ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে দুর্দান্ত পারফর্ম করে একের পর এক সুখবর পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ওয়ানডেতে অলরাউন্ডার র্যাংকিংয়ে এসেছিলেন সেরা তিনে। এবার উইজডেনের ২০২২ ওয়ানডে একাদশে জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার।
ডিসেম্বরে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ-ভারত। ১৪১ গড় ও ১১১.০২ স্ট্রাইক রেটে করেছিলেন ১৪১ রান, যার মধ্যে ১টা সেঞ্চুরিও রয়েছে। ৬.৫৫ ইকোনমি ও ৪১.২৫ গড়ে নিয়েছিলেন ৪ উইকেট। অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করে জিতেছিলেন সিরিজসেরার পুরস্কার। আর এ বছরে ১৫ ওয়ানডেতে করেছিলেন ৩৩০ রান ও ২৪ উইকেট পেয়েছিলেন।
উইজডেনের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে আছেন দুই পাকিস্তানি ক্রিকেটার ইমাম-উল-হক ও বাবর আজম। দুজনে রানের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন এই বছর। ২য় উইকেট জুটিতে ২৯ ম্যাচে ৭৫.১৭ গড়ে ২১০৫ রান যোগ করেছিলেন এই দুই ব্যাটার, যার মধ্যে ৮টা জুটি ১০০ পেরিয়েছে। বাবর এ বছর ওয়ানডেতে হ্যাটট্রিক সেঞ্চুরি করেছিলেন। পাকিস্তানের মতো ভারত, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডের আছেন দুজন করে ক্রিকেটার। আর দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজের একজন করে ক্রিকেটার আছেন উইজডেনের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে।
উইজডেনের বর্ষসেরা ওয়ানডে একাদশ
১। ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া): ৯ ম্যাচ, ৫৫০ রান, গড়: ৬৮.৭৫, সেঞ্চুরি: ২, স্ট্রাইকরেট: ১১২.২৪
২। ইমাম-উল-হক (পাকিস্তান): ৮ ম্যাচ, ৫০৫ রান, গড়: ৭২.১৪, সেঞ্চুরি: ২, স্ট্রাইকরেট: ৯৪.৭৪
৩। বাবর আজম (পাকিস্তান): ৯ ম্যাচ, ৬৭৯ রান, গড়: ৮৪.৮৭, সেঞ্চুরি: ৩, স্ট্রাইকরেট: ৯০.৭৭
৪। শ্রেয়াস আইয়ার (ভারত): ১৭ ম্যাচ, ৭২৪ রান, গড়: ৫৫.৬৯, সেঞ্চুরি: ১, স্ট্রাইকরেট: ৯১.৫২
৫। টম লাথাম (নিউজিল্যান্ড): ১৫ ম্যাচ, ৫৫৮ রান, গড়: ৫৫.৮০, সেঞ্চুরি: ১, স্ট্রাইকরেট: ১০১.২৭
৬। রাসি ফন ডার ডাসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা): ৯ ম্যাচ, ৪৭৬ রান, গড়: ৭৯.৩৩, সেঞ্চুরি: ২, স্ট্রাইকরেট: ১০০.৪২
৭। মেহেদী হাসান মিরাজ (বাংলাদেশ): ১৫ ম্যাচ, ৩৩০ রান, গড়: ৬৬, সেঞ্চুরি: ১, স্ট্রাইকরেট: ৮৪.১২, উইকেট: ২৪, বোলিং গড়: ২৮.২০, ইকোনমি: ৫.৪৪
৮। আলজারি জোসেফ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ): ১৭ ম্যাচ, উইকেট: ২৭, বোলিং গড়: ২৫.৭০, ইকোনমি: ৪.৬১
৯। অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া): ১২ ম্যাচ, উইকেট: ৩০, বোলিং গড়: ১৭.৫৩, ইকোনমি: ৪.৯৯
১০। মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত): ১৫ ম্যাচ, উইকেট: ২৪, বোলিং গড়: ২৩.৫০, ইকোনমি: ৪.৬২
১১। ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড): ৬ ম্যাচ, উইকেট: ১৮, বোলিং গড়: ১২.৩৮, ইকোনমি: ৩.৯৯
ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে দুর্দান্ত পারফর্ম করে একের পর এক সুখবর পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ওয়ানডেতে অলরাউন্ডার র্যাংকিংয়ে এসেছিলেন সেরা তিনে। এবার উইজডেনের ২০২২ ওয়ানডে একাদশে জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার।
ডিসেম্বরে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ-ভারত। ১৪১ গড় ও ১১১.০২ স্ট্রাইক রেটে করেছিলেন ১৪১ রান, যার মধ্যে ১টা সেঞ্চুরিও রয়েছে। ৬.৫৫ ইকোনমি ও ৪১.২৫ গড়ে নিয়েছিলেন ৪ উইকেট। অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করে জিতেছিলেন সিরিজসেরার পুরস্কার। আর এ বছরে ১৫ ওয়ানডেতে করেছিলেন ৩৩০ রান ও ২৪ উইকেট পেয়েছিলেন।
উইজডেনের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে আছেন দুই পাকিস্তানি ক্রিকেটার ইমাম-উল-হক ও বাবর আজম। দুজনে রানের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন এই বছর। ২য় উইকেট জুটিতে ২৯ ম্যাচে ৭৫.১৭ গড়ে ২১০৫ রান যোগ করেছিলেন এই দুই ব্যাটার, যার মধ্যে ৮টা জুটি ১০০ পেরিয়েছে। বাবর এ বছর ওয়ানডেতে হ্যাটট্রিক সেঞ্চুরি করেছিলেন। পাকিস্তানের মতো ভারত, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডের আছেন দুজন করে ক্রিকেটার। আর দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজের একজন করে ক্রিকেটার আছেন উইজডেনের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে।
উইজডেনের বর্ষসেরা ওয়ানডে একাদশ
১। ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া): ৯ ম্যাচ, ৫৫০ রান, গড়: ৬৮.৭৫, সেঞ্চুরি: ২, স্ট্রাইকরেট: ১১২.২৪
২। ইমাম-উল-হক (পাকিস্তান): ৮ ম্যাচ, ৫০৫ রান, গড়: ৭২.১৪, সেঞ্চুরি: ২, স্ট্রাইকরেট: ৯৪.৭৪
৩। বাবর আজম (পাকিস্তান): ৯ ম্যাচ, ৬৭৯ রান, গড়: ৮৪.৮৭, সেঞ্চুরি: ৩, স্ট্রাইকরেট: ৯০.৭৭
৪। শ্রেয়াস আইয়ার (ভারত): ১৭ ম্যাচ, ৭২৪ রান, গড়: ৫৫.৬৯, সেঞ্চুরি: ১, স্ট্রাইকরেট: ৯১.৫২
৫। টম লাথাম (নিউজিল্যান্ড): ১৫ ম্যাচ, ৫৫৮ রান, গড়: ৫৫.৮০, সেঞ্চুরি: ১, স্ট্রাইকরেট: ১০১.২৭
৬। রাসি ফন ডার ডাসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা): ৯ ম্যাচ, ৪৭৬ রান, গড়: ৭৯.৩৩, সেঞ্চুরি: ২, স্ট্রাইকরেট: ১০০.৪২
৭। মেহেদী হাসান মিরাজ (বাংলাদেশ): ১৫ ম্যাচ, ৩৩০ রান, গড়: ৬৬, সেঞ্চুরি: ১, স্ট্রাইকরেট: ৮৪.১২, উইকেট: ২৪, বোলিং গড়: ২৮.২০, ইকোনমি: ৫.৪৪
৮। আলজারি জোসেফ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ): ১৭ ম্যাচ, উইকেট: ২৭, বোলিং গড়: ২৫.৭০, ইকোনমি: ৪.৬১
৯। অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া): ১২ ম্যাচ, উইকেট: ৩০, বোলিং গড়: ১৭.৫৩, ইকোনমি: ৪.৯৯
১০। মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত): ১৫ ম্যাচ, উইকেট: ২৪, বোলিং গড়: ২৩.৫০, ইকোনমি: ৪.৬২
১১। ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড): ৬ ম্যাচ, উইকেট: ১৮, বোলিং গড়: ১২.৩৮, ইকোনমি: ৩.৯৯
অচেনা দেশ, আসার আগে তাই পরিবার থেকেও পেয়েছিলেন সতর্কবার্তা। কিন্তু পা রাখার পর সবকিছুই যেন আপন মনে হচ্ছে সাঈদ খোদারাহমির। ইরানি এই কোচের হাত ধরে অচেনা ফুটসালকেও আপন করে নিতে চায় বাংলাদেশ।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলে দীর্ঘ দিন কাজ করেছেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। প্রশংসার চেয়ে সমালোচিতই বেশি হয়েছেন প্রধান নির্বাচক হিসেবে। নান্নু এখন কাজ করছেন বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম হিসেবে। এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপে খেলার আগে তিনি বিসিবিকে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে এখন বিভিন্ন রকম প্রতারণার সংবাদ শোনা যায় অহরহ। বিয়ের নাম করে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ তো রয়েছেই। অনেক সময় মোটা অঙ্কের টাকা পরিশোধ না করার অভিযোগও ওঠে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে। ভারতের তরুণ এক ক্রিকেটার ফেঁসে গেছেন এক মামলায়।
১৫ ঘণ্টা আগেঘরের মাঠে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ভালো করলেও বাংলাদেশের বড় টুর্নামেন্টে হোঁচট খাওয়ার গল্পটা খুবই পরিচিত। নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিমদের গত কয়েক বছর ধরে আইসিসি ইভেন্ট ও এশিয়া কাপে ভরাডুবি হচ্ছে নিয়মিত। মিনহাজুল আবেদীন নান্নু এখন ঘরের মাঠে ভালো উইকেটের দিকে জোর দিচ্ছেন।
১৬ ঘণ্টা আগে