ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি স্বাভাবিকভাবেই যেকোনো ক্রিকেটারের কাছে বেশি স্মরণীয়। তাঁর কাছে খুশি হওয়াটাই স্বাভাবিক। বেন স্টোকসও ব্যতিক্রম নন। পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) স্টেডিয়ামে গতকাল বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি স্টোকস পেয়েছেন। তবে ইংল্যান্ডের এই অলরাউন্ডারের কাছে ব্যক্তিগত সেঞ্চুরির চেয়ে দলের জয়ই গুরুত্বপূর্ণ।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হার দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু হয়েছিল ইংল্যান্ডের। এরপর বাংলাদেশকে ১৩৭ রানে হারিয়ে আবার জয়ে ফেরে ইংলিশরা। এরপর থেকে জয় যেন ইংলিশদের কাছে হয়ে গিয়েছিল ‘সোনার হরিণ।’ আফগানিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, ভারত, অস্ট্রেলিয়া—সব ম্যাচেই ইংলিশরা হেরে যায়, যার মধ্যে শুধু অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে পরাজয়ের ব্যবধানটা তুলনামূলক কম ছিল। নেট রানরেটের বাজে অবস্থা হওয়ায় পয়েন্ট তালিকার তলানিতে চলে যাওয়া ইংলিশদের জন্য আগামী চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে পারাটা পড়ে যায় শঙ্কার মধ্যে। অবশেষে বড্ড দেরিতে হলেও পুনেতে গতকাল নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ১৬০ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় পেল ইংল্যান্ড। ৮৪ বলে ৬টি করে চার ও ছক্কায় ১০৮ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন স্টোকস। এটা তাঁর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের পঞ্চম সেঞ্চুরি এবং বিশ্বকাপে প্রথম।
দুর্দান্ত এই সেঞ্চুরি করার পথে স্টোকস ব্যাটিং করেছেন ১৩৬ মিনিট। ইনিংসের ২১তম ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে শেষ ওভারে গিয়ে আউট। ৫৮ বলে করেছেন ফিফটি। এরপর ৭৮ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন। তার মানে, ফিফটি থেকে সেঞ্চুরিতে পৌঁছাতে লেগেছে ২০ বল। একই সঙ্গে ১৬০ রানের জয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ইংল্যান্ডের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার আশাও বেঁচে রইল। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ইংল্যান্ডের এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘সেঞ্চুরির চেয়ে জয়ে ফিরেই খুশি। এটা কঠিন একটা বিশ্বকাপ গেছে। উইকেটটা ব্যাটিংয়ের জন্য দারুণ ছিল। চেষ্টা করছিলাম যত বেশি উইকেটে টিকে থাকা যায়। তারপর সুযোগটা কাজে লাগানোর চেষ্টা করছিলাম।’
এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ দ্রুত ভেঙে পড়া নতুন কিছু নয়। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও গতকাল ইংল্যান্ডের একই রকম অবস্থা হয়েছিল। একটা পর্যায়ে ইংল্যান্ডের স্কোর ছিল ২২ ওভারে ৩ উইকেটে ১৩৯ রান। এরপর সাময়িক ধসে সেটা হয়ে যায় ৩৫.২ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯২ রান। ব্যক্তিগত ৪১ রানে স্টোকস যদি আউট হতেন, তাহলে ইংল্যান্ডের স্কোর হয়ে যেত ৩৮.২ ওভারে ৭ উইকেটে ২০৭ রান। তবে স্টোকস বেঁচে যাওয়ার পর আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেছেন। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন ক্রিস ওকস। সপ্তম উইকেটে স্টোকস-ওকসের ৮২ বলে ১৩৯ রানের জুটিতেই ইংল্যান্ড নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ৩৩৯ রান। নিজেদের সেই জুটি (স্টোকস-ওকস) প্রসঙ্গে স্টোকস বলেন, ‘ওকস ও আমি স্কোরবোর্ড সচল রাখার চেষ্টা করছিলাম। আমাদের হাতে যথেষ্ট সময় ছিল। দারুণ একটা জুটি গড়েছিলাম। আপনি কত দ্রুত মানিয়ে নিতে পারেন, সেটাই দেখার বিষয়।’
বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি স্বাভাবিকভাবেই যেকোনো ক্রিকেটারের কাছে বেশি স্মরণীয়। তাঁর কাছে খুশি হওয়াটাই স্বাভাবিক। বেন স্টোকসও ব্যতিক্রম নন। পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) স্টেডিয়ামে গতকাল বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি স্টোকস পেয়েছেন। তবে ইংল্যান্ডের এই অলরাউন্ডারের কাছে ব্যক্তিগত সেঞ্চুরির চেয়ে দলের জয়ই গুরুত্বপূর্ণ।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হার দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু হয়েছিল ইংল্যান্ডের। এরপর বাংলাদেশকে ১৩৭ রানে হারিয়ে আবার জয়ে ফেরে ইংলিশরা। এরপর থেকে জয় যেন ইংলিশদের কাছে হয়ে গিয়েছিল ‘সোনার হরিণ।’ আফগানিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, ভারত, অস্ট্রেলিয়া—সব ম্যাচেই ইংলিশরা হেরে যায়, যার মধ্যে শুধু অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে পরাজয়ের ব্যবধানটা তুলনামূলক কম ছিল। নেট রানরেটের বাজে অবস্থা হওয়ায় পয়েন্ট তালিকার তলানিতে চলে যাওয়া ইংলিশদের জন্য আগামী চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে পারাটা পড়ে যায় শঙ্কার মধ্যে। অবশেষে বড্ড দেরিতে হলেও পুনেতে গতকাল নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ১৬০ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় পেল ইংল্যান্ড। ৮৪ বলে ৬টি করে চার ও ছক্কায় ১০৮ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন স্টোকস। এটা তাঁর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের পঞ্চম সেঞ্চুরি এবং বিশ্বকাপে প্রথম।
দুর্দান্ত এই সেঞ্চুরি করার পথে স্টোকস ব্যাটিং করেছেন ১৩৬ মিনিট। ইনিংসের ২১তম ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে শেষ ওভারে গিয়ে আউট। ৫৮ বলে করেছেন ফিফটি। এরপর ৭৮ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন। তার মানে, ফিফটি থেকে সেঞ্চুরিতে পৌঁছাতে লেগেছে ২০ বল। একই সঙ্গে ১৬০ রানের জয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ইংল্যান্ডের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার আশাও বেঁচে রইল। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ইংল্যান্ডের এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘সেঞ্চুরির চেয়ে জয়ে ফিরেই খুশি। এটা কঠিন একটা বিশ্বকাপ গেছে। উইকেটটা ব্যাটিংয়ের জন্য দারুণ ছিল। চেষ্টা করছিলাম যত বেশি উইকেটে টিকে থাকা যায়। তারপর সুযোগটা কাজে লাগানোর চেষ্টা করছিলাম।’
এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ দ্রুত ভেঙে পড়া নতুন কিছু নয়। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও গতকাল ইংল্যান্ডের একই রকম অবস্থা হয়েছিল। একটা পর্যায়ে ইংল্যান্ডের স্কোর ছিল ২২ ওভারে ৩ উইকেটে ১৩৯ রান। এরপর সাময়িক ধসে সেটা হয়ে যায় ৩৫.২ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯২ রান। ব্যক্তিগত ৪১ রানে স্টোকস যদি আউট হতেন, তাহলে ইংল্যান্ডের স্কোর হয়ে যেত ৩৮.২ ওভারে ৭ উইকেটে ২০৭ রান। তবে স্টোকস বেঁচে যাওয়ার পর আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেছেন। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন ক্রিস ওকস। সপ্তম উইকেটে স্টোকস-ওকসের ৮২ বলে ১৩৯ রানের জুটিতেই ইংল্যান্ড নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ৩৩৯ রান। নিজেদের সেই জুটি (স্টোকস-ওকস) প্রসঙ্গে স্টোকস বলেন, ‘ওকস ও আমি স্কোরবোর্ড সচল রাখার চেষ্টা করছিলাম। আমাদের হাতে যথেষ্ট সময় ছিল। দারুণ একটা জুটি গড়েছিলাম। আপনি কত দ্রুত মানিয়ে নিতে পারেন, সেটাই দেখার বিষয়।’
২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে আয়োজক পাকিস্তান। তবে শেষ মুহূর্তে সাইম আইয়ুবকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত স্কোয়াড ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেগলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
১৫ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
১৫ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
১৭ ঘণ্টা আগে