সৌম্য সরকার চোটে না পড়লে ব্যাটিংয়ে দেখা যেত না তানজিদ হাসান তামিমকে। তবে কনকাশন বদলি হিসেবে নেমে দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলে বাংলাদেশের জয়ে দারুণ ভূমিকা রেখেছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। চট্টগ্রামে অলিখিত ফাইনাল হয়ে ওঠা সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার দেওয়া ২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় সতীর্থদের বিদায়ের মাঝে ৮১ বলে ৮৪ রানের ইনিংস খেলেন তানজিদ।
শুরুতে তানজিদের এই ইনিংসের পর বাংলাদেশকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন রিশাদ হোসেন। তিনি যখন ব্যাটিংয়ে নামেন বাংলাদেশের রান তখন ৩৬ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৮। জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫৮ রান। মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে পরের ২৫ বলের মধ্যে বাংলাদেশকে জয় এনে দেন তিনি। যার মধ্যে লঙ্কান অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার করা ইনিংসের ৩৯তম ওভারে টানা দুই ছয় ও টানা তিন চারে নিয়েছেন ২৪ রান।
১৮ বলে রিশাদের অপরাজিত ৪৮ রানের ইনিংসটি দারুণ প্রশংসা কুড়িয়েছে। আর তাঁর এই ইনিংসকে ১০-এ ২০ দিয়েছেন তানজিদ। আজ ম্যাচ শেষে চট্টগ্রামে বিসিবির ফেসবুকে পেজে প্রচারিত সাক্ষাৎকারে রিশাদের এ ইনিংসকে তিনি মূল্যায়ন করেছেন এভাবে, ‘১০-এ ২০ দেব। ওই সময়ে যে ইনিংস খেলেছে, ওই বিধ্বংসী ইনিংসে আমাদের জয় সহজ হয়ে গেছে।’
রিশাদের ইনিংসকে তানজিদ ১০-এ ২০ দিলেও রিশাদ তাঁর সতীর্থের ইনিংসকে দিয়েছেন ১০-এ ১০। তানজিদের ইনিংসকে কত দেবেন এই প্রশ্নে রিশাদ বলেন, ‘১০-এ ১০ দেব।’
সৌম্যের বদলি হিসেবে সুযোগ পান তানজিদ। শুরুতে যখন তাঁকে ব্যাটিংয়ে নামতে বলা হয় সেটি বিশ্বাস করতে চাননি তিনি। মনে করেছিলেন মজা করছে। এ নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি লাঞ্চ করতেছিলমা। ওই সময় কোচ এসে বললেন কনকাশন হিসেবে ব্যাটিং করতে হবে। আমি সেটা প্রথমে সিরিয়াসলি নিইনি। আমি মনে করছি, মজা করতেছে। তবে পরে সিরিয়াসলি বলল, আমাকে ব্যাটিংয়ে যেতে হবে।’
সৌম্য সরকার চোটে না পড়লে ব্যাটিংয়ে দেখা যেত না তানজিদ হাসান তামিমকে। তবে কনকাশন বদলি হিসেবে নেমে দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলে বাংলাদেশের জয়ে দারুণ ভূমিকা রেখেছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। চট্টগ্রামে অলিখিত ফাইনাল হয়ে ওঠা সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার দেওয়া ২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় সতীর্থদের বিদায়ের মাঝে ৮১ বলে ৮৪ রানের ইনিংস খেলেন তানজিদ।
শুরুতে তানজিদের এই ইনিংসের পর বাংলাদেশকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন রিশাদ হোসেন। তিনি যখন ব্যাটিংয়ে নামেন বাংলাদেশের রান তখন ৩৬ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৮। জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫৮ রান। মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে পরের ২৫ বলের মধ্যে বাংলাদেশকে জয় এনে দেন তিনি। যার মধ্যে লঙ্কান অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার করা ইনিংসের ৩৯তম ওভারে টানা দুই ছয় ও টানা তিন চারে নিয়েছেন ২৪ রান।
১৮ বলে রিশাদের অপরাজিত ৪৮ রানের ইনিংসটি দারুণ প্রশংসা কুড়িয়েছে। আর তাঁর এই ইনিংসকে ১০-এ ২০ দিয়েছেন তানজিদ। আজ ম্যাচ শেষে চট্টগ্রামে বিসিবির ফেসবুকে পেজে প্রচারিত সাক্ষাৎকারে রিশাদের এ ইনিংসকে তিনি মূল্যায়ন করেছেন এভাবে, ‘১০-এ ২০ দেব। ওই সময়ে যে ইনিংস খেলেছে, ওই বিধ্বংসী ইনিংসে আমাদের জয় সহজ হয়ে গেছে।’
রিশাদের ইনিংসকে তানজিদ ১০-এ ২০ দিলেও রিশাদ তাঁর সতীর্থের ইনিংসকে দিয়েছেন ১০-এ ১০। তানজিদের ইনিংসকে কত দেবেন এই প্রশ্নে রিশাদ বলেন, ‘১০-এ ১০ দেব।’
সৌম্যের বদলি হিসেবে সুযোগ পান তানজিদ। শুরুতে যখন তাঁকে ব্যাটিংয়ে নামতে বলা হয় সেটি বিশ্বাস করতে চাননি তিনি। মনে করেছিলেন মজা করছে। এ নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি লাঞ্চ করতেছিলমা। ওই সময় কোচ এসে বললেন কনকাশন হিসেবে ব্যাটিং করতে হবে। আমি সেটা প্রথমে সিরিয়াসলি নিইনি। আমি মনে করছি, মজা করতেছে। তবে পরে সিরিয়াসলি বলল, আমাকে ব্যাটিংয়ে যেতে হবে।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৫ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে