অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারত টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতেই। পাকিস্তানকে টপকে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ম্যাচ জেতার রেকর্ড সেদিনই গড়ে ফেলে ভারত। বেঙ্গালুরুতে আজ ভারত-অস্ট্রেলিয়া পঞ্চম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটা ছিল শুধুই আনুষ্ঠানিকতার। সেই আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচে রোমাঞ্চ জাগিয়েও জিততে পারল না অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়াকে ৬ রানে হারিয়ে ৪-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল ভারত।
১৬১ রানের লক্ষ্যে শুরুতেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকা অস্ট্রেলিয়া। আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করার খেসারত দিয়ে অজিদের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে গেছে তৃতীয় ওভারেই। তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে জোস ফিলিপকে বোল্ড করেছেন মুকেশ কুমার। ২৮ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে নামেন বেন ম্যাকডারমট। এসেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন। নিজের প্রথম ৬ বলে যে ১৩ রান করেন, তার মধ্যে দুটি ছক্কা মেরেছেন ম্যাকডারমট। তাঁকে দেখাদেখি আরও আক্রমণাত্মক হয়ে যান আরেক অজি ওপেনার ট্রাভিস হেড। বেশি বিধ্বংসী হতে নিজের উইকেট খুইয়েছেন হেড। পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটারকে বোল্ড করেন রবি বিষ্ণুই। ১৮ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ২৮ রান করেন হেড। ৪.৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ২ কোনো উইকেটে ৪৭ রান। প্রথম ৬ ওভার শেষে অজিরা করে ২ উইকেটে ৫০ রান।
হেডের উইকেট নেওয়ার পর দ্রুত অস্ট্রেলিয়াকে আরও একবার ধাক্কা দেন বিষ্ণোই। সপ্তম ওভারের শেষ বলে বিষ্ণোই নিয়েছেন অ্যারন হার্ডির উইকেট। দ্রুত ২ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ৭ ওভারে ৩ উইকেটে ৫৩ রান। ম্যাকডারমট তাঁর স্বভাবসুলভ ব্যাটিং করছিলেন ঠিকই। তবে অন্য প্রান্তে পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা টিম ডেভিড এগোচ্ছিলেন ধীর গতিতে। চতুর্থ উইকেটে ৩৮ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন ম্যাকডারমট ও ডেভিড। ১৭ বলে ১৭ রান করা ডেভিডকে ফেরান অক্ষর প্যাটেল। এরপর ম্যাকডারমট ফিফটি তুলে নিলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ১৫ তম ওভারের শেষ বলে অস্ট্রেলিয়ার এই টপ অর্ডার ব্যাটারের উইকেট তুলে নিয়েছেন আর্শদীপ সিং। ৩৬ বলে ৫ ছক্কায় ৫৪ রান করেন ম্যাকডারমট। কোনো চার ছিল না তাঁর ইনিংসে। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ১৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১১৬ রান।
১১৬ রানে ৫ উইকেট থেকে মুহূর্তেই অস্ট্রেলিয়া হয়ে যায় ৭ উইকেটে ১২৯ রান। যেখানে ১৭ তম ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে মুকেশ নিয়েছেন ম্যাথু শর্ট ও বেন ডাওয়ারশুইচের উইকেট। সেই ওভারের শেষ দুই বলে ডট দিয়েছেন মুকেশ। তাতে শেষ ৩ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার হয় ৩১ রান। স্বীকৃত ব্যাটার হিসেবে উইকেটে থাকা ওয়েড তখন ছিলেন অজিদের একমাত্র আশা। ১৮ তম ওভারের দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ-টানা তিন বলে আবেশ খানকে চার মারেন ওয়েড। একটা পর্যায়ে শেষ ওভারে জয়ের জন্য দরকার হয় ১০ রান। নাথান এলিসকে ব্যাটিং না দিয়ে প্রথম দুই বল মোকাবিলা করে ডট দেন ওয়েড। এরপর ওভারের তৃতীয় বলে আর্শদীপকে তুলে মারতে গিয়ে লং অনে শ্রেয়াস আইয়ারের তালুবন্দী হন ওয়েড। অজিদের আশা কার্যত সেখানেই শেষ হয়ে যায়। ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৫৪ রানে থেমে যায় সফরকারীদের ইনিংস।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক ম্যাথু ওয়েড। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া ভারত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে করেছে ১৬০ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন শ্রেয়াস। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন জেসন বেহেরনডর্ফ ও ডাওয়ারশুইস। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন হার্ডি, তানভীর সাঙ্ঘা ও এলিস।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারত টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতেই। পাকিস্তানকে টপকে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ম্যাচ জেতার রেকর্ড সেদিনই গড়ে ফেলে ভারত। বেঙ্গালুরুতে আজ ভারত-অস্ট্রেলিয়া পঞ্চম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটা ছিল শুধুই আনুষ্ঠানিকতার। সেই আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচে রোমাঞ্চ জাগিয়েও জিততে পারল না অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়াকে ৬ রানে হারিয়ে ৪-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল ভারত।
১৬১ রানের লক্ষ্যে শুরুতেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকা অস্ট্রেলিয়া। আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করার খেসারত দিয়ে অজিদের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে গেছে তৃতীয় ওভারেই। তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে জোস ফিলিপকে বোল্ড করেছেন মুকেশ কুমার। ২৮ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে নামেন বেন ম্যাকডারমট। এসেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন। নিজের প্রথম ৬ বলে যে ১৩ রান করেন, তার মধ্যে দুটি ছক্কা মেরেছেন ম্যাকডারমট। তাঁকে দেখাদেখি আরও আক্রমণাত্মক হয়ে যান আরেক অজি ওপেনার ট্রাভিস হেড। বেশি বিধ্বংসী হতে নিজের উইকেট খুইয়েছেন হেড। পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটারকে বোল্ড করেন রবি বিষ্ণুই। ১৮ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ২৮ রান করেন হেড। ৪.৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ২ কোনো উইকেটে ৪৭ রান। প্রথম ৬ ওভার শেষে অজিরা করে ২ উইকেটে ৫০ রান।
হেডের উইকেট নেওয়ার পর দ্রুত অস্ট্রেলিয়াকে আরও একবার ধাক্কা দেন বিষ্ণোই। সপ্তম ওভারের শেষ বলে বিষ্ণোই নিয়েছেন অ্যারন হার্ডির উইকেট। দ্রুত ২ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ৭ ওভারে ৩ উইকেটে ৫৩ রান। ম্যাকডারমট তাঁর স্বভাবসুলভ ব্যাটিং করছিলেন ঠিকই। তবে অন্য প্রান্তে পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা টিম ডেভিড এগোচ্ছিলেন ধীর গতিতে। চতুর্থ উইকেটে ৩৮ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন ম্যাকডারমট ও ডেভিড। ১৭ বলে ১৭ রান করা ডেভিডকে ফেরান অক্ষর প্যাটেল। এরপর ম্যাকডারমট ফিফটি তুলে নিলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ১৫ তম ওভারের শেষ বলে অস্ট্রেলিয়ার এই টপ অর্ডার ব্যাটারের উইকেট তুলে নিয়েছেন আর্শদীপ সিং। ৩৬ বলে ৫ ছক্কায় ৫৪ রান করেন ম্যাকডারমট। কোনো চার ছিল না তাঁর ইনিংসে। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ১৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১১৬ রান।
১১৬ রানে ৫ উইকেট থেকে মুহূর্তেই অস্ট্রেলিয়া হয়ে যায় ৭ উইকেটে ১২৯ রান। যেখানে ১৭ তম ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে মুকেশ নিয়েছেন ম্যাথু শর্ট ও বেন ডাওয়ারশুইচের উইকেট। সেই ওভারের শেষ দুই বলে ডট দিয়েছেন মুকেশ। তাতে শেষ ৩ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার হয় ৩১ রান। স্বীকৃত ব্যাটার হিসেবে উইকেটে থাকা ওয়েড তখন ছিলেন অজিদের একমাত্র আশা। ১৮ তম ওভারের দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ-টানা তিন বলে আবেশ খানকে চার মারেন ওয়েড। একটা পর্যায়ে শেষ ওভারে জয়ের জন্য দরকার হয় ১০ রান। নাথান এলিসকে ব্যাটিং না দিয়ে প্রথম দুই বল মোকাবিলা করে ডট দেন ওয়েড। এরপর ওভারের তৃতীয় বলে আর্শদীপকে তুলে মারতে গিয়ে লং অনে শ্রেয়াস আইয়ারের তালুবন্দী হন ওয়েড। অজিদের আশা কার্যত সেখানেই শেষ হয়ে যায়। ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৫৪ রানে থেমে যায় সফরকারীদের ইনিংস।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক ম্যাথু ওয়েড। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া ভারত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে করেছে ১৬০ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন শ্রেয়াস। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন জেসন বেহেরনডর্ফ ও ডাওয়ারশুইস। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন হার্ডি, তানভীর সাঙ্ঘা ও এলিস।
কখন যে মৃত্যু কার দরজায় কড়া নাড়বে, সেটা ভীষণ অনিশ্চিত। হোর্হে কস্তা কি ঘুণাক্ষরেও কল্পনা করতে পেরেছিলেন, এই দিনটিই তাঁর জীবনের শেষ দিন? হঠাৎই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেছেন চ্যাম্পিয়নস লিগজয়ী এই ফুটবলার।
৮ মিনিট আগেক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (সিএবি) মাধ্যমে প্রশাসনিক যাত্রা শুরু হয় সৌরভ গাঙ্গুলীর। চার বছর তিনি সিএবি সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। অবশেষে ছয় বছর পর আবার এই সংগঠনের প্রধান হতে যাচ্ছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ জয়ের স্মৃতি এখনো তাজা। প্রতি ম্যাচে ভিন্ন একাদশ নিয়েও বাংলাদেশ শিরোপা জেতে অপরাজিত থেকে। গত মাসে ১১ দিনের ব্যস্ত সূচিতে ৬ ম্যাচে সব ফুটবলারকে পরখ করে দেখেন কোচ পিটার বাটলার। কারণ, তাঁর চোখ ছিল অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে।
১ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসিকে শঙ্কাটা কাজ করছিল কদিন ধরেই। অবশেষে সেটাই সত্যি হলো। আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে ইন্টার মায়ামি পাচ্ছে না তাদের পরের ম্যাচে। মাংসপেশির চোটে পড়াতেই এবার মেসি মূলত খেলতে পারবেন না মায়ামির জার্সিতে।
২ ঘণ্টা আগে