ভানু গোপাল রায়, ঢাকা

বলা হয়ে থাকে, সবকিছুর দুটি অর্থ থাকে। ইতিবাচক এবং নেতিবাচক অর্থে ব্যবহার করা হয় শব্দকে। সে হিসেবে বিদায় ও কান্না—শব্দ দুটিরও দুই অর্থ থাকার কথা। আছেও বটে। কিন্তু আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে দুই অর্থ খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে।
যার সর্বশেষ উদাহরণ তামিম ইকবাল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলার সময় ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদলেন তিনি। বাংলাদেশের সেরা ব্যাটারের কান্নাটা দুঃখের। সকলে জানি, তিন অক্ষরের বিদায় শব্দটি সব সময় বিষাদে ভরা। তাই বলে কি কান্না সুখের হবে না! বাংলাদেশ বাদে অন্যান্য দলের খেলোয়াড়দের বিদায়ের ক্ষেত্রে তো এমনটা হয় না। বিদায় বেলায় তাঁদের চোখ জলে ভিজে, কিন্তু তা হয় সুখের।
চোখে জল থাকে। তবে সে কান্না তামিমের মতো অভিমান, কষ্ট বা ক্ষোভের হয় না। তাঁদের কান্না হয় সংক্রমণের মতো ছোঁয়াচে। যেমনটা শচীন টেন্ডুলকারের বিদায়ে দেখা গেছে। ২০১৩ সালের নভেম্বরে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারতীয় ক্রিকেট কিংবদন্তির কান্না সকলের চোখ ভিজিয়ে দিয়েছিল। ‘লিটল মাস্টারের’ সেদিনের অশ্রুজলে ছিল তৃপ্তির, মাঠ থেকে ক্রিকেট বিদায় বলতে পারার আনন্দের। সে কান্না ছিল সুখের।
বিদায় বেলা শচীনের মতো এমন সুখের কান্না আরও অনেক ক্রিকেটারের আছে। শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি কুমার সাঙ্গাকারারও এমন সৌভাগ্য হয়েছে। তাঁদের মতো বিদায় বলতে পেরেছেন পাকিস্তানি কিংবদন্তি ব্যাটার ইউনিস খানও। আসলে সতীর্থের কাঁধে চড়ে বিদায় নেওয়ার মতো আনন্দ আর কী আছে! এমন দৃশ্য ক্রিকেটে কম নেই। ফুটবলেও এমন দৃশ্য অহরহ দেখা যায়। কিন্তু বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে এ দৃশ্য বিরল। শেষ কবে মাঠ থেকে আমাদের খেলোয়াড়েরা বিদায় নিতে পেরেছেন তা স্মৃতি হয়ে চোখে ভাসে না।
শুধু মনে পড়ে, সংবাদ সম্মেলনে খেলোয়াড়দের আক্ষেপ, অভিমানে না বলা কথাগুলো দুই গাল বেয়ে অশ্রু হয়ে গড়িয়ে পড়ছে। এভাবে বিদায় নেওয়া যেন আমাদের ক্রীড়াঙ্গনের রীতিতে পরিণত হয়েছে। যেখানে শচীন-সাঙ্গাকারা-ইউনিসের মতো আমাদের দেশের ক্রিকেটারদের বিদায়ের কান্না সংক্রমিত হওয়ার কথা ছিল। সবার চোখে থাকত দেশের সেরা ক্রীড়াবিদদের হারানোর হাহাকারের জল। যাঁরা অসংখ্য আনন্দের উপলক্ষ এনে দিয়েছেন। সে সময় আবেগ ধরে রাখতে না পেরে অনেকের গাল বেয়ে জল গড়িয়ে পড়েছিল। ভক্ত-সমর্থকদের এমন অশ্রুসজল দৃশ্য তো বিদায় বেলাও হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেটি না হয়ে সকলের মনে ক্ষোভ ও আক্ষেপের উদ্রেক হচ্ছে।
অবশ্য ক্ষোভ ও আক্ষেপের এই উদ্রেকের জন্য বাংলাদেশের ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা (বিসিবি ও বাফুফে ইত্যাদি) ও খেলোয়াড়রা উভয়ই দায়ী। অভিভাবক সংস্থারা বিদায় দেওয়ার সংস্কৃতি বা পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি। কিংবা অন্য কিছু। আর আমাদের খেলোয়াড়দের সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত না নেওয়ার অক্ষমতা তো আছেই। এই দুইয়ের মিলনের অভাব আগেও অনেক কিংবদন্তির কান্না সুখের হয়নি।

বলা হয়ে থাকে, সবকিছুর দুটি অর্থ থাকে। ইতিবাচক এবং নেতিবাচক অর্থে ব্যবহার করা হয় শব্দকে। সে হিসেবে বিদায় ও কান্না—শব্দ দুটিরও দুই অর্থ থাকার কথা। আছেও বটে। কিন্তু আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে দুই অর্থ খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে।
যার সর্বশেষ উদাহরণ তামিম ইকবাল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলার সময় ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদলেন তিনি। বাংলাদেশের সেরা ব্যাটারের কান্নাটা দুঃখের। সকলে জানি, তিন অক্ষরের বিদায় শব্দটি সব সময় বিষাদে ভরা। তাই বলে কি কান্না সুখের হবে না! বাংলাদেশ বাদে অন্যান্য দলের খেলোয়াড়দের বিদায়ের ক্ষেত্রে তো এমনটা হয় না। বিদায় বেলায় তাঁদের চোখ জলে ভিজে, কিন্তু তা হয় সুখের।
