প্রতিবার বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) শুরুর আগে থেকেই আলোচনায় থাকে নানা সমস্যা ও জটিলতা। ব্যতিক্রম হয়নি এবারও। সাকিব আল হাসান এ ব্যাপারে ভীষণ হতাশা প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার জানিয়েছেন, প্রধান নির্বাহী হলে সমস্যার সমাধান করে ফেলতেন।
পরশু শুরু হচ্ছে নবম বিপিএল। টুর্নামেন্ট এবার শুরু হচ্ছে ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) ছাড়াই। বাইরের কয়েকটি ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের সঙ্গে সূচি সাংঘর্ষিক হওয়ায় এবার ভালো মানের বিদেশি ক্রিকেটার দলে নিতে পারেনি বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। বিদেশি যাঁরা আসবেন, তাঁরাও অল্প কিছুদিন খেলে চলে যাবেন অন্য লিগ খেলতে।
গালফ অয়েল বাংলাদেশের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাকিব আজ এক দিনের জন্য হয়েছিলেন প্রতিষ্ঠানের সিইও (প্রধান নির্বাহী)। নিজের কার্যালয়ে বসে সাকিব কথা বলেন বিপিএলের মান নিয়েও। বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘আমাকে যদি প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব দেওয়া হয় বিপিএলের, আমার বেশি দিন লাগবে না। খুব বেশি হলে সর্বোচ্চ ১ থেকে দুই মাস লাগবে সবকিছু ঠিক করতে। দুই মাসও লাগার কথা না, দুই মাস অনেক দূরের কথা বলছি। ‘নায়ক’ সিনেমা দেখেছেন না? এক দিনেও অনেক কিছু করা সম্ভব। যে করতে পারে, সে সব করতে পারে। এই পুরো সবকিছু বাদ দিয়ে আবার ড্রাফট হবে, অকশন হবে, ফ্রি টাইমে বিপিএল হবে, সব আধুনিক টেকনোলজি থাকবে। সম্প্রচার ভালো হবে। হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভেন্যু থাকবে।’
সাকিব মনে করেন, বিপিএলের চেয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) আয়োজন আরও ভালোভাবে হয়। কারণ, সবকিছু আগেভাগে গোছানো থাকে। বাংলাদেশের অলরাউন্ডার বলেন, ‘একটা যা-তা অবস্থা।এর থেকে আমাদের ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) আরও ভালোভাবে হয়। কারণ, তারা আগে থেকেই দলটা গোছাতে পারে। আরও আগে থেকে জানে যে দলটা কী হচ্ছে এবং তারা সেভাবে প্রস্তুতি নিতে পারে।’
বিপিএলে পারফর্ম করা খেলোয়াড়দের বাইরের লিগগুলোয় সেভাবে মূল্যায়ন করা হয় না। এর পেছনে লিগটি মনোযোগ কাড়তে না পারার ব্যর্থতাকে দায়ী করছেন সাকিব, ‘আইপিএলকে হিসাবের বাইরে রাখলাম। বিগ ব্যাশ, পিএসএল বা সিপিএলে যখন কেউ ভালো করে জাতীয় দলে সুযোগ দিয়ে দেয়। বিপিএল তো বাইরের দেশের কেউ ও রকম দেখে না যে একটা প্যারামিটার (মানদণ্ড) ঠিক করবে; বিপিএলের খেলা এ রকম, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টুর্নামেন্ট, এখানে যারা ভালো খেলছে, তাদের যোগ্যতা আছে। এমন কেউ চিন্তাই করতে পারেনি এখন পর্যন্ত। এখনো এ পর্যায়ে রয়ে যাওয়াটা খুবই হতাশাজনক।’
প্রতিবার বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) শুরুর আগে থেকেই আলোচনায় থাকে নানা সমস্যা ও জটিলতা। ব্যতিক্রম হয়নি এবারও। সাকিব আল হাসান এ ব্যাপারে ভীষণ হতাশা প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার জানিয়েছেন, প্রধান নির্বাহী হলে সমস্যার সমাধান করে ফেলতেন।
পরশু শুরু হচ্ছে নবম বিপিএল। টুর্নামেন্ট এবার শুরু হচ্ছে ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) ছাড়াই। বাইরের কয়েকটি ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের সঙ্গে সূচি সাংঘর্ষিক হওয়ায় এবার ভালো মানের বিদেশি ক্রিকেটার দলে নিতে পারেনি বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। বিদেশি যাঁরা আসবেন, তাঁরাও অল্প কিছুদিন খেলে চলে যাবেন অন্য লিগ খেলতে।
গালফ অয়েল বাংলাদেশের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাকিব আজ এক দিনের জন্য হয়েছিলেন প্রতিষ্ঠানের সিইও (প্রধান নির্বাহী)। নিজের কার্যালয়ে বসে সাকিব কথা বলেন বিপিএলের মান নিয়েও। বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘আমাকে যদি প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব দেওয়া হয় বিপিএলের, আমার বেশি দিন লাগবে না। খুব বেশি হলে সর্বোচ্চ ১ থেকে দুই মাস লাগবে সবকিছু ঠিক করতে। দুই মাসও লাগার কথা না, দুই মাস অনেক দূরের কথা বলছি। ‘নায়ক’ সিনেমা দেখেছেন না? এক দিনেও অনেক কিছু করা সম্ভব। যে করতে পারে, সে সব করতে পারে। এই পুরো সবকিছু বাদ দিয়ে আবার ড্রাফট হবে, অকশন হবে, ফ্রি টাইমে বিপিএল হবে, সব আধুনিক টেকনোলজি থাকবে। সম্প্রচার ভালো হবে। হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভেন্যু থাকবে।’
সাকিব মনে করেন, বিপিএলের চেয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) আয়োজন আরও ভালোভাবে হয়। কারণ, সবকিছু আগেভাগে গোছানো থাকে। বাংলাদেশের অলরাউন্ডার বলেন, ‘একটা যা-তা অবস্থা।এর থেকে আমাদের ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) আরও ভালোভাবে হয়। কারণ, তারা আগে থেকেই দলটা গোছাতে পারে। আরও আগে থেকে জানে যে দলটা কী হচ্ছে এবং তারা সেভাবে প্রস্তুতি নিতে পারে।’
বিপিএলে পারফর্ম করা খেলোয়াড়দের বাইরের লিগগুলোয় সেভাবে মূল্যায়ন করা হয় না। এর পেছনে লিগটি মনোযোগ কাড়তে না পারার ব্যর্থতাকে দায়ী করছেন সাকিব, ‘আইপিএলকে হিসাবের বাইরে রাখলাম। বিগ ব্যাশ, পিএসএল বা সিপিএলে যখন কেউ ভালো করে জাতীয় দলে সুযোগ দিয়ে দেয়। বিপিএল তো বাইরের দেশের কেউ ও রকম দেখে না যে একটা প্যারামিটার (মানদণ্ড) ঠিক করবে; বিপিএলের খেলা এ রকম, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টুর্নামেন্ট, এখানে যারা ভালো খেলছে, তাদের যোগ্যতা আছে। এমন কেউ চিন্তাই করতে পারেনি এখন পর্যন্ত। এখনো এ পর্যায়ে রয়ে যাওয়াটা খুবই হতাশাজনক।’
টি-টোয়েন্টি তো দূরে থাক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই এ বছরে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল বেশ বাজে। জিততেই যেন ভুলে গিয়েছিল দলটি। মাত্র এক মাসের মধ্যেই বদলে গেল দলটি। যে টি-টোয়েন্টিতেই বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে, সেই সংস্করণে এখন নিয়মিত ম্যাচ জিতছে তারা।
২৫ মিনিট আগেবাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৯ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
১২ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
১২ ঘণ্টা আগে