ক্রীড়া ডেস্ক
রিয়াল ভায়াদোলিদকে পেয়ে রীতিমতো তেতে উঠলেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। তাঁর রুদ্ররূপেই গত পরশু রাতে লা লিগার ম্যাচে পুড়ল ভায়াদোলিদ। এমবাপ্পের হ্যাটট্রিকে দলটিকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দেয় রিয়াল মাদ্রিদ। লস ব্লাঙ্কোসদের হয়ে এটি তাঁর প্রথম হ্যাটট্রিক। এর সুবাদে রিয়ালের সাবেক কিংবদন্তি রোনালদো নাজারিওর রেকর্ডেও ভাগ বসালেন ফরাসি এই স্ট্রাইকার।
সর্বকালের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার ভাবা হয় রোনালদো ফেনোমেননকে। রিয়ালের জার্সিতে তাঁর অভিষেক হওয়ার পর নিজের ১৯তম ম্যাচেই হ্যাটট্রিক করেছিলেন। কাকতালীয়ভাবে এমবাপ্পেও সেই ১৯ নম্বর ম্যাচে এসে রিয়ালের হয়ে প্রথম হ্যাটট্রিক উদ্যাপন করলেন। যদিও এই রেকর্ডের তালিকায় সবার ওপরে সাবেক ডাচ তারকা রুড ফন নিস্টলরয়। ২০০৬ থেকে ২০১০ পর্যন্ত মাদ্রিদের ক্লাবটিতে ছিলেন এই স্ট্রাইকার। সে সময় নিজের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমেই হ্যাটট্রিকের দেখা পেয়েছিলেন। তারপর নিজের নবম ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছিলেন গ্যারেথ বেল। ১৪তম ম্যাচে একই সাফল্যের দেখা পান ইমানুয়েল আদেবায়োর। ভায়াদোলিদ ম্যাচে তিন গোল করে রিয়ালের সোনালি দিনের তারকাদের যেন মনে করালেন এমবাপ্পে।
যদিও এমবাপ্পের কাছে জয়টাই বড়। তবে হ্যাটট্রিক করতে পেরেও আনন্দিত এই সেন্টার ফরোয়ার্ড, ‘হ্যাটট্রিক করতে পেরে ভালো লাগছে। তবে জয় পাওয়ায় আরও বেশি খুশি। যেটা আমি প্রতি সপ্তাহেই বলি। তবে অ্যাতলেটিকোর সঙ্গে ড্র করার পর এই ম্যাচ জেতাটা খুব দরকার ছিল। ম্যাচে প্রথম গোলটি দলগত প্রচেষ্টারই ফল। আর দ্বিতীয়ার্ধে তুলনামূলক ভালো ফুটবল খেলেছি আমরা।’
পিএসজি ছেড়ে রিয়ালে নিজের ছন্দ ফিরে পাওয়া সহজ ছিল না এমবাপ্পের। লা লিগা আবহে নিজেকে মানিয়ে নিতে বেশ ঘাম ঝরাতে হয়েছে ফরাসি স্ট্রাইকারকে। এ পর্যন্ত রিয়ালের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩১ ম্যাচে ২১ গোল করেছেন এমবাপ্পে, রয়েছে ৩টি অ্যাসিস্টও।
রিয়াল ভায়াদোলিদকে পেয়ে রীতিমতো তেতে উঠলেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। তাঁর রুদ্ররূপেই গত পরশু রাতে লা লিগার ম্যাচে পুড়ল ভায়াদোলিদ। এমবাপ্পের হ্যাটট্রিকে দলটিকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দেয় রিয়াল মাদ্রিদ। লস ব্লাঙ্কোসদের হয়ে এটি তাঁর প্রথম হ্যাটট্রিক। এর সুবাদে রিয়ালের সাবেক কিংবদন্তি রোনালদো নাজারিওর রেকর্ডেও ভাগ বসালেন ফরাসি এই স্ট্রাইকার।
সর্বকালের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার ভাবা হয় রোনালদো ফেনোমেননকে। রিয়ালের জার্সিতে তাঁর অভিষেক হওয়ার পর নিজের ১৯তম ম্যাচেই হ্যাটট্রিক করেছিলেন। কাকতালীয়ভাবে এমবাপ্পেও সেই ১৯ নম্বর ম্যাচে এসে রিয়ালের হয়ে প্রথম হ্যাটট্রিক উদ্যাপন করলেন। যদিও এই রেকর্ডের তালিকায় সবার ওপরে সাবেক ডাচ তারকা রুড ফন নিস্টলরয়। ২০০৬ থেকে ২০১০ পর্যন্ত মাদ্রিদের ক্লাবটিতে ছিলেন এই স্ট্রাইকার। সে সময় নিজের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমেই হ্যাটট্রিকের দেখা পেয়েছিলেন। তারপর নিজের নবম ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছিলেন গ্যারেথ বেল। ১৪তম ম্যাচে একই সাফল্যের দেখা পান ইমানুয়েল আদেবায়োর। ভায়াদোলিদ ম্যাচে তিন গোল করে রিয়ালের সোনালি দিনের তারকাদের যেন মনে করালেন এমবাপ্পে।
যদিও এমবাপ্পের কাছে জয়টাই বড়। তবে হ্যাটট্রিক করতে পেরেও আনন্দিত এই সেন্টার ফরোয়ার্ড, ‘হ্যাটট্রিক করতে পেরে ভালো লাগছে। তবে জয় পাওয়ায় আরও বেশি খুশি। যেটা আমি প্রতি সপ্তাহেই বলি। তবে অ্যাতলেটিকোর সঙ্গে ড্র করার পর এই ম্যাচ জেতাটা খুব দরকার ছিল। ম্যাচে প্রথম গোলটি দলগত প্রচেষ্টারই ফল। আর দ্বিতীয়ার্ধে তুলনামূলক ভালো ফুটবল খেলেছি আমরা।’
পিএসজি ছেড়ে রিয়ালে নিজের ছন্দ ফিরে পাওয়া সহজ ছিল না এমবাপ্পের। লা লিগা আবহে নিজেকে মানিয়ে নিতে বেশ ঘাম ঝরাতে হয়েছে ফরাসি স্ট্রাইকারকে। এ পর্যন্ত রিয়ালের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩১ ম্যাচে ২১ গোল করেছেন এমবাপ্পে, রয়েছে ৩টি অ্যাসিস্টও।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩৮ মিনিট আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে