ক্রীড়া ডেস্ক
শ্রীলঙ্কাকে ধবলধোলাই করে সিরিজ জিতল অস্ট্রেলিয়া। আজ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে গলে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছে ৯ উইকেটে। তাতে ২ টেস্টের সিরিজ স্টিভ স্মিথের দল জিতেছে ২-০ ব্যবধানে।
দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে আগের দিনই ৮ উইকেট খুইয়ে পরাজয়ের কিনারে চলে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ২১১ রান তুললেও লিড ছিল মাত্র ৫৪। লঙ্কানদের ভরসা হয়ে ৪৮ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন কুশল মেন্ডিস। কিন্তু আজ চতুর্থ দিনের শুরুতে তিনিও বেশি সময় টিকতে পারলেন না। ২ রান যোগ করে আউট হয়ে গেলেন নাথান লায়নের বলে। শেষ ব্যাটার লাহিরু কুমারাকে তুলে নিলেন ম্যাথু কুনেমান। তাতে ২৩১ রানে অলআউট শ্রীলঙ্কা। জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়া লক্ষ্য পায় ৭৫ রান।
ট্রাভিস হেডকে (২০) হারিয়ে যে লক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়াকে পৌঁছে দেন উসমান খাজা (২৭ *) ও মারনাস লাবুশেন (২৬ *)। ট্রাভিস হেডের উইকেটটি নেন প্রবাত জয়াসুরিয়া।
গত ১৪ বছরে শ্রীলঙ্কার মাটিতে এটাই অস্ট্রেলিয়ার প্রথম সিরিজ জয়। এর আগে ২০১১ সালে লঙ্কানদের দেশে সিরিজ জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া।
আগের দিন এই গল টেস্টে ৫৫০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছিলেন নাথান লায়ন। আর আজ ২০০ ক্যাচের মাইলফলক ছুঁয়েছেন স্টিভ স্মিথ। লায়নের বলে কুশল মেন্ডিসের ক্যাচ নিয়ে তিন এই মাইলফলকে পা রাখেন। টেস্টে সবচেয়ে বেশি ক্যাচ নেওয়ার তাঁর ওপরে আছেন তিনজন—রাহুল দ্রাবিড় (২১০), জো রুট (২০৭) ও মাহেলা জয়াবর্ধনে (২০৫)।
সিরিজের প্রথম টেস্টে নিজেদের সবচেয়ে বড় ইনিংস ব্যবধানে হারা শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় টেস্টেও দৃঢ়তাপূর্ণ পারফরম্যান্স দেখাতে ব্যর্থ। প্রথম ইনিংসে তারা তুলতে পেরেছিল ২৫৭ রান। প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া তোলে ৪১৪ রান। ১৫৭ রানে পিছিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেও প্রথম ইনিংসের রানটাকেও পেরোতে পারেনি স্বাগতিকেরা। এটি ছিল দিমুথ করুনারত্নের শেষ টেস্ট। লঙ্কান দলের অনেক বিপর্যয়েই ত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত হওয়া লঙ্কান এই ব্যাটারের শেষটা ভালো হলো না।
শ্রীলঙ্কাকে ধবলধোলাই করে সিরিজ জিতল অস্ট্রেলিয়া। আজ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে গলে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছে ৯ উইকেটে। তাতে ২ টেস্টের সিরিজ স্টিভ স্মিথের দল জিতেছে ২-০ ব্যবধানে।
দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে আগের দিনই ৮ উইকেট খুইয়ে পরাজয়ের কিনারে চলে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ২১১ রান তুললেও লিড ছিল মাত্র ৫৪। লঙ্কানদের ভরসা হয়ে ৪৮ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন কুশল মেন্ডিস। কিন্তু আজ চতুর্থ দিনের শুরুতে তিনিও বেশি সময় টিকতে পারলেন না। ২ রান যোগ করে আউট হয়ে গেলেন নাথান লায়নের বলে। শেষ ব্যাটার লাহিরু কুমারাকে তুলে নিলেন ম্যাথু কুনেমান। তাতে ২৩১ রানে অলআউট শ্রীলঙ্কা। জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়া লক্ষ্য পায় ৭৫ রান।
ট্রাভিস হেডকে (২০) হারিয়ে যে লক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়াকে পৌঁছে দেন উসমান খাজা (২৭ *) ও মারনাস লাবুশেন (২৬ *)। ট্রাভিস হেডের উইকেটটি নেন প্রবাত জয়াসুরিয়া।
গত ১৪ বছরে শ্রীলঙ্কার মাটিতে এটাই অস্ট্রেলিয়ার প্রথম সিরিজ জয়। এর আগে ২০১১ সালে লঙ্কানদের দেশে সিরিজ জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া।
আগের দিন এই গল টেস্টে ৫৫০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছিলেন নাথান লায়ন। আর আজ ২০০ ক্যাচের মাইলফলক ছুঁয়েছেন স্টিভ স্মিথ। লায়নের বলে কুশল মেন্ডিসের ক্যাচ নিয়ে তিন এই মাইলফলকে পা রাখেন। টেস্টে সবচেয়ে বেশি ক্যাচ নেওয়ার তাঁর ওপরে আছেন তিনজন—রাহুল দ্রাবিড় (২১০), জো রুট (২০৭) ও মাহেলা জয়াবর্ধনে (২০৫)।
সিরিজের প্রথম টেস্টে নিজেদের সবচেয়ে বড় ইনিংস ব্যবধানে হারা শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় টেস্টেও দৃঢ়তাপূর্ণ পারফরম্যান্স দেখাতে ব্যর্থ। প্রথম ইনিংসে তারা তুলতে পেরেছিল ২৫৭ রান। প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া তোলে ৪১৪ রান। ১৫৭ রানে পিছিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেও প্রথম ইনিংসের রানটাকেও পেরোতে পারেনি স্বাগতিকেরা। এটি ছিল দিমুথ করুনারত্নের শেষ টেস্ট। লঙ্কান দলের অনেক বিপর্যয়েই ত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত হওয়া লঙ্কান এই ব্যাটারের শেষটা ভালো হলো না।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৪০ মিনিট আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে