
প্রশ্ন: গত মৌসুমেও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের সঙ্গে কাজ করেছেন। আপনার কাজ বেশ প্রশংসিতও হয়েছিল। দ্বিতীয়বার চট্টগ্রামের সঙ্গে কাজ করতে এসে কেমন লাগছে?
পল নিক্সন: আবার বাংলাদেশে আসতে পেরে দারুণ লাগছে। এখানে তরুণ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করাটা উপভোগ করি। আরেকবার চট্টগ্রামের হয়ে কাজ করার সুযোগ পাওয়াটা দারুণ ব্যাপার।
প্রশ্ন: গত মৌসুমে আপনার কাজ প্রশংসিত হওয়ার পর বিসিবি আপনাকে নিয়ে চিন্তা করেছিল। গুঞ্জনও উঠছিল, আপনি বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ হয়ে আসছেন। যদি কখনো এ রকম সুযোগ হয়, কতটা আগ্রহী?
পল নিক্সন: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সব ধরনের কোচিংই চ্যালেঞ্জিং। বর্তমানে আমি লেস্টারশায়ারের প্রধান কোচ হিসেবে আছি। দল হিসেবে আমরা যদি নিয়মিত জিতি এবং ধারাবাহিক উন্নতি করি, কে জানে, তখন হয়তো যেকোনো জায়গা থেকেই সুযোগ আসতে পারে।
প্রশ্ন: গতবার বিপিএল শেষেও কি যোগাযোগ ছিল খেলোয়াড়দের সঙ্গে?
নিক্সন: চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সে আমার সঙ্গে কাজ করা কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয়। সম্ভবত নাসুমের (নাসুম আহমেদ) সঙ্গে আমার সবচেয়ে বেশি কথা হয়। একজন তরুণ বোলার হিসেবে সে দুর্দান্ত।
প্রশ্ন: গত দুই বছরে নাসুম কতটা উন্নতি করেছে বলে মনে হয়?
নিক্সন: নাসুম একজন বিশ্বমানের স্পিনার। তার লাইন-লেংথ এবং বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ দারুণ। টার্ন এবং বাউন্সেও অসাধারণ।
প্রশ্ন: এবারের চট্টগ্রাম দলটা তারুণ্যনির্ভর। তরুণদের নিয়ে দল গড়ার বিশেষ কোনো কারণ আছে?
নিক্সন: এই তরুণেরা ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলে অবাক করে দিতে পারে। আমি এ রকম একটা দল পেয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত। ওদের সঙ্গে কাজ করতে উন্মুখ আছি। দেখা যাক, টুর্নামেন্টে আমরা কত দূর যেতে পারি।
প্রশ্ন: এ রকম একটা দল গঠনে আপনার ভূমিকা আসলে কতটুকু ছিল?
পল নিক্সন: স্থানীয় খেলোয়াড় বাছাইয়ের বেশির ভাগ প্রক্রিয়ায় টিম ম্যানেজমেন্ট জড়িত ছিল। যেহেতু টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে ওদের ভালো বোঝাপড়া। আমি কিছু বিদেশি খেলোয়াড়, বিশেষ করে কিছু ইংলিশ ক্রিকেটার দলে আনার ব্যাপারে কাজ করেছি।
প্রশ্ন: গতবার ভালো খেলেও চট্টগ্রাম কোয়ালিফায়ার থেকে বাদ পড়েছিল। এবার শিরোপা জয়ের ব্যাপারে কতটা আত্মবিশ্বাসী আপনি?
নিক্সন: শিরোপা জিততে আমাদের ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং সব বিভাগ যেকোনো কঠিন মুহূর্তে নিজেদের সেরাটা উজাড় করে দিতে পারে। অন্য সব দলের মতো আমরাও শিরোপা জিততে চাই।
প্রশ্ন: বেশির ভাগ সময় টুর্নামেন্টের আগমুহূর্তে এসে কোচ-খেলোয়াড়েরা এক জায়গায় হন। ভালো প্রস্তুতি নিতে সমস্যা হয় না?
নিক্সন: টুর্নামেন্টের ব্যাপারে দলগুলোকে একেবারে শেষ মুহূর্তে জানানো হয়েছে। সময় ঠিক করা নিয়ে সবাইকে একপ্রকার যুদ্ধে নেমে যেতে হয়েছে। দলের জার্সি থেকে পৃষ্ঠপোষকদের সঙ্গে চুক্তি—সব ঠিকঠাক চালিয়ে নেওয়ার চাপটা ভয়ংকর মনে হচ্ছে। তবে এখন আমরা আমাদের সেরাটা দিতে চাই। কিন্তু সময় নিয়ে করলে সব ঠিকঠাক এগিয়ে নেওয়া যায়। আরও বেশি সময় পেলে বিপিএলে যে ভুলগুলো হয়, সেগুলো শুধরে নেওয়া যেত।
প্রশ্ন: আইপিএলে এবং বিশ্বের অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ থেকে খেলোয়াড় উঠে আসার যে ব্যাপারটা লক্ষ করা যায়, সেখানে অনেকটাই পিছিয়ে বিপিএল। এটার পেছনে মূল কারণ কোনটি মনে করেন?
নিক্সন: অন্যান্য লিগ থেকে কতসংখ্যক খেলোয়াড় জাতীয় দলে উঠে আসে, আমি আসলে নিশ্চিত নই। এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আমার জন্য কঠিন। তবে যেটা বললাম, সময় নিয়ে আরেকটু গুছিয়ে টুর্নামেন্ট করা গেলে অবশ্যই বাংলাদেশ এখান থেকে উপকৃত হবে বলে বিশ্বাস করি।
প্রশ্ন: বিপিএলের উইকেট নিয়ে সব সময় একটা সমালোচনা হয়। এটা টি-টোয়েন্টির জন্য কতটা আদর্শ বলে করেন?
নিক্সন: এটা (উইকেট) আসলেই টি-টোয়েন্টির আদর্শ নয়। এখানে বোর্ডের নজর এবং একই সঙ্গে বিনিয়োগের বিষয় রয়েছে। উইকেটের জন্য বিনিয়োগ যেমন—হাইব্রিড পিচ। আগের উইকেটের সঙ্গে পাঁচ শতাংশ কৃত্রিমের মিশ্রণ, এটা কয়েক সপ্তাহ থাকবে। সে ক্ষেত্রে ব্যাটে-বলে দারুণ কিছু দেখার আশা করা যায়। ফলে পরবর্তী প্রজন্মের খেলোয়াড়েরা বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে নিজের ওপর বিশ্বাস রেখে খেলার সাহস পাবে।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টিটা বাংলাদেশ এখনো ঠিক আত্মস্থ করতে পারেনি। পাওয়ার হিটিংয়ে দুর্বলতা আছে। এটার পেছনে কী কারণ মনে হয়?
নিক্সন: পিচ, কন্ডিশন, সামর্থ্য অনেক কিছুই এখানে জড়িত। পাওয়ার হিটিং আয়ত্ত করতে পুষ্টিকর খাবার ও ১১ বছর বয়স থেকে প্রতিটি স্তরে পাওয়ার হিটিং শেখার জন্য আলাদা করে সময় দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: কোনটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ—পাওয়ার হিটিং নাকি স্কিল হিটিং?
পল নিক্সন: দুইটার সমন্বয়।
প্রশ্ন: এবার আপনার ক্যারিয়ারের নিয়ে স্মৃতিচারণ করা যাক। প্রায় ২৩ বছরের ক্যারিয়ার আপনার। প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারও বেশ সমৃদ্ধিশালী। কিন্তু কখনো দেশের হয়ে টেস্ট খেলার সুযোগ হয়নি। কতটা আক্ষেপ কাজ করে?
পল নিক্সন: ক্যারিয়ারের শুরুতে কেউ যদি আমাকে বলত, ইংল্যান্ডের জার্সিতে ২০ বার (১৯ ওয়ানডে আর একটি টি-টোয়েন্টি) মাঠে নামার সুযোগ পাব, তারপর পাকিস্তান সফর করব, শ্রীলঙ্কা সফর করব, অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলব এবং একটি বিশ্বকাপ (২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ) খেলার সুযোগ পাব, আমি দুহাত পুরে নিতাম।
প্রশ্ন: ২০ ম্যাচের একটি ২০০৭ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলেছিলেন। যেটাতে ইংল্যান্ডের বিপর্যয়ের মুখে পল কলিংউডের সঙ্গে অপরাজিত জুটিতে ম্যাচ জিতিয়েছিলেন। ম্যাচটা মনে আছে?
নিক্সন: আমার মনে আছে বার্বাডোজের ব্যবহৃত উইকেটেও বাংলাদেশ স্পিনাররা দারুণ টার্ন পাচ্ছিল। সাকিব বোলিংয়ে এসে লেংথ মিস করে ফুলার লেংথে বল করল, আমি ওর মাথার ওপর দিয়ে ছক্কা মারলাম। বন্ধু হিসেবে সাকিবকে সব সময় এভাবেই মনে করি (হাসি)।
প্রশ্ন: জ্যাক রাসেল, বিশেষ করে অ্যালেক স্টুয়ার্ট এবং পরে ম্যাট প্রায়র থাকায় জাতীয় দলে নিয়মিত খেলা আপনার জন্য কঠিন ছিল। কখনো কি মনে হয়, ভুল সময়ে জন্মেছিলেন?
নিক্সন: যাদের কথা বললেন সবাই নিজেদের জায়গা থেকে যোগ্য ছিল বলেই আমার থেকে এগিয়ে ছিল। আমি কখনো ব্যাপারটা ওভাবে দেখিনি। ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে জড়াতে পেরেই আমি গর্বিত।

প্রশ্ন: গত মৌসুমেও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের সঙ্গে কাজ করেছেন। আপনার কাজ বেশ প্রশংসিতও হয়েছিল। দ্বিতীয়বার চট্টগ্রামের সঙ্গে কাজ করতে এসে কেমন লাগছে?
পল নিক্সন: আবার বাংলাদেশে আসতে পেরে দারুণ লাগছে। এখানে তরুণ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করাটা উপভোগ করি। আরেকবার চট্টগ্রামের হয়ে কাজ করার সুযোগ পাওয়াটা দারুণ ব্যাপার।
প্রশ্ন: গত মৌসুমে আপনার কাজ প্রশংসিত হওয়ার পর বিসিবি আপনাকে নিয়ে চিন্তা করেছিল। গুঞ্জনও উঠছিল, আপনি বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ হয়ে আসছেন। যদি কখনো এ রকম সুযোগ হয়, কতটা আগ্রহী?
পল নিক্সন: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সব ধরনের কোচিংই চ্যালেঞ্জিং। বর্তমানে আমি লেস্টারশায়ারের প্রধান কোচ হিসেবে আছি। দল হিসেবে আমরা যদি নিয়মিত জিতি এবং ধারাবাহিক উন্নতি করি, কে জানে, তখন হয়তো যেকোনো জায়গা থেকেই সুযোগ আসতে পারে।
প্রশ্ন: গতবার বিপিএল শেষেও কি যোগাযোগ ছিল খেলোয়াড়দের সঙ্গে?
নিক্সন: চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সে আমার সঙ্গে কাজ করা কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয়। সম্ভবত নাসুমের (নাসুম আহমেদ) সঙ্গে আমার সবচেয়ে বেশি কথা হয়। একজন তরুণ বোলার হিসেবে সে দুর্দান্ত।
প্রশ্ন: গত দুই বছরে নাসুম কতটা উন্নতি করেছে বলে মনে হয়?
নিক্সন: নাসুম একজন বিশ্বমানের স্পিনার। তার লাইন-লেংথ এবং বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ দারুণ। টার্ন এবং বাউন্সেও অসাধারণ।
প্রশ্ন: এবারের চট্টগ্রাম দলটা তারুণ্যনির্ভর। তরুণদের নিয়ে দল গড়ার বিশেষ কোনো কারণ আছে?
নিক্সন: এই তরুণেরা ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলে অবাক করে দিতে পারে। আমি এ রকম একটা দল পেয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত। ওদের সঙ্গে কাজ করতে উন্মুখ আছি। দেখা যাক, টুর্নামেন্টে আমরা কত দূর যেতে পারি।
প্রশ্ন: এ রকম একটা দল গঠনে আপনার ভূমিকা আসলে কতটুকু ছিল?
পল নিক্সন: স্থানীয় খেলোয়াড় বাছাইয়ের বেশির ভাগ প্রক্রিয়ায় টিম ম্যানেজমেন্ট জড়িত ছিল। যেহেতু টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে ওদের ভালো বোঝাপড়া। আমি কিছু বিদেশি খেলোয়াড়, বিশেষ করে কিছু ইংলিশ ক্রিকেটার দলে আনার ব্যাপারে কাজ করেছি।
প্রশ্ন: গতবার ভালো খেলেও চট্টগ্রাম কোয়ালিফায়ার থেকে বাদ পড়েছিল। এবার শিরোপা জয়ের ব্যাপারে কতটা আত্মবিশ্বাসী আপনি?
নিক্সন: শিরোপা জিততে আমাদের ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং সব বিভাগ যেকোনো কঠিন মুহূর্তে নিজেদের সেরাটা উজাড় করে দিতে পারে। অন্য সব দলের মতো আমরাও শিরোপা জিততে চাই।
প্রশ্ন: বেশির ভাগ সময় টুর্নামেন্টের আগমুহূর্তে এসে কোচ-খেলোয়াড়েরা এক জায়গায় হন। ভালো প্রস্তুতি নিতে সমস্যা হয় না?
নিক্সন: টুর্নামেন্টের ব্যাপারে দলগুলোকে একেবারে শেষ মুহূর্তে জানানো হয়েছে। সময় ঠিক করা নিয়ে সবাইকে একপ্রকার যুদ্ধে নেমে যেতে হয়েছে। দলের জার্সি থেকে পৃষ্ঠপোষকদের সঙ্গে চুক্তি—সব ঠিকঠাক চালিয়ে নেওয়ার চাপটা ভয়ংকর মনে হচ্ছে। তবে এখন আমরা আমাদের সেরাটা দিতে চাই। কিন্তু সময় নিয়ে করলে সব ঠিকঠাক এগিয়ে নেওয়া যায়। আরও বেশি সময় পেলে বিপিএলে যে ভুলগুলো হয়, সেগুলো শুধরে নেওয়া যেত।
প্রশ্ন: আইপিএলে এবং বিশ্বের অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ থেকে খেলোয়াড় উঠে আসার যে ব্যাপারটা লক্ষ করা যায়, সেখানে অনেকটাই পিছিয়ে বিপিএল। এটার পেছনে মূল কারণ কোনটি মনে করেন?
নিক্সন: অন্যান্য লিগ থেকে কতসংখ্যক খেলোয়াড় জাতীয় দলে উঠে আসে, আমি আসলে নিশ্চিত নই। এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আমার জন্য কঠিন। তবে যেটা বললাম, সময় নিয়ে আরেকটু গুছিয়ে টুর্নামেন্ট করা গেলে অবশ্যই বাংলাদেশ এখান থেকে উপকৃত হবে বলে বিশ্বাস করি।
প্রশ্ন: বিপিএলের উইকেট নিয়ে সব সময় একটা সমালোচনা হয়। এটা টি-টোয়েন্টির জন্য কতটা আদর্শ বলে করেন?
নিক্সন: এটা (উইকেট) আসলেই টি-টোয়েন্টির আদর্শ নয়। এখানে বোর্ডের নজর এবং একই সঙ্গে বিনিয়োগের বিষয় রয়েছে। উইকেটের জন্য বিনিয়োগ যেমন—হাইব্রিড পিচ। আগের উইকেটের সঙ্গে পাঁচ শতাংশ কৃত্রিমের মিশ্রণ, এটা কয়েক সপ্তাহ থাকবে। সে ক্ষেত্রে ব্যাটে-বলে দারুণ কিছু দেখার আশা করা যায়। ফলে পরবর্তী প্রজন্মের খেলোয়াড়েরা বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে নিজের ওপর বিশ্বাস রেখে খেলার সাহস পাবে।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টিটা বাংলাদেশ এখনো ঠিক আত্মস্থ করতে পারেনি। পাওয়ার হিটিংয়ে দুর্বলতা আছে। এটার পেছনে কী কারণ মনে হয়?
নিক্সন: পিচ, কন্ডিশন, সামর্থ্য অনেক কিছুই এখানে জড়িত। পাওয়ার হিটিং আয়ত্ত করতে পুষ্টিকর খাবার ও ১১ বছর বয়স থেকে প্রতিটি স্তরে পাওয়ার হিটিং শেখার জন্য আলাদা করে সময় দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: কোনটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ—পাওয়ার হিটিং নাকি স্কিল হিটিং?
পল নিক্সন: দুইটার সমন্বয়।
প্রশ্ন: এবার আপনার ক্যারিয়ারের নিয়ে স্মৃতিচারণ করা যাক। প্রায় ২৩ বছরের ক্যারিয়ার আপনার। প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারও বেশ সমৃদ্ধিশালী। কিন্তু কখনো দেশের হয়ে টেস্ট খেলার সুযোগ হয়নি। কতটা আক্ষেপ কাজ করে?
পল নিক্সন: ক্যারিয়ারের শুরুতে কেউ যদি আমাকে বলত, ইংল্যান্ডের জার্সিতে ২০ বার (১৯ ওয়ানডে আর একটি টি-টোয়েন্টি) মাঠে নামার সুযোগ পাব, তারপর পাকিস্তান সফর করব, শ্রীলঙ্কা সফর করব, অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলব এবং একটি বিশ্বকাপ (২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ) খেলার সুযোগ পাব, আমি দুহাত পুরে নিতাম।
প্রশ্ন: ২০ ম্যাচের একটি ২০০৭ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলেছিলেন। যেটাতে ইংল্যান্ডের বিপর্যয়ের মুখে পল কলিংউডের সঙ্গে অপরাজিত জুটিতে ম্যাচ জিতিয়েছিলেন। ম্যাচটা মনে আছে?
নিক্সন: আমার মনে আছে বার্বাডোজের ব্যবহৃত উইকেটেও বাংলাদেশ স্পিনাররা দারুণ টার্ন পাচ্ছিল। সাকিব বোলিংয়ে এসে লেংথ মিস করে ফুলার লেংথে বল করল, আমি ওর মাথার ওপর দিয়ে ছক্কা মারলাম। বন্ধু হিসেবে সাকিবকে সব সময় এভাবেই মনে করি (হাসি)।
প্রশ্ন: জ্যাক রাসেল, বিশেষ করে অ্যালেক স্টুয়ার্ট এবং পরে ম্যাট প্রায়র থাকায় জাতীয় দলে নিয়মিত খেলা আপনার জন্য কঠিন ছিল। কখনো কি মনে হয়, ভুল সময়ে জন্মেছিলেন?
নিক্সন: যাদের কথা বললেন সবাই নিজেদের জায়গা থেকে যোগ্য ছিল বলেই আমার থেকে এগিয়ে ছিল। আমি কখনো ব্যাপারটা ওভাবে দেখিনি। ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে জড়াতে পেরেই আমি গর্বিত।

ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।
৩ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে চারদিন আগে। এবার টি–টোয়েন্টির পালা। সিরিজের প্রথম ম্যাচে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামবে লিটন কুমার দাসের দল। ওয়ানডের মতো টি–টোয়েন্টি সিরিজও রেখে দিতে চাইবে স্বাগতিকরা। এই সংস্করণে দুদলের সবশেষ দ্বিপাক্ষীক সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ধবলধোলাই করেছিল বাংলাদেশ।
১৬ মিনিট আগে
বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
৯ ঘণ্টা আগে
খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে চোট নিয়ে মাঠের বাইরে চলে যাওয়া লিটন এই সিরিজ দিয়েই ফিরছেন মাঠে, হাসি তো তাঁর একটু বেশি হবেই।
ট্রফি উন্মোচনে সিরিজের আয়োজক বিসিবি বেছে নিয়েছিল বন্দরনগরীর ঐতিহাসিক সেন্ট্রাল রেলওয়ে বিল্ডিং (সিআরবি) প্রাঙ্গণকে। একদিকে ইংরেজের আমলে গড়ে ওঠা লাল বিল্ডিং, আরেক দিকে গাছগাছালি। দেশের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরতেই ক্রিকেট পর্যটনের অংশ হিসেবেই সিআরবি প্রাঙ্গণে ট্রফির উন্মোচন; যেটা সবারই কমবেশি প্রশংসা কুড়িয়েছে।
প্রশংসা কুড়িয়েছে চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামের উইকেটও। এখানকার উইকেট সবুজাভ; যা দেখতে মিরপুর শেরেবাংলার চেয়ে পুরোপুরি বিপরীত। আচরণটাও কি বিপরীত হবে? সে রকমই আশা করছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক শাই হোপ, ‘দেখতে তো এটা মিরপুরের উইকেটের চেয়ে আলাদা। কেমন আচরণ করে, এখন এটাই দেখতে হবে।’ তবে সিরিজে খেলে ‘দেখার’ আগেই চট্টগ্রামের উইকেটকে ভালোর সনদ দিচ্ছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস, ‘সব সময়ই আমরা জেনেছি যে ক্রিকেট খেলার জন্য চট্টগ্রাম ভালো একটা গ্রাউন্ড। দুই দলই এখানে এনজয় করবে।’
আর দুই দলই ‘এনজয়’ করলে তো জমজমাট একটা সিরিজই অপেক্ষা করছে। তবে প্রথম ম্যাচের আগে মিরপুরের কালো উইকেটে দারুণ টার্ন পাওয়া বাংলাদেশের স্পিনারদের নিয়ে এখনো চিন্তিত শাই হোপ। ক্যারিবীয় অধিনায়ক বললেন, ‘রিশাদ মিরপুরে চমৎকার বোলিং করেছে, কন্ডিশন কাজে লাগিয়ে আমাদের ব্যাটারদের সমস্যায় ফেলেছিল। কিন্তু এটা নতুন সিরিজ, নতুন উইকেট। তবে লক্ষ্য একই, আগের ভুলগুলো থেকে শেখা।’
ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশও যে ভুল করেনি, তা নয়। শেষ ওয়ানডেতে সাইফ-সৌম্যর দেড় শ পেরোনো জুটির সুবাদে বড় ব্যবধানে জিতলেও আগের দুই ম্যাচে দলের ব্যাটিং ছিল নড়বড়ে। দুর্বল টেকনিক, বাজে শট নির্বাচন ও প্রিডিটারমাইন্ডেড শট খেলার বরাবরের প্রবণতা ছিল এই সিরিজেও। আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি সিরিজে দলের কাছে ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখতে চান লিটন। দেখতে চান ওয়ানডে থেকে টি-টোয়েন্টিতে ফেরার দক্ষতাও। অধিনায়কের ভাষায়, ‘আমাদের খেলোয়াড়েরা এই সংস্করণে যত তাড়াতাড়ি মানিয়ে নিতে পারবে, আমাদের জন্য ততই ভালো হবে।’
দলের ব্যাটিং নিয়েও বললেন লিটন, ‘কোনো কোনো সিরিজে দেখবেন টপ অর্ডার ভালো করবে না, তখন মনে হবে যে টপ অর্ডারে গ্যাপ। আবার কোনো সিরিজে দেখবেন মিডল অর্ডার কিংবা লোয়ার অর্ডার ভালো করছে, তখন মনে হবে মিডল অর্ডার কিংবা লোয়ার অর্ডারে গ্যাপ, তবে ব্যাপারটা এমন নয়। যারাই মিডল অর্ডারে খেলছে, অনেক দিন ধরেই পরীক্ষিত, বাংলাদেশের হয়ে তারা অনেক ভালো কিছু করেছে। দু-একটা সিরিজে এটা হবেই, এটাই ক্রিকেট। বড় বড় খেলোয়াড়ও ব্যর্থ হয়। আমরাও হব। সেটা কীভাবে কাটিয়ে ওটা যায়, এটা নিয়ে কাজ করছি এবং আমার মনে হয়, শিগগির এটা কাটিয়ে উঠতে পারব।’
লিটনের কাটিয়ে ওঠার আশাটা দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদেরও।

ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে চোট নিয়ে মাঠের বাইরে চলে যাওয়া লিটন এই সিরিজ দিয়েই ফিরছেন মাঠে, হাসি তো তাঁর একটু বেশি হবেই।