চোখে জল থাকে। তবে সে কান্না তামিমের মতো অভিমান, কষ্ট বা ক্ষোভের হয় না। তাঁদের কান্না হয় সংক্রমণের মতো ছোঁয়াচে। যেমনটা শচীন টেন্ডুলকারের বিদায়ে দেখা গেছে। ২০১৩ সালের নভেম্বরে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারতীয় ক্রিকেট কিংবদন্তির কান্না সকলের চোখ ভিজিয়ে দিয়েছিল। ‘লিটল মাস্টারের’ সেদিনের অশ্রুজলে ছিল তৃপ্তির, মাঠ থেকে ক্রিকেট বিদায় বলতে পারার আনন্দের। সে কান্না ছিল সুখের।
বিদায় বেলা শচীনের মতো এমন সুখের কান্না আরও অনেক ক্রিকেটারের আছে। শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি কুমার সাঙ্গাকারারও এমন সৌভাগ্য হয়েছে। তাঁদের মতো বিদায় বলতে পেরেছেন পাকিস্তানি কিংবদন্তি ব্যাটার ইউনিস খানও। আসলে সতীর্থের কাঁধে চড়ে বিদায় নেওয়ার মতো আনন্দ আর কী আছে! এমন দৃশ্য ক্রিকেটে কম নেই। ফুটবলেও এমন দৃশ্য অহরহ দেখা যায়। কিন্তু বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে এ দৃশ্য বিরল। শেষ কবে মাঠ থেকে আমাদের খেলোয়াড়েরা বিদায় নিতে পেরেছেন তা স্মৃতি হয়ে চোখে ভাসে না।
শুধু মনে পড়ে, সংবাদ সম্মেলনে খেলোয়াড়দের আক্ষেপ, অভিমানে না বলা কথাগুলো দুই গাল বেয়ে অশ্রু হয়ে গড়িয়ে পড়ছে। এভাবে বিদায় নেওয়া যেন আমাদের ক্রীড়াঙ্গনের রীতিতে পরিণত হয়েছে। যেখানে শচীন-সাঙ্গাকারা-ইউনিসের মতো আমাদের দেশের ক্রিকেটারদের বিদায়ের কান্না সংক্রমিত হওয়ার কথা ছিল। সবার চোখে থাকত দেশের সেরা ক্রীড়াবিদদের হারানোর হাহাকারের জল। যাঁরা অসংখ্য আনন্দের উপলক্ষ এনে দিয়েছেন। সে সময় আবেগ ধরে রাখতে না পেরে অনেকের গাল বেয়ে জল গড়িয়ে পড়েছিল। ভক্ত-সমর্থকদের এমন অশ্রুসজল দৃশ্য তো বিদায় বেলাও হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেটি না হয়ে সকলের মনে ক্ষোভ ও আক্ষেপের উদ্রেক হচ্ছে।
অবশ্য ক্ষোভ ও আক্ষেপের এই উদ্রেকের জন্য বাংলাদেশের ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা (বিসিবি ও বাফুফে ইত্যাদি) ও খেলোয়াড়রা উভয়ই দায়ী। অভিভাবক সংস্থারা বিদায় দেওয়ার সংস্কৃতি বা পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি। কিংবা অন্য কিছু। আর আমাদের খেলোয়াড়দের সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত না নেওয়ার অক্ষমতা তো আছেই। এই দুইয়ের মিলনের অভাব আগেও অনেক কিংবদন্তির কান্না সুখের হয়নি।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো দূরে থাক, প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটেও বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি রাজেশ বণিক। ২০১৮ সালে যে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলেছেন, সেটাই পেশাদার ক্রিকেটে তাঁর সর্বশেষ মাঠে নামা। আকস্মিক এক দুর্ঘটনা কেড়ে নিল তাঁর জীবন।
৪৪ মিনিট আগে
শনিবার রাতটা স্মরণীয় হয়ে থাকল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য। এদিন নিজ নিজ দলের হয়ে গোল করেছেন রোনালদো জুনিয়র ও রোনালদো। ফেডারেশনস কাপে তুরস্কের বিপক্ষে আগের ম্যাচেই পর্তুগাল অনূর্ধ্ব ১৬ দলে অভিষেক হয় রোনালদো জুনিয়রের।
২ ঘণ্টা আগে
আগের দিনই রোহিত শর্মাকে পেছনে ফেলে আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে যান বাবর আজম। এবার বিরাট কোহলিকেও পেছনে ফেললেন এই তারকা ব্যাটার। টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক এখন পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক।
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী ফেব্রুয়ারিতে দশম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। সংক্ষিপ্ততম বিশ্বকাপের দল ঘোষণার আগে নিজেদের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের সিরিজ খেলবে কিউইরা। সিরিজটির জন্য দল দিয়েছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের (এনজজেডসি) নির্বাচক প্যানেল। যথারীতি নেতৃত্বে আছেন মিচেল সান্টনার।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দূরে থাক, প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটেও বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি রাজেশ বণিক। ২০১৮ সালে যে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলেছেন, সেটাই পেশাদার ক্রিকেটে তাঁর সর্বশেষ মাঠে নামা। আকস্মিক এক দুর্ঘটনা কেড়ে নিল তাঁর জীবন।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার (পিটিআই) এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, পশ্চিম ত্রিপুরার আনন্দনগরে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় রাজেশ মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৪০ বছর। ত্রিপুরা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (টিসিএ) এক কর্মকর্তা গতকাল তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। ত্রিপুরা রাজ্যের হয়ে রাজেশ খেলেছেন রঞ্জি ট্রফিতে। দলটির অধিনায়কও ছিলেন তিনি।
রাজেশের মৃত্যুতে গতকাল আগরতলায় টিসিএর সদর দপ্তরে তাঁকে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। পিটিআইকে টিসিএ সচিব সুব্রত দে বলেছেন, ‘আমরা একজন প্রতিভাবান ক্রিকেটার ও অনূর্ধ্ব-১৬ দলের নির্বাচককে হারিয়েছি। এটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যের। গভীরভাবে শোকাহত আমরা। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি।’ বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টে খেলা এই ক্রিকেটার ত্রিপুরা অনূর্ধ্ব-১৬ দলের নির্বাচক হিসেবেও কাজ করেছেন।
বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টে খেলে ও তরুণ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করে সুনাম কুড়িয়েছেন রাজেশ। ২০০১-০২ মৌসুম দিয়ে রঞ্জি ট্রফিতে অভিষেক হয় তাঁর।
২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিনি প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৪২ ম্যাচে ১৯.৩২ গড়ে করেছেন ১৪৬৯ রান। করেছেন ৬ ফিফটি। লিস্ট ‘এ’ ও টি-টোয়েন্টিতে খেলেছেন ২৪ ও ১৮ ম্যাচ। যার মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে তাঁর একটা সেঞ্চুরি রয়েছে। নেই কোনো ফিফটি। সাদা বলের ক্রিকেটেও তাঁর পারফরম্যান্স আশানুরূপ নয়।
পেশাদার ক্রিকেটে সেই অর্থে আলো ছড়াতে না পারলেও রাজেশ নির্বাচক হিসেবে দারুণ ছিলেন বলে জানিয়েছেন ত্রিপুরা স্পোর্টস জার্নালিস্ট ক্লাবের সম্পাদক অনির্বাণ দেব। অনির্বাণ বলেন, ‘তিনি তরুণ প্রতিভা নির্বাচন করতে পারতেন। তাঁর এই গুণ অনেকেই জানেন না। এ কারণে তাঁকে ত্রিপুরা অনূর্ধ্ব-১৬ রাজ্য দলের নির্বাচক করা হয়েছিল।’
২০০০ সালে কুয়ালালামপুরে হয়েছিল এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) অনূর্ধ্ব-১৫ টুর্নামেন্ট। এই টুর্নামেন্টে ভারত অনূর্ধ্ব-১৫ দলে রাজেশের সতীর্থ ছিলেন ইরফান পাঠান ও আম্বাতি রাইডু। ওই বছর ভারত অনূর্ধ্ব-১৫ দলের ইংল্যান্ড সফরেও একসঙ্গে খেলেছিলেন রাজেশ, রাইডু ও ইরফান পাঠান।
বিজয় মার্চেন্ট ট্রফি, বিজয় হাজারে ট্রফি, সিকে নাইডু ট্রফি, কোচবিহার ট্রফি, এম এ চিদাম্বরম ট্রফিসহ বিভিন্ন বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টেও ত্রিপুরার হয়ে খেলেছেন রাজেশ।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দূরে থাক, প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটেও বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি রাজেশ বণিক। ২০১৮ সালে যে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলেছেন, সেটাই পেশাদার ক্রিকেটে তাঁর সর্বশেষ মাঠে নামা। আকস্মিক এক দুর্ঘটনা কেড়ে নিল তাঁর জীবন।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার (পিটিআই) এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, পশ্চিম ত্রিপুরার আনন্দনগরে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় রাজেশ মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৪০ বছর। ত্রিপুরা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (টিসিএ) এক কর্মকর্তা গতকাল তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। ত্রিপুরা রাজ্যের হয়ে রাজেশ খেলেছেন রঞ্জি ট্রফিতে। দলটির অধিনায়কও ছিলেন তিনি।
রাজেশের মৃত্যুতে গতকাল আগরতলায় টিসিএর সদর দপ্তরে তাঁকে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। পিটিআইকে টিসিএ সচিব সুব্রত দে বলেছেন, ‘আমরা একজন প্রতিভাবান ক্রিকেটার ও অনূর্ধ্ব-১৬ দলের নির্বাচককে হারিয়েছি। এটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যের। গভীরভাবে শোকাহত আমরা। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি।’ বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টে খেলা এই ক্রিকেটার ত্রিপুরা অনূর্ধ্ব-১৬ দলের নির্বাচক হিসেবেও কাজ করেছেন।
বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টে খেলে ও তরুণ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করে সুনাম কুড়িয়েছেন রাজেশ। ২০০১-০২ মৌসুম দিয়ে রঞ্জি ট্রফিতে অভিষেক হয় তাঁর।
২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিনি প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৪২ ম্যাচে ১৯.৩২ গড়ে করেছেন ১৪৬৯ রান। করেছেন ৬ ফিফটি। লিস্ট ‘এ’ ও টি-টোয়েন্টিতে খেলেছেন ২৪ ও ১৮ ম্যাচ। যার মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে তাঁর একটা সেঞ্চুরি রয়েছে। নেই কোনো ফিফটি। সাদা বলের ক্রিকেটেও তাঁর পারফরম্যান্স আশানুরূপ নয়।
পেশাদার ক্রিকেটে সেই অর্থে আলো ছড়াতে না পারলেও রাজেশ নির্বাচক হিসেবে দারুণ ছিলেন বলে জানিয়েছেন ত্রিপুরা স্পোর্টস জার্নালিস্ট ক্লাবের সম্পাদক অনির্বাণ দেব। অনির্বাণ বলেন, ‘তিনি তরুণ প্রতিভা নির্বাচন করতে পারতেন। তাঁর এই গুণ অনেকেই জানেন না। এ কারণে তাঁকে ত্রিপুরা অনূর্ধ্ব-১৬ রাজ্য দলের নির্বাচক করা হয়েছিল।’
২০০০ সালে কুয়ালালামপুরে হয়েছিল এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) অনূর্ধ্ব-১৫ টুর্নামেন্ট। এই টুর্নামেন্টে ভারত অনূর্ধ্ব-১৫ দলে রাজেশের সতীর্থ ছিলেন ইরফান পাঠান ও আম্বাতি রাইডু। ওই বছর ভারত অনূর্ধ্ব-১৫ দলের ইংল্যান্ড সফরেও একসঙ্গে খেলেছিলেন রাজেশ, রাইডু ও ইরফান পাঠান।
বিজয় মার্চেন্ট ট্রফি, বিজয় হাজারে ট্রফি, সিকে নাইডু ট্রফি, কোচবিহার ট্রফি, এম এ চিদাম্বরম ট্রফিসহ বিভিন্ন বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টেও ত্রিপুরার হয়ে খেলেছেন রাজেশ।

বলা হয়ে থাকে, সবকিছুর দুটি অর্থ থাকে। ইতিবাচক এবং নেতিবাচক অর্থে ব্যবহার করা হয় শব্দকে। সে হিসেবে বিদায় ও কান্না—শব্দ দুটিরও দুই অর্থ থাকার কথা। আছেও বটে। কিন্তু আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে দুই অর্থ খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে।
০৬ জুলাই ২০২৩
শনিবার রাতটা স্মরণীয় হয়ে থাকল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য। এদিন নিজ নিজ দলের হয়ে গোল করেছেন রোনালদো জুনিয়র ও রোনালদো। ফেডারেশনস কাপে তুরস্কের বিপক্ষে আগের ম্যাচেই পর্তুগাল অনূর্ধ্ব ১৬ দলে অভিষেক হয় রোনালদো জুনিয়রের।
২ ঘণ্টা আগে
আগের দিনই রোহিত শর্মাকে পেছনে ফেলে আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে যান বাবর আজম। এবার বিরাট কোহলিকেও পেছনে ফেললেন এই তারকা ব্যাটার। টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক এখন পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক।
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী ফেব্রুয়ারিতে দশম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। সংক্ষিপ্ততম বিশ্বকাপের দল ঘোষণার আগে নিজেদের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের সিরিজ খেলবে কিউইরা। সিরিজটির জন্য দল দিয়েছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের (এনজজেডসি) নির্বাচক প্যানেল। যথারীতি নেতৃত্বে আছেন মিচেল সান্টনার।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

শনিবার রাতটা স্মরণীয় হয়ে থাকল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য। এদিন নিজ নিজ দলের হয়ে গোল করেছেন রোনালদো জুনিয়র ও রোনালদো। ফেডারেশনস কাপে তুরস্কের বিপক্ষে আগের ম্যাচেই পর্তুগাল অনূর্ধ্ব ১৬ দলে অভিষেক হয় রোনালদো জুনিয়রের।
বয়সভিত্তিক দলটির হয়ে গোল করতেও বেশি সময় লাগল না তার। টুর্নামেন্টে গতকাল ওয়েলসকে ৩–০ গোলে হারিয়েছে পর্তুগিজরা। দলের জয়ের দিনে একবার জালের দেখা পান রোনালদো পুত্র। ৪২ মিনিটে কার্লোস মইতার সহায়তায় দারুণ এক ফিনিশিংয়ে ঠিকানা খুঁজে নেন। এই ম্যাচের কয়েক ঘণ্টা পর সৌদি প্রো লিগে আল ফেইহার বিপক্ষে খেলতে নামে আল নাসর। আল আউয়াল পার্কে অনুষ্ঠিত ম্যাচটিতে ২–১ গোলের জয় তুলে নিয়েছে রিয়াদের ক্লাবটি।
আল নাসরের হয়ে দুটি গোলই করেন রোনালদো। ১৩ মিনিটে পিছিয়ে পড়ার পর ৩৭ মিনিটে তারকা ফরোয়ার্ডের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে আল নাসর। যোগ করা সময়ে স্পট কিক থেকে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলের দেখা পান রোনালদো। পেশাদার ক্যারিয়ার তাঁর গোলসংখ্যা এখন ৯৫২ টি। আর মাত্র ৪৮ বার জালের দেখা পেলে ইতিহাসের প্রথম ফুটবলার হিসেবে হাজারতম গোলের মাইলফক স্পর্শ করবেন রোনালদো।
গত কয়েক ম্যাচে ক্লাব ও দেশের হয়ে একাধিক পেনাল্টি মিস করেছেন রোনালদো। তাই আল ফেইহার বিপক্ষে পেনাল্টি শট নিতে যাওয়ার সময় ভীতি কাজ করছিল তাঁর মনে। ম্যাচ শেষে সেই অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন এই ফুটবলার।
রোনালদো বলেন, ‘গোল করা সব সময়ই আমাকে আনন্দ দেয়। দলের জয়ে সাহায্য করতে পারলে খুবই ভালো লাগে। পেনাল্টি নিতে এসে এদিন আমার হৃদস্পন্দন বেশি হচ্ছিল। ফুটবল আসলে এমনই। ফুটবলাই আমার জীবন। দীর্ঘ ২২ বছর ধরে এটার সঙ্গে আছি।’

শনিবার রাতটা স্মরণীয় হয়ে থাকল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য। এদিন নিজ নিজ দলের হয়ে গোল করেছেন রোনালদো জুনিয়র ও রোনালদো। ফেডারেশনস কাপে তুরস্কের বিপক্ষে আগের ম্যাচেই পর্তুগাল অনূর্ধ্ব ১৬ দলে অভিষেক হয় রোনালদো জুনিয়রের।
বয়সভিত্তিক দলটির হয়ে গোল করতেও বেশি সময় লাগল না তার। টুর্নামেন্টে গতকাল ওয়েলসকে ৩–০ গোলে হারিয়েছে পর্তুগিজরা। দলের জয়ের দিনে একবার জালের দেখা পান রোনালদো পুত্র। ৪২ মিনিটে কার্লোস মইতার সহায়তায় দারুণ এক ফিনিশিংয়ে ঠিকানা খুঁজে নেন। এই ম্যাচের কয়েক ঘণ্টা পর সৌদি প্রো লিগে আল ফেইহার বিপক্ষে খেলতে নামে আল নাসর। আল আউয়াল পার্কে অনুষ্ঠিত ম্যাচটিতে ২–১ গোলের জয় তুলে নিয়েছে রিয়াদের ক্লাবটি।
আল নাসরের হয়ে দুটি গোলই করেন রোনালদো। ১৩ মিনিটে পিছিয়ে পড়ার পর ৩৭ মিনিটে তারকা ফরোয়ার্ডের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে আল নাসর। যোগ করা সময়ে স্পট কিক থেকে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলের দেখা পান রোনালদো। পেশাদার ক্যারিয়ার তাঁর গোলসংখ্যা এখন ৯৫২ টি। আর মাত্র ৪৮ বার জালের দেখা পেলে ইতিহাসের প্রথম ফুটবলার হিসেবে হাজারতম গোলের মাইলফক স্পর্শ করবেন রোনালদো।
গত কয়েক ম্যাচে ক্লাব ও দেশের হয়ে একাধিক পেনাল্টি মিস করেছেন রোনালদো। তাই আল ফেইহার বিপক্ষে পেনাল্টি শট নিতে যাওয়ার সময় ভীতি কাজ করছিল তাঁর মনে। ম্যাচ শেষে সেই অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন এই ফুটবলার।
রোনালদো বলেন, ‘গোল করা সব সময়ই আমাকে আনন্দ দেয়। দলের জয়ে সাহায্য করতে পারলে খুবই ভালো লাগে। পেনাল্টি নিতে এসে এদিন আমার হৃদস্পন্দন বেশি হচ্ছিল। ফুটবল আসলে এমনই। ফুটবলাই আমার জীবন। দীর্ঘ ২২ বছর ধরে এটার সঙ্গে আছি।’

বলা হয়ে থাকে, সবকিছুর দুটি অর্থ থাকে। ইতিবাচক এবং নেতিবাচক অর্থে ব্যবহার করা হয় শব্দকে। সে হিসেবে বিদায় ও কান্না—শব্দ দুটিরও দুই অর্থ থাকার কথা। আছেও বটে। কিন্তু আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে দুই অর্থ খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে।
০৬ জুলাই ২০২৩
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো দূরে থাক, প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটেও বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি রাজেশ বণিক। ২০১৮ সালে যে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলেছেন, সেটাই পেশাদার ক্রিকেটে তাঁর সর্বশেষ মাঠে নামা। আকস্মিক এক দুর্ঘটনা কেড়ে নিল তাঁর জীবন।
৪৪ মিনিট আগে
আগের দিনই রোহিত শর্মাকে পেছনে ফেলে আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে যান বাবর আজম। এবার বিরাট কোহলিকেও পেছনে ফেললেন এই তারকা ব্যাটার। টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক এখন পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক।
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী ফেব্রুয়ারিতে দশম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। সংক্ষিপ্ততম বিশ্বকাপের দল ঘোষণার আগে নিজেদের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের সিরিজ খেলবে কিউইরা। সিরিজটির জন্য দল দিয়েছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের (এনজজেডসি) নির্বাচক প্যানেল। যথারীতি নেতৃত্বে আছেন মিচেল সান্টনার।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আগের দিনই রোহিত শর্মাকে পেছনে ফেলে আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে যান বাবর আজম। এবার বিরাট কোহলিকেও পেছনে ফেললেন এই তারকা ব্যাটার। টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক এখন পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক।
সিরিজের শেষ টি–টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে পাকিস্তান। সেই সঙ্গে ২–১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিয়েছে সালমান আলী আগার দল। এর আগে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করেছিল প্রোটিয়ারা। এর দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনে টানা দুই জয় তুলে নিয়ে ট্রফি রেখে দিল পাকিস্তান।
প্রথম দুই টি–টোয়েন্টি শেষে ১–১ সমতা থাকায় শেষ ম্যাচটি অলিখিত ফাইনালে রূপ নেয়। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে স্বাগতিকদের জয়ের নায়ক বাবর। দল জেতানোর পথে ৬৮ রানের ইনিংস উপহার দেন তিনি। ৯ চার সাজানো তাঁর ৪৭ বলের ইনিংস। স্ট্রাইকরেট ১৪৪.৬৮। আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে এটা বাবরের ৪০ তম ফিফটি। ৩৯ তম ফিফটি নিয়ে এতোদিন কোহলির সঙ্গে যৌথভাবে শীর্ষে ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের শেষ ম্যাচ খেলতে নেমে রেকর্ডটা এককভাবে নিজের করে নিলেন বাবর।
লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে বোলাররাই পাকিস্তানের জয়ের ভীত গড়ে দেয়। শাহিন শাহ আফ্রিদি, উসমান তারিকদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে আগে ব্যাট করে ১৩৯ রানের বেশি করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। রেজা হেনরিকস ৩৪, করবিন বশ ৩০ ও ডনোভান ফেরেইরা করেন ২৯ রান। ২৬ রানে ৩ উইকেট নেন আফ্রিদি। তারিক ও ফাহিম আশরাফ সমান দুটি করে উইকেট ঝুলিতে পুরেন।
জবাবে ৬ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে স্বাগতিকরা। ফিফটি করে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন বাবর। দ্বিতীয় সেরা ৩৩ রান এনে দেন অধিনায়ক সালমান।

আগের দিনই রোহিত শর্মাকে পেছনে ফেলে আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে যান বাবর আজম। এবার বিরাট কোহলিকেও পেছনে ফেললেন এই তারকা ব্যাটার। টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক এখন পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক।
সিরিজের শেষ টি–টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে পাকিস্তান। সেই সঙ্গে ২–১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিয়েছে সালমান আলী আগার দল। এর আগে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করেছিল প্রোটিয়ারা। এর দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনে টানা দুই জয় তুলে নিয়ে ট্রফি রেখে দিল পাকিস্তান।
প্রথম দুই টি–টোয়েন্টি শেষে ১–১ সমতা থাকায় শেষ ম্যাচটি অলিখিত ফাইনালে রূপ নেয়। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে স্বাগতিকদের জয়ের নায়ক বাবর। দল জেতানোর পথে ৬৮ রানের ইনিংস উপহার দেন তিনি। ৯ চার সাজানো তাঁর ৪৭ বলের ইনিংস। স্ট্রাইকরেট ১৪৪.৬৮। আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে এটা বাবরের ৪০ তম ফিফটি। ৩৯ তম ফিফটি নিয়ে এতোদিন কোহলির সঙ্গে যৌথভাবে শীর্ষে ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের শেষ ম্যাচ খেলতে নেমে রেকর্ডটা এককভাবে নিজের করে নিলেন বাবর।
লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে বোলাররাই পাকিস্তানের জয়ের ভীত গড়ে দেয়। শাহিন শাহ আফ্রিদি, উসমান তারিকদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে আগে ব্যাট করে ১৩৯ রানের বেশি করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। রেজা হেনরিকস ৩৪, করবিন বশ ৩০ ও ডনোভান ফেরেইরা করেন ২৯ রান। ২৬ রানে ৩ উইকেট নেন আফ্রিদি। তারিক ও ফাহিম আশরাফ সমান দুটি করে উইকেট ঝুলিতে পুরেন।
জবাবে ৬ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে স্বাগতিকরা। ফিফটি করে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন বাবর। দ্বিতীয় সেরা ৩৩ রান এনে দেন অধিনায়ক সালমান।

বলা হয়ে থাকে, সবকিছুর দুটি অর্থ থাকে। ইতিবাচক এবং নেতিবাচক অর্থে ব্যবহার করা হয় শব্দকে। সে হিসেবে বিদায় ও কান্না—শব্দ দুটিরও দুই অর্থ থাকার কথা। আছেও বটে। কিন্তু আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে দুই অর্থ খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে।
০৬ জুলাই ২০২৩
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো দূরে থাক, প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটেও বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি রাজেশ বণিক। ২০১৮ সালে যে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলেছেন, সেটাই পেশাদার ক্রিকেটে তাঁর সর্বশেষ মাঠে নামা। আকস্মিক এক দুর্ঘটনা কেড়ে নিল তাঁর জীবন।
৪৪ মিনিট আগে
শনিবার রাতটা স্মরণীয় হয়ে থাকল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য। এদিন নিজ নিজ দলের হয়ে গোল করেছেন রোনালদো জুনিয়র ও রোনালদো। ফেডারেশনস কাপে তুরস্কের বিপক্ষে আগের ম্যাচেই পর্তুগাল অনূর্ধ্ব ১৬ দলে অভিষেক হয় রোনালদো জুনিয়রের।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী ফেব্রুয়ারিতে দশম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। সংক্ষিপ্ততম বিশ্বকাপের দল ঘোষণার আগে নিজেদের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের সিরিজ খেলবে কিউইরা। সিরিজটির জন্য দল দিয়েছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের (এনজজেডসি) নির্বাচক প্যানেল। যথারীতি নেতৃত্বে আছেন মিচেল সান্টনার।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আগামী ফেব্রুয়ারিতে দশম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। সংক্ষিপ্ততম বিশ্বকাপের দল ঘোষণার আগে নিজেদের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের সিরিজ খেলবে কিউইরা। সিরিজটির জন্য দল দিয়েছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের (এনজজেডসি) নির্বাচক প্যানেল। যথারীতি নেতৃত্বে আছেন মিচেল সান্টনার।
দলে ফেরানো হয়েছে কাইল জেমিসন ও ইশ সোধিকে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সবশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে ছিলেন জেমিসন। চোটের কারণে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে এই দীর্ঘদেহী পেসারকে বাদ দেওয়া হয়। এক সিরিজ পরই অপেক্ষা ফুরাল জেমিসন।
সোধির টি-টোয়েন্টি দলে ফেরার অপেক্ষাটাও দীর্ঘ হলো না। এই তারকা স্পিনারকে ছাড়াই গত মাসের প্রথম সপ্তাহে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই সংস্করণে ৩ ম্যাচের সিরিজ খেলেছে নিউজিল্যান্ড। এক সিরিজ বাদে টি–টোয়েন্টি দলে ফেরানো হলো তাঁকে। মূলত উপমহাদেশের কন্ডিশনের কথা মাথায় রেখে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে দলে ফেরানো হয়েছে সোধিকে।
টি-টোয়েন্টি অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন নাথান স্মিথ। নিউজিল্যান্ডের হয়ে টেস্ট ও ওয়ানডে অভিষেকের পর ক্যারিয়ারের শুরুতেই আশা দেখাচ্ছেন এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ভালো করলে বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাবেন তিনি। চোটের কারণে দলে রাখা হয়নি ম্যাট হেনরি, ফিন অ্যালেন, লকি ফার্গুসন, অ্যাডাম মিলনে, গ্লেন ফিলিপস, বেন সিয়ার্সদের মতো ক্রিকেটারদের।
নিউজিল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হবে আগামী ৫ নভেম্বর। ৬, ৯, ১০ ও ১৩ নভেম্বর সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো মাঠে গড়াবে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি দল: মিচেল সান্টনার (অধিনায়ক), মাইকেল ব্রেসওয়েল, ডেভন কনওয়ে, জাকারি ফোকস, কাইল জেমিসন, ড্যারেল মিচেল, জিমি নিশাম, টিম রবিনসন, টিম সাইফার্ট, ইশ সোধি, জ্যাকব ডাফি, রাচিন রবীন্দ্র, মার্ক চাপম্যান, নাথান স্মিথ।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে দশম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। সংক্ষিপ্ততম বিশ্বকাপের দল ঘোষণার আগে নিজেদের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের সিরিজ খেলবে কিউইরা। সিরিজটির জন্য দল দিয়েছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের (এনজজেডসি) নির্বাচক প্যানেল। যথারীতি নেতৃত্বে আছেন মিচেল সান্টনার।
দলে ফেরানো হয়েছে কাইল জেমিসন ও ইশ সোধিকে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সবশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে ছিলেন জেমিসন। চোটের কারণে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে এই দীর্ঘদেহী পেসারকে বাদ দেওয়া হয়। এক সিরিজ পরই অপেক্ষা ফুরাল জেমিসন।
সোধির টি-টোয়েন্টি দলে ফেরার অপেক্ষাটাও দীর্ঘ হলো না। এই তারকা স্পিনারকে ছাড়াই গত মাসের প্রথম সপ্তাহে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই সংস্করণে ৩ ম্যাচের সিরিজ খেলেছে নিউজিল্যান্ড। এক সিরিজ বাদে টি–টোয়েন্টি দলে ফেরানো হলো তাঁকে। মূলত উপমহাদেশের কন্ডিশনের কথা মাথায় রেখে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে দলে ফেরানো হয়েছে সোধিকে।
টি-টোয়েন্টি অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন নাথান স্মিথ। নিউজিল্যান্ডের হয়ে টেস্ট ও ওয়ানডে অভিষেকের পর ক্যারিয়ারের শুরুতেই আশা দেখাচ্ছেন এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ভালো করলে বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাবেন তিনি। চোটের কারণে দলে রাখা হয়নি ম্যাট হেনরি, ফিন অ্যালেন, লকি ফার্গুসন, অ্যাডাম মিলনে, গ্লেন ফিলিপস, বেন সিয়ার্সদের মতো ক্রিকেটারদের।
নিউজিল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হবে আগামী ৫ নভেম্বর। ৬, ৯, ১০ ও ১৩ নভেম্বর সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো মাঠে গড়াবে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি দল: মিচেল সান্টনার (অধিনায়ক), মাইকেল ব্রেসওয়েল, ডেভন কনওয়ে, জাকারি ফোকস, কাইল জেমিসন, ড্যারেল মিচেল, জিমি নিশাম, টিম রবিনসন, টিম সাইফার্ট, ইশ সোধি, জ্যাকব ডাফি, রাচিন রবীন্দ্র, মার্ক চাপম্যান, নাথান স্মিথ।

বলা হয়ে থাকে, সবকিছুর দুটি অর্থ থাকে। ইতিবাচক এবং নেতিবাচক অর্থে ব্যবহার করা হয় শব্দকে। সে হিসেবে বিদায় ও কান্না—শব্দ দুটিরও দুই অর্থ থাকার কথা। আছেও বটে। কিন্তু আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে দুই অর্থ খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে।
০৬ জুলাই ২০২৩
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো দূরে থাক, প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটেও বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি রাজেশ বণিক। ২০১৮ সালে যে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলেছেন, সেটাই পেশাদার ক্রিকেটে তাঁর সর্বশেষ মাঠে নামা। আকস্মিক এক দুর্ঘটনা কেড়ে নিল তাঁর জীবন।
৪৪ মিনিট আগে
শনিবার রাতটা স্মরণীয় হয়ে থাকল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য। এদিন নিজ নিজ দলের হয়ে গোল করেছেন রোনালদো জুনিয়র ও রোনালদো। ফেডারেশনস কাপে তুরস্কের বিপক্ষে আগের ম্যাচেই পর্তুগাল অনূর্ধ্ব ১৬ দলে অভিষেক হয় রোনালদো জুনিয়রের।
২ ঘণ্টা আগে
আগের দিনই রোহিত শর্মাকে পেছনে ফেলে আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে যান বাবর আজম। এবার বিরাট কোহলিকেও পেছনে ফেললেন এই তারকা ব্যাটার। টি–টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক এখন পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক।
৩ ঘণ্টা আগে