নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের অনুশীলন নেটে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকা ক্যামেরা আর মোবাইল ফোনের লেন্স যেন অপেক্ষায় ছিল একজনের জন্য। তিনিই হলেন নাহিদ রানা। পেস বোলিংয়ে বাংলাদেশের নতুন গতির তারকা।
নীল-সাদা আকাশি জার্সিতে কালো শর্টস, পায়ে মোটা সাদা চেকের মোজা পরে আজ অনুশীলনে এসেছেন নাহিদ রানা। বোলিংয়ের সময় তাঁর শরীরী ভাষায় অন্যরকম একটা দৃঢ়তা দূর থেকে দেখলেই বোঝা যায়। হাত ঘুরতেই ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতির বল ছুটে যায় স্টাম্প লক্ষ্য করে। বাংলাদেশের ক্রিকেটের পোস্টার বয় যেন হয়ে উঠছেন ২২ বছর বয়সী এই পেসার।
নাহিদ রানার গতির কোনো কমতি নেই। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাত্র এক ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েই বুঝেছেন ইনসুইংয়ে আরও উন্নতি দরকার। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে রাওয়ালপিন্ডিতে ৯ ওভারে ৩২ ডট বল ও ১ উইকেট নিয়েছেন তিনি। তাঁর ৬০ শতাংশ বলেই রান করতে পারেননি কিউই ব্যাটাররা। কিন্তু ইনসুইংয়ে আরও গতি বাড়ালে ভয়ংকর হয়ে উঠবেন তিনি।
ইনসুইং নিয়েই এখন কাজ করছেন নাহিদ রানা। আজ সকালে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের একাডেমি মাঠে হাজির হলেন আবাহনীর নেট অনুশীলনে। সেখানে দেখা হলো ব্রাদার্স ইউনিয়ন কোচ আলমগীর কবির। তিনি নাহিদ রানার ছোটবেলার কোচ। ব্রাদার্স-আবাহনীর অনুশীলন থাকায় গুরু-শিষ্যের এক সেশন হয়ে গেল মাঠেই। আলমগীর বলেন, ‘নাহিদের আউটসুইং দুর্দান্ত! ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতিতে বল ছাড়তে পারে, নিয়ন্ত্রণও ভালো। কিন্তু ইনসুইংয়ে গতি তুলতে পারছে না। বলটাও একটুখানি বেশি ফ্লাইট হয়ে যাচ্ছে। এটা প্রতিপক্ষ ব্যাটাররা বুঝতে পারে আর সেখানেই সুযোগ নেয়।’
গুরু-শিষ্যের এই বিশেষ সেশন চলল প্রায় ঘণ্টাখানেক। পপিং ক্রিজের মাঝে বুট রেখে লক্ষ্য ঠিক রেখে একের পর এক বোলিং করলেন নাহিদ। মূলত কবজির অবস্থান নিয়ে কাজ করাই ছিল আজকের সেশন। আউটসুইংয়ের জন্য কবজির চাপ থাকে ডান পাশে। ইনসুইংয়ের ক্ষেত্রে বাঁ পাশে। সামান্য এই পরিবর্তনেই বলের গতি ও সুইং আরও কার্যকর হয়। আজকের সেশনের মূল কাজই ছিল এই ভারসাম্য ঠিক করা।
নাহিদের ইনসুইং বল ১৩৩–১৩৮ কিলোমিটারের মধ্যে থাকে। আর আউটসুইং বল পৌঁছে যায় ১৪৫ কিলোমিটার বা তার বেশি। এই পার্থক্য কমাতে চান তিনি। যদি ইনসুইং বলেও গতি আনতে পারেন, তাহলে ব্যাটারদের জন্য তাঁকে খেলা আরও কঠিন হবে।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরপরই ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলতে নেমেছেন নাহিদ। রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে আবাহনীর জার্সিতে মাঠে নেমেই জানান দিলেন, তিনি কতটা প্রস্তুত। ৯ ওভার বোলিং করে দিয়েছেন ৩৭ ডট বল (৬৯ শতাংশ) ও পেয়েছেন ২ উইকেট। ব্যাটাররা তাঁর বল খেলার সুযোগই পাচ্ছিলেন না।
রূপগঞ্জের ব্যাটাররা নাহিদের গতির বল সামলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। কেউ কেউ চেষ্টা করলেন ব্যাট চালিয়ে সীমানা পার করতে। কিন্তু অধিকাংশই ব্যর্থ হলেন। এই ম্যাচে তাঁর পারফরম্যান্স আবারও প্রমাণ করল, বাংলাদেশ পেয়েছে এমন এক পেসার, যিনি দীর্ঘ সময় দলের অন্যতম সেরা অস্ত্র হয়ে থাকবেন।
নাহিদ নিজেও জানেন সামনে আরও কঠিন আন্তর্জাতিক সিরিজ অপেক্ষা করছে। নিজেকে বারবার প্রমাণ করতে হবে। শুধু গতি দিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে জায়গা ধরে রাখা কঠিন। প্রয়োজন নিখুঁত সুইং, নিখাদ নিয়ন্ত্রণ ও বুদ্ধিদীপ্ত বোলিং। তাই মিরপুর হোক বা অন্য যে কোনো মাঠ, নাহিদ এখন প্রতিটি সেশনেই মনোযোগ দিচ্ছেন ইনসুইংয়ে গতি বাড়ানো ও বোলিং আরও ধারালো করার কাজে।
পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে লাল বলের ক্রিকেটে নিজের জাত চিনিয়েছিলেন নাহিদ রানা। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে গতি দিয়ে বারবার পরীক্ষায় ফেলছেন প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের। জ্যামাইকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। বিদেশের মাঠে গত বছর বাংলাদেশ যে তিন ম্যাচ জিতেছে তাতে তাঁর অবদান অনেক। এমনকি বিশ্ব ক্রিকেট বিশ্লেষকেরাও প্রশংসায় পঞ্চমুখ, অনেকে বলছেন—বাংলাদেশের ক্রিকেটে এক নতুন গতির যুগের সূচনা করে দিয়েছেন তিনি।
একজন পেসারের ক্ষেত্রে গতির সঙ্গে সুইং যোগ হলে ব্যাটারদের জন্য তিনি হয়ে ওঠেন আরও ভয়ংকর। নাহিদ রানা সেই পথে এগোচ্ছেন। আর কয়েক দিনের মধ্যে যদি ইনসুইংয়েও ১৪৫ কিলোমিটার গতি আনতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশ পাবে আরও বিধ্বংসী এক পেসার।

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের অনুশীলন নেটে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকা ক্যামেরা আর মোবাইল ফোনের লেন্স যেন অপেক্ষায় ছিল একজনের জন্য। তিনিই হলেন নাহিদ রানা। পেস বোলিংয়ে বাংলাদেশের নতুন গতির তারকা।
নীল-সাদা আকাশি জার্সিতে কালো শর্টস, পায়ে মোটা সাদা চেকের মোজা পরে আজ অনুশীলনে এসেছেন নাহিদ রানা। বোলিংয়ের সময় তাঁর শরীরী ভাষায় অন্যরকম একটা দৃঢ়তা দূর থেকে দেখলেই বোঝা যায়। হাত ঘুরতেই ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতির বল ছুটে যায় স্টাম্প লক্ষ্য করে। বাংলাদেশের ক্রিকেটের পোস্টার বয় যেন হয়ে উঠছেন ২২ বছর বয়সী এই পেসার।
নাহিদ রানার গতির কোনো কমতি নেই। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাত্র এক ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েই বুঝেছেন ইনসুইংয়ে আরও উন্নতি দরকার। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে রাওয়ালপিন্ডিতে ৯ ওভারে ৩২ ডট বল ও ১ উইকেট নিয়েছেন তিনি। তাঁর ৬০ শতাংশ বলেই রান করতে পারেননি কিউই ব্যাটাররা। কিন্তু ইনসুইংয়ে আরও গতি বাড়ালে ভয়ংকর হয়ে উঠবেন তিনি।
ইনসুইং নিয়েই এখন কাজ করছেন নাহিদ রানা। আজ সকালে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের একাডেমি মাঠে হাজির হলেন আবাহনীর নেট অনুশীলনে। সেখানে দেখা হলো ব্রাদার্স ইউনিয়ন কোচ আলমগীর কবির। তিনি নাহিদ রানার ছোটবেলার কোচ। ব্রাদার্স-আবাহনীর অনুশীলন থাকায় গুরু-শিষ্যের এক সেশন হয়ে গেল মাঠেই। আলমগীর বলেন, ‘নাহিদের আউটসুইং দুর্দান্ত! ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতিতে বল ছাড়তে পারে, নিয়ন্ত্রণও ভালো। কিন্তু ইনসুইংয়ে গতি তুলতে পারছে না। বলটাও একটুখানি বেশি ফ্লাইট হয়ে যাচ্ছে। এটা প্রতিপক্ষ ব্যাটাররা বুঝতে পারে আর সেখানেই সুযোগ নেয়।’
গুরু-শিষ্যের এই বিশেষ সেশন চলল প্রায় ঘণ্টাখানেক। পপিং ক্রিজের মাঝে বুট রেখে লক্ষ্য ঠিক রেখে একের পর এক বোলিং করলেন নাহিদ। মূলত কবজির অবস্থান নিয়ে কাজ করাই ছিল আজকের সেশন। আউটসুইংয়ের জন্য কবজির চাপ থাকে ডান পাশে। ইনসুইংয়ের ক্ষেত্রে বাঁ পাশে। সামান্য এই পরিবর্তনেই বলের গতি ও সুইং আরও কার্যকর হয়। আজকের সেশনের মূল কাজই ছিল এই ভারসাম্য ঠিক করা।
নাহিদের ইনসুইং বল ১৩৩–১৩৮ কিলোমিটারের মধ্যে থাকে। আর আউটসুইং বল পৌঁছে যায় ১৪৫ কিলোমিটার বা তার বেশি। এই পার্থক্য কমাতে চান তিনি। যদি ইনসুইং বলেও গতি আনতে পারেন, তাহলে ব্যাটারদের জন্য তাঁকে খেলা আরও কঠিন হবে।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরপরই ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলতে নেমেছেন নাহিদ। রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে আবাহনীর জার্সিতে মাঠে নেমেই জানান দিলেন, তিনি কতটা প্রস্তুত। ৯ ওভার বোলিং করে দিয়েছেন ৩৭ ডট বল (৬৯ শতাংশ) ও পেয়েছেন ২ উইকেট। ব্যাটাররা তাঁর বল খেলার সুযোগই পাচ্ছিলেন না।
রূপগঞ্জের ব্যাটাররা নাহিদের গতির বল সামলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। কেউ কেউ চেষ্টা করলেন ব্যাট চালিয়ে সীমানা পার করতে। কিন্তু অধিকাংশই ব্যর্থ হলেন। এই ম্যাচে তাঁর পারফরম্যান্স আবারও প্রমাণ করল, বাংলাদেশ পেয়েছে এমন এক পেসার, যিনি দীর্ঘ সময় দলের অন্যতম সেরা অস্ত্র হয়ে থাকবেন।
নাহিদ নিজেও জানেন সামনে আরও কঠিন আন্তর্জাতিক সিরিজ অপেক্ষা করছে। নিজেকে বারবার প্রমাণ করতে হবে। শুধু গতি দিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে জায়গা ধরে রাখা কঠিন। প্রয়োজন নিখুঁত সুইং, নিখাদ নিয়ন্ত্রণ ও বুদ্ধিদীপ্ত বোলিং। তাই মিরপুর হোক বা অন্য যে কোনো মাঠ, নাহিদ এখন প্রতিটি সেশনেই মনোযোগ দিচ্ছেন ইনসুইংয়ে গতি বাড়ানো ও বোলিং আরও ধারালো করার কাজে।
পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে লাল বলের ক্রিকেটে নিজের জাত চিনিয়েছিলেন নাহিদ রানা। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে গতি দিয়ে বারবার পরীক্ষায় ফেলছেন প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের। জ্যামাইকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। বিদেশের মাঠে গত বছর বাংলাদেশ যে তিন ম্যাচ জিতেছে তাতে তাঁর অবদান অনেক। এমনকি বিশ্ব ক্রিকেট বিশ্লেষকেরাও প্রশংসায় পঞ্চমুখ, অনেকে বলছেন—বাংলাদেশের ক্রিকেটে এক নতুন গতির যুগের সূচনা করে দিয়েছেন তিনি।
একজন পেসারের ক্ষেত্রে গতির সঙ্গে সুইং যোগ হলে ব্যাটারদের জন্য তিনি হয়ে ওঠেন আরও ভয়ংকর। নাহিদ রানা সেই পথে এগোচ্ছেন। আর কয়েক দিনের মধ্যে যদি ইনসুইংয়েও ১৪৫ কিলোমিটার গতি আনতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশ পাবে আরও বিধ্বংসী এক পেসার।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের অনুশীলন নেটে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকা ক্যামেরা আর মোবাইল ফোনের লেন্স যেন অপেক্ষায় ছিল একজনের জন্য। তিনিই হলেন নাহিদ রানা। পেস বোলিংয়ে বাংলাদেশের নতুন গতির তারকা।
নীল-সাদা আকাশি জার্সিতে কালো শর্টস, পায়ে মোটা সাদা চেকের মোজা পরে আজ অনুশীলনে এসেছেন নাহিদ রানা। বোলিংয়ের সময় তাঁর শরীরী ভাষায় অন্যরকম একটা দৃঢ়তা দূর থেকে দেখলেই বোঝা যায়। হাত ঘুরতেই ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতির বল ছুটে যায় স্টাম্প লক্ষ্য করে। বাংলাদেশের ক্রিকেটের পোস্টার বয় যেন হয়ে উঠছেন ২২ বছর বয়সী এই পেসার।
নাহিদ রানার গতির কোনো কমতি নেই। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাত্র এক ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েই বুঝেছেন ইনসুইংয়ে আরও উন্নতি দরকার। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে রাওয়ালপিন্ডিতে ৯ ওভারে ৩২ ডট বল ও ১ উইকেট নিয়েছেন তিনি। তাঁর ৬০ শতাংশ বলেই রান করতে পারেননি কিউই ব্যাটাররা। কিন্তু ইনসুইংয়ে আরও গতি বাড়ালে ভয়ংকর হয়ে উঠবেন তিনি।
ইনসুইং নিয়েই এখন কাজ করছেন নাহিদ রানা। আজ সকালে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের একাডেমি মাঠে হাজির হলেন আবাহনীর নেট অনুশীলনে। সেখানে দেখা হলো ব্রাদার্স ইউনিয়ন কোচ আলমগীর কবির। তিনি নাহিদ রানার ছোটবেলার কোচ। ব্রাদার্স-আবাহনীর অনুশীলন থাকায় গুরু-শিষ্যের এক সেশন হয়ে গেল মাঠেই। আলমগীর বলেন, ‘নাহিদের আউটসুইং দুর্দান্ত! ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতিতে বল ছাড়তে পারে, নিয়ন্ত্রণও ভালো। কিন্তু ইনসুইংয়ে গতি তুলতে পারছে না। বলটাও একটুখানি বেশি ফ্লাইট হয়ে যাচ্ছে। এটা প্রতিপক্ষ ব্যাটাররা বুঝতে পারে আর সেখানেই সুযোগ নেয়।’
গুরু-শিষ্যের এই বিশেষ সেশন চলল প্রায় ঘণ্টাখানেক। পপিং ক্রিজের মাঝে বুট রেখে লক্ষ্য ঠিক রেখে একের পর এক বোলিং করলেন নাহিদ। মূলত কবজির অবস্থান নিয়ে কাজ করাই ছিল আজকের সেশন। আউটসুইংয়ের জন্য কবজির চাপ থাকে ডান পাশে। ইনসুইংয়ের ক্ষেত্রে বাঁ পাশে। সামান্য এই পরিবর্তনেই বলের গতি ও সুইং আরও কার্যকর হয়। আজকের সেশনের মূল কাজই ছিল এই ভারসাম্য ঠিক করা।
নাহিদের ইনসুইং বল ১৩৩–১৩৮ কিলোমিটারের মধ্যে থাকে। আর আউটসুইং বল পৌঁছে যায় ১৪৫ কিলোমিটার বা তার বেশি। এই পার্থক্য কমাতে চান তিনি। যদি ইনসুইং বলেও গতি আনতে পারেন, তাহলে ব্যাটারদের জন্য তাঁকে খেলা আরও কঠিন হবে।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরপরই ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলতে নেমেছেন নাহিদ। রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে আবাহনীর জার্সিতে মাঠে নেমেই জানান দিলেন, তিনি কতটা প্রস্তুত। ৯ ওভার বোলিং করে দিয়েছেন ৩৭ ডট বল (৬৯ শতাংশ) ও পেয়েছেন ২ উইকেট। ব্যাটাররা তাঁর বল খেলার সুযোগই পাচ্ছিলেন না।
রূপগঞ্জের ব্যাটাররা নাহিদের গতির বল সামলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। কেউ কেউ চেষ্টা করলেন ব্যাট চালিয়ে সীমানা পার করতে। কিন্তু অধিকাংশই ব্যর্থ হলেন। এই ম্যাচে তাঁর পারফরম্যান্স আবারও প্রমাণ করল, বাংলাদেশ পেয়েছে এমন এক পেসার, যিনি দীর্ঘ সময় দলের অন্যতম সেরা অস্ত্র হয়ে থাকবেন।
নাহিদ নিজেও জানেন সামনে আরও কঠিন আন্তর্জাতিক সিরিজ অপেক্ষা করছে। নিজেকে বারবার প্রমাণ করতে হবে। শুধু গতি দিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে জায়গা ধরে রাখা কঠিন। প্রয়োজন নিখুঁত সুইং, নিখাদ নিয়ন্ত্রণ ও বুদ্ধিদীপ্ত বোলিং। তাই মিরপুর হোক বা অন্য যে কোনো মাঠ, নাহিদ এখন প্রতিটি সেশনেই মনোযোগ দিচ্ছেন ইনসুইংয়ে গতি বাড়ানো ও বোলিং আরও ধারালো করার কাজে।
পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে লাল বলের ক্রিকেটে নিজের জাত চিনিয়েছিলেন নাহিদ রানা। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে গতি দিয়ে বারবার পরীক্ষায় ফেলছেন প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের। জ্যামাইকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। বিদেশের মাঠে গত বছর বাংলাদেশ যে তিন ম্যাচ জিতেছে তাতে তাঁর অবদান অনেক। এমনকি বিশ্ব ক্রিকেট বিশ্লেষকেরাও প্রশংসায় পঞ্চমুখ, অনেকে বলছেন—বাংলাদেশের ক্রিকেটে এক নতুন গতির যুগের সূচনা করে দিয়েছেন তিনি।
একজন পেসারের ক্ষেত্রে গতির সঙ্গে সুইং যোগ হলে ব্যাটারদের জন্য তিনি হয়ে ওঠেন আরও ভয়ংকর। নাহিদ রানা সেই পথে এগোচ্ছেন। আর কয়েক দিনের মধ্যে যদি ইনসুইংয়েও ১৪৫ কিলোমিটার গতি আনতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশ পাবে আরও বিধ্বংসী এক পেসার।

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের অনুশীলন নেটে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকা ক্যামেরা আর মোবাইল ফোনের লেন্স যেন অপেক্ষায় ছিল একজনের জন্য। তিনিই হলেন নাহিদ রানা। পেস বোলিংয়ে বাংলাদেশের নতুন গতির তারকা।
নীল-সাদা আকাশি জার্সিতে কালো শর্টস, পায়ে মোটা সাদা চেকের মোজা পরে আজ অনুশীলনে এসেছেন নাহিদ রানা। বোলিংয়ের সময় তাঁর শরীরী ভাষায় অন্যরকম একটা দৃঢ়তা দূর থেকে দেখলেই বোঝা যায়। হাত ঘুরতেই ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতির বল ছুটে যায় স্টাম্প লক্ষ্য করে। বাংলাদেশের ক্রিকেটের পোস্টার বয় যেন হয়ে উঠছেন ২২ বছর বয়সী এই পেসার।
নাহিদ রানার গতির কোনো কমতি নেই। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাত্র এক ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েই বুঝেছেন ইনসুইংয়ে আরও উন্নতি দরকার। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে রাওয়ালপিন্ডিতে ৯ ওভারে ৩২ ডট বল ও ১ উইকেট নিয়েছেন তিনি। তাঁর ৬০ শতাংশ বলেই রান করতে পারেননি কিউই ব্যাটাররা। কিন্তু ইনসুইংয়ে আরও গতি বাড়ালে ভয়ংকর হয়ে উঠবেন তিনি।
ইনসুইং নিয়েই এখন কাজ করছেন নাহিদ রানা। আজ সকালে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের একাডেমি মাঠে হাজির হলেন আবাহনীর নেট অনুশীলনে। সেখানে দেখা হলো ব্রাদার্স ইউনিয়ন কোচ আলমগীর কবির। তিনি নাহিদ রানার ছোটবেলার কোচ। ব্রাদার্স-আবাহনীর অনুশীলন থাকায় গুরু-শিষ্যের এক সেশন হয়ে গেল মাঠেই। আলমগীর বলেন, ‘নাহিদের আউটসুইং দুর্দান্ত! ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতিতে বল ছাড়তে পারে, নিয়ন্ত্রণও ভালো। কিন্তু ইনসুইংয়ে গতি তুলতে পারছে না। বলটাও একটুখানি বেশি ফ্লাইট হয়ে যাচ্ছে। এটা প্রতিপক্ষ ব্যাটাররা বুঝতে পারে আর সেখানেই সুযোগ নেয়।’
গুরু-শিষ্যের এই বিশেষ সেশন চলল প্রায় ঘণ্টাখানেক। পপিং ক্রিজের মাঝে বুট রেখে লক্ষ্য ঠিক রেখে একের পর এক বোলিং করলেন নাহিদ। মূলত কবজির অবস্থান নিয়ে কাজ করাই ছিল আজকের সেশন। আউটসুইংয়ের জন্য কবজির চাপ থাকে ডান পাশে। ইনসুইংয়ের ক্ষেত্রে বাঁ পাশে। সামান্য এই পরিবর্তনেই বলের গতি ও সুইং আরও কার্যকর হয়। আজকের সেশনের মূল কাজই ছিল এই ভারসাম্য ঠিক করা।
নাহিদের ইনসুইং বল ১৩৩–১৩৮ কিলোমিটারের মধ্যে থাকে। আর আউটসুইং বল পৌঁছে যায় ১৪৫ কিলোমিটার বা তার বেশি। এই পার্থক্য কমাতে চান তিনি। যদি ইনসুইং বলেও গতি আনতে পারেন, তাহলে ব্যাটারদের জন্য তাঁকে খেলা আরও কঠিন হবে।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরপরই ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলতে নেমেছেন নাহিদ। রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে আবাহনীর জার্সিতে মাঠে নেমেই জানান দিলেন, তিনি কতটা প্রস্তুত। ৯ ওভার বোলিং করে দিয়েছেন ৩৭ ডট বল (৬৯ শতাংশ) ও পেয়েছেন ২ উইকেট। ব্যাটাররা তাঁর বল খেলার সুযোগই পাচ্ছিলেন না।
রূপগঞ্জের ব্যাটাররা নাহিদের গতির বল সামলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। কেউ কেউ চেষ্টা করলেন ব্যাট চালিয়ে সীমানা পার করতে। কিন্তু অধিকাংশই ব্যর্থ হলেন। এই ম্যাচে তাঁর পারফরম্যান্স আবারও প্রমাণ করল, বাংলাদেশ পেয়েছে এমন এক পেসার, যিনি দীর্ঘ সময় দলের অন্যতম সেরা অস্ত্র হয়ে থাকবেন।
নাহিদ নিজেও জানেন সামনে আরও কঠিন আন্তর্জাতিক সিরিজ অপেক্ষা করছে। নিজেকে বারবার প্রমাণ করতে হবে। শুধু গতি দিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে জায়গা ধরে রাখা কঠিন। প্রয়োজন নিখুঁত সুইং, নিখাদ নিয়ন্ত্রণ ও বুদ্ধিদীপ্ত বোলিং। তাই মিরপুর হোক বা অন্য যে কোনো মাঠ, নাহিদ এখন প্রতিটি সেশনেই মনোযোগ দিচ্ছেন ইনসুইংয়ে গতি বাড়ানো ও বোলিং আরও ধারালো করার কাজে।
পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে লাল বলের ক্রিকেটে নিজের জাত চিনিয়েছিলেন নাহিদ রানা। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে গতি দিয়ে বারবার পরীক্ষায় ফেলছেন প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের। জ্যামাইকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। বিদেশের মাঠে গত বছর বাংলাদেশ যে তিন ম্যাচ জিতেছে তাতে তাঁর অবদান অনেক। এমনকি বিশ্ব ক্রিকেট বিশ্লেষকেরাও প্রশংসায় পঞ্চমুখ, অনেকে বলছেন—বাংলাদেশের ক্রিকেটে এক নতুন গতির যুগের সূচনা করে দিয়েছেন তিনি।
একজন পেসারের ক্ষেত্রে গতির সঙ্গে সুইং যোগ হলে ব্যাটারদের জন্য তিনি হয়ে ওঠেন আরও ভয়ংকর। নাহিদ রানা সেই পথে এগোচ্ছেন। আর কয়েক দিনের মধ্যে যদি ইনসুইংয়েও ১৪৫ কিলোমিটার গতি আনতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশ পাবে আরও বিধ্বংসী এক পেসার।

কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
৩০ মিনিট আগে
সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
২ ঘণ্টা আগে
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
বাহরাইন ক্রিকেট দল এখন ভুটান সফরে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ব্যস্ত। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে গতকাল ভুটানের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট নিয়েছেন দাউদ। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন। মালয়েশিয়ার সৈয়াজরুল ইদ্রিস, নেদারল্যান্ডসের কলিন অ্যাকারমান, বাংলাদেশের তাসকিন ও বাহরাইনের দাউদ আছেন এই তালিকায়। যাঁদের মধ্যে তাসকিন ও দাউদের বোলিং হুবহু একই। এ বছরের ২ জানুয়ারি দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট তাসকিন নিয়েছেন ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে।
যে চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন, তাদের মধ্যে মালয়েশিয়ার ইদ্রিস ও বাহরাইনের দাউদের রেকর্ড আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে চীনের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৮ রান দিয়ে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন ইদ্রিস। এক ওভার মেডেনও দিয়েছিলেন তিনি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটা এখন পর্যন্ত। এই তালিকায় এখন দুইয়ে বাহরাইনের দাউদ। তাঁর ৭ উইকেটের মধ্যে ভুটানের ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তিনি নিয়েছেন ২ উইকেট। ১৬ তম ওভারে পেয়েছেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট পেয়েছেন ১৮ তম ওভারে।
দাউদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে বাহরাইন পায় ৩৫ রানের আয়েশী জয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাহরাইন ৪ উইকেটে করে ১৬০ রান। ১৬১ রানের লক্ষ্যে নেমে ভুটান পুরো ২০ ওভার খেলে ৯ উইকেটে ১২৫ রানে আটকে যায়। ৭ উইকেট নেওয়া দাউদই পেয়েছেন ম্যাচসেরা। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ বাহরাইন জিতেছে ৪২ রানে। এবার দাউদ পেয়েছেন ১ উইকেট। তাসকিনের মতো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে ৭ উইকেট নেওয়া আরেক বোলার কলিন অ্যাকারমান। ২০১৯ ভাইটালিটি ব্লাস্টে বার্মিংহামের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। অ্যাকারমান তখন খেলেছিলে লেস্টারশায়ার হয়ে।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে সেরা বোলিং
দল বোলিং প্রতিপক্ষ সাল
সৈয়াজরুল ইদ্রিস মালয়েশিয়া ৭/৮ চীন ২০২৩
কলিন অ্যাকারমান লেস্টারশায়ার ৭/১৮ বার্মিংহাম ২০১৯
তাসকিন আহমেদ দুর্বার রাজশাহী ৭/১৯ ঢাকা ক্যাপিটালস ২০২৫
আলী দাউদ মালয়েশিয়া ৭/১৯ ভুটান ২০২৫

কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
বাহরাইন ক্রিকেট দল এখন ভুটান সফরে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ব্যস্ত। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে গতকাল ভুটানের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট নিয়েছেন দাউদ। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন। মালয়েশিয়ার সৈয়াজরুল ইদ্রিস, নেদারল্যান্ডসের কলিন অ্যাকারমান, বাংলাদেশের তাসকিন ও বাহরাইনের দাউদ আছেন এই তালিকায়। যাঁদের মধ্যে তাসকিন ও দাউদের বোলিং হুবহু একই। এ বছরের ২ জানুয়ারি দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট তাসকিন নিয়েছেন ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে।
যে চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন, তাদের মধ্যে মালয়েশিয়ার ইদ্রিস ও বাহরাইনের দাউদের রেকর্ড আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে চীনের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৮ রান দিয়ে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন ইদ্রিস। এক ওভার মেডেনও দিয়েছিলেন তিনি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটা এখন পর্যন্ত। এই তালিকায় এখন দুইয়ে বাহরাইনের দাউদ। তাঁর ৭ উইকেটের মধ্যে ভুটানের ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তিনি নিয়েছেন ২ উইকেট। ১৬ তম ওভারে পেয়েছেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট পেয়েছেন ১৮ তম ওভারে।
দাউদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে বাহরাইন পায় ৩৫ রানের আয়েশী জয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাহরাইন ৪ উইকেটে করে ১৬০ রান। ১৬১ রানের লক্ষ্যে নেমে ভুটান পুরো ২০ ওভার খেলে ৯ উইকেটে ১২৫ রানে আটকে যায়। ৭ উইকেট নেওয়া দাউদই পেয়েছেন ম্যাচসেরা। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ বাহরাইন জিতেছে ৪২ রানে। এবার দাউদ পেয়েছেন ১ উইকেট। তাসকিনের মতো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে ৭ উইকেট নেওয়া আরেক বোলার কলিন অ্যাকারমান। ২০১৯ ভাইটালিটি ব্লাস্টে বার্মিংহামের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। অ্যাকারমান তখন খেলেছিলে লেস্টারশায়ার হয়ে।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে সেরা বোলিং
দল বোলিং প্রতিপক্ষ সাল
সৈয়াজরুল ইদ্রিস মালয়েশিয়া ৭/৮ চীন ২০২৩
কলিন অ্যাকারমান লেস্টারশায়ার ৭/১৮ বার্মিংহাম ২০১৯
তাসকিন আহমেদ দুর্বার রাজশাহী ৭/১৯ ঢাকা ক্যাপিটালস ২০২৫
আলী দাউদ মালয়েশিয়া ৭/১৯ ভুটান ২০২৫

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের অনুশীলন নেটে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকা ক্যামেরা আর মোবাইল ফোনের লেন্স যেন অপেক্ষায় ছিল একজনের জন্য। তিনিই হলেন নাহিদ রানা। পেস বোলিংয়ে বাংলাদেশের নতুন গতির তারকা।
১১ মার্চ ২০২৫
সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
২ ঘণ্টা আগে
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল। ৪২৯ রানের পাহাড় গড়ে ভারত ভেঙেছে নিজেদেরই রেকর্ড।
গুগল ম্যাপে দেখাচ্ছে শারজা থেকে দুবাইয়ের দূরত্ব ২৯ কিলোমিটার। ১১ বছরের ব্যবধানে এই দুই শহরকে একবিন্দুতে মিলিয়ে দিয়েছেন ভারতের যুবারা। দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে ৪২৯ রান করে যুব এশিয়া কাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংসের রেকর্ডটা নিজেদের নামে করে নিল ভারত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেকর্ডটা ভারতেরই। ২০১৪ সালে শারজায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮ উইকেটে ৩১৪ রান করেছিল ভারত।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের অধিনায়ক ইয়াইন কিরন রাই। দলীয় ৮ রানে প্রথম উইকেট হারায় ভারত। তৃতীয় ওভারের পঞ্চম বলে আয়ুশ মাত্রেকে (৪) ফেরান যুগ শর্মা। ধীরস্থির শুরু করা ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দল তাণ্ডব চালানো শুরু করে। ভারতের এই ইনিংসটা আবর্তিত হয়েছে বৈভব সূর্যবংশীকে ঘিরে। টি-টোয়েন্টিতে যেভাবে খুনে মেজাজে ব্যাটিং করেন, ওয়ানডেতেও সেই একই ধাঁচে খেলতে পছন্দ করেন তিনি। ৫৪ বলে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। ৯৫ বলে ৯ চার ও ১৪ ছক্কায় ১৭১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছেন।
দ্বিতীয় উইকেটে অ্যারন জর্জের সঙ্গে ২১২ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন সূর্যবংশী। ৬৯ রান করে জর্জ যখন আউট হয়েছেন, তখন ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দলের স্কোর ২৭.১ ওভারে ২ উইকেটে ২২০ রান। ৮.১০ রানরেট থেকে ভারতের রানরেট ৮.৬৬ হয়েছে শেষের ঝড়ে। শেষ ১০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান যোগ করেছে তারা। কনিষ্ক চৌহান ১২ বলে ২৮ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলেছেন। ছয় নম্বরে নামা উইকেটরক্ষক ব্যাটার অভিজ্ঞান কুন্ডুও কম যাননি। ১৭ বলে ৩২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৪৩৩ রান করে ভারত। আরব আমিরাতের উদ্দিশ সুরি, যুগ শর্মা নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
৯৫ বলে ১৭১ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে সূর্যবংশী একটা রেকর্ড নিজের নামে লিখিয়ে নিয়েছেন। অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডেতে এক ইনিংসে তাঁর মতো ১৪ ছক্কা আর কেউ মারতে পারেননি। এই তালিকায় দুইয়ে অস্ট্রেলিয়ার মাইকেল হিল। ২০০৮ অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডেতে তিনি নামিবিয়ার বিপক্ষে মেরেছিলেন ১২ ছক্কা।

সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল। ৪২৯ রানের পাহাড় গড়ে ভারত ভেঙেছে নিজেদেরই রেকর্ড।
গুগল ম্যাপে দেখাচ্ছে শারজা থেকে দুবাইয়ের দূরত্ব ২৯ কিলোমিটার। ১১ বছরের ব্যবধানে এই দুই শহরকে একবিন্দুতে মিলিয়ে দিয়েছেন ভারতের যুবারা। দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে ৪২৯ রান করে যুব এশিয়া কাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংসের রেকর্ডটা নিজেদের নামে করে নিল ভারত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেকর্ডটা ভারতেরই। ২০১৪ সালে শারজায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮ উইকেটে ৩১৪ রান করেছিল ভারত।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের অধিনায়ক ইয়াইন কিরন রাই। দলীয় ৮ রানে প্রথম উইকেট হারায় ভারত। তৃতীয় ওভারের পঞ্চম বলে আয়ুশ মাত্রেকে (৪) ফেরান যুগ শর্মা। ধীরস্থির শুরু করা ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দল তাণ্ডব চালানো শুরু করে। ভারতের এই ইনিংসটা আবর্তিত হয়েছে বৈভব সূর্যবংশীকে ঘিরে। টি-টোয়েন্টিতে যেভাবে খুনে মেজাজে ব্যাটিং করেন, ওয়ানডেতেও সেই একই ধাঁচে খেলতে পছন্দ করেন তিনি। ৫৪ বলে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। ৯৫ বলে ৯ চার ও ১৪ ছক্কায় ১৭১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছেন।
দ্বিতীয় উইকেটে অ্যারন জর্জের সঙ্গে ২১২ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন সূর্যবংশী। ৬৯ রান করে জর্জ যখন আউট হয়েছেন, তখন ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দলের স্কোর ২৭.১ ওভারে ২ উইকেটে ২২০ রান। ৮.১০ রানরেট থেকে ভারতের রানরেট ৮.৬৬ হয়েছে শেষের ঝড়ে। শেষ ১০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান যোগ করেছে তারা। কনিষ্ক চৌহান ১২ বলে ২৮ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলেছেন। ছয় নম্বরে নামা উইকেটরক্ষক ব্যাটার অভিজ্ঞান কুন্ডুও কম যাননি। ১৭ বলে ৩২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৪৩৩ রান করে ভারত। আরব আমিরাতের উদ্দিশ সুরি, যুগ শর্মা নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
৯৫ বলে ১৭১ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে সূর্যবংশী একটা রেকর্ড নিজের নামে লিখিয়ে নিয়েছেন। অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডেতে এক ইনিংসে তাঁর মতো ১৪ ছক্কা আর কেউ মারতে পারেননি। এই তালিকায় দুইয়ে অস্ট্রেলিয়ার মাইকেল হিল। ২০০৮ অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডেতে তিনি নামিবিয়ার বিপক্ষে মেরেছিলেন ১২ ছক্কা।

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের অনুশীলন নেটে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকা ক্যামেরা আর মোবাইল ফোনের লেন্স যেন অপেক্ষায় ছিল একজনের জন্য। তিনিই হলেন নাহিদ রানা। পেস বোলিংয়ে বাংলাদেশের নতুন গতির তারকা।
১১ মার্চ ২০২৫
কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
৩০ মিনিট আগে
লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
২ ঘণ্টা আগে
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
এর আগে ২০১১ সালে প্রথমবারের মতো ভারত সফর করেছিলেন মেসি। দীর্ঘ ১৪ বছর পর আজ রাত ২টায় ফের ভারতের মাটিতে পা রাখবেন ইন্টার মায়ামি তারকা। এই ফরোয়ার্ডের আগমনে সাজ সাজ রব ভারতজুড়ে। উত্তেজনা, উন্মাদনা চারিদিকে। তবে সব আয়োজন এবং উত্তেজনা, উন্মাদনা পাশ কাটিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছে মেসির ভাস্কর্য। বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের আগমনে ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে কলকাতায়। অতীতে কোনো ফুটবলারকে নিয়ে এত বিশাল ভাস্কর্য তৈরি হয়নি।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে আনতে ব্যর্থ হয়ে মেসিকে নিয়ে পরিকল্পনা শুরু করেন ভারতের শীর্ষ স্পোর্টস প্রোমোটার ও উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্ত্। শেষ পর্যন্ত এই মিশনে সফল তাঁর প্রতিষ্ঠান ‘দ্য শতদ্রু দত্ত ইনিশিয়েটিভ’। ‘গোট ইন্ডিয়া ট্যুর’ ২০২৫ এর অংশ হিসেবে তিন দিন ভারত থাকবেন মেসি। এ সময়কালে চারটি শহর ভ্রমণ করবেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। এই শহরগুলো হলো কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই ও নয়াদিল্লি।
মেসির ভারত সফর শুরু হবে কলকাতা দিয়ে। আগামীকাল সকাল সাড়ে নয়টায় মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন এই ফুটবলার। ভাস্কর্য উন্মোচন অনুষ্ঠানে সরাসরি উপস্থিত থাকবেন না মেসি। নিরাপত্তাজনিত কারণে ভার্চুয়ালি ভাস্কর্য উন্মোচন করবেন। কলকাতায় আরও কিছু অনুষ্ঠান শেষে দুপুর আড়াইটায় হায়দরাবাদের বিমানে চড়বেন মেসি।
হায়দরাবাদের কার্যক্রম শেষে ১৪ ডিসেম্বর মুম্বাই ভ্রমণ করবেন বার্সেলোনা, পিএসজির সাবেক এই ফুটবলার। পরদিন নয়াদিল্লি দিয়ে মেসির ভারত সফর শেষ হবে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিনি। পাশাপাশি অংশ নেবেন আরও কিছু অনুষ্ঠানে। এই সফরে মেসির সঙ্গী হিসেবে থাকছেন তাঁর দুই সতীর্থ লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো দি পল।

লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
এর আগে ২০১১ সালে প্রথমবারের মতো ভারত সফর করেছিলেন মেসি। দীর্ঘ ১৪ বছর পর আজ রাত ২টায় ফের ভারতের মাটিতে পা রাখবেন ইন্টার মায়ামি তারকা। এই ফরোয়ার্ডের আগমনে সাজ সাজ রব ভারতজুড়ে। উত্তেজনা, উন্মাদনা চারিদিকে। তবে সব আয়োজন এবং উত্তেজনা, উন্মাদনা পাশ কাটিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছে মেসির ভাস্কর্য। বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের আগমনে ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে কলকাতায়। অতীতে কোনো ফুটবলারকে নিয়ে এত বিশাল ভাস্কর্য তৈরি হয়নি।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে আনতে ব্যর্থ হয়ে মেসিকে নিয়ে পরিকল্পনা শুরু করেন ভারতের শীর্ষ স্পোর্টস প্রোমোটার ও উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্ত্। শেষ পর্যন্ত এই মিশনে সফল তাঁর প্রতিষ্ঠান ‘দ্য শতদ্রু দত্ত ইনিশিয়েটিভ’। ‘গোট ইন্ডিয়া ট্যুর’ ২০২৫ এর অংশ হিসেবে তিন দিন ভারত থাকবেন মেসি। এ সময়কালে চারটি শহর ভ্রমণ করবেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। এই শহরগুলো হলো কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই ও নয়াদিল্লি।
মেসির ভারত সফর শুরু হবে কলকাতা দিয়ে। আগামীকাল সকাল সাড়ে নয়টায় মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন এই ফুটবলার। ভাস্কর্য উন্মোচন অনুষ্ঠানে সরাসরি উপস্থিত থাকবেন না মেসি। নিরাপত্তাজনিত কারণে ভার্চুয়ালি ভাস্কর্য উন্মোচন করবেন। কলকাতায় আরও কিছু অনুষ্ঠান শেষে দুপুর আড়াইটায় হায়দরাবাদের বিমানে চড়বেন মেসি।
হায়দরাবাদের কার্যক্রম শেষে ১৪ ডিসেম্বর মুম্বাই ভ্রমণ করবেন বার্সেলোনা, পিএসজির সাবেক এই ফুটবলার। পরদিন নয়াদিল্লি দিয়ে মেসির ভারত সফর শেষ হবে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিনি। পাশাপাশি অংশ নেবেন আরও কিছু অনুষ্ঠানে। এই সফরে মেসির সঙ্গী হিসেবে থাকছেন তাঁর দুই সতীর্থ লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো দি পল।

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের অনুশীলন নেটে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকা ক্যামেরা আর মোবাইল ফোনের লেন্স যেন অপেক্ষায় ছিল একজনের জন্য। তিনিই হলেন নাহিদ রানা। পেস বোলিংয়ে বাংলাদেশের নতুন গতির তারকা।
১১ মার্চ ২০২৫
কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
৩০ মিনিট আগে
সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল।
১ ঘণ্টা আগে
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল। তাদের হারিয়ে একটি রেকর্ড গড়ল সফরকারী দল।
টি-টোয়েন্টিতে এত দিন ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ জেতার রেকর্ড ছিল যৌথভাবে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার দখলে। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের সমান ১২টি করে ম্যাচ হারিয়েছিল এই দুই দল। কিন্তু গতকাল এই রেকর্ড এককভাবে নিজেদের করে নিয়েছে আফ্রিকান জায়ান্টরা। ভারতের বিপক্ষে এই সংস্করণে এখন সর্বোচ্চ ১৩টি জয় তাদের।
২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জেতার পর টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটাও দারুণ হয়েছিল ভারতের। প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে পাত্তা না দিয়ে ১০১ রানের বিশাল জয় তুলে নেয় স্বাগতিকেরা। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেই ঘুরে দাঁড়াল সফরকারীরা। আগে ব্যাট করে কুইন্টন ডি ককের ঝোড়ো ফিফটিতে ২১৩ রান তোলে তারা। ৪৬ বলে ৫ চার ও ৭ ছক্কায় ৯০ রান করেন তারকা উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৩০ রান এনে দেন ডনোভান ফেরেইরা।
জবাবে ৫ বল রেখে অলআউট হওয়ার আগে ১৬২ রান করে ভারত। ৩৪ বলে ৬২ রান করেন তিলক বর্মা। ২৭ রান আসে জিতেশ শর্মার ব্যাট থেকে। ভারতকে গুটিয়ে দেওয়ার পথে ২৪ রানে ৪ উইকেট নেন দক্ষিণ আফ্রিকার ওটনিল বার্টম্যান।
জয়-পরাজয় পাশ কাটিয়ে ভারতের চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে সূর্য ও গিলের ছন্দহীনতা। তবে তাঁদের ওপর আস্থা রাখছেন সহকারী কোচ রায়ান টেন ডেসকাট। তিনি বলেন, ‘আমি গিলের মানসিকতায় কিছু পরিবর্তন দেখেছি। কটকে প্রথম ম্যাচে ও যেভাবে আউট হয়েছে, সেটি ছিল কঠিন উইকেট। দল থেকেই বলা হয়েছিল যেন শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে। দ্বিতীয় ম্যাচে সে দারুণ বল পেয়েছে, ফর্ম খুঁজতে গেলে এমনটা হতেই পারে। আইপিএল রেকর্ডই বলে দেয় গিল কত দ্রুত ফর্মে ফিরতে পারে। কয়েক মৌসুমে ৬০০-৮০০ রান করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, খুব শিগগির সে বড় ইনিংস খেলবে।'
অধিনায়ককে নিয়ে ডেসকাট বলেন, ‘সূর্যকে নিয়েও আমার বিকল্প কিছু বলার নেই। আমরা দল হিসেবে পরিকল্পনায় অনেক দূর আগেই এগিয়ে গেছি। এমন একজন অধিনায়কের ওপর ভরসা রাখা উচিত। বাইরে থেকে যা-ই ভাবা হোক না কেন, আমার বিশ্বাস আছে, তারা ফর্মে ফিরবে।’

ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল। তাদের হারিয়ে একটি রেকর্ড গড়ল সফরকারী দল।
টি-টোয়েন্টিতে এত দিন ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ জেতার রেকর্ড ছিল যৌথভাবে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার দখলে। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের সমান ১২টি করে ম্যাচ হারিয়েছিল এই দুই দল। কিন্তু গতকাল এই রেকর্ড এককভাবে নিজেদের করে নিয়েছে আফ্রিকান জায়ান্টরা। ভারতের বিপক্ষে এই সংস্করণে এখন সর্বোচ্চ ১৩টি জয় তাদের।
২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জেতার পর টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটাও দারুণ হয়েছিল ভারতের। প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে পাত্তা না দিয়ে ১০১ রানের বিশাল জয় তুলে নেয় স্বাগতিকেরা। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেই ঘুরে দাঁড়াল সফরকারীরা। আগে ব্যাট করে কুইন্টন ডি ককের ঝোড়ো ফিফটিতে ২১৩ রান তোলে তারা। ৪৬ বলে ৫ চার ও ৭ ছক্কায় ৯০ রান করেন তারকা উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৩০ রান এনে দেন ডনোভান ফেরেইরা।
জবাবে ৫ বল রেখে অলআউট হওয়ার আগে ১৬২ রান করে ভারত। ৩৪ বলে ৬২ রান করেন তিলক বর্মা। ২৭ রান আসে জিতেশ শর্মার ব্যাট থেকে। ভারতকে গুটিয়ে দেওয়ার পথে ২৪ রানে ৪ উইকেট নেন দক্ষিণ আফ্রিকার ওটনিল বার্টম্যান।
জয়-পরাজয় পাশ কাটিয়ে ভারতের চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে সূর্য ও গিলের ছন্দহীনতা। তবে তাঁদের ওপর আস্থা রাখছেন সহকারী কোচ রায়ান টেন ডেসকাট। তিনি বলেন, ‘আমি গিলের মানসিকতায় কিছু পরিবর্তন দেখেছি। কটকে প্রথম ম্যাচে ও যেভাবে আউট হয়েছে, সেটি ছিল কঠিন উইকেট। দল থেকেই বলা হয়েছিল যেন শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে। দ্বিতীয় ম্যাচে সে দারুণ বল পেয়েছে, ফর্ম খুঁজতে গেলে এমনটা হতেই পারে। আইপিএল রেকর্ডই বলে দেয় গিল কত দ্রুত ফর্মে ফিরতে পারে। কয়েক মৌসুমে ৬০০-৮০০ রান করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, খুব শিগগির সে বড় ইনিংস খেলবে।'
অধিনায়ককে নিয়ে ডেসকাট বলেন, ‘সূর্যকে নিয়েও আমার বিকল্প কিছু বলার নেই। আমরা দল হিসেবে পরিকল্পনায় অনেক দূর আগেই এগিয়ে গেছি। এমন একজন অধিনায়কের ওপর ভরসা রাখা উচিত। বাইরে থেকে যা-ই ভাবা হোক না কেন, আমার বিশ্বাস আছে, তারা ফর্মে ফিরবে।’

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের অনুশীলন নেটে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকা ক্যামেরা আর মোবাইল ফোনের লেন্স যেন অপেক্ষায় ছিল একজনের জন্য। তিনিই হলেন নাহিদ রানা। পেস বোলিংয়ে বাংলাদেশের নতুন গতির তারকা।
১১ মার্চ ২০২৫
কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
৩০ মিনিট আগে
সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
২ ঘণ্টা আগে