ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৪-২৫ মৌসুমের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির মাঝখানেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে হঠাৎ অবসরের ঘোষণা দেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এবার তিনি পাচ্ছেন ভারত সরকারের পদ্মশ্রী পুরস্কার। যা দেশটির চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা।
পদ্ম পুরস্কারের জন্য ভারত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল ১৩৯ জনের নাম প্রকাশ করেছে। যার মধ্যে ৭ জন পেয়েছেন পদ্মবিভূষণ পুরস্কার। পদ্মশ্রী ১৯ জন এবং ১১৩ জনকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। ক্রীড়াবিদদের মধ্যে অশ্বিন, ভারতের সাবেক ফুটবলার আই এম বিজয়ান, প্যারালিম্পিক পদকজয়ী হারভিন্দর সিং, সত্যপাল সিং পেয়েছেন পদ্মশ্রী পুরস্কার। ভারতীয় হকি দলের সাবেক অধিনায়ক পি আর শ্রীজিশকে পদ্মভূষণ পুরস্কারে ভূষিত করা হচ্ছে, যা তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা। এ বছরের মার্চ-এপ্রিলে রাষ্ট্রপতি ভবনে ভারতীয় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এক অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে এই পুরস্কার দেবেন।
২০২৩ সালে ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে সবশেষ গুরুচরণ সিং পদ্মশ্রী পেয়েছিলেন। জহির খান এই পুরস্কার পেয়েছিলেন জহির খান ২০২০ সালে। আর ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর ২০১৯ সালে এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। বিরাট কোহলি এই পুরস্কার পেয়েছিলেন ২০১৭ সালে।
এর আগে সুনীল গাভাস্কার, কপিল দেব, শচীন টেন্ডুলকার, সৌরভ গাঙ্গুলী, রাহুল দ্রাবিড়, ভিভিএস লক্ষ্মণ, মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো তারকারাও এই পুরস্কার পেয়েছিলেন।
শিক্ষা, বাণিজ্য, সাহিত্য, বিজ্ঞান, খেলাধুলা, সমাজসেবা, শিল্পকলা ও সরকারি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় ভারত সরকার প্রতি বছর পদ্মশ্রী পুরস্কার দিয়ে থাকে। পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত অশ্বিন ২০১০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছেন। ভারতের জার্সিতে ১৪ বছরের ক্যারিয়ারে ১০৬ টেস্ট, ১১৬ ওয়ানডে ও ৬৫ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। ২৮৭ ম্যাচে পেয়েছেন ৭৬৫ উইকেট। যার মধ্যে টেস্টেই নিয়েছেন ৫৩৭ উইকেট।
২০২৪-২৫ মৌসুমের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির মাঝখানেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে হঠাৎ অবসরের ঘোষণা দেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এবার তিনি পাচ্ছেন ভারত সরকারের পদ্মশ্রী পুরস্কার। যা দেশটির চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা।
পদ্ম পুরস্কারের জন্য ভারত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল ১৩৯ জনের নাম প্রকাশ করেছে। যার মধ্যে ৭ জন পেয়েছেন পদ্মবিভূষণ পুরস্কার। পদ্মশ্রী ১৯ জন এবং ১১৩ জনকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। ক্রীড়াবিদদের মধ্যে অশ্বিন, ভারতের সাবেক ফুটবলার আই এম বিজয়ান, প্যারালিম্পিক পদকজয়ী হারভিন্দর সিং, সত্যপাল সিং পেয়েছেন পদ্মশ্রী পুরস্কার। ভারতীয় হকি দলের সাবেক অধিনায়ক পি আর শ্রীজিশকে পদ্মভূষণ পুরস্কারে ভূষিত করা হচ্ছে, যা তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা। এ বছরের মার্চ-এপ্রিলে রাষ্ট্রপতি ভবনে ভারতীয় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এক অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে এই পুরস্কার দেবেন।
২০২৩ সালে ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে সবশেষ গুরুচরণ সিং পদ্মশ্রী পেয়েছিলেন। জহির খান এই পুরস্কার পেয়েছিলেন জহির খান ২০২০ সালে। আর ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর ২০১৯ সালে এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। বিরাট কোহলি এই পুরস্কার পেয়েছিলেন ২০১৭ সালে।
এর আগে সুনীল গাভাস্কার, কপিল দেব, শচীন টেন্ডুলকার, সৌরভ গাঙ্গুলী, রাহুল দ্রাবিড়, ভিভিএস লক্ষ্মণ, মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো তারকারাও এই পুরস্কার পেয়েছিলেন।
শিক্ষা, বাণিজ্য, সাহিত্য, বিজ্ঞান, খেলাধুলা, সমাজসেবা, শিল্পকলা ও সরকারি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় ভারত সরকার প্রতি বছর পদ্মশ্রী পুরস্কার দিয়ে থাকে। পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত অশ্বিন ২০১০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছেন। ভারতের জার্সিতে ১৪ বছরের ক্যারিয়ারে ১০৬ টেস্ট, ১১৬ ওয়ানডে ও ৬৫ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। ২৮৭ ম্যাচে পেয়েছেন ৭৬৫ উইকেট। যার মধ্যে টেস্টেই নিয়েছেন ৫৩৭ উইকেট।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
২৫ মিনিট আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে