নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৭ সালের মতো এবারও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন নিয়ে সেভাবে উত্তাপ-উত্তেজনা দেখা যাচ্ছে না। তবে পরশু ও গতকাল পরিচালকদের মনোনয়নপত্র বিতরণের পর বোঝা গেল, সেভাবে নির্বাচনী উত্তাপ না থাকলেও ঢাকা-রাজশাহী (ক্যাটাগরি-১) ও অন্যান্য প্রতিনিধি (ক্যাটাগরি-৩) পরিচালক পদে ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে। মনোনয়নপত্র বিতরণের শেষ দিনে নির্বাচনযোগ্য বিসিবির ২৩ পরিচালক পদের বিপরীতে মোট মনোনয়নপত্র নিয়েছেন ৩২ জন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হবে ৩০ সেপ্টেম্বর।
আবারও প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস ঢাকায়
আঞ্চলিক ও জেলা ক্রিকেট সংস্থার প্রতিনিধি (ক্যাটাগরি-১) থেকে ১০ পরিচালক পদের বিপরীতে ১৩ জন মনোনয়নপত্র নিয়েছেন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, বরিশাল ও রংপুর বিভাগে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা সংগঠকেরা। তবে ঢাকার দুটি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ফরম নিয়েছেন চারজন। নারায়ণগঞ্জ থেকে তানভীর আহমেদ টিটু, মানিকগঞ্জ থেকে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট অধিনায়ক নাঈমুর রহমান দুর্জয়, কিশোরগঞ্জ থেকে সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু ও মাদারীপুর থেকে খালিদ হোসেন। ২০১৭ সালেও পরীক্ষায় পড়তে হয়েছিল এই বিভাগের প্রতিদ্বন্দ্বীদের। ঢাকা বিভাগ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন নাঈমুর ও আশফাকুল। গতবার হেরে যাওয়া তানভীর অবশ্য হাল ছাড়ছেন না। এবারও লড়াইয়ের প্রত্যয় তাঁর, ‘সবারই সুযোগ আছে নির্বাচন করার। গতবারও নির্বাচন করেছি। নির্বাচন হলে সেটা তো করবই।’
রাজশাহীতে পাইলট বনাম স্বপন
শেষ পর্যন্ত নাটকীয় কিছু না হলে ঢাকার মতো একটা ‘খেলা’ হতে পারে রাজশাহীতেও। এই বিভাগে এক পদের বিপরীতে ফরম নিয়েছেন দুজন—সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলট ও বিসিবির বর্তমান পরিচালক সাইফুল আলম স্বপন চৌধুরী। গত পরশু পাইলট সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘খুব ইচ্ছা ছিল ক্রিকেটের সঙ্গে কাজ করার। রাজশাহী বিভাগের কাউন্সিলররা যদি সহায়তা করেন, আশা করি বোর্ডে আসব, অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারব।’
সুজনকে ফাহিমের চ্যালেঞ্জ
অন্যান্য প্রতিনিধি বা ক্যাটাগরি-৩ থেকে একজন পরিচালক নির্বাচিত হবেন। ধারণা করা হচ্ছিল এই ক্যাটাগরিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন খালেদ মাহমুদ সুজন। গতকাল মনোনয়নপত্র নেওয়ার শেষ মুহূর্তে তাঁকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন বিকেএসপির ক্রিকেট উপদেষ্টা নাজমুল আবেদীন ফাহিম। দেশের স্বনামধন্য ক্রিকেট বিশ্লেষক নির্বাচন নিয়ে বলেছেন, ‘আমরা যারা (নির্বাচনে) অংশ নিচ্ছি, তারা সবাই যোগ্য। আমার সঙ্গে সুজনের দেখা হয়েছে। দুজন দুজনকে শুভকামনা জানিয়েছি। আশা করি ভালো পরিবেশে নির্বাচনটা হবে।’ অন্যদিক সুজনও প্রস্তুত ফাহিমের চ্যালেঞ্জ নিতে। বলেছেন, ‘এর আগে আমার একটা নির্বাচন (২০১৩) করার অভিজ্ঞতা আছে। এই বোর্ডে আট বছর কাজ করেছি। কতটা ভালো কাজ করেছি সেটার মূল্যায়ন বুঝতে পারব (এই নির্বাচনে)।’
ক্লাবে হতে পারে ‘মিসড কল’!
গতকাল পরিচালক পদে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন বিসিবির বর্তমান সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। তাঁর মতো ঢাকা মেট্রোপলিটন ক্লাব প্রতিনিধি (ক্যাটাগরি-২) হিসেবে ১২ পরিচালক পদের বিপরীতে মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন ১৭ জন। যতই ফরম নিন, এই ক্যাটাগরিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। সর্বশেষ পরিচালনা পর্ষদের এক প্রভাবশালী বোর্ড পরিচালক বললেন, ‘ক্লাব ক্যাটাগরিতে মনে হয় না প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। এখানে কিছু মিসড কল (মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করবেন) আছে! তবে ঢাকা-রাজশাহীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে। সেখানে আমাদের সমর্থন দেওয়ার খুব একটা সুযোগ নেই। যেহেতু জেলার বেশির ভাগ কাউন্সিলরকে চিনি না। মনে হচ্ছে, তাঁদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেই আসতে হবে।’
২০১৭ সালের মতো এবারও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন নিয়ে সেভাবে উত্তাপ-উত্তেজনা দেখা যাচ্ছে না। তবে পরশু ও গতকাল পরিচালকদের মনোনয়নপত্র বিতরণের পর বোঝা গেল, সেভাবে নির্বাচনী উত্তাপ না থাকলেও ঢাকা-রাজশাহী (ক্যাটাগরি-১) ও অন্যান্য প্রতিনিধি (ক্যাটাগরি-৩) পরিচালক পদে ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে। মনোনয়নপত্র বিতরণের শেষ দিনে নির্বাচনযোগ্য বিসিবির ২৩ পরিচালক পদের বিপরীতে মোট মনোনয়নপত্র নিয়েছেন ৩২ জন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হবে ৩০ সেপ্টেম্বর।
আবারও প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস ঢাকায়
আঞ্চলিক ও জেলা ক্রিকেট সংস্থার প্রতিনিধি (ক্যাটাগরি-১) থেকে ১০ পরিচালক পদের বিপরীতে ১৩ জন মনোনয়নপত্র নিয়েছেন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, বরিশাল ও রংপুর বিভাগে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা সংগঠকেরা। তবে ঢাকার দুটি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ফরম নিয়েছেন চারজন। নারায়ণগঞ্জ থেকে তানভীর আহমেদ টিটু, মানিকগঞ্জ থেকে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট অধিনায়ক নাঈমুর রহমান দুর্জয়, কিশোরগঞ্জ থেকে সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু ও মাদারীপুর থেকে খালিদ হোসেন। ২০১৭ সালেও পরীক্ষায় পড়তে হয়েছিল এই বিভাগের প্রতিদ্বন্দ্বীদের। ঢাকা বিভাগ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন নাঈমুর ও আশফাকুল। গতবার হেরে যাওয়া তানভীর অবশ্য হাল ছাড়ছেন না। এবারও লড়াইয়ের প্রত্যয় তাঁর, ‘সবারই সুযোগ আছে নির্বাচন করার। গতবারও নির্বাচন করেছি। নির্বাচন হলে সেটা তো করবই।’
রাজশাহীতে পাইলট বনাম স্বপন
শেষ পর্যন্ত নাটকীয় কিছু না হলে ঢাকার মতো একটা ‘খেলা’ হতে পারে রাজশাহীতেও। এই বিভাগে এক পদের বিপরীতে ফরম নিয়েছেন দুজন—সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলট ও বিসিবির বর্তমান পরিচালক সাইফুল আলম স্বপন চৌধুরী। গত পরশু পাইলট সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘খুব ইচ্ছা ছিল ক্রিকেটের সঙ্গে কাজ করার। রাজশাহী বিভাগের কাউন্সিলররা যদি সহায়তা করেন, আশা করি বোর্ডে আসব, অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারব।’
সুজনকে ফাহিমের চ্যালেঞ্জ
অন্যান্য প্রতিনিধি বা ক্যাটাগরি-৩ থেকে একজন পরিচালক নির্বাচিত হবেন। ধারণা করা হচ্ছিল এই ক্যাটাগরিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন খালেদ মাহমুদ সুজন। গতকাল মনোনয়নপত্র নেওয়ার শেষ মুহূর্তে তাঁকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন বিকেএসপির ক্রিকেট উপদেষ্টা নাজমুল আবেদীন ফাহিম। দেশের স্বনামধন্য ক্রিকেট বিশ্লেষক নির্বাচন নিয়ে বলেছেন, ‘আমরা যারা (নির্বাচনে) অংশ নিচ্ছি, তারা সবাই যোগ্য। আমার সঙ্গে সুজনের দেখা হয়েছে। দুজন দুজনকে শুভকামনা জানিয়েছি। আশা করি ভালো পরিবেশে নির্বাচনটা হবে।’ অন্যদিক সুজনও প্রস্তুত ফাহিমের চ্যালেঞ্জ নিতে। বলেছেন, ‘এর আগে আমার একটা নির্বাচন (২০১৩) করার অভিজ্ঞতা আছে। এই বোর্ডে আট বছর কাজ করেছি। কতটা ভালো কাজ করেছি সেটার মূল্যায়ন বুঝতে পারব (এই নির্বাচনে)।’
ক্লাবে হতে পারে ‘মিসড কল’!
গতকাল পরিচালক পদে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন বিসিবির বর্তমান সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। তাঁর মতো ঢাকা মেট্রোপলিটন ক্লাব প্রতিনিধি (ক্যাটাগরি-২) হিসেবে ১২ পরিচালক পদের বিপরীতে মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন ১৭ জন। যতই ফরম নিন, এই ক্যাটাগরিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। সর্বশেষ পরিচালনা পর্ষদের এক প্রভাবশালী বোর্ড পরিচালক বললেন, ‘ক্লাব ক্যাটাগরিতে মনে হয় না প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। এখানে কিছু মিসড কল (মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করবেন) আছে! তবে ঢাকা-রাজশাহীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে। সেখানে আমাদের সমর্থন দেওয়ার খুব একটা সুযোগ নেই। যেহেতু জেলার বেশির ভাগ কাউন্সিলরকে চিনি না। মনে হচ্ছে, তাঁদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেই আসতে হবে।’
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
১ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে