পাকিস্তানকে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই করে চনমনে বাংলাদেশ দল। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে তাদের পরবর্তী সিরিজ ভারতের বিপক্ষে। ভারত সফর সামনে রেখে দেশীয় কোচদের অধীনে অনুশীলনও শুরু করেছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা।
পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করে ভারত সিরিজেও দারুণ কিছু করতে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ দল। শরীফুল ইসলাম জানিয়েছেন, ভারতের বিপক্ষেও তাঁরা জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করতে চান। আজ মিরপুরে সংবাদমাধ্যমকে এই পেসার বলেছেন, ‘ভারত পাকিস্তানের থেকে ভালো দল। বড় দল। বড় দলের সঙ্গে আমরা ভালো খেললে সবাই আমাদের সমীহ করবে। বিশ্ব ক্রিকেট আমাদের দেখবে। আমরা যেভাবে চেষ্টা করছি, তাতে আমরা ভালো করব। আমরা চেষ্টা করব জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করতে। কারণ, আমরা একটা সিরিজ ভালোভাবে শেষ করতে পারছি।’
শরীফুল বলেছেন প্রস্তুতিটাও তাঁদের ভালো হচ্ছে, ‘আগে আমরা খেলেছি কোকাবুরা বলে। এখন অনুশীলন করছি এসজি বলে। আশা করি সময়ের সঙ্গে দ্রুত আয়ত্ত করে ফেলব সবকিছু। বল নিয়ে আমরা আয়ত্ত করতে পারলে বোলিংটা ভালো হবে।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের পেসাররা ছিলেন দুর্দান্ত। সিরিজ জয়ে তাঁদের ছিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। গত কয়েক বছরে পেস বোলিং আক্রমণের উন্নতির চিত্রও এটি। বেশ কয়েকজন পেসার রয়েছেন দলে। শরীফুলের মতে, পেসারদের মধ্যে চলমান স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতাও বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু।
নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা প্রসঙ্গে শরীফুল বললেন, ‘আমাদের পেসারদের মধ্যে প্রতিযোগিতা তৈরি হয়েছে। আগে একজন খেলত, এখন তিনজন খেলে। বাকিরা বাইরে তৈরি থাকে সুযোগের জন্য। কেউ চোটে পড়লে কিংবা কেউ কোনো কারণে বাদ পড়লে বদলি হিসেবে যে খেলে, সেই অভাবটি বোঝা যায় না। আমি চোটে পড়লাম। তাসকিন ভাই ভালো করল। আমার খুব ভালো লাগছে। এই যে সবাই ভালো করছে। এটা দেখতেও ভালো লাগে। পেসারদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা চলছে, লড়াই চলছে। লড়াই করে দলে আসছে। আমার মনে হয় বাংলাদেশের জন্য দারুণ কিছু।’
পাকিস্তানকে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই করে চনমনে বাংলাদেশ দল। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে তাদের পরবর্তী সিরিজ ভারতের বিপক্ষে। ভারত সফর সামনে রেখে দেশীয় কোচদের অধীনে অনুশীলনও শুরু করেছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা।
পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করে ভারত সিরিজেও দারুণ কিছু করতে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ দল। শরীফুল ইসলাম জানিয়েছেন, ভারতের বিপক্ষেও তাঁরা জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করতে চান। আজ মিরপুরে সংবাদমাধ্যমকে এই পেসার বলেছেন, ‘ভারত পাকিস্তানের থেকে ভালো দল। বড় দল। বড় দলের সঙ্গে আমরা ভালো খেললে সবাই আমাদের সমীহ করবে। বিশ্ব ক্রিকেট আমাদের দেখবে। আমরা যেভাবে চেষ্টা করছি, তাতে আমরা ভালো করব। আমরা চেষ্টা করব জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করতে। কারণ, আমরা একটা সিরিজ ভালোভাবে শেষ করতে পারছি।’
শরীফুল বলেছেন প্রস্তুতিটাও তাঁদের ভালো হচ্ছে, ‘আগে আমরা খেলেছি কোকাবুরা বলে। এখন অনুশীলন করছি এসজি বলে। আশা করি সময়ের সঙ্গে দ্রুত আয়ত্ত করে ফেলব সবকিছু। বল নিয়ে আমরা আয়ত্ত করতে পারলে বোলিংটা ভালো হবে।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের পেসাররা ছিলেন দুর্দান্ত। সিরিজ জয়ে তাঁদের ছিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। গত কয়েক বছরে পেস বোলিং আক্রমণের উন্নতির চিত্রও এটি। বেশ কয়েকজন পেসার রয়েছেন দলে। শরীফুলের মতে, পেসারদের মধ্যে চলমান স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতাও বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু।
নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা প্রসঙ্গে শরীফুল বললেন, ‘আমাদের পেসারদের মধ্যে প্রতিযোগিতা তৈরি হয়েছে। আগে একজন খেলত, এখন তিনজন খেলে। বাকিরা বাইরে তৈরি থাকে সুযোগের জন্য। কেউ চোটে পড়লে কিংবা কেউ কোনো কারণে বাদ পড়লে বদলি হিসেবে যে খেলে, সেই অভাবটি বোঝা যায় না। আমি চোটে পড়লাম। তাসকিন ভাই ভালো করল। আমার খুব ভালো লাগছে। এই যে সবাই ভালো করছে। এটা দেখতেও ভালো লাগে। পেসারদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা চলছে, লড়াই চলছে। লড়াই করে দলে আসছে। আমার মনে হয় বাংলাদেশের জন্য দারুণ কিছু।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩৩ মিনিট আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে