নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দুর্দান্ত জয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ। প্রথম দুই ম্যাচের মতো আজও বোলারদের হাত ধরে ১০ রানের জয় পেয়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। এই জয়ে যেকোনো সংস্করণে প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের ১২৮ রানের জবাবে প্রথম দুই ম্যাচের মতো আজও শুরুতেই উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। মিডলঅর্ডার থেকে ওপেনিংয়ে উঠে এসেও সুবিধা করতে পারেননি অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক ম্যাথু ওয়েড। বাঁহাতি স্পিনার নাসুম আহমেদের বলে শরীফুল ইসলামের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ১ রান করে। ওয়েডের বিদায়ের পর দলকে এগিয়ে নিয়েছেন মিচেল মার্শ ও বেন ম্যাকডারমট। অস্ট্রেলিয়া দলে আজ তিন পরিবর্তনের একটি উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান ম্যাকডারমট।
সিরিজে টানা দুই হারের পর অস্ট্রেলিয়াকে আশা দেখিয়েছে মার্শ-ম্যাকডারমট জুটি। আশা দেখিয়ে দলীয় ৭১ রানে ভাঙে দুজনের জুটি। সাকিবের বলে বোল্ড হয়ে ৩৫ রানে ফেরেন অভিষিক্ত ম্যাকডারমট। ম্যাকডারমটের বিদায়ের পর দ্রুতই আরও ১ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। টানা তৃতীয় ম্যাচে ব্যর্থ হয়েছেন ময়েজেস হেনরিকস। বাঁহাতি পেসার শরীফুলের বলে শামীম হোসেন পাটোয়ারীর হাতে ক্যাচ দেন হেনরিকস (২)। এক প্রান্তে অস্ট্রেলিয়ার আশা হয়ে টিকেছিলেন মার্শ। প্রথম দুই ম্যাচের মতো আজও দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেছেন তিনি। ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফিফটি করে শরীফুলের বলে মার্শ আউট হন ৫১ রান করে।
মার্শের বিদায়ের পর শেষ দিকে পেসার শরীফুলের সঙ্গে মোস্তাফিজের দারুণ বোলিংয়ে ম্যাচ নিজেদের দিকে রাখে বাংলাদেশ। শেষ দুই ওভারে ২২ রানের দূরত্বটা মেটাতে পারেননি দুই অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যান ড্যান ক্রিস্টিয়ান ও অ্যালেক্স ক্যারি। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ম্যাচ জেতে ১০ রানে।
এর আগে আজও ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। ১২ বলের মধ্যেই বিদায় নেন দুই ওপেনার। আগেই দুই ম্যাচে (৩০, ৯) রানের পর আজও ব্যর্থতার বৃত্তেই আটকা থাকলেন নাঈম। অস্ট্রেলিয়ান পেসার জশ হ্যাজেলউডের বলে উইকেটকিপার ম্যাথু ওয়েডের হাতে ক্যাচ দিয়ে এই বাঁহাতি ওপেনার ফেরেন ১ রান করে। ব্যর্থতার বৃত্ত ভাঙতে পারেননি আরেক ওপেনার সৌম্যও। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে অ্যাডাম জাম্পার বলে এলবিডব্লু হন। প্রথম দুই ম্যাচে ০ ও ২ করে আউট হওয়া সৌম্য আজ ২ রানের বেশি করতে পারেননি।
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর তৃতীয় উইকেটে জুটি গড়ার চেষ্টা করেন সাকিব-মাহমুদউল্লাহ। দুই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান মিলে যোগ করেন ৪৪ রান। তবে দারুণ শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি সাকিব। ১৭ বলে ২৬ রান করেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। সাকিবের বিদায়ের পর বাংলাদেশকে এগিয়ে নেন মাহমুদউল্লাহ-আফিফ। দলকে চাপমুক্ত করার আগে বিদায় নেন আফিফ হোসেনও। তাঁর ১৪৬.১৫ স্ট্রাইক রেটে ১৯ রানের ইনিংসটি থামে মিড-অফে থাকা ফিল্ডার অ্যালেক্স ক্যারির সরাসরি থ্রোতে। আফিফের বিদায়ের পর দলীয় ৮১ রানে আউট হন শামীম পাটোয়ারি।
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়লেও এক প্রান্ত থেকে দলের ইনিংস এগিয়ে নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। আগের ম্যাচে শূন্য রানে আউট হওয়া বাংলাদেশ অধিনায়ক খেলেছেন ৫২ রানের দারুণ ইনিংস। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে এটি পঞ্চম ফিফটি এই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানের। ইনিংসের শেষ ওভারে হ্যাটট্রিক করেছেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার নাথান এলিস। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন পেসার হ্যাজেলউড ও লেগ স্পিনার জাম্পা।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দুর্দান্ত জয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ। প্রথম দুই ম্যাচের মতো আজও বোলারদের হাত ধরে ১০ রানের জয় পেয়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। এই জয়ে যেকোনো সংস্করণে প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের ১২৮ রানের জবাবে প্রথম দুই ম্যাচের মতো আজও শুরুতেই উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। মিডলঅর্ডার থেকে ওপেনিংয়ে উঠে এসেও সুবিধা করতে পারেননি অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক ম্যাথু ওয়েড। বাঁহাতি স্পিনার নাসুম আহমেদের বলে শরীফুল ইসলামের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ১ রান করে। ওয়েডের বিদায়ের পর দলকে এগিয়ে নিয়েছেন মিচেল মার্শ ও বেন ম্যাকডারমট। অস্ট্রেলিয়া দলে আজ তিন পরিবর্তনের একটি উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান ম্যাকডারমট।
সিরিজে টানা দুই হারের পর অস্ট্রেলিয়াকে আশা দেখিয়েছে মার্শ-ম্যাকডারমট জুটি। আশা দেখিয়ে দলীয় ৭১ রানে ভাঙে দুজনের জুটি। সাকিবের বলে বোল্ড হয়ে ৩৫ রানে ফেরেন অভিষিক্ত ম্যাকডারমট। ম্যাকডারমটের বিদায়ের পর দ্রুতই আরও ১ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। টানা তৃতীয় ম্যাচে ব্যর্থ হয়েছেন ময়েজেস হেনরিকস। বাঁহাতি পেসার শরীফুলের বলে শামীম হোসেন পাটোয়ারীর হাতে ক্যাচ দেন হেনরিকস (২)। এক প্রান্তে অস্ট্রেলিয়ার আশা হয়ে টিকেছিলেন মার্শ। প্রথম দুই ম্যাচের মতো আজও দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেছেন তিনি। ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফিফটি করে শরীফুলের বলে মার্শ আউট হন ৫১ রান করে।
মার্শের বিদায়ের পর শেষ দিকে পেসার শরীফুলের সঙ্গে মোস্তাফিজের দারুণ বোলিংয়ে ম্যাচ নিজেদের দিকে রাখে বাংলাদেশ। শেষ দুই ওভারে ২২ রানের দূরত্বটা মেটাতে পারেননি দুই অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যান ড্যান ক্রিস্টিয়ান ও অ্যালেক্স ক্যারি। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ম্যাচ জেতে ১০ রানে।
এর আগে আজও ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। ১২ বলের মধ্যেই বিদায় নেন দুই ওপেনার। আগেই দুই ম্যাচে (৩০, ৯) রানের পর আজও ব্যর্থতার বৃত্তেই আটকা থাকলেন নাঈম। অস্ট্রেলিয়ান পেসার জশ হ্যাজেলউডের বলে উইকেটকিপার ম্যাথু ওয়েডের হাতে ক্যাচ দিয়ে এই বাঁহাতি ওপেনার ফেরেন ১ রান করে। ব্যর্থতার বৃত্ত ভাঙতে পারেননি আরেক ওপেনার সৌম্যও। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে অ্যাডাম জাম্পার বলে এলবিডব্লু হন। প্রথম দুই ম্যাচে ০ ও ২ করে আউট হওয়া সৌম্য আজ ২ রানের বেশি করতে পারেননি।
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর তৃতীয় উইকেটে জুটি গড়ার চেষ্টা করেন সাকিব-মাহমুদউল্লাহ। দুই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান মিলে যোগ করেন ৪৪ রান। তবে দারুণ শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি সাকিব। ১৭ বলে ২৬ রান করেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। সাকিবের বিদায়ের পর বাংলাদেশকে এগিয়ে নেন মাহমুদউল্লাহ-আফিফ। দলকে চাপমুক্ত করার আগে বিদায় নেন আফিফ হোসেনও। তাঁর ১৪৬.১৫ স্ট্রাইক রেটে ১৯ রানের ইনিংসটি থামে মিড-অফে থাকা ফিল্ডার অ্যালেক্স ক্যারির সরাসরি থ্রোতে। আফিফের বিদায়ের পর দলীয় ৮১ রানে আউট হন শামীম পাটোয়ারি।
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়লেও এক প্রান্ত থেকে দলের ইনিংস এগিয়ে নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। আগের ম্যাচে শূন্য রানে আউট হওয়া বাংলাদেশ অধিনায়ক খেলেছেন ৫২ রানের দারুণ ইনিংস। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে এটি পঞ্চম ফিফটি এই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানের। ইনিংসের শেষ ওভারে হ্যাটট্রিক করেছেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার নাথান এলিস। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন পেসার হ্যাজেলউড ও লেগ স্পিনার জাম্পা।
মিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
১ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
২ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শরীফুল-সাকিবদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে রীতিমতো পুড়ছে পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার। ৫ ওভারে ১৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সফরকারীরা। তানজিম হাসান সাকিব ও শরীফুল ইসলাম দুজনই ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে