আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার অভিজ্ঞতা এবং দলীয় শক্তি-সামর্থ্যে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ঢের এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ। প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজের সাক্ষাতে তাই প্রতিপক্ষকে উড়িয়ে দেওয়ার স্বপ্নই হয়তো দেখেছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত-সাকিব আল হাসানরা।
তবে সিরিজ শুরুর পর উল্টো চিত্রর দেখা মিলেছে। বাংলাদেশকেই ধরাশায়ী করেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টির জয়ে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ জিতে নেয় স্বাগতিকেরা। গতকাল হিউস্টনে সিরিজের শেষ ও তৃতীয়টিতে ১০ উইকেটের জয়ে ধবলধোলাই এড়ায় বাংলাদেশ।
ম্যাচ শেষে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে এমন হতাশাজনক পারফরম্যান্সের ব্যাখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ৫৮ রান করা তানজিদ হাসান তামিম। প্রতিপক্ষের কাছে নাস্তানাবুদ হওয়ার ব্যাখ্যায় বাঁহাতি ব্যাটার বলেছেন, ‘ম্যাচ হারের পেছনে ভ্রমণক্লান্তি বা বেশি খেলা—এমন কিছুই ছিল না। আমরা পর্যাপ্ত বিশ্রাম পেয়েছি। অনুশীলনের সুবিধাও ভালোভাবে কাজে লাগাতে পেরেছি এবং প্রস্তুতি নিয়েছি। তবে প্রথম দুই ম্যাচে নিজেদের পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পারিনি আমরা। আজকের (গতকাল) ম্যাচে প্রতিটি জায়গায় পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পেরেছি। আগের দুই ম্যাচে পরিকল্পনা কাজে না লাগানোয় হেরেছি।’
সিরিজ হারা নিয়ে তানজিদ তামিম আরও বলেন, ‘আসলে হতাশ না, সবারই মন খারাপ ছিল। প্রতিটা হারই খারাপ লাগে। দুই ম্যাচে হারার পর সবাই মিলে আলোচনা করেছি, কেন পরিকল্পনাটা কাজে লাগাতে পারছি না। সবাই মিলে শান্ত থাকার চেষ্টা করছি। আজকে এটাই চেষ্টা করেছি আমরা এসব পরিস্থিতিতে কীভাবে ঠান্ডা থেকে নিজেদের পরিকল্পনাটা কাজে লাগাতে পারি। আল্লাহর রহমতে সবাই আজকে সেটা করতে পেরেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হার বাংলাদেশের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে দেখছেন তানজিদ তামিম। বাঁহাতি ব্যাটার বলেছেন, ‘আমি বলব, আমরা পুরো একটা প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, কারণ সামনে বড় টুর্নামেন্ট আছে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আমার কাছে হার-জিত দুইটাই আসলে প্রস্তুতির মধ্যে রাখাই ভালো। এখানে ইতিবাচক-নেতিবাচক দুটোই হয়েছে, যেটা সামনে কাজে লাগবে আমাদের।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার অভিজ্ঞতা এবং দলীয় শক্তি-সামর্থ্যে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ঢের এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ। প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজের সাক্ষাতে তাই প্রতিপক্ষকে উড়িয়ে দেওয়ার স্বপ্নই হয়তো দেখেছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত-সাকিব আল হাসানরা।
তবে সিরিজ শুরুর পর উল্টো চিত্রর দেখা মিলেছে। বাংলাদেশকেই ধরাশায়ী করেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টির জয়ে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ জিতে নেয় স্বাগতিকেরা। গতকাল হিউস্টনে সিরিজের শেষ ও তৃতীয়টিতে ১০ উইকেটের জয়ে ধবলধোলাই এড়ায় বাংলাদেশ।
ম্যাচ শেষে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে এমন হতাশাজনক পারফরম্যান্সের ব্যাখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ৫৮ রান করা তানজিদ হাসান তামিম। প্রতিপক্ষের কাছে নাস্তানাবুদ হওয়ার ব্যাখ্যায় বাঁহাতি ব্যাটার বলেছেন, ‘ম্যাচ হারের পেছনে ভ্রমণক্লান্তি বা বেশি খেলা—এমন কিছুই ছিল না। আমরা পর্যাপ্ত বিশ্রাম পেয়েছি। অনুশীলনের সুবিধাও ভালোভাবে কাজে লাগাতে পেরেছি এবং প্রস্তুতি নিয়েছি। তবে প্রথম দুই ম্যাচে নিজেদের পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পারিনি আমরা। আজকের (গতকাল) ম্যাচে প্রতিটি জায়গায় পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পেরেছি। আগের দুই ম্যাচে পরিকল্পনা কাজে না লাগানোয় হেরেছি।’
সিরিজ হারা নিয়ে তানজিদ তামিম আরও বলেন, ‘আসলে হতাশ না, সবারই মন খারাপ ছিল। প্রতিটা হারই খারাপ লাগে। দুই ম্যাচে হারার পর সবাই মিলে আলোচনা করেছি, কেন পরিকল্পনাটা কাজে লাগাতে পারছি না। সবাই মিলে শান্ত থাকার চেষ্টা করছি। আজকে এটাই চেষ্টা করেছি আমরা এসব পরিস্থিতিতে কীভাবে ঠান্ডা থেকে নিজেদের পরিকল্পনাটা কাজে লাগাতে পারি। আল্লাহর রহমতে সবাই আজকে সেটা করতে পেরেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হার বাংলাদেশের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে দেখছেন তানজিদ তামিম। বাঁহাতি ব্যাটার বলেছেন, ‘আমি বলব, আমরা পুরো একটা প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, কারণ সামনে বড় টুর্নামেন্ট আছে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আমার কাছে হার-জিত দুইটাই আসলে প্রস্তুতির মধ্যে রাখাই ভালো। এখানে ইতিবাচক-নেতিবাচক দুটোই হয়েছে, যেটা সামনে কাজে লাগবে আমাদের।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৫ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে