ধবলধোলাই এড়াতে হলে জিততে হতো বাংলাদেশকে। সেই কাজটি দুর্দান্তভাবে করেছে তামিম ইকবালরা। হারারেতে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে সফরকারীরা। ৪০০তম ওয়ানডে খেলতে নেমে ১০৫ রানে জিতেছে বাংলাদেশ।
২৫৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৫১ রানে অলআউট হয় জিম্বাবুয়ে। এর আগে এনামুল হক বিজয় ও আফিফ হোসেনের ফিফটিতে ৯ উইকেটে ২৫৬ রান করে বাংলাদেশ। যা প্রথম দুই ওয়ানডের চেয়ে কম স্কোর তাদের।
ধবলধোলাইয়ের লজ্জা এড়াতে নেমে সিকান্দার রাজাদের আজ জ্বলে উঠতে দেননি বাংলাদেশি বোলাররা। ৩১ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ফেলে জিম্বাবুয়ে। স্কোরবোর্ডে ৮৩ রান জমা হতেই নেই আরও চার উইকেট। স্বাগতিকেরা দলীয় শতক পেরোয় লেজের দুই ব্যাটার রিচার্ড এনগারাবা ও ভিক্টর নুয়াচির ব্যাটে ভর করে। হার যখন নিশ্চিত তখন দুজনে শেষ উইকেটে ভয়ডরহীন ব্যাট চালিয়ে গড়েন ৫৮ বলে ৬৮ রানের জুটি।
২৬ রান করা নুয়াচিকে বোল্ড করে জিম্বাবুয়েকে থামান মোস্তাফিজুর রহমান। ২৭ বলে ৩৪ রানে অপরাজিত থাকেন এনগারাবা। জিম্বাবুয়ের হয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৪ রান করেছেন ক্লিভ মাদান্দে। বাংলাদেশের হয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ। দুটি করে উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম ও অভিষিক্ত ইবাদত হোসেন। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভার করতে এসে টানা দুই বলে ওয়েসলি মাধহেভেরে ও রাজাকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের আশা জাগান ইবাদত।
এর আগে ফের টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা অবশ্য ভালোই ছিল তামিমদের।। ওপেনিং জুটি থেকে আসে ৪১ রান। সঙ্গী এনামুল হক বিজয়ের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে তামিম রান আউট হলে এই জুটি ভাঙে। আউট হওয়ার আগে ৩০ বলে ১৯ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
তামিমের আউটের পর দ্রুত ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ব্র্যাডলি এভান্সের একই ওভারে আউট হন ডাক মারেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। এরপর বিজয়ের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মাহমুদউল্লাহ। প্রথম ওয়ানডের মতো আজও বেশ আগ্রাসী ছিলেন বিজয়। যতক্ষণ উইকেটে ছিলেন জিম্বাবুয়ে বোলারদের শাসন করেছেন। ৮ বছর পর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি যখন হাতের নাগালে মনে হচ্ছিল, ৭৬ রানে আউট হয়ে যান। লুক জঙ্গুয়ের বলে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দেন বিজয়। ৭১ বলে বলের ইনিংসে ৬টি চার ও ৪টি ছক্কা মারেন।
বিজয়ের সঙ্গে জুটিতে তো বটেই একপ্রান্তে ইনিংসজুড়ে অবিশ্বাস্য রকম ধীর গতির ছিলেন মাহমুদউল্লাহ। বিজয়ের সঙ্গে তাঁর জুটিতে ৯০ বলে উঠে ৭৭ রান। আউট হওয়ার আগে ৬৯ বল খেলে মাহমুদউল্লাহ করেন ৩৯ রান, স্ট্রাইক রেট ৫৬.৫২। শেষ পর্যন্ত আফিফের ৮৫ রানের অপরাজিত ইনিংসে লড়ার মতো পুঁজি পায় বাংলাদেশ। ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৮১ বলের নিজের ইনিংসটি সাজান আফিফ।
ধবলধোলাই এড়াতে হলে জিততে হতো বাংলাদেশকে। সেই কাজটি দুর্দান্তভাবে করেছে তামিম ইকবালরা। হারারেতে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে সফরকারীরা। ৪০০তম ওয়ানডে খেলতে নেমে ১০৫ রানে জিতেছে বাংলাদেশ।
২৫৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৫১ রানে অলআউট হয় জিম্বাবুয়ে। এর আগে এনামুল হক বিজয় ও আফিফ হোসেনের ফিফটিতে ৯ উইকেটে ২৫৬ রান করে বাংলাদেশ। যা প্রথম দুই ওয়ানডের চেয়ে কম স্কোর তাদের।
ধবলধোলাইয়ের লজ্জা এড়াতে নেমে সিকান্দার রাজাদের আজ জ্বলে উঠতে দেননি বাংলাদেশি বোলাররা। ৩১ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ফেলে জিম্বাবুয়ে। স্কোরবোর্ডে ৮৩ রান জমা হতেই নেই আরও চার উইকেট। স্বাগতিকেরা দলীয় শতক পেরোয় লেজের দুই ব্যাটার রিচার্ড এনগারাবা ও ভিক্টর নুয়াচির ব্যাটে ভর করে। হার যখন নিশ্চিত তখন দুজনে শেষ উইকেটে ভয়ডরহীন ব্যাট চালিয়ে গড়েন ৫৮ বলে ৬৮ রানের জুটি।
২৬ রান করা নুয়াচিকে বোল্ড করে জিম্বাবুয়েকে থামান মোস্তাফিজুর রহমান। ২৭ বলে ৩৪ রানে অপরাজিত থাকেন এনগারাবা। জিম্বাবুয়ের হয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৪ রান করেছেন ক্লিভ মাদান্দে। বাংলাদেশের হয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ। দুটি করে উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম ও অভিষিক্ত ইবাদত হোসেন। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভার করতে এসে টানা দুই বলে ওয়েসলি মাধহেভেরে ও রাজাকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের আশা জাগান ইবাদত।
এর আগে ফের টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা অবশ্য ভালোই ছিল তামিমদের।। ওপেনিং জুটি থেকে আসে ৪১ রান। সঙ্গী এনামুল হক বিজয়ের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে তামিম রান আউট হলে এই জুটি ভাঙে। আউট হওয়ার আগে ৩০ বলে ১৯ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
তামিমের আউটের পর দ্রুত ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ব্র্যাডলি এভান্সের একই ওভারে আউট হন ডাক মারেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। এরপর বিজয়ের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মাহমুদউল্লাহ। প্রথম ওয়ানডের মতো আজও বেশ আগ্রাসী ছিলেন বিজয়। যতক্ষণ উইকেটে ছিলেন জিম্বাবুয়ে বোলারদের শাসন করেছেন। ৮ বছর পর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি যখন হাতের নাগালে মনে হচ্ছিল, ৭৬ রানে আউট হয়ে যান। লুক জঙ্গুয়ের বলে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দেন বিজয়। ৭১ বলে বলের ইনিংসে ৬টি চার ও ৪টি ছক্কা মারেন।
বিজয়ের সঙ্গে জুটিতে তো বটেই একপ্রান্তে ইনিংসজুড়ে অবিশ্বাস্য রকম ধীর গতির ছিলেন মাহমুদউল্লাহ। বিজয়ের সঙ্গে তাঁর জুটিতে ৯০ বলে উঠে ৭৭ রান। আউট হওয়ার আগে ৬৯ বল খেলে মাহমুদউল্লাহ করেন ৩৯ রান, স্ট্রাইক রেট ৫৬.৫২। শেষ পর্যন্ত আফিফের ৮৫ রানের অপরাজিত ইনিংসে লড়ার মতো পুঁজি পায় বাংলাদেশ। ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৮১ বলের নিজের ইনিংসটি সাজান আফিফ।
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৯ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে