নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের জন্য লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টানা তিনদিন প্রস্তুতি ক্যাম্প করেছে বাংলাদেশ। এবার গন্তব্য ইসালামাবাদ। সেখানে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল আরও তিন দিন প্রস্তুতি নেবে।
ঘরের মাঠে যেকোনো দলের বিপক্ষেই পাকিস্তান শক্তিশালী। বাংলাদেশের বিপক্ষে তো বটেই। এখন পর্যন্ত পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩ টেস্ট খেলে ১২টিতেই হেরেছে বাংলাদেশ। বাকি এক টেস্ট হয়েছে ড্র। এছাড়া পাকিস্তানের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে একটা ম্যাচও জিততে পারেনি বাংলাদেশ।
২১ আগষ্ট রাওয়ালপিন্ডিতে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টেস্ট। বরাবরই বোলিংয়ে শক্তিশালী পাকিস্তানের ব্যাটাররাও ম্যাচের তফাৎ করে দিতে পারেন। বাবর আজম, শান মাসুদদের মতো ব্যাটাররা আছেন পাকিস্তান দলে। স্বাগতিকদের নিয়ে সেই ধারণা আছে শরীফুল ইসলামের। লাহোরে আজ অনুশীলন শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার বলেন, ‘ বাবর ভাইয়ের উইকেট আমার কাছে স্বপ্নের মতো। আমি আমি দ্রতই তাকে ফেরাতে চাই। যদি করতে পারি আমার খুব ভালো লাগবে। গতবছর এলপিএলে খেলেছি একসাথে। তিনি দারুণ এক ব্যাটার। একই সঙ্গে একজন ভালো মানুষও।’
রাওয়ালপিন্ডির উইকেট সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নেই শরীফুলের। তবে উইকেটে ঘাস থাকবে বলে শুনেছেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে উইকেটের প্রসঙ্গ আসতেই শরীফুলের মুখে ফুটে ওঠে একচিলতে হাসি। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার বলেন,‘আমি এখনো পিন্ডির উইকেট দেখিনি। আমরা কিছু ঘাস আশা করি। প্রতিটা পেস বোলারই কিছুটা ঘাস ও সিম মুভমেন্ট থাকা পছন্দ করে। এটা পেসারদের জন্য ভালো।’
বাংলাদেশের টেস্ট সিরিজের দলে এবার যাঁরা আছেন, তাদের বেশিরভাগেরই পাকিস্তানে খেলার তেমন অভিজ্ঞতা নেই। দুই সিনিয়র ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেছেন ৮ ও ৭ ম্যাচ। তাঁরাই (সাকিব ও মুশফিক) কন্ডিশন সম্পর্কে তরুণদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন। সিনিয়রদের পরামর্শ মেনে কন্ডিশনের সঙ্গে তাই মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন শরীফুল। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার বলেন, ‘পাকিস্তানে আমরা অত বেশি ক্রিকেট খেলিনি। তাই আমাদের একটু বাড়তি মানিয়ে নিতে হবে। বিশেষ করে রাওয়ালপিন্ডি উইকেট বুঝার জন্য।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের জন্য লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টানা তিনদিন প্রস্তুতি ক্যাম্প করেছে বাংলাদেশ। এবার গন্তব্য ইসালামাবাদ। সেখানে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল আরও তিন দিন প্রস্তুতি নেবে।
ঘরের মাঠে যেকোনো দলের বিপক্ষেই পাকিস্তান শক্তিশালী। বাংলাদেশের বিপক্ষে তো বটেই। এখন পর্যন্ত পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩ টেস্ট খেলে ১২টিতেই হেরেছে বাংলাদেশ। বাকি এক টেস্ট হয়েছে ড্র। এছাড়া পাকিস্তানের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে একটা ম্যাচও জিততে পারেনি বাংলাদেশ।
২১ আগষ্ট রাওয়ালপিন্ডিতে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টেস্ট। বরাবরই বোলিংয়ে শক্তিশালী পাকিস্তানের ব্যাটাররাও ম্যাচের তফাৎ করে দিতে পারেন। বাবর আজম, শান মাসুদদের মতো ব্যাটাররা আছেন পাকিস্তান দলে। স্বাগতিকদের নিয়ে সেই ধারণা আছে শরীফুল ইসলামের। লাহোরে আজ অনুশীলন শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার বলেন, ‘ বাবর ভাইয়ের উইকেট আমার কাছে স্বপ্নের মতো। আমি আমি দ্রতই তাকে ফেরাতে চাই। যদি করতে পারি আমার খুব ভালো লাগবে। গতবছর এলপিএলে খেলেছি একসাথে। তিনি দারুণ এক ব্যাটার। একই সঙ্গে একজন ভালো মানুষও।’
রাওয়ালপিন্ডির উইকেট সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নেই শরীফুলের। তবে উইকেটে ঘাস থাকবে বলে শুনেছেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে উইকেটের প্রসঙ্গ আসতেই শরীফুলের মুখে ফুটে ওঠে একচিলতে হাসি। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার বলেন,‘আমি এখনো পিন্ডির উইকেট দেখিনি। আমরা কিছু ঘাস আশা করি। প্রতিটা পেস বোলারই কিছুটা ঘাস ও সিম মুভমেন্ট থাকা পছন্দ করে। এটা পেসারদের জন্য ভালো।’
বাংলাদেশের টেস্ট সিরিজের দলে এবার যাঁরা আছেন, তাদের বেশিরভাগেরই পাকিস্তানে খেলার তেমন অভিজ্ঞতা নেই। দুই সিনিয়র ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেছেন ৮ ও ৭ ম্যাচ। তাঁরাই (সাকিব ও মুশফিক) কন্ডিশন সম্পর্কে তরুণদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন। সিনিয়রদের পরামর্শ মেনে কন্ডিশনের সঙ্গে তাই মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন শরীফুল। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার বলেন, ‘পাকিস্তানে আমরা অত বেশি ক্রিকেট খেলিনি। তাই আমাদের একটু বাড়তি মানিয়ে নিতে হবে। বিশেষ করে রাওয়ালপিন্ডি উইকেট বুঝার জন্য।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩৭ মিনিট আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে