নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রশ্ন: প্রত্যাশা অনুযায়ী দাপুটে ক্রিকেট কি দেখাতে পেরেছেন?
সাকিব: খেলা শুরুর আগে কিছুই চাইনি। অবশ্যই জিততে চেয়েছি ম্যাচটা, জিততে পেরেছি, এতেই খুশি।
প্রশ্ন: মিরপুর টেস্টে আপনার কম বোলিংয়ের কারণ কী?
সাকিব: না, ও রকম কোনো ব্যাখ্যা নেই (বোলিং না করার)। বোলিং কাউকে করতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। আপনার কাছে ৫-৬ ধরনের অস্ত্র থাকলে সব অস্ত্র সব সময় ব্যবহার করার দরকার নেই তো।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ড বড় জুটি করেছিল, বোলাররা ব্যর্থ হচ্ছিলেন। অভিজ্ঞ ক্রিকেটার হিসেবে আপনার বোলিংয়ে আসা উচিত ছিল কি না?
সাকিব: এটার মানে কি, আমি ছাড়া বাংলাদেশের বোলিং চলে না? আমাদের পর্যাপ্ত বোলার আছে ২০ উইকেট নেওয়ার মতো। তাদের ওপর আমার বিশ্বাস আছে। বিশেষ করে এমন এক জায়গায় খেলা হয়েছে, যে ধরনের উইকেটে আমরা অত বেশি খেলি না। প্রথম কদিন ভালো ব্যাটিং উইকেট ছিল, মিরপুরে সাধারণত তিন দিন এমন ব্যাটিং উইকেট থাকে না। আজও (গতকাল) অনেক ভালো ব্যাটিং উইকেট ছিল।
প্রশ্ন: পাঁচ-ছয়জন স্বীকৃত বোলার নিয়ে খেলাটা কীভাবে দেখেন?
সাকিব: যদি ২০ উইকেট নিতে হয়, তাহলে আপনার বোলিং অপশন বেশি লাগবে। কম বোলিং অপশন তখনই থাকে, যখন রক্ষণাত্মক মানসিকতা থাকে। যখন জিততে চাইবেন, পাঁচ-ছয়জন বোলার নিয়েই খেলবেন। বিশেষ করে যদি ইংল্যান্ড ও ভারতকে দেখেন, পাঁচ-ছয়জন স্বীকৃত বোলার নিয়ে ওরা খেলে। মিরাজও এমন ব্যাটার যে সাত নম্বরে ব্যাটিং করতে পারে। তাহলে বোলিং অপশন বেড়ে যাচ্ছে। এটা দলের জন্য ভালো।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বোলিং খারাপ নাকি বাংলাদেশ আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেছে?
সাকিব: হয়তো বেশির ভাগ ম্যাচেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের চেষ্টা করব। সব সময় হয়তো হবে না। কন্ডিশন, প্রতিপক্ষের ওপর নির্ভর করে। ধীরে ধীরে অনেক ইতিবাচক খেলার চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: আগেই বলেছিলেন মৌসুমটা ভালো যাবে, সেটি কোন আত্মবিশ্বাস থেকে?
সাকিব: আগেই বলেছিলাম ২০২৩ আমাদের খুব ভালো যাবে। যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ বছর, এশিয়া কাপ আছে, বিশ্বকাপ আছে... পরের ৬ মাস যেন ভালো খেলতে পারি। প্রথম ৪ মাস বা প্রথমার্ধ অনেক ভালো খেলেছি। অবশ্যই চেষ্টা থাকবে এটা ধরে রাখার। যেহেতু বেশির ভাগ ওয়ানডে খেলব, যে সংস্করণে আমরা অনেক ভালো।
প্রশ্ন: আইপিএল না খেলতে পেরে কি মন খারাপ?
সাকিব: না, অবশ্যই ভালো একটা সুযোগ ছিল। বিশ্বকাপ ভারতে, অবশ্যই খেলতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু ফ্যামিলি ইমার্জেন্সি তো ফ্যামিলি ইমার্জেন্সি।
প্রশ্ন: এ সময় ডিপিএলে খেলবেন?
সাকিব: সেটা সময়ই বলে দেবে, দেখি (আজ খেলবেন বলেই জানা গেছে)।
প্রশ্ন: লিটন মেরে খেলেছেন, এটা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল?
সাকিব: আমরা ওর খেলার ধরন পরিবর্তন করতে চাই না। টেস্টে ঘুরে দাঁড়ানোর অনেক সময় থাকে, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে কম। সেদিক থেকে কারও মাথায় হারের চিন্তা আসেনি।
প্রশ্ন: ওপেনিং জুটি নিয়ে কী বলবেন?
সাকিব: জাকির ফিট থাকলে সে ওপেন করত। শান্ত সাধারণত তিনে ব্যাট করে। জাকির প্রথম অপশন ছিল। জয়-সাদমানের অপশনও ছিল। একজন বোলার বেশি নেওয়ার চিন্তা করায় একজন ব্যাটার কম নিয়েছি।
প্রশ্ন: সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের কোথায় সবচেয়ে বেশি উন্নতি হয়েছে?
সাকিব: মানসিক উন্নতিই সবচেয়ে বড় উন্নতি। বিশ্বকাপে শেষ ম্যাচের সময়ই আলোচনা করেছি, হয়তো এই বিশ্বকাপের আগপর্যন্ত আমরা নিজেদের অনেক ছোট দল মনে করতাম; কিন্তু আমরা আসলে ছোট দল ছিলাম না। এই বিশ্বাস নিয়ে গেলে হয়তো সেমিফাইনাল খেলতাম। এরপর থেকে চিন্তা ছিল আমরা মানসিকতায় পরিবর্তন আনব। টি-টোয়েন্টি দলের সবাইকে দেখবেন মানসিক পরিবর্তন আছে সবার মধ্যে।
প্রশ্ন: টেস্টে যেকোনো বোলিংয়ের বিপক্ষে ৪০০-৪৫০ রান তাড়া করার সামর্থ্য আছে?
সাকিব: না, এখনো ওটা নেই।
প্রশ্ন: প্রত্যাশা অনুযায়ী দাপুটে ক্রিকেট কি দেখাতে পেরেছেন?
সাকিব: খেলা শুরুর আগে কিছুই চাইনি। অবশ্যই জিততে চেয়েছি ম্যাচটা, জিততে পেরেছি, এতেই খুশি।
প্রশ্ন: মিরপুর টেস্টে আপনার কম বোলিংয়ের কারণ কী?
সাকিব: না, ও রকম কোনো ব্যাখ্যা নেই (বোলিং না করার)। বোলিং কাউকে করতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। আপনার কাছে ৫-৬ ধরনের অস্ত্র থাকলে সব অস্ত্র সব সময় ব্যবহার করার দরকার নেই তো।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ড বড় জুটি করেছিল, বোলাররা ব্যর্থ হচ্ছিলেন। অভিজ্ঞ ক্রিকেটার হিসেবে আপনার বোলিংয়ে আসা উচিত ছিল কি না?
সাকিব: এটার মানে কি, আমি ছাড়া বাংলাদেশের বোলিং চলে না? আমাদের পর্যাপ্ত বোলার আছে ২০ উইকেট নেওয়ার মতো। তাদের ওপর আমার বিশ্বাস আছে। বিশেষ করে এমন এক জায়গায় খেলা হয়েছে, যে ধরনের উইকেটে আমরা অত বেশি খেলি না। প্রথম কদিন ভালো ব্যাটিং উইকেট ছিল, মিরপুরে সাধারণত তিন দিন এমন ব্যাটিং উইকেট থাকে না। আজও (গতকাল) অনেক ভালো ব্যাটিং উইকেট ছিল।
প্রশ্ন: পাঁচ-ছয়জন স্বীকৃত বোলার নিয়ে খেলাটা কীভাবে দেখেন?
সাকিব: যদি ২০ উইকেট নিতে হয়, তাহলে আপনার বোলিং অপশন বেশি লাগবে। কম বোলিং অপশন তখনই থাকে, যখন রক্ষণাত্মক মানসিকতা থাকে। যখন জিততে চাইবেন, পাঁচ-ছয়জন বোলার নিয়েই খেলবেন। বিশেষ করে যদি ইংল্যান্ড ও ভারতকে দেখেন, পাঁচ-ছয়জন স্বীকৃত বোলার নিয়ে ওরা খেলে। মিরাজও এমন ব্যাটার যে সাত নম্বরে ব্যাটিং করতে পারে। তাহলে বোলিং অপশন বেড়ে যাচ্ছে। এটা দলের জন্য ভালো।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বোলিং খারাপ নাকি বাংলাদেশ আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেছে?
সাকিব: হয়তো বেশির ভাগ ম্যাচেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের চেষ্টা করব। সব সময় হয়তো হবে না। কন্ডিশন, প্রতিপক্ষের ওপর নির্ভর করে। ধীরে ধীরে অনেক ইতিবাচক খেলার চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: আগেই বলেছিলেন মৌসুমটা ভালো যাবে, সেটি কোন আত্মবিশ্বাস থেকে?
সাকিব: আগেই বলেছিলাম ২০২৩ আমাদের খুব ভালো যাবে। যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ বছর, এশিয়া কাপ আছে, বিশ্বকাপ আছে... পরের ৬ মাস যেন ভালো খেলতে পারি। প্রথম ৪ মাস বা প্রথমার্ধ অনেক ভালো খেলেছি। অবশ্যই চেষ্টা থাকবে এটা ধরে রাখার। যেহেতু বেশির ভাগ ওয়ানডে খেলব, যে সংস্করণে আমরা অনেক ভালো।
প্রশ্ন: আইপিএল না খেলতে পেরে কি মন খারাপ?
সাকিব: না, অবশ্যই ভালো একটা সুযোগ ছিল। বিশ্বকাপ ভারতে, অবশ্যই খেলতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু ফ্যামিলি ইমার্জেন্সি তো ফ্যামিলি ইমার্জেন্সি।
প্রশ্ন: এ সময় ডিপিএলে খেলবেন?
সাকিব: সেটা সময়ই বলে দেবে, দেখি (আজ খেলবেন বলেই জানা গেছে)।
প্রশ্ন: লিটন মেরে খেলেছেন, এটা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল?
সাকিব: আমরা ওর খেলার ধরন পরিবর্তন করতে চাই না। টেস্টে ঘুরে দাঁড়ানোর অনেক সময় থাকে, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে কম। সেদিক থেকে কারও মাথায় হারের চিন্তা আসেনি।
প্রশ্ন: ওপেনিং জুটি নিয়ে কী বলবেন?
সাকিব: জাকির ফিট থাকলে সে ওপেন করত। শান্ত সাধারণত তিনে ব্যাট করে। জাকির প্রথম অপশন ছিল। জয়-সাদমানের অপশনও ছিল। একজন বোলার বেশি নেওয়ার চিন্তা করায় একজন ব্যাটার কম নিয়েছি।
প্রশ্ন: সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের কোথায় সবচেয়ে বেশি উন্নতি হয়েছে?
সাকিব: মানসিক উন্নতিই সবচেয়ে বড় উন্নতি। বিশ্বকাপে শেষ ম্যাচের সময়ই আলোচনা করেছি, হয়তো এই বিশ্বকাপের আগপর্যন্ত আমরা নিজেদের অনেক ছোট দল মনে করতাম; কিন্তু আমরা আসলে ছোট দল ছিলাম না। এই বিশ্বাস নিয়ে গেলে হয়তো সেমিফাইনাল খেলতাম। এরপর থেকে চিন্তা ছিল আমরা মানসিকতায় পরিবর্তন আনব। টি-টোয়েন্টি দলের সবাইকে দেখবেন মানসিক পরিবর্তন আছে সবার মধ্যে।
প্রশ্ন: টেস্টে যেকোনো বোলিংয়ের বিপক্ষে ৪০০-৪৫০ রান তাড়া করার সামর্থ্য আছে?
সাকিব: না, এখনো ওটা নেই।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে মহেন্দ্র সিং ধোনি অবসর নিয়েছেন পাঁচ বছর আগে। প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে তাঁকে শুধু দেখা যায় ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেই (আইপিএল)। খেলোয়াড়ি জীবনে শিরোপা, রেকর্ড—কোনো কিছুরই তো অভাব নেই তাঁর। ভারতীয় এই ব্যাটিং কিংবদন্তির এবার একটি রেকর্ড ভাঙলেন কুইন্টন ডি কক।
১৮ মিনিট আগেনারীদের বয়সভিত্তিক বিশ্বকাপে আম্পায়ারিংয়ের অভিজ্ঞতা রয়েছে সাথিরা জাকির জেসির। এশিয়া কাপ, আইসিসি ইভেন্টে সবশেষ দুই বছর আম্পায়ারিং করেছেন। এবার তিনি আম্পায়ার হিসেবে কাজ করবেন আইসিসির মূল ইভেন্টেও।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের জার্সিতে টি-টোয়েন্টি খেলার অপেক্ষা বেড়েই চলেছে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও বাবর আজমের। দুজনেই সবশেষ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গত বছরের ডিসেম্বরে টি-টোয়েন্টিতে খেলেছিলেন তাঁরা (বাবর-রিজওয়ান)।
৩ ঘণ্টা আগেশিরোপা ধরে রাখার মিশনে নতুন মৌসুমে শুরুটা দারুণ করেছে বার্সেলোনা। সন মইক্স স্টেডিয়ামে গত রাতে লা লিগায় মায়োর্কাকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বার্সা। তবে ম্যাচের ফল ছাপিয়ে এখানে রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়ে চলছে আলাপ-আলোচনা।
৩ ঘণ্টা আগে