ক্রীড়া ডেস্ক
ধারণাটা বেশ পুরোনো। টেস্ট ক্রিকেটকে যখনই আরও আকর্ষণীয় করে তোলার প্রশ্ন এসেছে, তখনই কেউ কেউ টেস্টে দুই স্তরের প্রস্তাব করেছেন। যদিও ২০১৬ সালে এই ধারণা থেকে সরে আসে আইসিসি, তারপরও কেউ কেউ টেস্টে দুই স্তর চালুর যৌক্তিকতা দেখছেন। এই দলে আছেন ভারতের সাবেক অলরাউন্ডার রবি শাস্ত্রীও।
টি-টোয়েন্টি চলমান রমরমার সময়েও হারিয়ে যায়নি টেস্ট ক্রিকেটের আবেদন। হারিয়ে যে যায়নি তাঁর প্রমাণ মাত্রই শেষ হওয়া অস্ট্রেলিয়া-ভারতের মেলবোর্ন টেস্টে রেকর্ড দর্শকের উপস্থিতি। টেস্টের পাঁচ দিনে উপস্থিতি ছিল ৩ লাখ ৭৩ হাজার ৬১৯ দর্শকের। যা ভেঙে দিয়েছে ৮৭ বছরের পুরোনো রেকর্ড। এর আগে একটা টেস্টে সর্বোচ্চ দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড ছিল ৩ লাখ ৫০ হাজার ৫৩৪ দর্শকের। আর সেটা হয়েছিল ১৯৩৭ সালের জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড মেলবোর্ন টেস্টে। মেলবোর্নে দর্শক উপস্থিতির নতুন রেকর্ড এটাই প্রমাণ করে সাদা পোশাকের ক্রিকেট থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়নি দর্শক।
তবে তৃপ্তির ঢেকুর তুলে এ নিয়ে হাতগুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না। ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ টি-টোয়েন্টির জনপ্রিয়তার এই সময়ে কীভাবে টেস্ট ক্রিকেটকে আরও আকর্ষণীয় করা যায় তা নিয়ে ভাবার পরামর্শ শাস্ত্রীর। বর্তমানে ধারাভাষ্যকর হিসেবে কাজ করা শাস্ত্রী বলছেন, ‘বড় বড় দল খেললে সেটা রোমাঞ্চ ছড়ায়, সেরা আবেদন তৈরি করে।’ আর সে ‘রোমাঞ্চ’ আর ‘আবেদন’ই টিকিয়ে রাখতে পারে টেস্ট ক্রিকেট। তাই বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসিকে শাস্ত্রীর পরামর্শ, ‘সেরা দল যদি আরেকটি সেরা দলের বিপক্ষে খেলে তবেই টেস্ট টিকে থাকবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
আর নেই বলেই অবনমন ও উত্তরণের সুযোগ রেখে দুই স্তরের টেস্ট চালুর সেই পুরোনো প্রস্তাব শাস্ত্রীর, ‘এই ম্যাচ (মেলবোর্ন টেস্ট) আরও একবার দেখাল যে দুই স্তরের টেস্ট ক্রিকেট কেন আমাদের দরকার। দুই স্তরের টেস্ট কাঠামোয় শীর্ষ ৬-৮টি দল থাকবে। থাকবে উত্তরণ ও অবনমনও। শক্তিশালী দুটি দল যদি না খেলে তাহলে টেস্টে এত দর্শক পাওয়া যাবে না।’
ধারণাটা বেশ পুরোনো। টেস্ট ক্রিকেটকে যখনই আরও আকর্ষণীয় করে তোলার প্রশ্ন এসেছে, তখনই কেউ কেউ টেস্টে দুই স্তরের প্রস্তাব করেছেন। যদিও ২০১৬ সালে এই ধারণা থেকে সরে আসে আইসিসি, তারপরও কেউ কেউ টেস্টে দুই স্তর চালুর যৌক্তিকতা দেখছেন। এই দলে আছেন ভারতের সাবেক অলরাউন্ডার রবি শাস্ত্রীও।
টি-টোয়েন্টি চলমান রমরমার সময়েও হারিয়ে যায়নি টেস্ট ক্রিকেটের আবেদন। হারিয়ে যে যায়নি তাঁর প্রমাণ মাত্রই শেষ হওয়া অস্ট্রেলিয়া-ভারতের মেলবোর্ন টেস্টে রেকর্ড দর্শকের উপস্থিতি। টেস্টের পাঁচ দিনে উপস্থিতি ছিল ৩ লাখ ৭৩ হাজার ৬১৯ দর্শকের। যা ভেঙে দিয়েছে ৮৭ বছরের পুরোনো রেকর্ড। এর আগে একটা টেস্টে সর্বোচ্চ দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড ছিল ৩ লাখ ৫০ হাজার ৫৩৪ দর্শকের। আর সেটা হয়েছিল ১৯৩৭ সালের জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড মেলবোর্ন টেস্টে। মেলবোর্নে দর্শক উপস্থিতির নতুন রেকর্ড এটাই প্রমাণ করে সাদা পোশাকের ক্রিকেট থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়নি দর্শক।
তবে তৃপ্তির ঢেকুর তুলে এ নিয়ে হাতগুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না। ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ টি-টোয়েন্টির জনপ্রিয়তার এই সময়ে কীভাবে টেস্ট ক্রিকেটকে আরও আকর্ষণীয় করা যায় তা নিয়ে ভাবার পরামর্শ শাস্ত্রীর। বর্তমানে ধারাভাষ্যকর হিসেবে কাজ করা শাস্ত্রী বলছেন, ‘বড় বড় দল খেললে সেটা রোমাঞ্চ ছড়ায়, সেরা আবেদন তৈরি করে।’ আর সে ‘রোমাঞ্চ’ আর ‘আবেদন’ই টিকিয়ে রাখতে পারে টেস্ট ক্রিকেট। তাই বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসিকে শাস্ত্রীর পরামর্শ, ‘সেরা দল যদি আরেকটি সেরা দলের বিপক্ষে খেলে তবেই টেস্ট টিকে থাকবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
আর নেই বলেই অবনমন ও উত্তরণের সুযোগ রেখে দুই স্তরের টেস্ট চালুর সেই পুরোনো প্রস্তাব শাস্ত্রীর, ‘এই ম্যাচ (মেলবোর্ন টেস্ট) আরও একবার দেখাল যে দুই স্তরের টেস্ট ক্রিকেট কেন আমাদের দরকার। দুই স্তরের টেস্ট কাঠামোয় শীর্ষ ৬-৮টি দল থাকবে। থাকবে উত্তরণ ও অবনমনও। শক্তিশালী দুটি দল যদি না খেলে তাহলে টেস্টে এত দর্শক পাওয়া যাবে না।’
এশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
২ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
২ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
৩ ঘণ্টা আগেসিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৭৯ রানের লক্ষ্য দিয়েছে পাকিস্তান। ধবলধোলাইয়ের লজ্জা এড়াতে জয় ছাড়া কোনো বিকল্প উপায় নেই সালমান আলী আঘার দলের সামনে। বাংলাদেশের সামনে সুযোগ টি-টোয়েন্টিতে আয়ারল্যান্ড, ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর চতুর্থ দল হিসেবে পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করার।
৪ ঘণ্টা আগে