উইন্ডিজের মাটিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতার পর ওয়ানডে সিরিজও জিতল নিউজিল্যান্ড। সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডেতে স্বাগতিকদের ৫ উইকেটে হারিয়েছে কিউইরা। সফরকারীরা ২-১ ব্যবধানে জিতেছে ওয়ানডে সিরিজ।
উইন্ডিজদের দেওয়া ৩০২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ফিন অ্যালেনকে হারায় নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় ম্যাচে চার রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস করা এই ব্যাটার মাত্র ৩ রানে আউট হন। তবে শুরুর ধাক্কা ভালোভাবে সামলে নিয়ে কিউইদের রান বাড়াতে থাকেন ডেভন কনওয়েকে নিয়ে অপর ওপেনার মার্টিন গাপটিল। দুজনের জুটিতে ৮২ রান আসে। ফিফটি করার পর গাপটিল ৫৭ রানে আউট হন। এর পর পরেই কনওয়েও ফিফটি করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন। তখন কিউইদের দলীয় স্কোর দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ১২৮ রান। উইন্ডিজরা যখন ম্যাচকে নিজেদের পক্ষে নেওয়ার চেষ্টা করে ঠিক তখনই টম লাথাম ও ড্যারেল মিচেলের ১২০ রানের জুটি স্বাগতিকদের ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয়।
লাথাম ৬৯ রান ও মিচেল ৬৩ রান করে আউট হন। ক্যারিবিয়ানরা ১১ রানের মধ্যে এই দুই ব্যাটারকে আউট করে ম্যাচে ফিরে আসে চেষ্টা করলেও জিমি নিশামের বিধ্বংসী ইনিংসের কাছে পরাজয় মেনে নিতে হয় তাদের। অপরাজিত নিশাম ৩০৯ এর বেশি স্ট্রাইক রেটে ৩৪ রান করেন মাত্র ১১ বলে। তাঁর এই ক্যামিও ইনিংসে ১৭ বল বাকি থাককেই নিউজিল্যান্ড ম্যাচ জিতে যায় ৫ উইকেটে। এই জয়ে কিউইরা টি-টোয়েন্টির পর ওয়ানডে সিরিজও জিতল উইন্ডিজদের মাঠে।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে উইন্ডিজের দুই উদ্বোধনী ব্যাটার শাই হোপ ও কাইল মায়ারস দুর্দান্ত শুরু এনে দেন দলকে। দুজনে ওপেনিংয়ে ১৭৩ রানের জুটি গড়েন। আবার ১৭৩ রানেই দুজনে সাজঘরে ফেরেন। মায়ারস ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন। তিনি ১০৫ রান করে আউট হন। আর হোপ ৫১ রানে। তাদের আউট হওয়ার পর নিয়মিত উইকেট হারায় উইন্ডিজ। তবে এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে ছিলেন অধিনায়ক নিকোলাস পুরান। তিনি টি-টোয়েন্টির ব্যাটিং স্টাইলে ৯১ রান করেছেন মাত্র ৫৫ বলে। তাঁর ইনিংসে ৯টি ছক্কার বিপরীতে ছিল মাত্র ৪টি চার। পুরান পঞ্চম উইকেটে ৫২ রানের জুটি গড়েন কেসি কার্টির সঙ্গে। যেখানে ৪ রানের সামান্য অবদান ছিল কার্টির। আর শেষ দিকে আলজেরি জোসেফের ৬ বলে ২০ রানের টর্নেডো ব্যাটিংয়ে ৩০১ রান সংগ্রহ করে ৮ উইকেটে উইন্ডিজ।
উইন্ডিজের মাটিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতার পর ওয়ানডে সিরিজও জিতল নিউজিল্যান্ড। সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডেতে স্বাগতিকদের ৫ উইকেটে হারিয়েছে কিউইরা। সফরকারীরা ২-১ ব্যবধানে জিতেছে ওয়ানডে সিরিজ।
উইন্ডিজদের দেওয়া ৩০২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ফিন অ্যালেনকে হারায় নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় ম্যাচে চার রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস করা এই ব্যাটার মাত্র ৩ রানে আউট হন। তবে শুরুর ধাক্কা ভালোভাবে সামলে নিয়ে কিউইদের রান বাড়াতে থাকেন ডেভন কনওয়েকে নিয়ে অপর ওপেনার মার্টিন গাপটিল। দুজনের জুটিতে ৮২ রান আসে। ফিফটি করার পর গাপটিল ৫৭ রানে আউট হন। এর পর পরেই কনওয়েও ফিফটি করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন। তখন কিউইদের দলীয় স্কোর দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ১২৮ রান। উইন্ডিজরা যখন ম্যাচকে নিজেদের পক্ষে নেওয়ার চেষ্টা করে ঠিক তখনই টম লাথাম ও ড্যারেল মিচেলের ১২০ রানের জুটি স্বাগতিকদের ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয়।
লাথাম ৬৯ রান ও মিচেল ৬৩ রান করে আউট হন। ক্যারিবিয়ানরা ১১ রানের মধ্যে এই দুই ব্যাটারকে আউট করে ম্যাচে ফিরে আসে চেষ্টা করলেও জিমি নিশামের বিধ্বংসী ইনিংসের কাছে পরাজয় মেনে নিতে হয় তাদের। অপরাজিত নিশাম ৩০৯ এর বেশি স্ট্রাইক রেটে ৩৪ রান করেন মাত্র ১১ বলে। তাঁর এই ক্যামিও ইনিংসে ১৭ বল বাকি থাককেই নিউজিল্যান্ড ম্যাচ জিতে যায় ৫ উইকেটে। এই জয়ে কিউইরা টি-টোয়েন্টির পর ওয়ানডে সিরিজও জিতল উইন্ডিজদের মাঠে।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে উইন্ডিজের দুই উদ্বোধনী ব্যাটার শাই হোপ ও কাইল মায়ারস দুর্দান্ত শুরু এনে দেন দলকে। দুজনে ওপেনিংয়ে ১৭৩ রানের জুটি গড়েন। আবার ১৭৩ রানেই দুজনে সাজঘরে ফেরেন। মায়ারস ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন। তিনি ১০৫ রান করে আউট হন। আর হোপ ৫১ রানে। তাদের আউট হওয়ার পর নিয়মিত উইকেট হারায় উইন্ডিজ। তবে এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে ছিলেন অধিনায়ক নিকোলাস পুরান। তিনি টি-টোয়েন্টির ব্যাটিং স্টাইলে ৯১ রান করেছেন মাত্র ৫৫ বলে। তাঁর ইনিংসে ৯টি ছক্কার বিপরীতে ছিল মাত্র ৪টি চার। পুরান পঞ্চম উইকেটে ৫২ রানের জুটি গড়েন কেসি কার্টির সঙ্গে। যেখানে ৪ রানের সামান্য অবদান ছিল কার্টির। আর শেষ দিকে আলজেরি জোসেফের ৬ বলে ২০ রানের টর্নেডো ব্যাটিংয়ে ৩০১ রান সংগ্রহ করে ৮ উইকেটে উইন্ডিজ।
টি-টোয়েন্টি সিরিজে না থাকার পর ওয়ানডে সিরিজেও শিমরন হেটমায়ারকে পাচ্ছে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সাইড স্ট্রেইনের চোট থেকে সেরে না ওঠায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ থেকেও ছিটকে গেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তবে দলে ফিরেছেন পেস বোলিং অলরাউন্ডার রোমারিও শেফার্ড। টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারলেও ওয়ানডেতে ঘুরে দাঁড়াতে কঠ
২ ঘণ্টা আগেলস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিককে সামনে রেখে নতুন এক টাস্ক ফোর্স গঠন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যার নেতৃত্ব আছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই। ২০২৮ অলিম্পিক গেমসের সুষ্ঠু ও নিরাপদ আয়োজন নিশ্চিত করতে এই টাস্ক ফোর্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা রিপাবলিকানদের।
২ ঘণ্টা আগেরেফারির শেষ বাঁশি বাজার পর মাটিতে নুয়ে পড়লেন মোসাম্মৎ সাগরিকা। খুব ক্লান্ত মনে হচ্ছিল তাঁকে। ভাগ্যিস ম্যাচ শেষে ক্লান্তির ছাপ দেখা গেল। পুরো ম্যাচে অবশ্য ক্লান্ত মনে হয়নি তাঁকে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খেলে গেছেন ছন্দ ধরে রেখে। তাঁর জোড়া গোলে অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপে বাছাইপর্ব জয় দিয়ে শুরু করেছে
৩ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে সিরিজে নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে দারুণ জয় পেয়েছে বাংলাদেশ যুবারা। আজ হারারে স্পোর্টস ক্লাবে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েছে তারা ৫ উইকেটে। দুর্দান্ত বোলিংয়ে প্রোটিয়াদের ১৪৭ রানে আটকে রেখেছিল বাংলাদেশ। জবাবে ১৪৮ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শুরুতে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে আজিজুল হাকিম তামিমে
৪ ঘণ্টা আগে