ট্রফি উন্মোচনে সিরিজের আয়োজক বিসিবি বেছে নিয়েছিল বন্দরনগরীর ঐতিহাসিক সেন্ট্রাল রেলওয়ে বিল্ডিং (সিআরবি) প্রাঙ্গণকে। একদিকে ইংরেজের আমলে গড়ে ওঠা লাল বিল্ডিং, আরেক দিকে গাছগাছালি। দেশের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরতেই ক্রিকেট পর্যটনের অংশ হিসেবেই সিআরবি প্রাঙ্গণে ট্রফির উন্মোচন; যেটা সবারই কমবেশি প্রশংসা কুড়িয়েছে।
প্রশংসা কুড়িয়েছে চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামের উইকেটও। এখানকার উইকেট সবুজাভ; যা দেখতে মিরপুর শেরেবাংলার চেয়ে পুরোপুরি বিপরীত। আচরণটাও কি বিপরীত হবে? সে রকমই আশা করছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক শাই হোপ, ‘দেখতে তো এটা মিরপুরের উইকেটের চেয়ে আলাদা। কেমন আচরণ করে, এখন এটাই দেখতে হবে।’ তবে সিরিজে খেলে ‘দেখার’ আগেই চট্টগ্রামের উইকেটকে ভালোর সনদ দিচ্ছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস, ‘সব সময়ই আমরা জেনেছি যে ক্রিকেট খেলার জন্য চট্টগ্রাম ভালো একটা গ্রাউন্ড। দুই দলই এখানে এনজয় করবে।’
আর দুই দলই ‘এনজয়’ করলে তো জমজমাট একটা সিরিজই অপেক্ষা করছে। তবে প্রথম ম্যাচের আগে মিরপুরের কালো উইকেটে দারুণ টার্ন পাওয়া বাংলাদেশের স্পিনারদের নিয়ে এখনো চিন্তিত শাই হোপ। ক্যারিবীয় অধিনায়ক বললেন, ‘রিশাদ মিরপুরে চমৎকার বোলিং করেছে, কন্ডিশন কাজে লাগিয়ে আমাদের ব্যাটারদের সমস্যায় ফেলেছিল। কিন্তু এটা নতুন সিরিজ, নতুন উইকেট। তবে লক্ষ্য একই, আগের ভুলগুলো থেকে শেখা।’
ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশও যে ভুল করেনি, তা নয়। শেষ ওয়ানডেতে সাইফ-সৌম্যর দেড় শ পেরোনো জুটির সুবাদে বড় ব্যবধানে জিতলেও আগের দুই ম্যাচে দলের ব্যাটিং ছিল নড়বড়ে। দুর্বল টেকনিক, বাজে শট নির্বাচন ও প্রিডিটারমাইন্ডেড শট খেলার বরাবরের প্রবণতা ছিল এই সিরিজেও। আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি সিরিজে দলের কাছে ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখতে চান লিটন। দেখতে চান ওয়ানডে থেকে টি-টোয়েন্টিতে ফেরার দক্ষতাও। অধিনায়কের ভাষায়, ‘আমাদের খেলোয়াড়েরা এই সংস্করণে যত তাড়াতাড়ি মানিয়ে নিতে পারবে, আমাদের জন্য ততই ভালো হবে।’
দলের ব্যাটিং নিয়েও বললেন লিটন, ‘কোনো কোনো সিরিজে দেখবেন টপ অর্ডার ভালো করবে না, তখন মনে হবে যে টপ অর্ডারে গ্যাপ। আবার কোনো সিরিজে দেখবেন মিডল অর্ডার কিংবা লোয়ার অর্ডার ভালো করছে, তখন মনে হবে মিডল অর্ডার কিংবা লোয়ার অর্ডারে গ্যাপ, তবে ব্যাপারটা এমন নয়। যারাই মিডল অর্ডারে খেলছে, অনেক দিন ধরেই পরীক্ষিত, বাংলাদেশের হয়ে তারা অনেক ভালো কিছু করেছে। দু-একটা সিরিজে এটা হবেই, এটাই ক্রিকেট। বড় বড় খেলোয়াড়ও ব্যর্থ হয়। আমরাও হব। সেটা কীভাবে কাটিয়ে ওটা যায়, এটা নিয়ে কাজ করছি এবং আমার মনে হয়, শিগগির এটা কাটিয়ে উঠতে পারব।’
লিটনের কাটিয়ে ওঠার আশাটা দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদেরও।

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের কোচ হয়ে দ্বিতীয়বার বাংলাদেশে এসেছেন পল নিক্সন। ২০২০ সালে বিপিএলের সপ্তম আসরে তাঁর কোচিং বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। এবারও তাই এই ব্রিটিশ কোচকে হাতছাড়া করেনি চট্টগ্রামের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। প্রায় ২৩ বছরের ক্যারিয়ারে ইংল্যান্ডের হয়ে রঙিন জার্সিতে সুযোগ পেলেও টেস্ট ক্রিকেটে খেলা হয়নি তা
২১ জানুয়ারি ২০২২
ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে চারদিন আগে। এবার টি–টোয়েন্টির পালা। সিরিজের প্রথম ম্যাচে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামবে লিটন কুমার দাসের দল। ওয়ানডের মতো টি–টোয়েন্টি সিরিজও রেখে দিতে চাইবে স্বাগতিকরা। এই সংস্করণে দুদলের সবশেষ দ্বিপাক্ষীক সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ধবলধোলাই করেছিল বাংলাদেশ।
১৬ মিনিট আগে
বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
৯ ঘণ্টা আগে
খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
১০ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে চারদিন আগে। এবার টি–টোয়েন্টির পালা। সিরিজের প্রথম ম্যাচে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামবে লিটন কুমার দাসের দল। ওয়ানডের মতো টি–টোয়েন্টি সিরিজও রেখে দিতে চাইবে স্বাগতিকরা। এই সংস্করণে দুদলের সবশেষ দ্বিপাক্ষীক সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ধবলধোলাই করেছিল বাংলাদেশ। সে সিরিজের সুখস্মৃতি কাজে লাগিয়ে এবারও দারুণ কিছু করতে মুখিয়ে দলটি। বাংলাদেশ–ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম টি–টোয়েন্টি ছাড়াও আজ মাঠে গড়াবে জাতীয় ক্রিকেট লিগের চারটি ম্যাচ। একনজরে দেখে নেওয়া যাক আজকের টিভি সূচি।
আজকের খেলা
ক্রিকেট
প্রথম টি-টোয়েন্টি
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সন্ধ্যা ৬টা, সরাসরি
টি স্পোর্টস, নাগরিক টিভি
জাতীয় ক্রিকেট লিগ
তৃতীয় দিন
সিলেট-ময়মনসিংহ
সকাল ১০ টা
ঢাকা-রংপুর
সকাল ১০ টা
খুলনা-বরিশাল
সকাল ১০ টা
চট্টগ্রাম-রাজশাহী
সকাল ১০টা

ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে চারদিন আগে। এবার টি–টোয়েন্টির পালা। সিরিজের প্রথম ম্যাচে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামবে লিটন কুমার দাসের দল। ওয়ানডের মতো টি–টোয়েন্টি সিরিজও রেখে দিতে চাইবে স্বাগতিকরা। এই সংস্করণে দুদলের সবশেষ দ্বিপাক্ষীক সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ধবলধোলাই করেছিল বাংলাদেশ। সে সিরিজের সুখস্মৃতি কাজে লাগিয়ে এবারও দারুণ কিছু করতে মুখিয়ে দলটি। বাংলাদেশ–ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম টি–টোয়েন্টি ছাড়াও আজ মাঠে গড়াবে জাতীয় ক্রিকেট লিগের চারটি ম্যাচ। একনজরে দেখে নেওয়া যাক আজকের টিভি সূচি।
আজকের খেলা
ক্রিকেট
প্রথম টি-টোয়েন্টি
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সন্ধ্যা ৬টা, সরাসরি
টি স্পোর্টস, নাগরিক টিভি
জাতীয় ক্রিকেট লিগ
তৃতীয় দিন
সিলেট-ময়মনসিংহ
সকাল ১০ টা
ঢাকা-রংপুর
সকাল ১০ টা
খুলনা-বরিশাল
সকাল ১০ টা
চট্টগ্রাম-রাজশাহী
সকাল ১০টা

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের কোচ হয়ে দ্বিতীয়বার বাংলাদেশে এসেছেন পল নিক্সন। ২০২০ সালে বিপিএলের সপ্তম আসরে তাঁর কোচিং বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। এবারও তাই এই ব্রিটিশ কোচকে হাতছাড়া করেনি চট্টগ্রামের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। প্রায় ২৩ বছরের ক্যারিয়ারে ইংল্যান্ডের হয়ে রঙিন জার্সিতে সুযোগ পেলেও টেস্ট ক্রিকেটে খেলা হয়নি তা
২১ জানুয়ারি ২০২২
ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।
৩ মিনিট আগে
বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
৯ ঘণ্টা আগে
খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ উইকেটে ১১৯ রান করেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। দুই অঙ্কের ছোঁয়া পেয়েছেন মাত্র ৪ ব্যাটার। প্রথম ওভারে সুমাইয়া আক্তারকে ফিরিয়ে উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন রেনুকা সিং। আরেক ওপেনার রুবাইয়া হায়দারও (১৩) থিতু হতে পারেননি।
তিনে নেমে বড় ইনিংস খেলার সুবাস দিচ্ছিলেন শারমিন আক্তার সুপ্তা। কিন্তু দলীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রানে ফিরতে হয় তাঁকে। সোবহানা মোস্তারি এসে আক্রমণাত্মক খেলা শুরু করেন। তাঁর ২১ বলে ৪ চারে ২৬ রানের ইনিংস থামান রাধা যাদব। এরপর তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশ। দিন শেষে অলআউট না হওয়ার স্বস্তি নিয়ে শেষ হয় ইনিংস।
ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন রাধা যাদব। দুটি উইকেট শিকার শ্রী চারানির। ডিএলএস মেথডে ভারতের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১২৬ রান। যে লক্ষ্যে ব্যাট করে ৮.৪ ওভারে বিনা উইকেটে ৫৭ রান করে ভারত।। এরপর বৃষ্টি আবার বাগড়া দলে ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। ম্যাচ বাতিল হওয়ার আগে স্মৃতি মান্ধনা ৩৪ ও আমানজোতে কৌর ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন।
ম্যাচ বাতিল হওয়ায় ৭ ম্যাচে ৩ পয়েন্ট নিয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করলেন নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। আর সমান ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে শেষ দল হিসেবে সেমিফাইনালেম উঠল ভারত। ভারতের আগে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে।

বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ উইকেটে ১১৯ রান করেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। দুই অঙ্কের ছোঁয়া পেয়েছেন মাত্র ৪ ব্যাটার। প্রথম ওভারে সুমাইয়া আক্তারকে ফিরিয়ে উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন রেনুকা সিং। আরেক ওপেনার রুবাইয়া হায়দারও (১৩) থিতু হতে পারেননি।
তিনে নেমে বড় ইনিংস খেলার সুবাস দিচ্ছিলেন শারমিন আক্তার সুপ্তা। কিন্তু দলীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রানে ফিরতে হয় তাঁকে। সোবহানা মোস্তারি এসে আক্রমণাত্মক খেলা শুরু করেন। তাঁর ২১ বলে ৪ চারে ২৬ রানের ইনিংস থামান রাধা যাদব। এরপর তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশ। দিন শেষে অলআউট না হওয়ার স্বস্তি নিয়ে শেষ হয় ইনিংস।
ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন রাধা যাদব। দুটি উইকেট শিকার শ্রী চারানির। ডিএলএস মেথডে ভারতের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১২৬ রান। যে লক্ষ্যে ব্যাট করে ৮.৪ ওভারে বিনা উইকেটে ৫৭ রান করে ভারত।। এরপর বৃষ্টি আবার বাগড়া দলে ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। ম্যাচ বাতিল হওয়ার আগে স্মৃতি মান্ধনা ৩৪ ও আমানজোতে কৌর ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন।
ম্যাচ বাতিল হওয়ায় ৭ ম্যাচে ৩ পয়েন্ট নিয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করলেন নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। আর সমান ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে শেষ দল হিসেবে সেমিফাইনালেম উঠল ভারত। ভারতের আগে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে।

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের কোচ হয়ে দ্বিতীয়বার বাংলাদেশে এসেছেন পল নিক্সন। ২০২০ সালে বিপিএলের সপ্তম আসরে তাঁর কোচিং বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। এবারও তাই এই ব্রিটিশ কোচকে হাতছাড়া করেনি চট্টগ্রামের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। প্রায় ২৩ বছরের ক্যারিয়ারে ইংল্যান্ডের হয়ে রঙিন জার্সিতে সুযোগ পেলেও টেস্ট ক্রিকেটে খেলা হয়নি তা
২১ জানুয়ারি ২০২২
ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।
৩ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে চারদিন আগে। এবার টি–টোয়েন্টির পালা। সিরিজের প্রথম ম্যাচে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামবে লিটন কুমার দাসের দল। ওয়ানডের মতো টি–টোয়েন্টি সিরিজও রেখে দিতে চাইবে স্বাগতিকরা। এই সংস্করণে দুদলের সবশেষ দ্বিপাক্ষীক সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ধবলধোলাই করেছিল বাংলাদেশ।
১৬ মিনিট আগে
খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
১০ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
তবে সেই সিনেমায় তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলবেন কেবল রিয়াল মাদ্রিদ ভক্তরাই। আজ বার্সেলোনাকে ২-১ গোলে হারিয়ে তাদের জয় উপহার দিয়েছেন এমবাপ্পে-বেলিংহামরা। তাও টানা ৪ এল ক্লাসিকো হারের পর।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে পেনাল্টি পায় রিয়াল। কিন্তু ভিএআরে দেখা যায় লামিনে ইয়ামাল নন উল্টো ভিনিসিয়ুস জুনিয়রই ফাউল করে বসেন। ১২ মিনিটে কিলিয়ান এমবাপ্পে দারুণ এক ভলিতে কাঁপান জাল। অফসাইডের সংকেত নিয়ে এবারও বাধা হয়ে দাঁড়ায় ভিএআর।
২২ মিনিটে রিয়ালকে আর কোনোকিছুই আটকাতে পারেনি। আটকাতে পারেনি এমবাপ্পেকেও। জুড বেলিংহামের দুর্দান্ত এক থ্রু বল খুব সহজেই নিয়ন্ত্রণে নেন তিনি। সামনে যখন শুধু গোলরক্ষক ভয়চেক সেজনি। তখন এমবাপ্পে আর ভুল করতে পারেন কী করে! অসাধারণ শটে বল জালে ঠেলে সোজা চলে যান উদ্যাপনে। এল ক্লাসিকোর ইতিহাসে টানা ৪ ম্যাচে গোল করা তৃতীয় ফুটবলার তিনি।
এরপর বল বার্সার দখলে বেশি থাকলেও রিয়াল শানাচ্ছিল একের পর এক আক্রমণ। আর বার্সা ছিল রিয়ালের একটি ভুলের অপেক্ষায়। সেই ভুল করে বসেন আর্দা গুলের। বক্সের সামনে পেদ্রির কাছে বল হারান তিনি। সেখান থেকে আলেহান্দ্রো বালদে বল পেয়ে তা বাড়ান মার্কাস রাশফোর্ডকে। তাঁর কাটব্যাক থেকে সুযোগ সন্ধানী ফরোয়ার্ডের মতোই জাল খুঁজে নেন ফেরমিন লোপেস। সমতায় ফেরার স্বস্তি নিয়ে বার্সা বিরতিতে যাওয়ার সম্ভাবনা তখনো খুব একটা বেশি ছিল। রিয়াল বল পেলেই যে ছুটছিল আক্রমণের দিকে। ৪২ মিনিটে স্বাগতিকদের ফের এগিয়ে দেন বেলিংহাম। ২১ শতাব্দীতে এল ক্লাসিকোর এক ম্যাচে গোল ও অ্যাসিস্ট করা সর্বকনিষ্ঠ ফুটবরার তিনি (২২ বছর ১১৯ দিন)। ছাড়িয়ে গেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে (২২ বছর ২৬৭ দিন)।
বিরতির পর ম্যাচের ফিরে আসতে মরিয়া হয়ে ওঠে বার্সা। রিয়ালের রক্ষণ দুর্গ ভেঙে তেমন কোনো সুযোগই পাচ্ছিল না। তাদের হাইলাইন ডিফেন্সের সুযোগ নিয়ে এমবাপ্পেও বেশ কিছু পাল্টা আক্রমণে ত্রাস সৃষ্টি করেন। কিন্তু একটি সুযোগও কাজে লাগাতে পারেননি। এমনকি পেনাল্টিও না। ৬২ মিনিটে স্পটকিক থেকে তাঁর নেওয়া শট খুব সহজেই ঠেকান সেজনি। যোগ করা সময়ের নবম মিনিটে অরেলিয়ে চুয়োমেনিকে ফাউল করে পেদ্রি দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখলে ১০ জনের দলে নামে বার্সা। হতাশার সঙ্গে তাই ক্ষোভ নিয়েও মাঠ ছাড়তে হলো তাদের।
এই জয়ে ১০ ম্যাচে ২৭ পয়েন্ট নিয়ে লা লিগায় শীর্ষস্থান আরও মজবুত করল রিয়াল। ৫ পয়েন্ট দূরে থেকে দুইয়ে বার্সা।

খেলার শেষ মিনিটে পেদ্রিকে রেফারি লাল কার্ড দেখানোর সঙ্গে সঙ্গেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দুই দলের ডাগআউট। খেলা শেষেও তর্কে জড়িয়ে পড়েন খেলোয়াড়েরা। আপনি হয়তো বলতে পারেন এ আর নতুন কি! এল ক্লাসিকো বলে কথা। মাঠের লড়াইয়ে যেখানে থাকে যুদ্ধের ভাব। থিয়েটারে রিলিজ করলেও বক্স অফিসে সহজেই হিট তকমা পেয়ে যাবে এই ম্যাচ।
তবে সেই সিনেমায় তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলবেন কেবল রিয়াল মাদ্রিদ ভক্তরাই। আজ বার্সেলোনাকে ২-১ গোলে হারিয়ে তাদের জয় উপহার দিয়েছেন এমবাপ্পে-বেলিংহামরা। তাও টানা ৪ এল ক্লাসিকো হারের পর।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে পেনাল্টি পায় রিয়াল। কিন্তু ভিএআরে দেখা যায় লামিনে ইয়ামাল নন উল্টো ভিনিসিয়ুস জুনিয়রই ফাউল করে বসেন। ১২ মিনিটে কিলিয়ান এমবাপ্পে দারুণ এক ভলিতে কাঁপান জাল। অফসাইডের সংকেত নিয়ে এবারও বাধা হয়ে দাঁড়ায় ভিএআর।
২২ মিনিটে রিয়ালকে আর কোনোকিছুই আটকাতে পারেনি। আটকাতে পারেনি এমবাপ্পেকেও। জুড বেলিংহামের দুর্দান্ত এক থ্রু বল খুব সহজেই নিয়ন্ত্রণে নেন তিনি। সামনে যখন শুধু গোলরক্ষক ভয়চেক সেজনি। তখন এমবাপ্পে আর ভুল করতে পারেন কী করে! অসাধারণ শটে বল জালে ঠেলে সোজা চলে যান উদ্যাপনে। এল ক্লাসিকোর ইতিহাসে টানা ৪ ম্যাচে গোল করা তৃতীয় ফুটবলার তিনি।
এরপর বল বার্সার দখলে বেশি থাকলেও রিয়াল শানাচ্ছিল একের পর এক আক্রমণ। আর বার্সা ছিল রিয়ালের একটি ভুলের অপেক্ষায়। সেই ভুল করে বসেন আর্দা গুলের। বক্সের সামনে পেদ্রির কাছে বল হারান তিনি। সেখান থেকে আলেহান্দ্রো বালদে বল পেয়ে তা বাড়ান মার্কাস রাশফোর্ডকে। তাঁর কাটব্যাক থেকে সুযোগ সন্ধানী ফরোয়ার্ডের মতোই জাল খুঁজে নেন ফেরমিন লোপেস। সমতায় ফেরার স্বস্তি নিয়ে বার্সা বিরতিতে যাওয়ার সম্ভাবনা তখনো খুব একটা বেশি ছিল। রিয়াল বল পেলেই যে ছুটছিল আক্রমণের দিকে। ৪২ মিনিটে স্বাগতিকদের ফের এগিয়ে দেন বেলিংহাম। ২১ শতাব্দীতে এল ক্লাসিকোর এক ম্যাচে গোল ও অ্যাসিস্ট করা সর্বকনিষ্ঠ ফুটবরার তিনি (২২ বছর ১১৯ দিন)। ছাড়িয়ে গেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে (২২ বছর ২৬৭ দিন)।
বিরতির পর ম্যাচের ফিরে আসতে মরিয়া হয়ে ওঠে বার্সা। রিয়ালের রক্ষণ দুর্গ ভেঙে তেমন কোনো সুযোগই পাচ্ছিল না। তাদের হাইলাইন ডিফেন্সের সুযোগ নিয়ে এমবাপ্পেও বেশ কিছু পাল্টা আক্রমণে ত্রাস সৃষ্টি করেন। কিন্তু একটি সুযোগও কাজে লাগাতে পারেননি। এমনকি পেনাল্টিও না। ৬২ মিনিটে স্পটকিক থেকে তাঁর নেওয়া শট খুব সহজেই ঠেকান সেজনি। যোগ করা সময়ের নবম মিনিটে অরেলিয়ে চুয়োমেনিকে ফাউল করে পেদ্রি দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখলে ১০ জনের দলে নামে বার্সা। হতাশার সঙ্গে তাই ক্ষোভ নিয়েও মাঠ ছাড়তে হলো তাদের।
এই জয়ে ১০ ম্যাচে ২৭ পয়েন্ট নিয়ে লা লিগায় শীর্ষস্থান আরও মজবুত করল রিয়াল। ৫ পয়েন্ট দূরে থেকে দুইয়ে বার্সা।

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের কোচ হয়ে দ্বিতীয়বার বাংলাদেশে এসেছেন পল নিক্সন। ২০২০ সালে বিপিএলের সপ্তম আসরে তাঁর কোচিং বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। এবারও তাই এই ব্রিটিশ কোচকে হাতছাড়া করেনি চট্টগ্রামের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। প্রায় ২৩ বছরের ক্যারিয়ারে ইংল্যান্ডের হয়ে রঙিন জার্সিতে সুযোগ পেলেও টেস্ট ক্রিকেটে খেলা হয়নি তা
২১ জানুয়ারি ২০২২
ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।
৩ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে চারদিন আগে। এবার টি–টোয়েন্টির পালা। সিরিজের প্রথম ম্যাচে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামবে লিটন কুমার দাসের দল। ওয়ানডের মতো টি–টোয়েন্টি সিরিজও রেখে দিতে চাইবে স্বাগতিকরা। এই সংস্করণে দুদলের সবশেষ দ্বিপাক্ষীক সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ধবলধোলাই করেছিল বাংলাদেশ।
১৬ মিনিট আগে
বৃষ্টি বাগড়া দিল কয়েকবার। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বৃষ্টির মতো আরেকটি দৃশ্য খুব পরিচিত হয়ে উঠেছে। সেটা বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের হতাশা। এমনকি শেষ ম্যাচেও তা এড়ানো গেল না।
৯ ঘণ্টা আগে