উড়তে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাটিতে নামিয়েছিল নেদারল্যান্ডস। এ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় অঘটনটা তাদের হাতে। শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হওয়ার আগে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এসে তেজা নিদামানুরু বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের খেলার আশাও ব্যক্ত করেছিলেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ডাচ ব্যাটার বলেছিলেন, লঙ্কানদের বিপক্ষে জিতলে সেটিকে অঘটন বলতে চান না তিনি।
তবে লক্ষ্নৌতে চমক দেখানো কিছুই করতে পারেনি নেদারল্যান্ডস। দেখাতে পারেনি কমলা-নাচন। ডাচদের বিপক্ষে ওয়ানডেতে নিজেদের শতভাগ জয়ের ধারা ধরে রাখল শ্রীলঙ্কা। ১০ বল হাতে রেখে ডাচদের ৫ উইকেটে হারিয়ে টানা তিন ম্যাচ পর জয়ের দেখা পেলেন কুশল মেন্ডিসরা।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুর ধাক্কা সামনে লড়াকু স্কোরই পেয়েছিল নেদারল্যান্ডস। মিডল-অর্ডারের দৃঢ়তায় পায় ২৬২ রানের সংগ্রহ। অবশ্য পুরো ৫০ ওভার খেলতে পারেনি ডাচরা। গুটিয়ে যায় ৪৯.৪ ওভারে। ডাচরা প্রথম উইকেট বিক্রমজিৎ সিংকে হারায় দলীয় ৭ রানে। সেখান দিলশান মধুশঙ্ক ও কাসুন রাজিতার তোপে ৯১ রান করতেই নেই ৬ উইকেট।
এরপরই সপ্তম উইকেটে সাইব্রান্ড এঙ্গেলব্রেশট ও লোগান ফন ভিকের ১৪৩ বলে ১৩০ রানের জুটি। মধুশঙ্কের বলে বোল্ড হওয়ার আগে এঙ্গেলব্রেশট করেন ৭০ রান। দলীয় ২৫২ রানে রাজিতার বলে ফেরেন ফেরেন ফন ভিকও। ৫৯ রান করেন তিনি। মধুশঙ্ক ও রাজিতা দুজনেই নিয়েছেন সমান ৪ উইকেট।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতে ওপেনার কুশল পেরেরা (৪) ফিরলেও শ্রীলঙ্কার রানের চাকা সচল রাখেন আরেক ওপেনার পাতুম নিশাঙ্কা (৫৪)। তৃতীয় উইকেটে সাদিরা সামারাবিক্রমার সঙ্গে ৫২ রানের জুটি গড়েন তিনি। তার আগে বিদায় নেন অধিনায়ক মেন্ডিস (১১)।
দুশান হেমন্তকে (৪) নিয়ে লঙ্কানদের জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন সামারাবিক্রমা। ৯১ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। লঙ্কানদের জয় এনে দেওয়ার পথে চারিত আসালাঙ্কার (৪৪) সঙ্গে ৭৭ ও ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার (৩০) সঙ্গে করেন ৭৬ রানের জুটি। ৩ উইকেট নিলেও লঙ্কানদের মনে ভয় ধরাতে পারেননি আরিয়ান দত্ত।
উড়তে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাটিতে নামিয়েছিল নেদারল্যান্ডস। এ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় অঘটনটা তাদের হাতে। শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হওয়ার আগে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এসে তেজা নিদামানুরু বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের খেলার আশাও ব্যক্ত করেছিলেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ডাচ ব্যাটার বলেছিলেন, লঙ্কানদের বিপক্ষে জিতলে সেটিকে অঘটন বলতে চান না তিনি।
তবে লক্ষ্নৌতে চমক দেখানো কিছুই করতে পারেনি নেদারল্যান্ডস। দেখাতে পারেনি কমলা-নাচন। ডাচদের বিপক্ষে ওয়ানডেতে নিজেদের শতভাগ জয়ের ধারা ধরে রাখল শ্রীলঙ্কা। ১০ বল হাতে রেখে ডাচদের ৫ উইকেটে হারিয়ে টানা তিন ম্যাচ পর জয়ের দেখা পেলেন কুশল মেন্ডিসরা।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুর ধাক্কা সামনে লড়াকু স্কোরই পেয়েছিল নেদারল্যান্ডস। মিডল-অর্ডারের দৃঢ়তায় পায় ২৬২ রানের সংগ্রহ। অবশ্য পুরো ৫০ ওভার খেলতে পারেনি ডাচরা। গুটিয়ে যায় ৪৯.৪ ওভারে। ডাচরা প্রথম উইকেট বিক্রমজিৎ সিংকে হারায় দলীয় ৭ রানে। সেখান দিলশান মধুশঙ্ক ও কাসুন রাজিতার তোপে ৯১ রান করতেই নেই ৬ উইকেট।
এরপরই সপ্তম উইকেটে সাইব্রান্ড এঙ্গেলব্রেশট ও লোগান ফন ভিকের ১৪৩ বলে ১৩০ রানের জুটি। মধুশঙ্কের বলে বোল্ড হওয়ার আগে এঙ্গেলব্রেশট করেন ৭০ রান। দলীয় ২৫২ রানে রাজিতার বলে ফেরেন ফেরেন ফন ভিকও। ৫৯ রান করেন তিনি। মধুশঙ্ক ও রাজিতা দুজনেই নিয়েছেন সমান ৪ উইকেট।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতে ওপেনার কুশল পেরেরা (৪) ফিরলেও শ্রীলঙ্কার রানের চাকা সচল রাখেন আরেক ওপেনার পাতুম নিশাঙ্কা (৫৪)। তৃতীয় উইকেটে সাদিরা সামারাবিক্রমার সঙ্গে ৫২ রানের জুটি গড়েন তিনি। তার আগে বিদায় নেন অধিনায়ক মেন্ডিস (১১)।
দুশান হেমন্তকে (৪) নিয়ে লঙ্কানদের জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন সামারাবিক্রমা। ৯১ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। লঙ্কানদের জয় এনে দেওয়ার পথে চারিত আসালাঙ্কার (৪৪) সঙ্গে ৭৭ ও ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার (৩০) সঙ্গে করেন ৭৬ রানের জুটি। ৩ উইকেট নিলেও লঙ্কানদের মনে ভয় ধরাতে পারেননি আরিয়ান দত্ত।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
১১ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
১৩ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
১৩ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
১৪ ঘণ্টা আগে