২০২৪ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) যত শেষের দিকে এগোচ্ছে, ততই জমজমাট হয়ে উঠেছে। রানের বন্যা চলছে টুর্নামেন্টে। ক্রিকেটারদের ব্যাটে ৭০-৮০ রানের স্কোর তো এখন নিয়মিত। তিন সেঞ্চুরি হয়ে গেছে টুর্নামেন্টে, যার দুটিই বাংলাদেশের।
এবারের বিপিএলে প্রথম সেঞ্চুরি আসতে লেগেছে ২৬ ম্যাচ। মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে গত ৯ ফেব্রুয়ারি সেঞ্চুরি করেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের তাওহীদ হৃদয়। ৫৭ বলে ১০৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে হয়েছেন ম্যাচসেরা। সেই সেঞ্চুরিও তিনি এমন দিনে পেলেন, যেটা ছিল বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ের চার বছর পূর্তির দিন।
সেই সেঞ্চুরির চার দিন পর বিপিএল দেখল আরও এক সেঞ্চুরি। ১৩ ফেব্রুয়ারি ম্যাচের ভেন্যু চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম। সেঞ্চুরিয়ান সেই কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস দলের উইল জ্যাকস। জ্যাকসের সেঞ্চুরি এসেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে। তিনিও করেন ১০৮ রান। ইংলিশ এই ব্যাটারের লেগেছে ৫৩ বল। ঠিক ১ সপ্তাহ পর আজ চট্টগ্রামেই দেখা মিলল আরেক সেঞ্চুরির। এবারের সেঞ্চুরিয়ান চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের তানজিদ হাসান তামিম। খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করতে তাঁর লেগেছে ৫৮ বল। ৬৫ বলে ৮ চার ও ৮ ছক্কায় করেন ১১৬ রান। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এটাই তানজিদ তামিমের প্রথম সেঞ্চুরি ও ক্যারিয়ার সেরা স্কোর।
তানজিদ তামিমের সেঞ্চুরি করার ম্যাচে আজ চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স করেছে ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৯২ রান। খুলনা টাইগার্স-চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ম্যাচটি ‘ডু অর ডাই’ বললেও অবশ্য ভুল হবে না। প্লে অফে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুই দলেরই।
২০২৪ বিপিএলের সেঞ্চুরি:
তাওহীদ হৃদয় (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস) ; ১০৮ *; প্রতিপক্ষ: দুর্দান্ত ঢাকা; ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
উইল জ্যাকস (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস) ; ১০৮ *; প্রতিপক্ষ: চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স; ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
তানজিদ হাসান তামিম (চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স) ; ১১৬; প্রতিপক্ষ: খুলনা টাইগার্স; ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
২০২৪ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) যত শেষের দিকে এগোচ্ছে, ততই জমজমাট হয়ে উঠেছে। রানের বন্যা চলছে টুর্নামেন্টে। ক্রিকেটারদের ব্যাটে ৭০-৮০ রানের স্কোর তো এখন নিয়মিত। তিন সেঞ্চুরি হয়ে গেছে টুর্নামেন্টে, যার দুটিই বাংলাদেশের।
এবারের বিপিএলে প্রথম সেঞ্চুরি আসতে লেগেছে ২৬ ম্যাচ। মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে গত ৯ ফেব্রুয়ারি সেঞ্চুরি করেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের তাওহীদ হৃদয়। ৫৭ বলে ১০৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে হয়েছেন ম্যাচসেরা। সেই সেঞ্চুরিও তিনি এমন দিনে পেলেন, যেটা ছিল বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ের চার বছর পূর্তির দিন।
সেই সেঞ্চুরির চার দিন পর বিপিএল দেখল আরও এক সেঞ্চুরি। ১৩ ফেব্রুয়ারি ম্যাচের ভেন্যু চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম। সেঞ্চুরিয়ান সেই কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস দলের উইল জ্যাকস। জ্যাকসের সেঞ্চুরি এসেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে। তিনিও করেন ১০৮ রান। ইংলিশ এই ব্যাটারের লেগেছে ৫৩ বল। ঠিক ১ সপ্তাহ পর আজ চট্টগ্রামেই দেখা মিলল আরেক সেঞ্চুরির। এবারের সেঞ্চুরিয়ান চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের তানজিদ হাসান তামিম। খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করতে তাঁর লেগেছে ৫৮ বল। ৬৫ বলে ৮ চার ও ৮ ছক্কায় করেন ১১৬ রান। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এটাই তানজিদ তামিমের প্রথম সেঞ্চুরি ও ক্যারিয়ার সেরা স্কোর।
তানজিদ তামিমের সেঞ্চুরি করার ম্যাচে আজ চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স করেছে ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৯২ রান। খুলনা টাইগার্স-চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ম্যাচটি ‘ডু অর ডাই’ বললেও অবশ্য ভুল হবে না। প্লে অফে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুই দলেরই।
২০২৪ বিপিএলের সেঞ্চুরি:
তাওহীদ হৃদয় (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস) ; ১০৮ *; প্রতিপক্ষ: দুর্দান্ত ঢাকা; ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
উইল জ্যাকস (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস) ; ১০৮ *; প্রতিপক্ষ: চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স; ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
তানজিদ হাসান তামিম (চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স) ; ১১৬; প্রতিপক্ষ: খুলনা টাইগার্স; ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৫ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে