বিশেষ দিনটা দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে স্মরণীয় করে রাখলেন তাওহীদ হৃদয়। চার বছর আগে গতকালের দিনই অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য ছিলেন হৃদয়। এমন দিনেই টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়েছেন তিনি।
এবারের বিপিএলে যা প্রথম। ৫৭ বলে ১০৮ রানের ইনিংস খেলে হৃদয় দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে বলা যায় একাই ম্যাচ জিতিয়েছেন কুমিল্লাকে। ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৮ চার ও ৭ ছক্কায়। সাধারণত বাংলাদেশের ব্যাটারদের ক্ষেত্রে এমনটা দেখা যায় না। কোনো ব্যাটার সেঞ্চুরি করেছেন প্রায় সমান চার-ছক্কায়। ফলে হৃদয়কে বিধ্বংসী সেঞ্চুরির ছক্কাগুলো নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়েছে।
হৃদয় মনে করেন, এ রকম পরিস্থিতিতে অভ্যস্ত এবং আত্মবিশ্বাস থাকলে ছয় মারা কঠিন কিছু না। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে, এ রকম পরিস্থিতিতে আমরা কম অভ্যস্ত। আমরা যখন আস্তে আস্তে আরও খেলতে থাকব, আরও ম্যাচে যখন এ রকম ছয় মারব, প্রত্যেক ব্যাটার যখন মারবে, তখন আত্মবিশ্বাসটা আসবে যে আমি মারলে ছয় হবে। পাঁচজন খেলোয়াড় বাইরে থাকুক, যদি ব্যাটের মাঝখানে লাগলেই ছক্কা হবে। আমি মনে করি, ছয় মারা খুব কঠিন কিছু না। প্রত্যেক খেলোয়াড়ই ছক্কা মারতে পারে, যারা আছে। যদি আত্মবিশ্বাসটা থাকে, আমার মনে হয় ছক্কা যেকোনো সময় যেকোনো মাঠেই হবে।’
ম্যাচের কোন ছক্কা বেশি ভালো লেগেছেন—এমনটা জানতে চাইলে হৃদয় বলেছেন, ‘কোনটা বলতে পারব না। তবে ছক্কা মারতে ভালোই লাগে। আর ছক্কা মারার ক্ষেত্রে পাওয়ার বিষয়ে যেটা বললেন, বড় খেলোয়াড়েরা ওয়েস্ট ইন্ডিজের যারা আছে, তারাই বড় ছয় মারে। আমাদের দেশের ব্যাটাররাও বড় ছয় মারে। আপনি যদি খেয়াল করে দেখেন, প্রত্যেক বাটারই বড় বড় ছয় মারে।’
আর সেঞ্চুরি করার বিষয়ে নাকি কোনো ভাবনাই ছিল না হৃদয়ের। বিপিএলে বাংলাদেশের হয়ে ষষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান বলেছেন, ‘সত্যি কথা বলতে, আমি সেঞ্চুরির জন্য খেলিনি। ৯০ রানের পরেও না। চেষ্টা করেছি ম্যাচটা শেষ করার জন্য। তবে প্রত্যেক ব্যাটারেরই তো স্বপ্ন থাকে ১০০ করার।’
বিশেষ দিনটা দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে স্মরণীয় করে রাখলেন তাওহীদ হৃদয়। চার বছর আগে গতকালের দিনই অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য ছিলেন হৃদয়। এমন দিনেই টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়েছেন তিনি।
এবারের বিপিএলে যা প্রথম। ৫৭ বলে ১০৮ রানের ইনিংস খেলে হৃদয় দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে বলা যায় একাই ম্যাচ জিতিয়েছেন কুমিল্লাকে। ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৮ চার ও ৭ ছক্কায়। সাধারণত বাংলাদেশের ব্যাটারদের ক্ষেত্রে এমনটা দেখা যায় না। কোনো ব্যাটার সেঞ্চুরি করেছেন প্রায় সমান চার-ছক্কায়। ফলে হৃদয়কে বিধ্বংসী সেঞ্চুরির ছক্কাগুলো নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়েছে।
হৃদয় মনে করেন, এ রকম পরিস্থিতিতে অভ্যস্ত এবং আত্মবিশ্বাস থাকলে ছয় মারা কঠিন কিছু না। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে, এ রকম পরিস্থিতিতে আমরা কম অভ্যস্ত। আমরা যখন আস্তে আস্তে আরও খেলতে থাকব, আরও ম্যাচে যখন এ রকম ছয় মারব, প্রত্যেক ব্যাটার যখন মারবে, তখন আত্মবিশ্বাসটা আসবে যে আমি মারলে ছয় হবে। পাঁচজন খেলোয়াড় বাইরে থাকুক, যদি ব্যাটের মাঝখানে লাগলেই ছক্কা হবে। আমি মনে করি, ছয় মারা খুব কঠিন কিছু না। প্রত্যেক খেলোয়াড়ই ছক্কা মারতে পারে, যারা আছে। যদি আত্মবিশ্বাসটা থাকে, আমার মনে হয় ছক্কা যেকোনো সময় যেকোনো মাঠেই হবে।’
ম্যাচের কোন ছক্কা বেশি ভালো লেগেছেন—এমনটা জানতে চাইলে হৃদয় বলেছেন, ‘কোনটা বলতে পারব না। তবে ছক্কা মারতে ভালোই লাগে। আর ছক্কা মারার ক্ষেত্রে পাওয়ার বিষয়ে যেটা বললেন, বড় খেলোয়াড়েরা ওয়েস্ট ইন্ডিজের যারা আছে, তারাই বড় ছয় মারে। আমাদের দেশের ব্যাটাররাও বড় ছয় মারে। আপনি যদি খেয়াল করে দেখেন, প্রত্যেক বাটারই বড় বড় ছয় মারে।’
আর সেঞ্চুরি করার বিষয়ে নাকি কোনো ভাবনাই ছিল না হৃদয়ের। বিপিএলে বাংলাদেশের হয়ে ষষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান বলেছেন, ‘সত্যি কথা বলতে, আমি সেঞ্চুরির জন্য খেলিনি। ৯০ রানের পরেও না। চেষ্টা করেছি ম্যাচটা শেষ করার জন্য। তবে প্রত্যেক ব্যাটারেরই তো স্বপ্ন থাকে ১০০ করার।’
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৯ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে