোর্ডও এর বাইরে ছিল না।
আর্থিক অবস্থার মতো জিম্বাবুয়ে দলের পারফরম্যান্স এখন নিবু নিবু। দ্বিপক্ষীয় সিরিজে মাঝে মাঝে জ্বলে উঠে নিভে যায় তারা। টানা দুটি ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুযোগ না পাওয়া তারই প্রমাণ। তাদের মতো এমন করুণ অবস্থায় আর কোনো টেস্ট খেলুড়ে দল পড়েনি কখনো।
কদিন আগেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল, লিভারপুল ছেড়ে নতুন ঠিকানায় যাচ্ছেন লুইস দিয়াজ। আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটাও এসে গেল। অ্যানফিল্ড থেকে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখে পাড়ি জমাচ্ছেন তিনি। চার বছরের জন্য কলম্বিয়ান এই উইঙ্গারের সঙ্গে চুক্তি করেছে জার্মান লিগ চ্যাম্পিয়নরা।
৫ ঘণ্টা আগেসাড়ে তিন বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে ফিরেছিলেন ব্রেন্ডন টেলর। তাই এই টেস্টে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। তবে তাঁকে বাইরে রেখে টেস্টের একাদশ গড়ে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। তবু বুলাওয়ে টেস্টে শুরুটা তাদের মোটেও ভালো হয়নি। প্রথম ইনিংসে ১৪৯ ওভারে অলআউট হয়েছে তারা।
৫ ঘণ্টা আগেওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসে রাউন্ড রবিন লিগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেনি ভারত। দারুণ ব্যাপার হলো, সেমিফাইনালেও প্রতিপক্ষে হিসেবে নিজেদের পেয়েছে তারা। আগামীকাল বার্মিংহামে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মাঠে নামার কথা ছিল ভারত-পাকিস্তানের। সে পর্যন্ত আর যেতে হয়নি, ভারত এবারও পাকিস্তানের বিপক্ষে খেল
৭ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে বাঁ পায়ে ক্র্যাম্প এবং কাঁধে ব্যথায় ভুগছিলেন বেন স্টোকস। শেষ টেস্টে তাঁকে পাওয়া যাবে কি না, এমন সংশয় ছিলই। এর মধ্যে আজ ওভাল টেস্টের একাদশ ঘোষণা করেছে। কাল থেকে শুরু হতে যাওয়া টেস্টে নেই অধিনায়ক স্টোকস। তাঁর অনুপস্থিতিতে দলকে নেতৃত্ব দেবেন ওলি পোপ, এর আগেও ৪টি টেস্টে ইংল্যান্ডের
৭ ঘণ্টা আগে