ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৪ সালের বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করেছে আইসিসি। স্যার গ্যারি সোবার্স ট্রফি জেতার দৌড়ে তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন ইংল্যান্ডের হ্যারি ব্রুক ও জো রুট, ভারতের জাসপ্রিত বুমরা এবং অস্ট্রেলিয়ার ট্রাভিস হেড। ২০২৫ সালের জানুয়ারির শেষদিকে সেরা ক্রিকেটারের নাম ঘোষণা করবে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
টেস্টে এ বছর বেশ ধারাবাহিক ছিলেন ব্রুক। ১২ ম্যাচ খেলে ৪ সেঞ্চুরি ও ৩ ফিফটিসহ করেছেন ১১০০ রান, গড় ৫৫.০০। করেছেন একটি ট্রিপল সেঞ্চুরিও। নিজেদের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-শ্রীলঙ্কা সিরিজে রানে ফুলঝুরি ছোটানোর পাশাপাশি ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরি করেছেন নিউজিল্যান্ড সফরে। ১৬ বছর পর নিউজিল্যান্ডের মাঠে সিরিজ জেতে ইংল্যান্ড। রুটকে সরিয়ে টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানও দখল করেছিলেন তিনি। ব্রুক অবশ্য রঙিন পোশাকে নিয়মিত ছিলেন না। তারপরও কিছু ম্যাচে সুযোগ পেয়ে দারুণই খেলেছেন। ৫ ওয়ানডেতে ৩১২ রান ও ৬ টি-টোয়েন্টি ইনিংসে করেছেন ১৬৩ রান।
এ বছর সীমিত ওভারের ক্রিকেটে দেখা যায়নি রুটকে। তবে টেস্টে ছন্দ ধরে রেখেছেন শেষ পর্যন্ত। ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়ে ১৭ ম্যাচে করেছেন ১৫৫৬ রান। ২০২৪ সালে টেস্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনি। ব্যাটিং গড় ৫৫.৫৭। বেশির ভাগ সময় ছিলেন টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে, ব্রুককে হটিয়ে আবারও দখল করেন নিজের সিংহাসন।
ক্যারিয়ারের সেরা সময় পার করছেন ভারতীয় পেসার বুমরা। এ বছর জিতেছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, জিতেছেন টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কারও। ওয়ানডে না খেললেও ১৩ টেস্টে নিয়েছেন ৭১ উইকেট। বোলিং গড় কেবল ১৪.৯২। ৮ টি-টোয়েন্টিতে শিকার ১৫ উইকেট, গড় ৮.২৬।
বছরটি স্মরণীয়ভাবে কেটেছে ট্রাভিস হেডেরও। ১৫ টি-টোয়েন্টি খেলে ১৭৮.৪৭ স্ট্রাইকরেটে ৫৩৯ রান করেছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার। ৫ ওয়ানডেতে একটি সেঞ্চুরিসহ ২৫২ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। তবে টেস্টে বরাবরের মতো মিডল অর্ডারে অস্ট্রেলিয়ার নির্ভরতার প্রতীক থেকেছেন এ বাঁহাতি ব্যাটার। ৯ টেস্ট খেলে ৩ সেঞ্চুরিসহ করেছেন ৬০৮ রান। গড় ৪০.৫৩।
বর্ষসেরা নারী ক্রিকেটার হওয়ার দৌড়ে আছেন—শ্রীলঙ্কার চামারি আতাপাত্তু, নিউজিল্যান্ডের এমিলিয়া কের, অস্ট্রেলিয়ার অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকার লরা উলভার্ট।
ছেলেদের বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সংক্ষিপ্ত তালিকা (স্যার গ্যারি সোবার্স ট্রফি): হ্যারি ব্রুক, জাসপ্রিত বুমরা, ট্রাভিস হেড ও জো রুট।
মেয়েদের বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সংক্ষিপ্ত তালিকা (র্যাচেল হেইহো ফ্লিন্ট ট্রফি): চামারি আতাপাত্তু, এমিলিয়া কের, অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড, লরা উলভার্ট।
২০২৪ সালের বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করেছে আইসিসি। স্যার গ্যারি সোবার্স ট্রফি জেতার দৌড়ে তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন ইংল্যান্ডের হ্যারি ব্রুক ও জো রুট, ভারতের জাসপ্রিত বুমরা এবং অস্ট্রেলিয়ার ট্রাভিস হেড। ২০২৫ সালের জানুয়ারির শেষদিকে সেরা ক্রিকেটারের নাম ঘোষণা করবে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
টেস্টে এ বছর বেশ ধারাবাহিক ছিলেন ব্রুক। ১২ ম্যাচ খেলে ৪ সেঞ্চুরি ও ৩ ফিফটিসহ করেছেন ১১০০ রান, গড় ৫৫.০০। করেছেন একটি ট্রিপল সেঞ্চুরিও। নিজেদের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-শ্রীলঙ্কা সিরিজে রানে ফুলঝুরি ছোটানোর পাশাপাশি ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরি করেছেন নিউজিল্যান্ড সফরে। ১৬ বছর পর নিউজিল্যান্ডের মাঠে সিরিজ জেতে ইংল্যান্ড। রুটকে সরিয়ে টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানও দখল করেছিলেন তিনি। ব্রুক অবশ্য রঙিন পোশাকে নিয়মিত ছিলেন না। তারপরও কিছু ম্যাচে সুযোগ পেয়ে দারুণই খেলেছেন। ৫ ওয়ানডেতে ৩১২ রান ও ৬ টি-টোয়েন্টি ইনিংসে করেছেন ১৬৩ রান।
এ বছর সীমিত ওভারের ক্রিকেটে দেখা যায়নি রুটকে। তবে টেস্টে ছন্দ ধরে রেখেছেন শেষ পর্যন্ত। ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়ে ১৭ ম্যাচে করেছেন ১৫৫৬ রান। ২০২৪ সালে টেস্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনি। ব্যাটিং গড় ৫৫.৫৭। বেশির ভাগ সময় ছিলেন টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে, ব্রুককে হটিয়ে আবারও দখল করেন নিজের সিংহাসন।
ক্যারিয়ারের সেরা সময় পার করছেন ভারতীয় পেসার বুমরা। এ বছর জিতেছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, জিতেছেন টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কারও। ওয়ানডে না খেললেও ১৩ টেস্টে নিয়েছেন ৭১ উইকেট। বোলিং গড় কেবল ১৪.৯২। ৮ টি-টোয়েন্টিতে শিকার ১৫ উইকেট, গড় ৮.২৬।
বছরটি স্মরণীয়ভাবে কেটেছে ট্রাভিস হেডেরও। ১৫ টি-টোয়েন্টি খেলে ১৭৮.৪৭ স্ট্রাইকরেটে ৫৩৯ রান করেছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার। ৫ ওয়ানডেতে একটি সেঞ্চুরিসহ ২৫২ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। তবে টেস্টে বরাবরের মতো মিডল অর্ডারে অস্ট্রেলিয়ার নির্ভরতার প্রতীক থেকেছেন এ বাঁহাতি ব্যাটার। ৯ টেস্ট খেলে ৩ সেঞ্চুরিসহ করেছেন ৬০৮ রান। গড় ৪০.৫৩।
বর্ষসেরা নারী ক্রিকেটার হওয়ার দৌড়ে আছেন—শ্রীলঙ্কার চামারি আতাপাত্তু, নিউজিল্যান্ডের এমিলিয়া কের, অস্ট্রেলিয়ার অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকার লরা উলভার্ট।
ছেলেদের বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সংক্ষিপ্ত তালিকা (স্যার গ্যারি সোবার্স ট্রফি): হ্যারি ব্রুক, জাসপ্রিত বুমরা, ট্রাভিস হেড ও জো রুট।
মেয়েদের বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সংক্ষিপ্ত তালিকা (র্যাচেল হেইহো ফ্লিন্ট ট্রফি): চামারি আতাপাত্তু, এমিলিয়া কের, অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড, লরা উলভার্ট।
মিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৩ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৩ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শরীফুল-সাকিবদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে রীতিমতো পুড়ছে পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার। ৫ ওভারে ১৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সফরকারীরা। তানজিম হাসান সাকিব ও শরীফুল ইসলাম দুজনই ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে