বেন স্টোকস ও বেন ডাকেটের ঝোড়ো ব্যাটিং দেখে বোঝার উপায় ছিল না এজবাস্টনে হচ্ছেটা কী! ঝড়, সুনামি, টর্নেডো—কোনো কিছু দিয়েই তা ব্যাখ্যা করার মতো না। তিন দিনে শেষ হওয়া টেস্টে ১০ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ল ইংল্যান্ড।
এজবাস্টনের বার্মিংহামে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে ইংল্যান্ডকে ৮২ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সচরাচর মিডল অর্ডারে ব্যাটিং করা স্টোকস উদ্বোধনী জুটি বেঁধেছেন ডাকেটের সঙ্গে। উইন্ডিজ বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে ৪৪ বলে কোনো উইকেট না হারিয়ে করে ফেলে ৮৭ রান। বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছে ইংলিশরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেটে ৩৩ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৫৯ রানে পিছিয়ে থাকা ক্যারিবীয়দের দিনের শুরুটা ছিল প্রথাগত টেস্ট মেজাজে। ৪৩ বলে ১২ রান করা অ্যালিক অ্যাথানাজকে এলবিডব্লু করেন শোয়েব বশির। ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর তখন ২০.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৫৩ রান। পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ক্যাভেম হজ। ওপেনার মিকাইল লুইস প্রথমে ধীর গতিতে খেলেন ঠিকই। তবে হজ আসার পরে হাত খুলে খেলতে থাকেন লুইস। চতুর্থ উইকেট জুটিতে ৭৮ বলে ৭২ রানের জুটি গড়েন লুইস ও হজ। দুই ব্যাটারই ফিফটি তুলে নিয়েছেন।
লুইস-হজের ঝড় থামিয়েছেন স্টোকস। ৩৪তম ওভারের চতুর্থ বলে লুইস ফ্রন্ট ফুটে ডিফেন্স করতে যান। আউটসাইড এজ হওয়া বল সেকেন্ড স্লিপে তালুবন্দী করেন জ্যাক ক্রলি। ৯৫ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৫৭ রান করেন লুইস। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ উইকেটে ১২৫ রান হওয়ার পর শুরু মার্ক উডের বিধ্বংসী বোলিং। শেষ ৬ উইকেটের ৫টিই নিয়েছেন উড। টেস্টে পঞ্চমবারের মতো এক ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন ইংল্যান্ডের এই পেসার। যার মধ্যে রয়েছে টেস্ট ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় ফিফটি করা হজের উইকেট। ৭৬ বলে ৭ চারে ৫৫ রান করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজ দ্বিতীয় ইনিংসে অলআউট হয়েছে ১৭৫ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ রান আসে ওপেনার লুইসের ব্যাটেই।
৪০ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন উড। ষষ্ঠ থেকে দশম—এই উইকেটগুলো শিকার করেছেন ইংলিশ পেসার। গাস অ্যাটকিনসন নিয়েছেন ২ উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন স্টোকস, বশির ও ক্রিস ওকস। ইংল্যান্ড যে দ্বিতীয় ইনিংসে ঝড় তুলেছে, সেখানে ২৮ বলে ৫৭ রান করেন স্টোকস। ৯ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন ইংলিশ অধিনায়ক। ডাকেট করেন ১৬ বলে ২৫ রান। ম্যাচসেরা উড ৯২ রানে নেন ৭ উইকেট। এই সিরিজে টেস্টে অভিষেক হওয়া অ্যাটকিনসন হয়েছেন সিরিজসেরা। ২২ উইকেটের পাশাপাশি করেছেন ৪৪ রান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ক্রেগ ব্রাথওয়েট। ব্র্যাথওয়েট (৬১) ও হোল্ডারের (৫৯) জোড়া ফিফটিতে উইন্ডিজ প্রথম ইনিংসে ২৮২ রানে অলআউট হয়েছে। ইংল্যান্ড তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ৩৭৬ রানে। ওকস, জেমি স্মিথ, স্টোকস, রুট—চার ব্যাটার ফিফটি করেন। যার মধ্যে রুট (৮৭) ও স্মিথ (৯৫) সেঞ্চুরি মিস করেন।
বেন স্টোকস ও বেন ডাকেটের ঝোড়ো ব্যাটিং দেখে বোঝার উপায় ছিল না এজবাস্টনে হচ্ছেটা কী! ঝড়, সুনামি, টর্নেডো—কোনো কিছু দিয়েই তা ব্যাখ্যা করার মতো না। তিন দিনে শেষ হওয়া টেস্টে ১০ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ল ইংল্যান্ড।
এজবাস্টনের বার্মিংহামে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে ইংল্যান্ডকে ৮২ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সচরাচর মিডল অর্ডারে ব্যাটিং করা স্টোকস উদ্বোধনী জুটি বেঁধেছেন ডাকেটের সঙ্গে। উইন্ডিজ বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে ৪৪ বলে কোনো উইকেট না হারিয়ে করে ফেলে ৮৭ রান। বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছে ইংলিশরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেটে ৩৩ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৫৯ রানে পিছিয়ে থাকা ক্যারিবীয়দের দিনের শুরুটা ছিল প্রথাগত টেস্ট মেজাজে। ৪৩ বলে ১২ রান করা অ্যালিক অ্যাথানাজকে এলবিডব্লু করেন শোয়েব বশির। ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর তখন ২০.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৫৩ রান। পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ক্যাভেম হজ। ওপেনার মিকাইল লুইস প্রথমে ধীর গতিতে খেলেন ঠিকই। তবে হজ আসার পরে হাত খুলে খেলতে থাকেন লুইস। চতুর্থ উইকেট জুটিতে ৭৮ বলে ৭২ রানের জুটি গড়েন লুইস ও হজ। দুই ব্যাটারই ফিফটি তুলে নিয়েছেন।
লুইস-হজের ঝড় থামিয়েছেন স্টোকস। ৩৪তম ওভারের চতুর্থ বলে লুইস ফ্রন্ট ফুটে ডিফেন্স করতে যান। আউটসাইড এজ হওয়া বল সেকেন্ড স্লিপে তালুবন্দী করেন জ্যাক ক্রলি। ৯৫ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৫৭ রান করেন লুইস। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ উইকেটে ১২৫ রান হওয়ার পর শুরু মার্ক উডের বিধ্বংসী বোলিং। শেষ ৬ উইকেটের ৫টিই নিয়েছেন উড। টেস্টে পঞ্চমবারের মতো এক ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন ইংল্যান্ডের এই পেসার। যার মধ্যে রয়েছে টেস্ট ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় ফিফটি করা হজের উইকেট। ৭৬ বলে ৭ চারে ৫৫ রান করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজ দ্বিতীয় ইনিংসে অলআউট হয়েছে ১৭৫ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ রান আসে ওপেনার লুইসের ব্যাটেই।
৪০ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন উড। ষষ্ঠ থেকে দশম—এই উইকেটগুলো শিকার করেছেন ইংলিশ পেসার। গাস অ্যাটকিনসন নিয়েছেন ২ উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন স্টোকস, বশির ও ক্রিস ওকস। ইংল্যান্ড যে দ্বিতীয় ইনিংসে ঝড় তুলেছে, সেখানে ২৮ বলে ৫৭ রান করেন স্টোকস। ৯ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন ইংলিশ অধিনায়ক। ডাকেট করেন ১৬ বলে ২৫ রান। ম্যাচসেরা উড ৯২ রানে নেন ৭ উইকেট। এই সিরিজে টেস্টে অভিষেক হওয়া অ্যাটকিনসন হয়েছেন সিরিজসেরা। ২২ উইকেটের পাশাপাশি করেছেন ৪৪ রান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ক্রেগ ব্রাথওয়েট। ব্র্যাথওয়েট (৬১) ও হোল্ডারের (৫৯) জোড়া ফিফটিতে উইন্ডিজ প্রথম ইনিংসে ২৮২ রানে অলআউট হয়েছে। ইংল্যান্ড তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ৩৭৬ রানে। ওকস, জেমি স্মিথ, স্টোকস, রুট—চার ব্যাটার ফিফটি করেন। যার মধ্যে রুট (৮৭) ও স্মিথ (৯৫) সেঞ্চুরি মিস করেন।
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
২ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে