মঞ্চটা প্রস্তুত করেই নেমেছিল ভারত। ক্রিকেটের দিক থেকে ধারণক্ষমতায় সর্বোচ্চ স্টেডিয়ামে শিরোপা উদ্যাপন করবে তারা। সেভাবেই প্রস্তুতি নিয়ে এসেছিলেন ভারতের দর্শক–সমর্থকেরাও। কিন্তু ১ লাখ ৩০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার আহমেদাবাদে বিপরীত চিত্র দেখল ভারত।
১২ বছর পর বিশ্বকাপ জয়ের যে স্বপ্ন দেখছিল ভারত তা বাস্তবে রূপ নেয়নি। আহমেদাবাদের নীল গর্জনকে নিস্তব্ধ করে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। যেমনটি ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।
ভারতের স্বপ্ন বিনষ্ট করে নিজেদের অপেক্ষা ফুরাল অস্ট্রেলিয়া। ৬ উইকেটের জয়ে ৮ বছর পর আবারও সোনালি ট্রফিতে চুমু দিল তারা। এতে করে ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হলো অস্ট্রেলিয়া।
দুর্দান্ত ছন্দে থাকা ভারতকে ২৪০ রানে আটকিয়ে প্রথম ইনিংসেই জয়ের কাজটা কিছুটা করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। পরে বাকি কাজটুকু সেরেছেন অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা। ব্যাটাররা না বলে অবশ্য বলা যায় ট্রাভিস হেডের কাছেই হেরেছে ভারত। তাঁর দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতেই ভারত একদম উড়েই গেছে ফাইনালে।
আহমেদাবাদে শুরুতে অবশ্য চাপেই পড়েছিল অস্ট্রেলিয়া। দলীয় ১৬ রানে প্রথম উইকেট হারায় তারা। ডেভিড ওয়ার্নারকে ৭ রানে ফেরান এবারের বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মোহাম্মদ শামি। দলীয় ৫০ রান হওয়ার আগেই হারান আরও ২ উইকেট।
এবার জোড়া আঘাতটা দেন জাসপ্রীত বুমরা। ৭ রানের মধ্যে ২ উইকেট নেন তিনি। মিচেল মার্শের পর স্টিভেন স্মিথকে ফেরান ভারতীয় পেসার। ৪৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে তখন ব্যাকফুটে অস্ট্রেলিয়া। তবে পরের গল্পটা পুরোটাই পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।
চতুর্থ উইকেটে দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন ট্রাভিস হেড–মারনাস লাবুশানে। ১৯২ রানের জুটি গড়ে অস্ট্রেলিয়াকে শুধু ঘুরে দাঁড়াতেই সহায়তা করেননি, ভারতের কাছ থেকে ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়েছেন দুজনে। দ্রুত ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ায় লাবুশানে খেলা ধরলেও নিজের আক্রমণাত্মক স্টাইলেই ব্যাটিং করেছেন হেড। সপ্তম ব্যাটার হিসেবে বিশ্বকাপের ফাইনালে সেঞ্চুরি করেছেন বাঁহাতি ব্যাটার।
দলের জয় যখন নিশ্চিত ঠিক তখনই আউট হয়েছেন হেড। ২ রানের দূরত্ব ঘোচানোর আগে ১৩৭ রানে আউট হয়েছেন তিনি। ১২০ বলের দুর্দান্ত ইনিংসটি ৪ ছক্কা ও ১৫ চারে সাজিয়েছেন বাঁহাতি ব্যাটার। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম বলেই জয় নিশ্চিত করেন। তাঁর ২ রানের বিপরীতে ৫৮ রানে অপরাজিত থাকেন লাবুশানে। তাদের ৭ উইকেটের জয়ে ভারতের বিশ্বকাপ জয়ের অপেক্ষা আরও বেড়ে গেল।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ২৪০ রান করে ভারত। ফাইনালের আগে অপরাজিত থাকা ভারত শুরুটা দুর্দান্ত করলেও মিডল অর্ডারদের ব্যর্থতায় একটা সময় দুই শ হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছিল। শেষ পর্যন্ত মাঝারি রানের সংগ্রহটা পেয়েছে দুই ব্যাটার বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুলের ফিফটিতে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেছেন রাহুল। আর ৫৪ রান করেন কোহলি। ৫৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সেরা বোলার পেসার মিচেল স্টার্ক।
মঞ্চটা প্রস্তুত করেই নেমেছিল ভারত। ক্রিকেটের দিক থেকে ধারণক্ষমতায় সর্বোচ্চ স্টেডিয়ামে শিরোপা উদ্যাপন করবে তারা। সেভাবেই প্রস্তুতি নিয়ে এসেছিলেন ভারতের দর্শক–সমর্থকেরাও। কিন্তু ১ লাখ ৩০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার আহমেদাবাদে বিপরীত চিত্র দেখল ভারত।
১২ বছর পর বিশ্বকাপ জয়ের যে স্বপ্ন দেখছিল ভারত তা বাস্তবে রূপ নেয়নি। আহমেদাবাদের নীল গর্জনকে নিস্তব্ধ করে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। যেমনটি ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।
ভারতের স্বপ্ন বিনষ্ট করে নিজেদের অপেক্ষা ফুরাল অস্ট্রেলিয়া। ৬ উইকেটের জয়ে ৮ বছর পর আবারও সোনালি ট্রফিতে চুমু দিল তারা। এতে করে ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হলো অস্ট্রেলিয়া।
দুর্দান্ত ছন্দে থাকা ভারতকে ২৪০ রানে আটকিয়ে প্রথম ইনিংসেই জয়ের কাজটা কিছুটা করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। পরে বাকি কাজটুকু সেরেছেন অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা। ব্যাটাররা না বলে অবশ্য বলা যায় ট্রাভিস হেডের কাছেই হেরেছে ভারত। তাঁর দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতেই ভারত একদম উড়েই গেছে ফাইনালে।
আহমেদাবাদে শুরুতে অবশ্য চাপেই পড়েছিল অস্ট্রেলিয়া। দলীয় ১৬ রানে প্রথম উইকেট হারায় তারা। ডেভিড ওয়ার্নারকে ৭ রানে ফেরান এবারের বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মোহাম্মদ শামি। দলীয় ৫০ রান হওয়ার আগেই হারান আরও ২ উইকেট।
এবার জোড়া আঘাতটা দেন জাসপ্রীত বুমরা। ৭ রানের মধ্যে ২ উইকেট নেন তিনি। মিচেল মার্শের পর স্টিভেন স্মিথকে ফেরান ভারতীয় পেসার। ৪৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে তখন ব্যাকফুটে অস্ট্রেলিয়া। তবে পরের গল্পটা পুরোটাই পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।
চতুর্থ উইকেটে দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন ট্রাভিস হেড–মারনাস লাবুশানে। ১৯২ রানের জুটি গড়ে অস্ট্রেলিয়াকে শুধু ঘুরে দাঁড়াতেই সহায়তা করেননি, ভারতের কাছ থেকে ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়েছেন দুজনে। দ্রুত ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ায় লাবুশানে খেলা ধরলেও নিজের আক্রমণাত্মক স্টাইলেই ব্যাটিং করেছেন হেড। সপ্তম ব্যাটার হিসেবে বিশ্বকাপের ফাইনালে সেঞ্চুরি করেছেন বাঁহাতি ব্যাটার।
দলের জয় যখন নিশ্চিত ঠিক তখনই আউট হয়েছেন হেড। ২ রানের দূরত্ব ঘোচানোর আগে ১৩৭ রানে আউট হয়েছেন তিনি। ১২০ বলের দুর্দান্ত ইনিংসটি ৪ ছক্কা ও ১৫ চারে সাজিয়েছেন বাঁহাতি ব্যাটার। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম বলেই জয় নিশ্চিত করেন। তাঁর ২ রানের বিপরীতে ৫৮ রানে অপরাজিত থাকেন লাবুশানে। তাদের ৭ উইকেটের জয়ে ভারতের বিশ্বকাপ জয়ের অপেক্ষা আরও বেড়ে গেল।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ২৪০ রান করে ভারত। ফাইনালের আগে অপরাজিত থাকা ভারত শুরুটা দুর্দান্ত করলেও মিডল অর্ডারদের ব্যর্থতায় একটা সময় দুই শ হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছিল। শেষ পর্যন্ত মাঝারি রানের সংগ্রহটা পেয়েছে দুই ব্যাটার বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুলের ফিফটিতে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেছেন রাহুল। আর ৫৪ রান করেন কোহলি। ৫৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সেরা বোলার পেসার মিচেল স্টার্ক।
ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ। এর মধ্যে আমন্ত্রণ এল আরও এক সিরিজ খেলার। অক্টোবরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশকে নিয়ে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে চায় আফগানিস্তান।
৪ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় সিরিজে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দক্ষিণ আফ্রিকার পর আজ হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে জিম্বাবুয়েকে ৮ উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছে কিউইরা। দলের জয়ে ঝোড়ো ইনিংস খেলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এক বছর পর টি-টোয়েন্টি দলে সুযোগ পাওয়া ডেভন কনওয়ে। ৪০ বলে ৫৯ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন এই ওপেনার
৬ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কা সফর ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ হার। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে শেষটা রাঙিয়েছে বাংলাদেশ দল। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল থেকে লিটন দাসরা নতুন টি-টোয়েন্টি শুরু জয়ের অভিযানে নামবেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার ব্যাটার মোহাম্মদ নাঈম শেখ তো এই সিরিজে আগে রাখছেন বাংলাদেশকেই। নিজেদের
৬ ঘণ্টা আগেওপেনিংয়ে ব্যাটিং করতে সাকিব আল হাসানকে দেখা যায় না বললেই চলে। তবে ম্যাক্সসিক্সটিন ক্যারিবিয়ান টি-টেন লিগে ওপেনিংয়ে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালালেন এই অলরাউন্ডার। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জয়ের দেখা পেল তাঁর দল মায়ামি ব্লেইজ। টানা দুই হারের পর গ্র্যান্ড কেম্যান ফ্যালকনসকে ১৩ রানে হারিয়েছে মায়ামি।
৭ ঘণ্টা আগে