অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) বাকি আর মাত্র এক রাউন্ড। লিগের শেষ রাউন্ড তথা সপ্তম রাউন্ড শুরু আগামীকাল থেকে। তবে এর আগেই ২৫ বছরের দীর্ঘ আক্ষেপ ঘুচিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছে সিলেট বিভাগ। গত দুই মৌসুম ধরে শিরোপার খুব কাছাকাছি গিয়েও রানার্সআপ হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল সিলেটকে। তবে এবার আর হতাশ হতে হয়নি।
লিগের শুরু থেকে টানা দাপুটে ক্রিকেট খেলে এক রাউন্ড হাতে রেখেই সিলেট নিশ্চিত করেছে জাতীয় লিগের শিরোপা। সিলেটের এই চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের যাত্রা ছিল শুরু থেকে দুর্দান্ত। ব্যাটিং এবং বোলিংয়ের চমৎকার মেলবন্ধন দলটিকে এনে দিয়েছে অধরা শিরোপা জয়ের স্বাদ। পয়েন্ট টেবিলে ৪ জয় ও ২ ড্রয়ে ৩৭ পয়েন্ট নিয়ে এখন পর্যন্ত অপরাজিত সিলেট শেষ রাউন্ডের খেলায় নামবে শীর্ষে থেকেই।
নির্বাচকেরাও এই দুর্দান্ত সাফল্যের সাক্ষী হয়েছেন মাঠে বসে। গতকাল বিসিবির প্রচারিত এক ভিডিওতে আলোচনায় দুই নির্বাচক আবদুর রাজ্জাক ও হান্নান সরকার অংশ নেন। সিলেটের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করে হান্নান বলেন, ‘সৌভাগ্যবশত সিলেটের শিরোপা জয়ের দৌড়টা মাঠে বসে দেখার সুযোগ হয়েছে। তারা লিগের শুরু থেকেই দারুণ ক্রিকেট খেলেছে, বিশেষ করে তাদের বোলিং আক্রমণ অসাধারণ ছিল।’
সিলেটের এই ঐতিহাসিক সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন দলটির অধিনায়ক অমিত হাসান। ব্যাট হাতে তিনি লিগের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক (৬৬১ রান) হওয়ার পাশাপাশি অসাধারণ নেতৃত্ব দিয়ে পুরো দলকে দারুণভাবে এক সুতোয় বেঁধে রেখেছেন। তাঁর নেতৃত্বের প্রশংসা করে হান্নান বলেন, ‘অমিতের নেতৃত্ব ছিল দারুণ। সে নিজে দলের জন্য সামনে থেকে পারফরম্যান্স দিয়েছে এবং দলের ব্যাটিং গভীরতা নিশ্চিত করেছে।’ অমিতের ব্যাটিং সঙ্গী পিনাক ঘোষও (৩৬৮ রান) গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন, যা সিলেটের ব্যাটিং লাইনআপকে আরও শক্তিশালী করেছে।
সিলেটের পেস বোলিং আক্রমণ এই মৌসুমে ছিল দেশের সেরা। খালেদ আহমেদ (২৪ উইকেট), রেজাউর রহমান রাজা (২০ উইকেট), এবং তোফায়েলদের (১৩ উইকেট) দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দলকে নিয়মিত ম্যাচ জেতানোর পথে এগিয়ে নিয়ে গেছে। লিগের মাঝপথে ইবাদত হোসেনের অন্তর্ভুক্তি এবং তরুণ তানজিম হাসান সাকিবের শুরুতে বোলিং আক্রমণকে আরও ভারসাম্যপূর্ণ করেছে। বিসিবি নির্বাচক হান্নান বলেন, ‘সিলেট আগে ব্যাটিং নির্ভর দল ছিল। তবে এখন তাদের পেস বোলিং আক্রমণই দলটিকে একটি পূর্ণাঙ্গ এবং ভারসাম্যপূর্ণ ইউনিট হিসেবে গড়ে তুলেছে।’
সিলেটের এই সাফল্যের আরেক নায়ক দলটির কোচ রাজিন সালেহ। দলকে রাজিন দারুণভাবে পরিচালনা করেছেন। তরুণ খেলোয়াড়দের নিয়ে গড়া সিলেট দলটি মাঠের ভেতরে এবং বাইরে চমৎকার পরিবেশ বজায় রেখে খেলেছে। হান্নান বলেন, ‘রাজিন দলটির ভেতরে ইতিবাচক মানসিকতা ধরে রাখতে দারুণ কাজ করেছে। তরুণ খেলোয়াড়দের আত্মবিশ্বাস জোগানোর পাশাপাশি তাদের সামর্থ্যকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে সাহায্য করেছে।’ সিলেটের প্রশংসা করতে গিয়ে রাজ্জাক বলেন, ‘আমাদের সময়ে সিলেট এমন দাপুটে দল ছিল না। তবে এখন তারা ধারাবাহিকভাবে নিজেদের প্রমাণ করছে। এই মৌসুমে সবাই সবার বিপক্ষে খেলেছে কোনো স্তর ছাড়াই। সেখানে সিলেট দেখিয়েছে তারা সেরা।’
জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) বাকি আর মাত্র এক রাউন্ড। লিগের শেষ রাউন্ড তথা সপ্তম রাউন্ড শুরু আগামীকাল থেকে। তবে এর আগেই ২৫ বছরের দীর্ঘ আক্ষেপ ঘুচিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছে সিলেট বিভাগ। গত দুই মৌসুম ধরে শিরোপার খুব কাছাকাছি গিয়েও রানার্সআপ হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল সিলেটকে। তবে এবার আর হতাশ হতে হয়নি।
লিগের শুরু থেকে টানা দাপুটে ক্রিকেট খেলে এক রাউন্ড হাতে রেখেই সিলেট নিশ্চিত করেছে জাতীয় লিগের শিরোপা। সিলেটের এই চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের যাত্রা ছিল শুরু থেকে দুর্দান্ত। ব্যাটিং এবং বোলিংয়ের চমৎকার মেলবন্ধন দলটিকে এনে দিয়েছে অধরা শিরোপা জয়ের স্বাদ। পয়েন্ট টেবিলে ৪ জয় ও ২ ড্রয়ে ৩৭ পয়েন্ট নিয়ে এখন পর্যন্ত অপরাজিত সিলেট শেষ রাউন্ডের খেলায় নামবে শীর্ষে থেকেই।
নির্বাচকেরাও এই দুর্দান্ত সাফল্যের সাক্ষী হয়েছেন মাঠে বসে। গতকাল বিসিবির প্রচারিত এক ভিডিওতে আলোচনায় দুই নির্বাচক আবদুর রাজ্জাক ও হান্নান সরকার অংশ নেন। সিলেটের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করে হান্নান বলেন, ‘সৌভাগ্যবশত সিলেটের শিরোপা জয়ের দৌড়টা মাঠে বসে দেখার সুযোগ হয়েছে। তারা লিগের শুরু থেকেই দারুণ ক্রিকেট খেলেছে, বিশেষ করে তাদের বোলিং আক্রমণ অসাধারণ ছিল।’
সিলেটের এই ঐতিহাসিক সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন দলটির অধিনায়ক অমিত হাসান। ব্যাট হাতে তিনি লিগের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক (৬৬১ রান) হওয়ার পাশাপাশি অসাধারণ নেতৃত্ব দিয়ে পুরো দলকে দারুণভাবে এক সুতোয় বেঁধে রেখেছেন। তাঁর নেতৃত্বের প্রশংসা করে হান্নান বলেন, ‘অমিতের নেতৃত্ব ছিল দারুণ। সে নিজে দলের জন্য সামনে থেকে পারফরম্যান্স দিয়েছে এবং দলের ব্যাটিং গভীরতা নিশ্চিত করেছে।’ অমিতের ব্যাটিং সঙ্গী পিনাক ঘোষও (৩৬৮ রান) গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন, যা সিলেটের ব্যাটিং লাইনআপকে আরও শক্তিশালী করেছে।
সিলেটের পেস বোলিং আক্রমণ এই মৌসুমে ছিল দেশের সেরা। খালেদ আহমেদ (২৪ উইকেট), রেজাউর রহমান রাজা (২০ উইকেট), এবং তোফায়েলদের (১৩ উইকেট) দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দলকে নিয়মিত ম্যাচ জেতানোর পথে এগিয়ে নিয়ে গেছে। লিগের মাঝপথে ইবাদত হোসেনের অন্তর্ভুক্তি এবং তরুণ তানজিম হাসান সাকিবের শুরুতে বোলিং আক্রমণকে আরও ভারসাম্যপূর্ণ করেছে। বিসিবি নির্বাচক হান্নান বলেন, ‘সিলেট আগে ব্যাটিং নির্ভর দল ছিল। তবে এখন তাদের পেস বোলিং আক্রমণই দলটিকে একটি পূর্ণাঙ্গ এবং ভারসাম্যপূর্ণ ইউনিট হিসেবে গড়ে তুলেছে।’
সিলেটের এই সাফল্যের আরেক নায়ক দলটির কোচ রাজিন সালেহ। দলকে রাজিন দারুণভাবে পরিচালনা করেছেন। তরুণ খেলোয়াড়দের নিয়ে গড়া সিলেট দলটি মাঠের ভেতরে এবং বাইরে চমৎকার পরিবেশ বজায় রেখে খেলেছে। হান্নান বলেন, ‘রাজিন দলটির ভেতরে ইতিবাচক মানসিকতা ধরে রাখতে দারুণ কাজ করেছে। তরুণ খেলোয়াড়দের আত্মবিশ্বাস জোগানোর পাশাপাশি তাদের সামর্থ্যকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে সাহায্য করেছে।’ সিলেটের প্রশংসা করতে গিয়ে রাজ্জাক বলেন, ‘আমাদের সময়ে সিলেট এমন দাপুটে দল ছিল না। তবে এখন তারা ধারাবাহিকভাবে নিজেদের প্রমাণ করছে। এই মৌসুমে সবাই সবার বিপক্ষে খেলেছে কোনো স্তর ছাড়াই। সেখানে সিলেট দেখিয়েছে তারা সেরা।’
মিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৩ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৩ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শরীফুল-সাকিবদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে রীতিমতো পুড়ছে পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার। ৫ ওভারে ১৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সফরকারীরা। তানজিম হাসান সাকিব ও শরীফুল ইসলাম দুজনই ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে