টি-টোয়েন্টি, ওয়ানডের পর এবার টেস্টের অধিনায়কত্বও ছাড়লেন বিরাট কোহলি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ হারের পর এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন সময়ের অন্যতম সেরা এই ক্রিকেটার।
বিদায়বেলায় কোহলি বললেন এটাই অধিনায়কত্ব ছাড়ার উপযুক্ত সময়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘গত সাত বছর ধরে প্রতিটা দিন কঠোর পরিশ্রম আর অধ্যবসায় দিয়ে দলকে সঠিক পথে এগিয়ে নিতে চেষ্টা করেছি। আমি সম্পূর্ণ সততার সঙ্গে এই কাজ করেছি যেখানে কোনো কিছুই বাদ রাখিনি। প্রত্যেকটা জিনিসই একটা একটা সময়ে থেমে যায় এবং ভারতের টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসেবে, আমার কাছেও এটাই থেমে যাওয়ার সঠিক সময় বলে মনে হচ্ছে।’
অধিনায়কত্বের এই সময়ে নিজের ওপর বিশ্বাস আর চেষ্টার ঘাটতি ছিল না জানিয়েছেন কোহলি। পরিসংখ্যানও অবশ্য তার পক্ষেই রায় দিচ্ছে। ভারতের টেস্ট ইতিহাসে অধিনায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি ৪০ টেস্ট তো কোহলিই জিতিয়েছেন। বিদায়বেলায় বললেন, ‘এই যাত্রাপথে অনেক উত্থান এবং কিছু পতন হয়েছে। কিন্তু কখনোই চেষ্টা বা বিশ্বাসের কমতি ছিল না। যাই করি না কেন, সব সময় নিজের ১২০ শতাংশ দেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজ হারলেও দল হিসেবে ভারত গত কয়েক বছর ধরেই ধারাবাহিক। কোহলি এর কৃতিত্ব দিলেন কোচিং স্টাফের সবাইকেই, ‘রবি শাস্ত্রী ও বাকি সাপোর্ট স্টাফদের প্রশংসা প্রাপ্য। ভারতীয় দল যে ভাবে একটা গাড়ির মতো ধারাবাহিক ভাবে ওপরে উঠে এসেছে, সেই গাড়ির ইঞ্জিন ছিলেন ওঁরা। আমার দর্শনকে সত্যি করার জন্য তোমাদের অবদান অসামান্য। এমএস ধোনিকে সব থেকে বেশি ধন্যবাদ আমাকে অধিনায়ক হিসেবে যোগ্য মনে করার জন্য। ভারতীয় ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি, এই বিশ্বাস ধোনির ছিল।’
২০১৪ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে প্রথমবার টেস্ট দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছিলেন কোহলি। প্রথম টেস্টে ধোনির চোট থাকায় কোহলি অধিনায়কের দায়িত্ব সামলান। সেই সিরিজেরই তৃতীয় টেস্টে অবসর ঘোষণা করেন ধোনি। সিরিজের শেষ টেস্টেও তাই নেতৃত্ব দিয়েছিলেন কোহলি। এরপর থেকে টানা ৮ বছর অধিনায়কত্ব করে বিদায়ের ঘোষণা দিলেন।
টি-টোয়েন্টি, ওয়ানডের পর এবার টেস্টের অধিনায়কত্বও ছাড়লেন বিরাট কোহলি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ হারের পর এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন সময়ের অন্যতম সেরা এই ক্রিকেটার।
বিদায়বেলায় কোহলি বললেন এটাই অধিনায়কত্ব ছাড়ার উপযুক্ত সময়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘গত সাত বছর ধরে প্রতিটা দিন কঠোর পরিশ্রম আর অধ্যবসায় দিয়ে দলকে সঠিক পথে এগিয়ে নিতে চেষ্টা করেছি। আমি সম্পূর্ণ সততার সঙ্গে এই কাজ করেছি যেখানে কোনো কিছুই বাদ রাখিনি। প্রত্যেকটা জিনিসই একটা একটা সময়ে থেমে যায় এবং ভারতের টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসেবে, আমার কাছেও এটাই থেমে যাওয়ার সঠিক সময় বলে মনে হচ্ছে।’
অধিনায়কত্বের এই সময়ে নিজের ওপর বিশ্বাস আর চেষ্টার ঘাটতি ছিল না জানিয়েছেন কোহলি। পরিসংখ্যানও অবশ্য তার পক্ষেই রায় দিচ্ছে। ভারতের টেস্ট ইতিহাসে অধিনায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি ৪০ টেস্ট তো কোহলিই জিতিয়েছেন। বিদায়বেলায় বললেন, ‘এই যাত্রাপথে অনেক উত্থান এবং কিছু পতন হয়েছে। কিন্তু কখনোই চেষ্টা বা বিশ্বাসের কমতি ছিল না। যাই করি না কেন, সব সময় নিজের ১২০ শতাংশ দেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজ হারলেও দল হিসেবে ভারত গত কয়েক বছর ধরেই ধারাবাহিক। কোহলি এর কৃতিত্ব দিলেন কোচিং স্টাফের সবাইকেই, ‘রবি শাস্ত্রী ও বাকি সাপোর্ট স্টাফদের প্রশংসা প্রাপ্য। ভারতীয় দল যে ভাবে একটা গাড়ির মতো ধারাবাহিক ভাবে ওপরে উঠে এসেছে, সেই গাড়ির ইঞ্জিন ছিলেন ওঁরা। আমার দর্শনকে সত্যি করার জন্য তোমাদের অবদান অসামান্য। এমএস ধোনিকে সব থেকে বেশি ধন্যবাদ আমাকে অধিনায়ক হিসেবে যোগ্য মনে করার জন্য। ভারতীয় ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি, এই বিশ্বাস ধোনির ছিল।’
২০১৪ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে প্রথমবার টেস্ট দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছিলেন কোহলি। প্রথম টেস্টে ধোনির চোট থাকায় কোহলি অধিনায়কের দায়িত্ব সামলান। সেই সিরিজেরই তৃতীয় টেস্টে অবসর ঘোষণা করেন ধোনি। সিরিজের শেষ টেস্টেও তাই নেতৃত্ব দিয়েছিলেন কোহলি। এরপর থেকে টানা ৮ বছর অধিনায়কত্ব করে বিদায়ের ঘোষণা দিলেন।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৮ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
১১ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
১২ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগে