নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচন আগামীকাল। কয়েকটি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস থাকলেও নির্বাচনে সেভাবে উত্তাপ নেই বললেই চলে। তৃতীয় মেয়াদে বিসিবির সভাপতির চেয়ারে নাজমুল হাসান পাপনই যে বসছেন, তা অনুমেয়!
আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচিত হওয়ার আগে গতকাল সোমবার কাউন্সিলর আর বিভিন্ন ক্লাবের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ‘গেট টুগেদার’ও করে নিলেন পাপন। রাজধানীর একটি হোটেলে গত রাতে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রায় সব কাউন্সিলরের পাশাপাশি পরিচালক প্রার্থীরাও ছিলেন। নৈশভোজের সঙ্গে অতিথিদের জন্য ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও।
অবশ্য শ্বশুরের মৃত্যুর কারণে অনুষ্ঠানস্থলে বেশিক্ষণ ছিলেন না পাপন। অনুষ্ঠানের শুরুতে তাঁর সময়কালে (গত আট বছর) ক্রিকেটের অর্জন ভিডিওচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়। পরে বক্তব্য দিতে মঞ্চে ওঠেন বিসিবির প্রধান।
এবারের নির্বাচনকে দেশের ক্রিকেট ইতিহাসের ‘সবচেয়ে ব্যতিক্রম নির্বাচন’ মন্তব্য করে পাপন বলেন, ‘সাধারণত নির্বাচনে দুটি বা তার বেশি প্যানেল থাকে। প্যানেল থাকাটা দোষের কিছু নয়। তবে সমস্যাও আছে। নির্বাচনের কারণে অনেকের সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। আবার অন্য প্যানেল থেকে কেউ এলে সংখ্যাগরিষ্ঠ যে প্যানেলে থাকে, তারা একে অপরকে প্রতিপক্ষ মনে করে। এ রকম একটা পরিস্থিতি থেকে কীভাবে বের হওয়া যায়, সেটা নিয়ে আমার সব সময় একটা চিন্তা ছিল। পরিকল্পপনা ছিল প্যানেল ছাড়া নির্বাচন করলে কেমন হয়।’
প্যানেল ছাড়া নির্বাচনে আরও সুবিধা দেখছেন পাপন, ‘প্যানেল ছাড়া নির্বাচনের সুবিধা হচ্ছে যাঁরা ভালো, ক্রিকেট বোর্ডে যাঁরা অবদান রাখতে পারবেন, বাংলাদেশের ক্রিকেটকে যাঁরা কিছু দিতে চান—এ ধরনের লোকজন আসার সম্ভাবনা বেশি।'
গত দুই নির্বাচনের অভিজ্ঞতায় নাকি খারাপ লেগেছিল বোর্ড সভাপতির। এর কারণও খোলাসা করলেন তিনি, ‘গত দুই নির্বাচন আমার খুবই খারাপ গেছে। কারণ কোনো প্রার্থী নেই। প্যানেলটা দেওয়ার পর প্রথম কয়েক দিন থাকে। এরপর নির্বাচনের কয়েক দিন আগে আর নাই। যদি না থাকে, তাহলে তো নির্বাচনটার মানে হলো না। আর আমার প্যানেলে যাঁরা আছেন, তাঁরাই যে সেরা এমনটা কিন্তু না। এর বাইরের প্যানেলেও তো ভালো মানুষ আছেন। এই জিনিসটাকে ওপেন করে দেওয়ার জন্য প্যানেল ছাড়া নির্বাচন।’
বিসিবিতে নতুন মানুষ আসা দরকার বলে মনে করেন পাপন, ‘আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, নতুন নতুন মানুষ আসা দরকার। আমি স্বীকার করছি, আমাদের বোর্ডসহ দেশের সব ক্রীড়া ফেডারেশনে কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা সব সময় কাজ করেন। কিছু মানুষ মাঝে মাঝে আসেন, আবার কিছু মানুষকে কাজই করতে দেখা যায় না। বেশি কাজের মানুষ যেন আসার সুযোগ পান, সে জন্য একটা ব্যবস্থা চালু করেছি আমরা। সেটা যখন বলি (প্যানেল ছাড়া নির্বাচন), তখন তুমুল বিরোধিতা হয়। আমাদের নির্বাচন করে জিতে আসতে হবে। ভালো ভালো মানুষকে সম্পৃক্ত করতে হবে। বোর্ডে যে পরিমাণ ভালো আসার কথা ছিল, সে পরিমাণ কিন্তু আসেনি।’
কাউন্সিলরদের প্রতি একটা আহ্বানও রাখলেন পাপন, ‘আপনাদের কাছে একটা অনুরোধই করব। কে কোন দল, কোন গ্রুপ, কে কার মানুষ—সব ভুলে গিয়ে আপনারা যাকে মনে করবেন যোগ্য ব্যক্তি, ক্রিকেটের জন্য ভালো, তাকেই ভোট দেবেন। কে হারলাম, কে জিতলাম তাতে কিছু যায়-আসে না। আমরা সবাই এক।’
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচন আগামীকাল। কয়েকটি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস থাকলেও নির্বাচনে সেভাবে উত্তাপ নেই বললেই চলে। তৃতীয় মেয়াদে বিসিবির সভাপতির চেয়ারে নাজমুল হাসান পাপনই যে বসছেন, তা অনুমেয়!
আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচিত হওয়ার আগে গতকাল সোমবার কাউন্সিলর আর বিভিন্ন ক্লাবের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ‘গেট টুগেদার’ও করে নিলেন পাপন। রাজধানীর একটি হোটেলে গত রাতে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রায় সব কাউন্সিলরের পাশাপাশি পরিচালক প্রার্থীরাও ছিলেন। নৈশভোজের সঙ্গে অতিথিদের জন্য ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও।
অবশ্য শ্বশুরের মৃত্যুর কারণে অনুষ্ঠানস্থলে বেশিক্ষণ ছিলেন না পাপন। অনুষ্ঠানের শুরুতে তাঁর সময়কালে (গত আট বছর) ক্রিকেটের অর্জন ভিডিওচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়। পরে বক্তব্য দিতে মঞ্চে ওঠেন বিসিবির প্রধান।
এবারের নির্বাচনকে দেশের ক্রিকেট ইতিহাসের ‘সবচেয়ে ব্যতিক্রম নির্বাচন’ মন্তব্য করে পাপন বলেন, ‘সাধারণত নির্বাচনে দুটি বা তার বেশি প্যানেল থাকে। প্যানেল থাকাটা দোষের কিছু নয়। তবে সমস্যাও আছে। নির্বাচনের কারণে অনেকের সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। আবার অন্য প্যানেল থেকে কেউ এলে সংখ্যাগরিষ্ঠ যে প্যানেলে থাকে, তারা একে অপরকে প্রতিপক্ষ মনে করে। এ রকম একটা পরিস্থিতি থেকে কীভাবে বের হওয়া যায়, সেটা নিয়ে আমার সব সময় একটা চিন্তা ছিল। পরিকল্পপনা ছিল প্যানেল ছাড়া নির্বাচন করলে কেমন হয়।’
প্যানেল ছাড়া নির্বাচনে আরও সুবিধা দেখছেন পাপন, ‘প্যানেল ছাড়া নির্বাচনের সুবিধা হচ্ছে যাঁরা ভালো, ক্রিকেট বোর্ডে যাঁরা অবদান রাখতে পারবেন, বাংলাদেশের ক্রিকেটকে যাঁরা কিছু দিতে চান—এ ধরনের লোকজন আসার সম্ভাবনা বেশি।'
গত দুই নির্বাচনের অভিজ্ঞতায় নাকি খারাপ লেগেছিল বোর্ড সভাপতির। এর কারণও খোলাসা করলেন তিনি, ‘গত দুই নির্বাচন আমার খুবই খারাপ গেছে। কারণ কোনো প্রার্থী নেই। প্যানেলটা দেওয়ার পর প্রথম কয়েক দিন থাকে। এরপর নির্বাচনের কয়েক দিন আগে আর নাই। যদি না থাকে, তাহলে তো নির্বাচনটার মানে হলো না। আর আমার প্যানেলে যাঁরা আছেন, তাঁরাই যে সেরা এমনটা কিন্তু না। এর বাইরের প্যানেলেও তো ভালো মানুষ আছেন। এই জিনিসটাকে ওপেন করে দেওয়ার জন্য প্যানেল ছাড়া নির্বাচন।’
বিসিবিতে নতুন মানুষ আসা দরকার বলে মনে করেন পাপন, ‘আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, নতুন নতুন মানুষ আসা দরকার। আমি স্বীকার করছি, আমাদের বোর্ডসহ দেশের সব ক্রীড়া ফেডারেশনে কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা সব সময় কাজ করেন। কিছু মানুষ মাঝে মাঝে আসেন, আবার কিছু মানুষকে কাজই করতে দেখা যায় না। বেশি কাজের মানুষ যেন আসার সুযোগ পান, সে জন্য একটা ব্যবস্থা চালু করেছি আমরা। সেটা যখন বলি (প্যানেল ছাড়া নির্বাচন), তখন তুমুল বিরোধিতা হয়। আমাদের নির্বাচন করে জিতে আসতে হবে। ভালো ভালো মানুষকে সম্পৃক্ত করতে হবে। বোর্ডে যে পরিমাণ ভালো আসার কথা ছিল, সে পরিমাণ কিন্তু আসেনি।’
কাউন্সিলরদের প্রতি একটা আহ্বানও রাখলেন পাপন, ‘আপনাদের কাছে একটা অনুরোধই করব। কে কোন দল, কোন গ্রুপ, কে কার মানুষ—সব ভুলে গিয়ে আপনারা যাকে মনে করবেন যোগ্য ব্যক্তি, ক্রিকেটের জন্য ভালো, তাকেই ভোট দেবেন। কে হারলাম, কে জিতলাম তাতে কিছু যায়-আসে না। আমরা সবাই এক।’
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৯ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১২ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১৩ ঘণ্টা আগে