অনলাইন ডেস্ক
জয়ের জন্য রাজশাহীর দরকার ১৯২ রান। এ লক্ষ্যে পৌঁছাতে যেমনটা শুরু হওয়া দরকার, দুর্বার রাজশাহীর ইনিংসের শুরুটা তেমন হয়নি। উল্টো ২০ রানে ৩ উইকেট খুইয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে তাসকিন আহমেদের রাজশাহী। ৪ রান করে জিসান, ৯ রানে মোহাম্মদ হারিস ও ৫ রান করে ইয়াসির আলী বিদায় নিয়েছেন। শুরুর এই বিপর্যয়ের পর আর মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেনি রাজশাহী। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৪.২ ওভারে অলআউট হয়ে যায় ৮০ রানে। তাতে চিটাগং কিংসের জয় ১১১ রানে।
টানা দুই ম্যাচ হারের পর রাজশাহীকে হারিয়ে জয়ের ধারায় ফিরল চিটাগং কিংস। এই জয়ে ৮ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের তিনে চিটাগং। আর ৯ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে ৫ নম্বরে রাজশাহী।
তৃতীয় ওভার শেষ হওয়ার আগে তিন ব্যাটারকে হারিয়ে চাপে থাকা রাজশাহীর হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করেন এনামুল হক বিজয় (২১) ও আকবর আলী। কিন্তু বেশিদূর যেতে পারেননি তাঁরা। ১০ রান করে আকবর আলী বিদায় নিলে ভাঙে এই জুটি। ২১ রান করে বিদায় নেন অধিনায়ক এনামুলও। এই দুজনের বাইরে রাজশাহীর কোনো ব্যাটারই রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। শরীফুল ও নাঈম নেন ২টি করে উইকেট।
এর আগে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে চিটাগং কিংস ৮ উইকেটে তোলে ১৯১ রান। শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানেই স্বাগতিকেরা হারায় ওপেনার উসমান খানকে (৭)। এরপর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে নাঈম ইসলাম ও গ্রাহাম ক্লার্কের প্রতিরোধ। ৫১ বলে ৮৪ রান তোলেন তাঁরা। গ্রাহাম ক্লাকের বিদায়ে ভাঙে এই জুটি। আউট হওয়ার আগে ২৮ বলে ২টি চার ও ৩ ছয়ে ৪৫ রান করেন তিনি। ক্লার্ক ফিফটি করতে না পারলেও ফিফটি করেছেন ওপেনার নাঈম। সানজামুলের শিকার হওয়ার আগে ৪১ বলে করেন ৫৬। তাঁর এই ইনিংসটিতে আছে ৫টি চার ও ৩টি ছক্কা। ফিফটির পাশাপাশি বল হাতে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা নাঈম।
নাঈম ও ক্লার্কের বাইরে অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন ২০ বলে করেন ৩২ রান। ১৪ বলে ২৫ রান করেন হায়দার আলী। তৃতীয় উইকেটে নাঈমকে নিয়ে এবং চতুর্থ উইকেটে হায়দার আলীকে নিয়ে মিঠুন ২৭ ও ২৫ রানের জুটি গড়লে চিটাগং কিংসের রান পৌনে দু শ ছাড়িয়ে যায়। তাসকিন আহমেদ ও মোহর শেখ ২টি করে উইকেট পান।
জয়ের জন্য রাজশাহীর দরকার ১৯২ রান। এ লক্ষ্যে পৌঁছাতে যেমনটা শুরু হওয়া দরকার, দুর্বার রাজশাহীর ইনিংসের শুরুটা তেমন হয়নি। উল্টো ২০ রানে ৩ উইকেট খুইয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে তাসকিন আহমেদের রাজশাহী। ৪ রান করে জিসান, ৯ রানে মোহাম্মদ হারিস ও ৫ রান করে ইয়াসির আলী বিদায় নিয়েছেন। শুরুর এই বিপর্যয়ের পর আর মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেনি রাজশাহী। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৪.২ ওভারে অলআউট হয়ে যায় ৮০ রানে। তাতে চিটাগং কিংসের জয় ১১১ রানে।
টানা দুই ম্যাচ হারের পর রাজশাহীকে হারিয়ে জয়ের ধারায় ফিরল চিটাগং কিংস। এই জয়ে ৮ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের তিনে চিটাগং। আর ৯ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে ৫ নম্বরে রাজশাহী।
তৃতীয় ওভার শেষ হওয়ার আগে তিন ব্যাটারকে হারিয়ে চাপে থাকা রাজশাহীর হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করেন এনামুল হক বিজয় (২১) ও আকবর আলী। কিন্তু বেশিদূর যেতে পারেননি তাঁরা। ১০ রান করে আকবর আলী বিদায় নিলে ভাঙে এই জুটি। ২১ রান করে বিদায় নেন অধিনায়ক এনামুলও। এই দুজনের বাইরে রাজশাহীর কোনো ব্যাটারই রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। শরীফুল ও নাঈম নেন ২টি করে উইকেট।
এর আগে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে চিটাগং কিংস ৮ উইকেটে তোলে ১৯১ রান। শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানেই স্বাগতিকেরা হারায় ওপেনার উসমান খানকে (৭)। এরপর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে নাঈম ইসলাম ও গ্রাহাম ক্লার্কের প্রতিরোধ। ৫১ বলে ৮৪ রান তোলেন তাঁরা। গ্রাহাম ক্লাকের বিদায়ে ভাঙে এই জুটি। আউট হওয়ার আগে ২৮ বলে ২টি চার ও ৩ ছয়ে ৪৫ রান করেন তিনি। ক্লার্ক ফিফটি করতে না পারলেও ফিফটি করেছেন ওপেনার নাঈম। সানজামুলের শিকার হওয়ার আগে ৪১ বলে করেন ৫৬। তাঁর এই ইনিংসটিতে আছে ৫টি চার ও ৩টি ছক্কা। ফিফটির পাশাপাশি বল হাতে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা নাঈম।
নাঈম ও ক্লার্কের বাইরে অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন ২০ বলে করেন ৩২ রান। ১৪ বলে ২৫ রান করেন হায়দার আলী। তৃতীয় উইকেটে নাঈমকে নিয়ে এবং চতুর্থ উইকেটে হায়দার আলীকে নিয়ে মিঠুন ২৭ ও ২৫ রানের জুটি গড়লে চিটাগং কিংসের রান পৌনে দু শ ছাড়িয়ে যায়। তাসকিন আহমেদ ও মোহর শেখ ২টি করে উইকেট পান।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে