টেস্টে দারুণ ছন্দে আছেন লিটন দাস। চট্টগ্রাম টেস্টে অল্পের জন্য সেঞ্চুরি মিস করলেও ঢাকা টেস্টে ভুল করেননি। দারুণ ব্যাটিংয়ে আদায় করে নিয়েছেন ক্যারিয়ারে তৃতীয় শতক। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে সাম্প্রতিক সময়ে টেস্টে নিজের ধারাবাহিকতা নিয়েও কথা বলেছেন লিটন। বলেছেন, টেস্ট ক্রিকেট কীভাবে খেলতে হয় তা তিনি এখন ভালোই বোঝেন। পাশাপাশি মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে তাঁর রসায়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি।
দ্বিতীয় দিনে ভালো শুরুর পরও ক্যারিয়ার সেরা ১৪১ রানে ফিরেছেন লিটন। তবে যাওয়ার আগে ধ্বংসস্তূপ থেকে মুশফিককে সঙ্গে নিয়ে উদ্ধার করেছেন দলকে। টেস্টে এমন ছন্দের রহস্য জানতে চাইলে লিটন বলেন, ‘আমি এখন বুঝি টেস্ট ক্রিকেটের ধরনটা কেমন আর কতক্ষণ ব্যাটিং করলে আমার রানগুলো বড় হবে। আমার মনে হয়, ও (অ্যাশলে প্রিন্স) আমাকে যতটুকু বুঝিয়েছিল সেটা আমার কাজের কাজে লেগেছে। আর আমি ওই জিনিসটাই এখন পর্যন্ত অনুসরণ করি।’
মুশফিকের সঙ্গে চট্টগ্রামে প্রথম টেস্টে দারুণ জুটি গড়েছিলেন লিটন। ঢাকাতেও দুজন মিলে দলকে উদ্ধার করেছেন। মুশফিকের সঙ্গে বোঝাপড়া নিয়ে লিটন বলেন, ‘ভাইয়ার (মুশফিক) সঙ্গে অনেকগুলো ম্যাচেই আমার মোটামুটি দেড় শর মতো পার্টনারশিপ হয়েছে। এটা তো ভালো দিক। একটা জিনিস চিন্তা করেছিলাম যে, মিরপুরে ম্যাচে থাকতে হলে ৩০০ রান করতেই হবে। আমরা যখন ব্যাটিং করি আমাদের মাথায় ছিল, যত লম্বা ব্যাটিং করা যায়। তবে আমাদের টপ অর্ডাররা ব্যর্থ হয়েছে। তখন আমার আর মুশি ভাইয়ের একটি জিনিসই ছিল, যত লম্বা খেলা যায়। যত বেশি রান দেওয়া যায় বোর্ডে ততই আমাদের জন্য ভালো। আমরা ওটাই চেষ্টা করেছি।’
ছন্দহীনতায় কদিন আগেও সমালোচনার মুখে ছিলেন। তবে এবার মুদ্রার অন্য পিঠ দেখছেন লিটন। ক্রিকেটে এটা স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি, ‘চেষ্টা তো সব সময় করি। তবে কিছু সময় ব্যর্থ হই, কিছু সময় সফল হই। তো এটাই ক্রিকেট, এভাবেই চলতে থাকবে। আজকে ভালো করছি, কালকে আবার খারাপ হলেও হতে পারে। এটা মেনে নিয়েই জীবন।’
টেস্টে দারুণ ছন্দে আছেন লিটন দাস। চট্টগ্রাম টেস্টে অল্পের জন্য সেঞ্চুরি মিস করলেও ঢাকা টেস্টে ভুল করেননি। দারুণ ব্যাটিংয়ে আদায় করে নিয়েছেন ক্যারিয়ারে তৃতীয় শতক। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে সাম্প্রতিক সময়ে টেস্টে নিজের ধারাবাহিকতা নিয়েও কথা বলেছেন লিটন। বলেছেন, টেস্ট ক্রিকেট কীভাবে খেলতে হয় তা তিনি এখন ভালোই বোঝেন। পাশাপাশি মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে তাঁর রসায়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি।
দ্বিতীয় দিনে ভালো শুরুর পরও ক্যারিয়ার সেরা ১৪১ রানে ফিরেছেন লিটন। তবে যাওয়ার আগে ধ্বংসস্তূপ থেকে মুশফিককে সঙ্গে নিয়ে উদ্ধার করেছেন দলকে। টেস্টে এমন ছন্দের রহস্য জানতে চাইলে লিটন বলেন, ‘আমি এখন বুঝি টেস্ট ক্রিকেটের ধরনটা কেমন আর কতক্ষণ ব্যাটিং করলে আমার রানগুলো বড় হবে। আমার মনে হয়, ও (অ্যাশলে প্রিন্স) আমাকে যতটুকু বুঝিয়েছিল সেটা আমার কাজের কাজে লেগেছে। আর আমি ওই জিনিসটাই এখন পর্যন্ত অনুসরণ করি।’
মুশফিকের সঙ্গে চট্টগ্রামে প্রথম টেস্টে দারুণ জুটি গড়েছিলেন লিটন। ঢাকাতেও দুজন মিলে দলকে উদ্ধার করেছেন। মুশফিকের সঙ্গে বোঝাপড়া নিয়ে লিটন বলেন, ‘ভাইয়ার (মুশফিক) সঙ্গে অনেকগুলো ম্যাচেই আমার মোটামুটি দেড় শর মতো পার্টনারশিপ হয়েছে। এটা তো ভালো দিক। একটা জিনিস চিন্তা করেছিলাম যে, মিরপুরে ম্যাচে থাকতে হলে ৩০০ রান করতেই হবে। আমরা যখন ব্যাটিং করি আমাদের মাথায় ছিল, যত লম্বা ব্যাটিং করা যায়। তবে আমাদের টপ অর্ডাররা ব্যর্থ হয়েছে। তখন আমার আর মুশি ভাইয়ের একটি জিনিসই ছিল, যত লম্বা খেলা যায়। যত বেশি রান দেওয়া যায় বোর্ডে ততই আমাদের জন্য ভালো। আমরা ওটাই চেষ্টা করেছি।’
ছন্দহীনতায় কদিন আগেও সমালোচনার মুখে ছিলেন। তবে এবার মুদ্রার অন্য পিঠ দেখছেন লিটন। ক্রিকেটে এটা স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি, ‘চেষ্টা তো সব সময় করি। তবে কিছু সময় ব্যর্থ হই, কিছু সময় সফল হই। তো এটাই ক্রিকেট, এভাবেই চলতে থাকবে। আজকে ভালো করছি, কালকে আবার খারাপ হলেও হতে পারে। এটা মেনে নিয়েই জীবন।’
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩৩ মিনিট আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় এক বছর ধরে জাতীয় দলের বাইরে সাকিব আল হাসান। রাজনৈতিক কারণে দেশেও ফিরতে পারছেন না। ফলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের অধীনে কোনো ঘরোয়া কিংবা আন্তর্জাতিক ম্যাচেও খেলা হচ্ছে না তাঁর। নিজে না খেললেও সতীর্থদের খেলা দেখছেন, সুযোগ পেলে দিচ্ছেন পরামর্শও।
২ ঘণ্টা আগেপাওয়ার হিটিং কোচ হিসেবে জুলিয়ান রস উডের খ্যাতি রয়েছে। বিশেষ করে, বর্তমানে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ডেথ ওভারে হার্ড হিটিং করতে যে টেকনিক দরকার, সেটা এখন শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটারদের শেখাচ্ছেন উড। শিগগিরই এই পাওয়ার হিটিং কোচ বাংলাদেশে আসবেন বলে শোনা যাচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে