ক্রীড়া ডেস্ক
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইমরান খানের নামে স্টেডিয়ামের নামকরণ করতে যাচ্ছে দেশটি। খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশ সরকার আরবাব নিয়াজ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন করে ইমরান খান ক্রিকেট স্টেডিয়াম রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি সেই প্রদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের খবর অনুযায়ী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশের ক্রীড়া উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করতে স্বীকৃতিস্বরূপ এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন খান গান্ডাপুর ক্রীড়া বিভাগের উপস্থাপিত সারসংক্ষেপে স্বাক্ষর করেছেন, যেখানে স্টেডিয়ামের নতুন নামকরণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এখন এটি অনুমোদনের জন্য প্রাদেশিক মন্ত্রিসভার সামনে উপস্থাপন হবে। প্রাদেশিক ক্রীড়ামন্ত্রী সৈয়দ ফখর জাহান ডনকে বলেছেন, ‘যে স্টেডিয়ামের নতুন নামকরণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নয়, বরং ইমরান খান দেশের ক্রীড়াঙ্গনের সবচেয়ে বড় নাম হওয়ার কারণেই এটি করা হচ্ছে।’
ফখর জানিয়েছেন, লাহোর স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন করে কারাবন্দী ইমরানের নামেই হওয়ার কথা ছিল। তিনি বলেন, ‘আদর্শিকভাবে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামের নাম ইমরান খানের নামে রাখা উচিত ছিল, তবে সেখানে কেবল একটি এনক্লোজারের নামকরণ করা হয়েছে।’ ইমরান খানের নেতৃত্বেই ১৯৯২ ওয়ানডে বিশ্বকাপে জিতেছিল পাকিস্তান।
মুখ্যমন্ত্রী মন্ত্রিসভার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ অনুমোদন করেছেন। সারসংক্ষেপ অনুসারে, মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন খান গান্ডাপুর চান—শাহি বাগ, পেশোয়ারে অবস্থিত আরবাব নিয়াজ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন করে ইমরান খান ক্রিকেট স্টেডিয়াম রাখা হোক।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, স্টেডিয়ামটি মূলত পেশোয়ার পৌর করপোরেশন কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল এবং পরবর্তীতে এটি ক্রীড়া বোর্ডের কাছে হস্তান্তর করা হয়। প্রাদেশিক সরকার ১৯৮৬-৮৭ সালে স্টেডিয়ামটির উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ করে। ১৯৯৬ সালে ভারত ও পাকিস্তানের যৌথভাবে আয়োজিত বিশ্বকাপের সময় এটি আরও উন্নত করা হয়।
এ মাঠে টেস্ট ম্যাচ, একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ, প্রথম শ্রেণির ম্যাচ এবং আন্তঃক্লাব প্রতিযোগিতার জন্য ব্যবহার হয়েছে। এখানে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ভারত ও জিম্বাবুয়েসহ শীর্ষ ক্রিকেটের সেরা দলগুলো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে।
প্রাদেশিক সরকার ২০০৮ সালের এপ্রিলে ‘আরবাব নিয়াজ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সম্ভাব্যতা ও উন্নয়ন প্রকল্প’ অনুমোদন করেছিল, যার ব্যয় ছিল ১.৩৭ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি। ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে প্রকল্পটি সংশোধন করা হলে ব্যয় বেড়ে ১.৯৪ বিলিয়ন রুপি হয়। পরে, ২০২৪ সালের ৬ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয়বার সংশোধন করে মোট ব্যয় ২.৩১ বিলিয়ন রুপি করা হয়।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইমরান খানের নামে স্টেডিয়ামের নামকরণ করতে যাচ্ছে দেশটি। খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশ সরকার আরবাব নিয়াজ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন করে ইমরান খান ক্রিকেট স্টেডিয়াম রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি সেই প্রদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের খবর অনুযায়ী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশের ক্রীড়া উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করতে স্বীকৃতিস্বরূপ এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন খান গান্ডাপুর ক্রীড়া বিভাগের উপস্থাপিত সারসংক্ষেপে স্বাক্ষর করেছেন, যেখানে স্টেডিয়ামের নতুন নামকরণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এখন এটি অনুমোদনের জন্য প্রাদেশিক মন্ত্রিসভার সামনে উপস্থাপন হবে। প্রাদেশিক ক্রীড়ামন্ত্রী সৈয়দ ফখর জাহান ডনকে বলেছেন, ‘যে স্টেডিয়ামের নতুন নামকরণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নয়, বরং ইমরান খান দেশের ক্রীড়াঙ্গনের সবচেয়ে বড় নাম হওয়ার কারণেই এটি করা হচ্ছে।’
ফখর জানিয়েছেন, লাহোর স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন করে কারাবন্দী ইমরানের নামেই হওয়ার কথা ছিল। তিনি বলেন, ‘আদর্শিকভাবে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামের নাম ইমরান খানের নামে রাখা উচিত ছিল, তবে সেখানে কেবল একটি এনক্লোজারের নামকরণ করা হয়েছে।’ ইমরান খানের নেতৃত্বেই ১৯৯২ ওয়ানডে বিশ্বকাপে জিতেছিল পাকিস্তান।
মুখ্যমন্ত্রী মন্ত্রিসভার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ অনুমোদন করেছেন। সারসংক্ষেপ অনুসারে, মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন খান গান্ডাপুর চান—শাহি বাগ, পেশোয়ারে অবস্থিত আরবাব নিয়াজ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন করে ইমরান খান ক্রিকেট স্টেডিয়াম রাখা হোক।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, স্টেডিয়ামটি মূলত পেশোয়ার পৌর করপোরেশন কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল এবং পরবর্তীতে এটি ক্রীড়া বোর্ডের কাছে হস্তান্তর করা হয়। প্রাদেশিক সরকার ১৯৮৬-৮৭ সালে স্টেডিয়ামটির উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ করে। ১৯৯৬ সালে ভারত ও পাকিস্তানের যৌথভাবে আয়োজিত বিশ্বকাপের সময় এটি আরও উন্নত করা হয়।
এ মাঠে টেস্ট ম্যাচ, একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ, প্রথম শ্রেণির ম্যাচ এবং আন্তঃক্লাব প্রতিযোগিতার জন্য ব্যবহার হয়েছে। এখানে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ভারত ও জিম্বাবুয়েসহ শীর্ষ ক্রিকেটের সেরা দলগুলো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে।
প্রাদেশিক সরকার ২০০৮ সালের এপ্রিলে ‘আরবাব নিয়াজ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সম্ভাব্যতা ও উন্নয়ন প্রকল্প’ অনুমোদন করেছিল, যার ব্যয় ছিল ১.৩৭ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি। ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে প্রকল্পটি সংশোধন করা হলে ব্যয় বেড়ে ১.৯৪ বিলিয়ন রুপি হয়। পরে, ২০২৪ সালের ৬ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয়বার সংশোধন করে মোট ব্যয় ২.৩১ বিলিয়ন রুপি করা হয়।
বৃষ্টির কারণে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় পয়েন্ট ভাগাভাগি করেছে অস্ট্রেলিয়া। ৪ পয়েন্ট নিয়ে ‘বি’ গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে নিশ্চিত করেছে অজিরা। সেমিফাইনালে গ্রুপের দ্বিতীয় দল কারা যাচ্ছে, সেটি জানা যাবে আজ। দক্ষিণ আফ্রিকা ও আফগানিস্তানের সমান ৩ পয়েন্ট করে।
২৮ মিনিট আগেগ্রিনল্যান্ডের কথা শুনলে প্রথমেই হয়তো বরফের বিষয়টি উঠে আসবে। বছরে ৮-১০ মাস বরফে ঢাকা থাকে এই দেশ। তাই সেখানে নিয়মিত ফুটবল খেলার সুযোগ নেই বলতে গেলে। তবু গ্রিনল্যান্ড স্বপ্ন দেখছে, স্বপ্ন দেখাচ্ছেও। ৬ হাজার মাইল পথ পেরিয়ে এই সপ্তাহে ব্রাজিলে একটি ম্যাচ খেলতে যাবে গ্রিনল্যান্ড ফুটবল দল।
১ ঘণ্টা আগেআবারও হতাশার গল্প। শুধু এবারই নয়, ২৫ বছর ধরেই আইসিসি ইভেন্টে বাংলাদেশের প্রাপ্তি শুধুই হতাশা। ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির গ্রুপপর্ব থেকে বিদায় নিয়ে গতকাল রাতে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ দল। এবার প্রাপ্তি বলতে, বৃষ্টির কারণে ভাগাভাগি করে ১ পয়েন্ট অর্জন।
১ ঘণ্টা আগেওয়ানডে বিশ্বকাপের পর আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকেও গ্রুপপর্বে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে ইংল্যান্ডের। তাই করাচিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচটি তাদের জন্য শুধুই নিয়মরক্ষার। তবে আনুষ্ঠানিকতার এই ম্যাচেও সান্ত্বনার জয়ের সন্ধানে ইংল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগে