দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজ হারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অধিনায়কত্ব ছাড়েন বিরাট কোহলি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোহলির এমন আকস্মিক ঘোষণায় সাবেক-বর্তমানদের মাথায় যেন বাজ ভেঙে পড়েছিল! জয়ের নিরিখে ভারতের সফলতম টেস্ট অধিনায়কের সিদ্ধান্ত বিশ্বাস করতে পারছিলেন না অনেকে।
তবে সঞ্জয় মাঞ্জরেকারের গলায় উল্টো সুর। ‘ঠোঁট কাটা’ হিসেবে সুপরিচিত সঞ্জয় কোহলির নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে মুখ খুলে যেন নতুন বিতর্কই উসকে দিলেন। ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ও বর্তমান ধারাভাষ্যকারের দাবি, কোহলি বুঝতে পেরেছিলেন টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডের পর তাঁর টেস্ট অধিনায়কত্বও যেতে বসেছে। তাই আগেভাগেই সরে দাঁড়ানোকে সমীচীন মনে করেছেন।
ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফোকে ৫৬ বছর বয়সী মাঞ্জরেকার বলেছেন, ‘জাতীয় দলের পাশাপাশি আইপিএলের অধিনায়কত্বও ছেড়ে দিয়েছে সে। তিন সংস্করণেরই নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত খুব কম সময়ের মধ্যে নিতে হয়েছে। আমার মনে হয়, সে বরখাস্ত হওয়ার হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে চেয়েছে। যখনই তার মনে হয়েছে, অধিনায়কত্ব ধরে রাখা হুমকির মুখে পড়তে যাচ্ছে, সে সরে গেছে।’
গত বছর ভারতের টি-টোয়েন্টি দল ও আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর নেতৃত্বের ইতি টানেন কোহলি। এরপর ওয়ানডের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় তাঁকে।
দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের আগে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) হুট করে কোহলির ওয়ানডের নেতৃত্ব কেড়ে নেওয়ায় বিস্তর জলঘোলা হয়েছিল। মাঞ্জরেকারের কাছেও ব্যাপারটি অদ্ভুত মনে হয়েছে, ‘একের পর এক সংস্করণের অধিনায়কত্ব হারানো অপ্রত্যাশিতই ছিল। এত দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়াটা বেশ অদ্ভুত।’
কিন্তু কেন এমন হলো? মাঞ্জরেকারের মতে, ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টে সম্প্রতি যে বদল এসেছে, সেটির প্রভাব পড়েছে কোহলির ওপর। রবি শাস্ত্রীর জমানা শেষে শুরু হয়েছে রাহুল দ্রাবিড় অধ্যায়। মাঞ্জরেকার বলছেন, ‘কুম্বলের সময় কোহলিকে দেখে মনে হতো সে স্বাচ্ছন্দ্য নয়। শাস্ত্রী ও তাঁর সাপোর্ট স্টাফদের সময় বেশ চনমনে দেখাচ্ছিল। দ্রাবিড় কোচ হয়ে আসায় হয়তো আবার সে অস্বস্তিতে পড়তে শুরু করেছিল।’
দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজ হারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অধিনায়কত্ব ছাড়েন বিরাট কোহলি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোহলির এমন আকস্মিক ঘোষণায় সাবেক-বর্তমানদের মাথায় যেন বাজ ভেঙে পড়েছিল! জয়ের নিরিখে ভারতের সফলতম টেস্ট অধিনায়কের সিদ্ধান্ত বিশ্বাস করতে পারছিলেন না অনেকে।
তবে সঞ্জয় মাঞ্জরেকারের গলায় উল্টো সুর। ‘ঠোঁট কাটা’ হিসেবে সুপরিচিত সঞ্জয় কোহলির নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে মুখ খুলে যেন নতুন বিতর্কই উসকে দিলেন। ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ও বর্তমান ধারাভাষ্যকারের দাবি, কোহলি বুঝতে পেরেছিলেন টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডের পর তাঁর টেস্ট অধিনায়কত্বও যেতে বসেছে। তাই আগেভাগেই সরে দাঁড়ানোকে সমীচীন মনে করেছেন।
ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফোকে ৫৬ বছর বয়সী মাঞ্জরেকার বলেছেন, ‘জাতীয় দলের পাশাপাশি আইপিএলের অধিনায়কত্বও ছেড়ে দিয়েছে সে। তিন সংস্করণেরই নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত খুব কম সময়ের মধ্যে নিতে হয়েছে। আমার মনে হয়, সে বরখাস্ত হওয়ার হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে চেয়েছে। যখনই তার মনে হয়েছে, অধিনায়কত্ব ধরে রাখা হুমকির মুখে পড়তে যাচ্ছে, সে সরে গেছে।’
গত বছর ভারতের টি-টোয়েন্টি দল ও আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর নেতৃত্বের ইতি টানেন কোহলি। এরপর ওয়ানডের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় তাঁকে।
দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের আগে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) হুট করে কোহলির ওয়ানডের নেতৃত্ব কেড়ে নেওয়ায় বিস্তর জলঘোলা হয়েছিল। মাঞ্জরেকারের কাছেও ব্যাপারটি অদ্ভুত মনে হয়েছে, ‘একের পর এক সংস্করণের অধিনায়কত্ব হারানো অপ্রত্যাশিতই ছিল। এত দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়াটা বেশ অদ্ভুত।’
কিন্তু কেন এমন হলো? মাঞ্জরেকারের মতে, ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টে সম্প্রতি যে বদল এসেছে, সেটির প্রভাব পড়েছে কোহলির ওপর। রবি শাস্ত্রীর জমানা শেষে শুরু হয়েছে রাহুল দ্রাবিড় অধ্যায়। মাঞ্জরেকার বলছেন, ‘কুম্বলের সময় কোহলিকে দেখে মনে হতো সে স্বাচ্ছন্দ্য নয়। শাস্ত্রী ও তাঁর সাপোর্ট স্টাফদের সময় বেশ চনমনে দেখাচ্ছিল। দ্রাবিড় কোচ হয়ে আসায় হয়তো আবার সে অস্বস্তিতে পড়তে শুরু করেছিল।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে