বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম দুটি ম্যাচই জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা, হেরেছে নেদারল্যান্ডস। দুই দলের বিপরীতমুখী ফর্মের কথা বাদ দিলেও শক্তি-সামর্থ্য, ইতিহাস-ঐতিহ্যে ডাচদের চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে প্রোটিয়ারা। তাই অসম দুই দলের লড়াইয়ের আগে কে জিতবে সেই প্রশ্ন তোলা অনেকটাই অবান্তর!
তবু নিরঙ্কুশ এই এগিয়ে থাকার মধ্যেও প্রোটিয়াদের অস্বস্তি অ্যাডিলেডের দুঃস্মৃতি। এই তো গত বছরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ১৫৮ রানের মাঝারি স্কোর তাড়া করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৩ রানে ম্যাচ হারা সেই দলের আটজন খেলছেন এই বিশ্বকাপে। ডাচদের বিপক্ষে নতুন বিশ্বকাপের আরেক লড়াইয়ে মুখোমুখি হওয়ার আগে সেই দুঃস্মৃতি সামনে না এসে পারেই না! আগের দিন ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে যা নিয়ে কথা বললেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক টেম্বা বাভুমাও, ‘আমরা তাদের হালকাভাবে নিচ্ছি না। তবে সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আর এটা ৫০ ওভারের।’
৫০ ওভারের বিশ্বকাপ বলেই অঘটনের সুযোগ দেখছেন না বাভুমা। টি-টোয়েন্টির চেয়ে ওয়ানডেতে ক্রিকেটারদের মেলে ধরার সুযোগ বেশি বলে মনে করেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। তা ছাড়া ওয়ানডেতে ডাচদের কাছে অজেয় তাঁরা, জয়-পরাজয়ের রেকর্ড ৬-০। সবশেষ দুই ম্যাচে ৮ উইকেট ও ১৪৬ রানে ডাচদের হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সবকিছুই মনে রেখেছেন বাভুমা, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় আমরা তাদের বিপক্ষে খেলেছি। দুটি ম্যাচেই আমাদের দাপুটে জয় ছিল। উদ্ধত কিংবা দাম্ভিক না হয়েও বলা যায়, আমাদের উত্তুঙ্গ আত্মবিশ্বাস, দলের ওপরও অটুট আস্থা।’
তবে প্রতিপক্ষকে হালকাভাবে নিয়ে কোনো ভুল করতে চান না বাভুমা, ‘শুধু নেদারল্যান্ডস বলেই নয়, আমরা সব প্রতিপক্ষকেই সমীহ করি। যে মানসিকতা নিয়ে শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলেছি আমরা, সেই মানসিকতা নিয়ে ডাচদের বিপক্ষেও খেলব।’
বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় আক্ষেপ ফাইনাল খেলতে না পারা। চারবার সেমিফাইনাল খেলেছে তারা, কিন্তু সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ চারের বৈতরণি পেরোতে পারেনি একবারও। তবে এবার তাদের টুর্নামেন্টের শুরুটা হয়েছে আশাজাগানিয়া। তাদের ব্যাটাররা দারুণ ফর্মে আছেন। কুইন্টন ডি কক, রাসি ফন ডার ডুসেন ও এইডেন মার্করামের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে রেকর্ড ৪২৮ রান তোলে তারা। আর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেও দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন ডি কক, করেন ১৩৪ রান।
তবে আজ দক্ষিণ আফ্রিকার বড় চ্যালেঞ্জটা হবে ধর্মশালার কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে লক্ষ্ণৌতে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে খেলে এসেছেন তাঁরা। কিন্তু আজ ধর্মশালায় তাঁদের খেলতে হবে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়।
বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম দুটি ম্যাচই জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা, হেরেছে নেদারল্যান্ডস। দুই দলের বিপরীতমুখী ফর্মের কথা বাদ দিলেও শক্তি-সামর্থ্য, ইতিহাস-ঐতিহ্যে ডাচদের চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে প্রোটিয়ারা। তাই অসম দুই দলের লড়াইয়ের আগে কে জিতবে সেই প্রশ্ন তোলা অনেকটাই অবান্তর!
তবু নিরঙ্কুশ এই এগিয়ে থাকার মধ্যেও প্রোটিয়াদের অস্বস্তি অ্যাডিলেডের দুঃস্মৃতি। এই তো গত বছরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ১৫৮ রানের মাঝারি স্কোর তাড়া করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৩ রানে ম্যাচ হারা সেই দলের আটজন খেলছেন এই বিশ্বকাপে। ডাচদের বিপক্ষে নতুন বিশ্বকাপের আরেক লড়াইয়ে মুখোমুখি হওয়ার আগে সেই দুঃস্মৃতি সামনে না এসে পারেই না! আগের দিন ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে যা নিয়ে কথা বললেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক টেম্বা বাভুমাও, ‘আমরা তাদের হালকাভাবে নিচ্ছি না। তবে সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আর এটা ৫০ ওভারের।’
৫০ ওভারের বিশ্বকাপ বলেই অঘটনের সুযোগ দেখছেন না বাভুমা। টি-টোয়েন্টির চেয়ে ওয়ানডেতে ক্রিকেটারদের মেলে ধরার সুযোগ বেশি বলে মনে করেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। তা ছাড়া ওয়ানডেতে ডাচদের কাছে অজেয় তাঁরা, জয়-পরাজয়ের রেকর্ড ৬-০। সবশেষ দুই ম্যাচে ৮ উইকেট ও ১৪৬ রানে ডাচদের হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সবকিছুই মনে রেখেছেন বাভুমা, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় আমরা তাদের বিপক্ষে খেলেছি। দুটি ম্যাচেই আমাদের দাপুটে জয় ছিল। উদ্ধত কিংবা দাম্ভিক না হয়েও বলা যায়, আমাদের উত্তুঙ্গ আত্মবিশ্বাস, দলের ওপরও অটুট আস্থা।’
তবে প্রতিপক্ষকে হালকাভাবে নিয়ে কোনো ভুল করতে চান না বাভুমা, ‘শুধু নেদারল্যান্ডস বলেই নয়, আমরা সব প্রতিপক্ষকেই সমীহ করি। যে মানসিকতা নিয়ে শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলেছি আমরা, সেই মানসিকতা নিয়ে ডাচদের বিপক্ষেও খেলব।’
বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় আক্ষেপ ফাইনাল খেলতে না পারা। চারবার সেমিফাইনাল খেলেছে তারা, কিন্তু সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ চারের বৈতরণি পেরোতে পারেনি একবারও। তবে এবার তাদের টুর্নামেন্টের শুরুটা হয়েছে আশাজাগানিয়া। তাদের ব্যাটাররা দারুণ ফর্মে আছেন। কুইন্টন ডি কক, রাসি ফন ডার ডুসেন ও এইডেন মার্করামের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে রেকর্ড ৪২৮ রান তোলে তারা। আর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেও দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন ডি কক, করেন ১৩৪ রান।
তবে আজ দক্ষিণ আফ্রিকার বড় চ্যালেঞ্জটা হবে ধর্মশালার কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে লক্ষ্ণৌতে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে খেলে এসেছেন তাঁরা। কিন্তু আজ ধর্মশালায় তাঁদের খেলতে হবে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে কাল সন্ধ্যা ৭টায় সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। জাতীয় স্টেডিয়ামের গ্যালারি পরিপূর্ণ থাকবে বলা যায়। খেলা দেখতে আসার আগে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে দর্শকের।
৫ ঘণ্টা আগেভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজ পাচ্ছে নতুনত্ব। এখন থেকে এই সিরিজ পরিচিতি পাবে টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন সিরিজ হিসেবে। পাঁচ ম্যাচের এই টেস্ট সিরিজ শুরু হবে লর্ডসে ২০ জুন থেকে। নিজের নামে সিরিজের নামকরণ তা ভাবতেই বেশ অবাক লাগছে সাবেক ইংলিশ পেসার জেমস অ্যান্ডারসনের।
৬ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
৭ ঘণ্টা আগেবড় মঞ্চে কীভাবে পারফর্ম করতে হয়, সেটা অস্ট্রেলিয়া ভালো করেই জানে। ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ— একমাত্র দল হিসেবে আইসিসির সব টুর্নামেন্ট জিতে চক্রপূরণ করেছে অজিরা। তবে এবার গল্পটা ভিন্ন হবে বলে মনে করেন দক্ষিণ আফ্রিকার লুঙ্গি এনগিদি।
১০ ঘণ্টা আগে