ক্রীড়া ডেস্ক
ভারতে ক্রিকেটের উন্মাদনা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। ভেন্যু, সংস্করণ যা-ই হোক না কেন, ভারতের মাঠে ম্যাচ মানেই গ্যালারিতে দর্শকদের ভিড়। ১৫০ কোটি জনসংখ্যার ভারতে ম্যাচ চলাকালীন সময়ে বিশৃঙ্খলার ঘটনাও ঘটে।
এবারে যে ভারতের মাঠে অবস্থা হয়েছে, সেটার ভেন্যু পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) স্টেডিয়াম। গতকাল ভারত-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনে খেলা দেখতে এসে দর্শকদের অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়েছে। সুপেয় পানি পানের কোনো ব্যবস্থাই করা হয়নি। অথচ তাপমাত্রা ছিল ৩০ ডিগ্রির ওপর। খাঁ খাঁ করা রোদের মধ্যে পানি পান করতে না পেরে অনেক ভক্ত-সমর্থক মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। প্রায় ২০ জনের মতো পানিশূন্যতাসহ নানা রকম জটিলতায় আক্রান্ত হয়েছেন।
পুনেতে টেস্ট শুরুর প্রথম দিনে মধ্যাহ্নভোজের বিরতির সময় প্রায় ১০০-এর মতো দর্শককে নর্থ স্ট্যান্ডে পানির জন্য লাইনে দাঁড়াতে দেখা গেছে। দর্শকেরা অসুস্থ হয়ে পড়ায় নর্থ স্ট্যান্ডে ফার্স্ট এইড ‘কিওস্ক’ বেশ তৎপর হয়ে পড়ে। কিওস্কের এক স্টাফ তখন জানিয়েছিলেন যে গ্যালারির অন্যান্য অংশে পানিশূন্যতার আরও ঘটনা ঘটেছে। এমনকি দর্শকদের সামলাতে পুলিশকেও হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে। ৩৭ হাজার ধারণ ক্ষমতার এমসিএ স্টেডিয়ামে প্রথম দিনে দর্শক ছিল ১৮ হাজারের মতো।
অথচ ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচের সময় বিনা মূল্যে পানি পানের ব্যবস্থা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এমসিএ কর্তৃপক্ষ। তবে বিশৃঙ্খলার মধ্যে অনেক ভক্ত-সমর্থক বেশি দাম দিয়ে পানির বোতল কিনেছিলেন আশেপাশের দোকান থেকে। এক ভক্ত তো অভিযোগই করেন যে পুরো টেস্টে ম্যাচের জন্য কেনা টিকিটের চেয়ে বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে পানির বোতল কিনতে। এমন পরিস্থিতিতে ভক্ত-সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চেয়ে এমসিএ সেক্রেটারি কমলেশ পিসাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘যে অসুবিধা হয়েছে, সেটার জন্য ভক্ত সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি। তবে তাদের নিশ্চয়তা দিচ্ছি, এমসিএ স্টেডিয়ামে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না। সবাই সুযোগ সুবিধা পাবেন।’
প্রখর রোদ থেকে দর্শকদের বাঁচানোর মতো পর্যাপ্ত ব্যবস্থাও তো নেই পুনে স্টেডিয়ামে। গ্যালারির ৭৫ শতাংশ এলাকায় ছাদ নেই। তীব্র গরমে যাঁরা খেলা দেখতে আসেন, সূর্যের উত্তাপ থেকে বাঁচার কী উপায় থাকে তাহলে। এমন পরিস্থিতিতে ভারত-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্ট দেখতে এসেও গ্যালারিতে দর্শকদের মুখ গোমড়া করে থাকতে হচ্ছে। কারণ এখানে ছড়ি ঘোরাচ্ছে নিউজিল্যান্ড। কিউইরা টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে ২৫৯ রানে অলআউট হয়েছে।এরপর ভারত তাদের প্রথম ইনিংসে ১৫৬ রানে গুটিয়ে গেছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ২৫ রান করেছে। সফরকারীদের লিড ১২৮ রানের।
ভারতে ক্রিকেটের উন্মাদনা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। ভেন্যু, সংস্করণ যা-ই হোক না কেন, ভারতের মাঠে ম্যাচ মানেই গ্যালারিতে দর্শকদের ভিড়। ১৫০ কোটি জনসংখ্যার ভারতে ম্যাচ চলাকালীন সময়ে বিশৃঙ্খলার ঘটনাও ঘটে।
এবারে যে ভারতের মাঠে অবস্থা হয়েছে, সেটার ভেন্যু পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) স্টেডিয়াম। গতকাল ভারত-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনে খেলা দেখতে এসে দর্শকদের অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়েছে। সুপেয় পানি পানের কোনো ব্যবস্থাই করা হয়নি। অথচ তাপমাত্রা ছিল ৩০ ডিগ্রির ওপর। খাঁ খাঁ করা রোদের মধ্যে পানি পান করতে না পেরে অনেক ভক্ত-সমর্থক মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। প্রায় ২০ জনের মতো পানিশূন্যতাসহ নানা রকম জটিলতায় আক্রান্ত হয়েছেন।
পুনেতে টেস্ট শুরুর প্রথম দিনে মধ্যাহ্নভোজের বিরতির সময় প্রায় ১০০-এর মতো দর্শককে নর্থ স্ট্যান্ডে পানির জন্য লাইনে দাঁড়াতে দেখা গেছে। দর্শকেরা অসুস্থ হয়ে পড়ায় নর্থ স্ট্যান্ডে ফার্স্ট এইড ‘কিওস্ক’ বেশ তৎপর হয়ে পড়ে। কিওস্কের এক স্টাফ তখন জানিয়েছিলেন যে গ্যালারির অন্যান্য অংশে পানিশূন্যতার আরও ঘটনা ঘটেছে। এমনকি দর্শকদের সামলাতে পুলিশকেও হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে। ৩৭ হাজার ধারণ ক্ষমতার এমসিএ স্টেডিয়ামে প্রথম দিনে দর্শক ছিল ১৮ হাজারের মতো।
অথচ ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচের সময় বিনা মূল্যে পানি পানের ব্যবস্থা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এমসিএ কর্তৃপক্ষ। তবে বিশৃঙ্খলার মধ্যে অনেক ভক্ত-সমর্থক বেশি দাম দিয়ে পানির বোতল কিনেছিলেন আশেপাশের দোকান থেকে। এক ভক্ত তো অভিযোগই করেন যে পুরো টেস্টে ম্যাচের জন্য কেনা টিকিটের চেয়ে বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে পানির বোতল কিনতে। এমন পরিস্থিতিতে ভক্ত-সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চেয়ে এমসিএ সেক্রেটারি কমলেশ পিসাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘যে অসুবিধা হয়েছে, সেটার জন্য ভক্ত সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি। তবে তাদের নিশ্চয়তা দিচ্ছি, এমসিএ স্টেডিয়ামে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না। সবাই সুযোগ সুবিধা পাবেন।’
প্রখর রোদ থেকে দর্শকদের বাঁচানোর মতো পর্যাপ্ত ব্যবস্থাও তো নেই পুনে স্টেডিয়ামে। গ্যালারির ৭৫ শতাংশ এলাকায় ছাদ নেই। তীব্র গরমে যাঁরা খেলা দেখতে আসেন, সূর্যের উত্তাপ থেকে বাঁচার কী উপায় থাকে তাহলে। এমন পরিস্থিতিতে ভারত-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্ট দেখতে এসেও গ্যালারিতে দর্শকদের মুখ গোমড়া করে থাকতে হচ্ছে। কারণ এখানে ছড়ি ঘোরাচ্ছে নিউজিল্যান্ড। কিউইরা টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে ২৫৯ রানে অলআউট হয়েছে।এরপর ভারত তাদের প্রথম ইনিংসে ১৫৬ রানে গুটিয়ে গেছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ২৫ রান করেছে। সফরকারীদের লিড ১২৮ রানের।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
১১ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
১৩ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
১৩ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
১৪ ঘণ্টা আগে