টানা চার ম্যাচে হারের পর জয়ে ফিরল গল টাইটানস। কাসুন রাজিথার তোপ দাগানো বোলিং, লাহিরু কুমারা-সাকিব আল হাসানদের ঘূর্ণিতে ৮৯ রানেই অলআউট হয়ে যায় জাফনা কিংস। টিম সাইফার্টের ফিফটিতে ৬.৩ ওভার বাকি থাকতেই জয় নিশ্চিত করে গল।
কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন জাফনার অধিনায়ক থিসারা পেরেরা। আগে ব্যাটিং করে গলের সামনে বড় লক্ষ্য ছুঁড়ে দেওয়া ছিল উদ্দেশ্য। তবে ব্যাটাররা সেটি করতে একদমই ব্যর্থ হয়েছেন। কিন্তু দুই ওপেনার ও মিডল অর্ডারের দুই ব্যাটারকে ফিরিয়ে জাফনার ব্যাটিংয়ের মেরুদণ্ড ভেঙে দেন রাজিথা। ৪ ওভারে মাত্র ২০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন এ পেসার।
জাফনার হয়ে দুনিথ ওয়েললাগে সর্বোচ্চ ২২ রান করেছেন। ওয়েললাগে ছাড়া প্রথম সাত ব্যাটারের কেউই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেননি। ৪ ওভারে ১৩ রান দিয়ে লাহিরু ২ উইকেট এবং ৪ ওভারে ১৩ রান দিয়ে সাকিব নিয়েছেন ১ উইকেট। দুটি উইকেট নেন তাবরাইজ শামসি। শেষ পর্যন্ত পেরেরার ১৩ ও মহেশ থিকসানার ১৩ রানের সৌজন্যে ২০ ওভারে ৮৯ রান করে জাফনা।
দাপুটে বোলিংয়ের পর গলের ব্যাটিংও ছিল দুর্দান্ত। ১৩.৩ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে সহজ জয় পায় তারা। ৪২ বলে ৫৫ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাখেন ওপেনার সাইফার্ট। কিউই ব্যাটারের ইনিংসে ছিল ৫টি চার ও একটি ছক্কা। আরেক ওপেনার ভানুকা রাজাপাক্ষের ব্যাট থেকে আসে ১৫ রান।
পরে চ্যাড ভয়েস ১৩ ও অধিনায়ক দাসুন শানাকা ২ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন। বোলিংয়ের কিপটে সাকিব, ব্যাটিংয়ে নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। ৪ বলে ২ রান করে আউট হন এই অলরাউন্ডার। শোয়েব মালিক ও দিলশান মাদুশাঙ্কা জাফনার হয়ে একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
এ জয়ে জাফনার চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলে ৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে আছে গল। তিনে থাকা জাফনারও ৬ পয়েন্ট। দুই দলই কোয়ালিফায়ার রাউন্ডের দৌড়ে আছে।
টানা চার ম্যাচে হারের পর জয়ে ফিরল গল টাইটানস। কাসুন রাজিথার তোপ দাগানো বোলিং, লাহিরু কুমারা-সাকিব আল হাসানদের ঘূর্ণিতে ৮৯ রানেই অলআউট হয়ে যায় জাফনা কিংস। টিম সাইফার্টের ফিফটিতে ৬.৩ ওভার বাকি থাকতেই জয় নিশ্চিত করে গল।
কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন জাফনার অধিনায়ক থিসারা পেরেরা। আগে ব্যাটিং করে গলের সামনে বড় লক্ষ্য ছুঁড়ে দেওয়া ছিল উদ্দেশ্য। তবে ব্যাটাররা সেটি করতে একদমই ব্যর্থ হয়েছেন। কিন্তু দুই ওপেনার ও মিডল অর্ডারের দুই ব্যাটারকে ফিরিয়ে জাফনার ব্যাটিংয়ের মেরুদণ্ড ভেঙে দেন রাজিথা। ৪ ওভারে মাত্র ২০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন এ পেসার।
জাফনার হয়ে দুনিথ ওয়েললাগে সর্বোচ্চ ২২ রান করেছেন। ওয়েললাগে ছাড়া প্রথম সাত ব্যাটারের কেউই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেননি। ৪ ওভারে ১৩ রান দিয়ে লাহিরু ২ উইকেট এবং ৪ ওভারে ১৩ রান দিয়ে সাকিব নিয়েছেন ১ উইকেট। দুটি উইকেট নেন তাবরাইজ শামসি। শেষ পর্যন্ত পেরেরার ১৩ ও মহেশ থিকসানার ১৩ রানের সৌজন্যে ২০ ওভারে ৮৯ রান করে জাফনা।
দাপুটে বোলিংয়ের পর গলের ব্যাটিংও ছিল দুর্দান্ত। ১৩.৩ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে সহজ জয় পায় তারা। ৪২ বলে ৫৫ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাখেন ওপেনার সাইফার্ট। কিউই ব্যাটারের ইনিংসে ছিল ৫টি চার ও একটি ছক্কা। আরেক ওপেনার ভানুকা রাজাপাক্ষের ব্যাট থেকে আসে ১৫ রান।
পরে চ্যাড ভয়েস ১৩ ও অধিনায়ক দাসুন শানাকা ২ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন। বোলিংয়ের কিপটে সাকিব, ব্যাটিংয়ে নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। ৪ বলে ২ রান করে আউট হন এই অলরাউন্ডার। শোয়েব মালিক ও দিলশান মাদুশাঙ্কা জাফনার হয়ে একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
এ জয়ে জাফনার চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলে ৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে আছে গল। তিনে থাকা জাফনারও ৬ পয়েন্ট। দুই দলই কোয়ালিফায়ার রাউন্ডের দৌড়ে আছে।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৭ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে