ক্রীড়া ডেস্ক
ট্রাভিস হেডকে অনেকে মজা করে ‘ট্রাভিস হেডেক’ বলেন। কারণটা নিশ্চয়ই সবার জানা। ভারতকে পেলে তাঁর ব্যাট ছোটে তরবারির মতো। অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা ব্যাটারকে নিয়েই চিন্তা স্বাগতিকদের।
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) অস্ট্রেলিয়া-ভারত চতুর্থ টেস্ট শুরু হচ্ছে পরশু। বক্সিং ডে টেস্টের একাদশে হেডের থাকা নিয়েই তৈরি রয়েছে অনিশ্চয়তা।
কারণ, শতভাগ ফিট না থাকা হেডের একটা ফিটনেস টেস্ট দেওয়ার কথা। সেই ফিটনেস টেস্টে পাস করার ওপর নির্ভর করছে যত কিছু। একাদশে স্যাম কনস্টাসের জায়গা নিশ্চিতের কথা জানালেও পুরো একাদশ নিশ্চিত করেনি অস্ট্রেলিয়া। নেটে আজ অনুশীলনে আউটফিল্ডে অল্প সময় দৌড়েছেন ও ব্যাটিং করেছেন। যদিও সোমবার ঐচ্ছিক অনুশীলনে কিছু তিনি করেননি।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধান কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড অবশ্য আশাবাদী হেডকে নিয়ে। সংবাদ সম্মেলনে আজ মাকডোনাল্ড বলেন, ‘সে কি কাজ করার মতো কিছু পেয়েছে? হ্যাঁ পেয়েছে। আপনি তো তাই দেখছেন। এই মুহূর্তে কোনো দুশ্চিন্তা নেই। সে সবগুলোতে টিক চিহ্ন দিতে পেরেছে? আমি নিশ্চিত নই। আমি তাঁকে অনুশীলন সেশনে দেখিনি। তবে আমি অনেক আশাবাদী যে সে খেলবে।’
ব্রিসবেনে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে হেড মাংসপেশির চোট পেয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন ম্যাকডোনাল্ড। বৃষ্টিবিঘ্নিত সেই টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত যে ১৩ বল ব্যাটিং করেছিল, সেখানে হেড ফিল্ডিং করতে আসেননি। অস্ট্রেলিয়া-ভারত সিরিজের তৃতীয় টেস্ট হয়েছিল ড্র। সেই টেস্টে ১৭৯ বলে ১৬৯ রান করেন হেড। যেখানে প্রথম ইনিংসে ১৬০ বলে ১৫২ রান করেন তিনি।
ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ৪০৯ রান করে এখনো পর্যন্ত সিরিজের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক হেড। ৩ টেস্টে ৫ ইনিংসে ব্যাটিং করেছেন। সিরিজে তাঁর ২ সেঞ্চুরি ও ১ ফিফটি রয়েছে। গড় ৮১.৮০। ৯৪.২৩ স্ট্রাইকরেট প্রমাণ করে টেস্টে কতটা বিধ্বংসী ব্যাটিং তিনি করতে পারেন।
বক্সিং ডে টেস্টের দিন কনস্টাসের বয়স হবে ১৯ বছর ৮৫ দিন। তাতে অস্ট্রেলিয়ার চতুর্থ কনিষ্ঠতম ক্রিকেটার হিসেবে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে তাঁর অভিষেক হচ্ছে। কনস্টাস খেলবেন প্যাট কামিন্সের নেতৃত্বে। যেখানে ২০১১ সালে জোহানেসবার্গে ১৮ বছর ১৯৩ দিন বয়সে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্টে অভিষেক হয়েছিল কামিন্সের। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে টেস্টে সবচেয়ে কম বয়সে অভিষিক্ত ক্রিকেটারের তালিকায় সবার ওপরে ইয়ান ক্রেইগ। ১৭ বছর ২৩৯ দিন বয়সে ১৯৫৩ সালে মেলবোর্নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অভিষেক হয়েছিল তাঁর।
ট্রাভিস হেডকে অনেকে মজা করে ‘ট্রাভিস হেডেক’ বলেন। কারণটা নিশ্চয়ই সবার জানা। ভারতকে পেলে তাঁর ব্যাট ছোটে তরবারির মতো। অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা ব্যাটারকে নিয়েই চিন্তা স্বাগতিকদের।
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) অস্ট্রেলিয়া-ভারত চতুর্থ টেস্ট শুরু হচ্ছে পরশু। বক্সিং ডে টেস্টের একাদশে হেডের থাকা নিয়েই তৈরি রয়েছে অনিশ্চয়তা।
কারণ, শতভাগ ফিট না থাকা হেডের একটা ফিটনেস টেস্ট দেওয়ার কথা। সেই ফিটনেস টেস্টে পাস করার ওপর নির্ভর করছে যত কিছু। একাদশে স্যাম কনস্টাসের জায়গা নিশ্চিতের কথা জানালেও পুরো একাদশ নিশ্চিত করেনি অস্ট্রেলিয়া। নেটে আজ অনুশীলনে আউটফিল্ডে অল্প সময় দৌড়েছেন ও ব্যাটিং করেছেন। যদিও সোমবার ঐচ্ছিক অনুশীলনে কিছু তিনি করেননি।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধান কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড অবশ্য আশাবাদী হেডকে নিয়ে। সংবাদ সম্মেলনে আজ মাকডোনাল্ড বলেন, ‘সে কি কাজ করার মতো কিছু পেয়েছে? হ্যাঁ পেয়েছে। আপনি তো তাই দেখছেন। এই মুহূর্তে কোনো দুশ্চিন্তা নেই। সে সবগুলোতে টিক চিহ্ন দিতে পেরেছে? আমি নিশ্চিত নই। আমি তাঁকে অনুশীলন সেশনে দেখিনি। তবে আমি অনেক আশাবাদী যে সে খেলবে।’
ব্রিসবেনে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে হেড মাংসপেশির চোট পেয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন ম্যাকডোনাল্ড। বৃষ্টিবিঘ্নিত সেই টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত যে ১৩ বল ব্যাটিং করেছিল, সেখানে হেড ফিল্ডিং করতে আসেননি। অস্ট্রেলিয়া-ভারত সিরিজের তৃতীয় টেস্ট হয়েছিল ড্র। সেই টেস্টে ১৭৯ বলে ১৬৯ রান করেন হেড। যেখানে প্রথম ইনিংসে ১৬০ বলে ১৫২ রান করেন তিনি।
ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ৪০৯ রান করে এখনো পর্যন্ত সিরিজের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক হেড। ৩ টেস্টে ৫ ইনিংসে ব্যাটিং করেছেন। সিরিজে তাঁর ২ সেঞ্চুরি ও ১ ফিফটি রয়েছে। গড় ৮১.৮০। ৯৪.২৩ স্ট্রাইকরেট প্রমাণ করে টেস্টে কতটা বিধ্বংসী ব্যাটিং তিনি করতে পারেন।
বক্সিং ডে টেস্টের দিন কনস্টাসের বয়স হবে ১৯ বছর ৮৫ দিন। তাতে অস্ট্রেলিয়ার চতুর্থ কনিষ্ঠতম ক্রিকেটার হিসেবে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে তাঁর অভিষেক হচ্ছে। কনস্টাস খেলবেন প্যাট কামিন্সের নেতৃত্বে। যেখানে ২০১১ সালে জোহানেসবার্গে ১৮ বছর ১৯৩ দিন বয়সে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্টে অভিষেক হয়েছিল কামিন্সের। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে টেস্টে সবচেয়ে কম বয়সে অভিষিক্ত ক্রিকেটারের তালিকায় সবার ওপরে ইয়ান ক্রেইগ। ১৭ বছর ২৩৯ দিন বয়সে ১৯৫৩ সালে মেলবোর্নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অভিষেক হয়েছিল তাঁর।
সিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
২ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
৩ ঘণ্টা আগেএবারের আইপিএলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এবার ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলে এবং সায়মন ডুল। পিচ নিয়ে সমালোচনার কারণে এবার তাঁরা কলকাতার ঘরের মাঠের ম্যাচগুলোতে নিষিদ্ধ হতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে